প্রবাসে দৈবের বশে ০৩৬

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: বুধ, ০২/০৪/২০০৮ - ৯:৪৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

probashe

পরীক্ষার ভিড়ে হাবুডুবু খেয়ে শেষ হলো মার্চ মাসটা। শেষ দু'টো পরীক্ষা ভালো হয়নি মোটেও, মেজাজটা বিষিয়ে আছে নিজের ওপর। বিশেষ করে সৌরতাপের ওপর প্রেজেন্টেশনটা একেবারেই জঘন্য হয়েছে, দয়ালু প্রফেসর একটু ঘষা দিয়ে ছেড়ে দিয়েছেন। সারারাত জেগে প্রেজেন্টেশন তৈরির আইডিয়াটা মোটেও ভালো নয়, ঘুমে টলে পড়ে যাচ্ছিলাম কথা বলার সময়।

এদিকে আমার পড়শী স্যামুয়েল ভোনহাইম ছেড়ে অন্যত্র চলে গেছে। পড়শী হিসেবে স্যামুয়েলকে ১০০তে ১০০ই দেয়া যায়, ওর চলে যাওয়ার সংবাদ শুনে মেজাজ আরো খারাপ হলো।

সেদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে অ্যালার্ম নিবিয়ে দিয়ে আবার ঘুমাচ্ছি, এমন সময় কানে এলো দুমদাম শব্দ। গম্ভীর এক কণ্ঠ শুনলাম, "উঁহু, এটা আমার ঘর নয়।"

হাউজমাইস্টার অধৈর্য হয়ে বললো, "বাইরে যে নাম্বার লেখা দেখছো, ওটা অ্যাপার্টমেন্টের নাম্বার। তোমার ঘরের নাম্বার হচ্ছে অমুক!"

আবার প্রতিবাদ শুনলাম, "উঁহু। আমার ঘর সবচেয়ে ওপরের তালায়। এই যে লেখা আছে, ওবারগেশস!"

হাউজমাইস্টার বললো, "ওবারগেশস নয়, ওটা ৎদ্রিটেস ওবারগেশস (চতুর্থ তলা)! তুমি যেটার কথা বলছো, সেটা হচ্ছে ফিয়ারটেস ওবারগেশস (পঞ্চম তলা)! এটাই তোমার ঘর।"

এবার সেই গম্ভীর কণ্ঠ আবার শোনা গেলো। "আহ, আমারই ভুল!"

হাউজমাইস্টার কাগজ দেখে দেখে জিনিসপত্র বুঝিয়ে দেয়া শুরু করলো। "এই তোমার খাট। এই তোমার তোষক। এই তোমার শেলফ। আর বাইরে যা দেখছো, সব কমন জিনিস। চুলা, আবষ্পুয়লে (রান্নাঘরের সিঙ্ক) ...।"

এইবার আবার শোনা গেলো প্রতিবাদ, "আবষ্পুয়লে মানে? আবষ্পুয়লে কী?"

হাউজমাইস্টার চটে গেলো, "বাপরে বাপ! আসো আমার সাথে, দেখাচ্ছি আবষ্পুয়লে কী চীজ!"

আবষ্পুয়লে কী বস্তু তা অনুধাবনের পর এবার আরো কড়া প্রতিবাদ এলো, "দেখুন, আমি এই তুমি-তুমি করে কথা বলতে অভ্যস্ত নই। আপনাকে তুমি বলতে আমার অস্বস্তি হচ্ছে।"

হাউজমাইস্টার মোটেও পাত্তা দিলো না এই তীর্যক আপত্তিকে। "আমরা সবাই প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ। তুমি আমাকে তুমি করে বললে কোন সমস্যা নাই। এইবার তোমার রিসিট দেখাও।"

"কীসের রিসিট?"

"আরে যাহ, তুমি পয়সা দাও নাই ঘরের জন্য?"

"না।"

"তাহলে তোমাকে আমি চাবি দিতে পারবো না। তুমি গিয়ে পয়সা দিয়ে আসো আগে।"

"আমি যদি আপনাকে এখন পয়সা দিই?"

"তো দাও!"

"কত?"

হাউজমাইস্টার বিড়বিড় করে কী যেন বললো, তারপর টাকা গুণে নিলো। "এই নাও, তোমাকে রিসিট লিখে দিলাম। তোমার কাছ থেকে নগদ টাকা বুঝে পেয়েছি। এই নাও চাবি, এইটা তোমার ঘরের, এইটা তোমার চিঠির বাক্সের।"

"কিন্তু আমি সবচেয়ে ওপরের তলায় থাকতে চেয়েছিলাম।"

"তুমি ষ্টুডেন্টেনভেয়ার্কে গিয়ে এ নিয়ে আলাপ করো।"

"ওপরের তলায় কি কোন ঘর খালি আছে?"

"না, খালি নাই।"

"আমি সাইকেল চালাতে চাই।"

"বেশ, চালাও। আমি বাধা দিচ্ছি না তো।"

"ষ্টুডেন্টেনভেয়ার্ক কি আমাকে সাইকেল জোগাড় করে দেবে?"

"মমমমম, হ্যাঁ, একটা ব্যবস্থা আছে বটে। তোমাকে সেমিস্টার পিছু ভাড়া দিতে হবে সেটার জন্যে। তুমি তোমার ভোনহাইমের টিউটোরিনের সাথে যোগাযোগ করো।"

"সে কে? আমি তাকে চিনি না।"

"চেনার কথাও না। তার নামধাম তুমি পাবে নিচে তথ্যবোর্ডে।"

"সে কি এখানেই থাকে?"

"থাকতেও পারে। বোর্ড দেখলেই সব পরিষ্কার হবে তোমার কাছে।"

"আমি কি এই অ্যাপার্টমেন্টে একা, নাকি এখানে অন্য কেউ থাকে?"

"অবশ্যই অন্য কেউ থাকে। দেখছো না, চুলোর ওপর হাঁড়ি বসানো?"

"কে সে?"

"আমি জানি না! সে কোন একজন মানুষ! আমি শুধু এটুকুই বলতে পারি!"

"আপনি উত্তেজিত।"

"দুঃখিত। তুমি কি সবকিছু বুঝেছো? নাকি অন্যকোনভাবে তোমাকে সাহায্য করতে পারি?"

"না, আমি সব বুঝেছি। অসংখ্য ধন্যবাদ।"

দড়াম করে দরজা লেগে গেলো।

কম্বলের নিচে শুয়ে আমি প্রমাদ গুণলাম। স্যামুয়েল রে, তুই এ কী করলি?


মন্তব্য

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

তারপরে???
এখন কী অবস্থা?

হিমু এর ছবি

এই চুদির্ভাইকে নিয়ে আরেকপর্ব সামনে আসবে মনে হচ্ছে।


হাঁটুপানির জলদস্যু

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

দেঁতো হাসি

কিংকর্তব্যবিমূঢ় এর ছবি

বহুত দিন পর হিমু ভাই হাজির দেঁতো হাসি

এই নয়া পড়শী কোন্দেশী?
................................................................................
objects in the rear view mirror may appear closer than they are ...

রায়হান আবীর এর ছবি

আহারে!!!
---------------------------------
এভাবেই কেটে যাক কিছু সময়, যাক না!

স্বপ্নাহত এর ছবি

কাহিনি আসলেই খারাপ মনে হইতেসে...।

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

অতিথি লেখক এর ছবি

এই লোক আপনার প্রতিবেশী থাকলে প্রবাসে দৈবের বসে চেঞ্জ হয়ে প্রবাসে যন্ত্রণার বশে না হয়ে যায়।

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

এই বার আসল দৈবের খেল শুরু হবে। প্রবাশে যন্ত্রণা অবশ্য দৈবের বশেই আসে।

সৌরভ এর ছবি

ব্যাপার নাহ।
আমরা আছি কী করতে?

এই হতচ্ছাড়াটাকে ঘরছাড়া করতে কী করতে হবে, সেই পরামর্শ দিতে সচল পরিবার আপনার পাশে হাজির আছে। দেঁতো হাসি



আমি ও আমার স্বপ্নেরা লুকোচুরি খেলি


আবার লিখবো হয়তো কোন দিন

মাহবুব লীলেন এর ছবি

হিমুর উচিত সেই পাবলিককে খ্যাদানোর বুদ্ধি করা। কিন্তু আমি নিশ্চিত হিমুর সেই বুদ্ধি নেই। (থাকলে কি আর দিনের বেলা গিয়ে কম্বলের নিচে সান্ধায়?) তাই হিমুকে বিনামূল্যে কিছু বুদ্ধি দিলাম:

০১
প্রতিদিন সকাল সকাল বাথরুমে গিয়ে ওই পাবলিকের টুথব্রাশটা ভিজিয়ে রেখে আসতে হবে যাতে সে ভাবে হিমু তার ব্রাশটা দিয়েই দাঁত ব্রাশ ব্রাশ করে (করতে পারলে হিমুর ব্রাশের খরচ বেঁচে যাবে)

০২
মুখে পান নিয়ে তার সাথে হেসে হেসে কথা বলতে হবে। যাতে পান সুপারির টুকরা গিয়ে তার মুখে এবং কাপড়চোপড়ে পড়ে

০৩
নাকের ময়লা- কানের ময়লা কাঠি কিংবা আঙ্গুল দিয়ে বের করে এনে তার সামনেই সেগুলো আবার নাকের কাছে নিয়ে গন্ধ শোঁকার ভান করতে হবে এবং ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখতে হবে। তারপর সেগুলো নিজের পাছায় মুছতে হবে
(অভ্যাস করে ফেললে ভবিষ্যতেও কাজে দেবে)

০৪
গন্ধওয়ালা মোজা পড়ার টেবিলে রাখতে হবে। এবং মাঝেমাঝেই সেগুলো নিজে শুঁকে দেখতে হবে গন্ধ আছে কি না। এবং তার নাকের সামনে মোজাটা বাড়িয়ে দিয়ে বলতে হবে- দেখোতো মোজাটা কি আজ পরতে পারবো?

০৫
মাঝেমাঝেই ওর রান্না করা খাবার খেয়ে বলতে হবে- দোস্ত তুমি না দারুণ রান্না করো

০৬
নিজের শরীরে মদ ছিটিয়ে তার সামনে এসে ভান করতে হবে যেন মদ খেয়ে একেবারে মাতাল। তারপর তার চৌদ্দগুষ্টি তুলে গালাগালি করতে হবে। এবং জানিয়ে দিতে হবে যে মদ খেলে মাথার কোনো ঠিক থাকে না

০৭
গল্পে গল্পে ওকে জানিয়ে দিতে হবে যে হিমু দেশের ইউনিভার্সিটিতে নিজের রুমমেটকে খুন করে বিদেশে পালিয়ে এসেছে। কারণ সে রুমমেট সহ্য করতে পারে না

০৮
রাতের বেলা গিয়ে তার পরনের কাপড় ধরে টানাটানি করে বলতে হবে যে- হিমু মেয়েদের থেকে ছেলেদের ব্যাপারেই বেশি ইন্টারেস্টেড....

০৯
এক সপ্তা এই থেরাপি দিয়েও যদি কাজ না হয় তবে দশ হাজর ইউএস ডলার নিয়ে আমার সাথে যোগাযোগ করতে হবে

অছ্যুৎ বলাই এর ছবি

একটা সমস্যা আছে। রুমমমেট মানে একই রুমে থাকা না। হিমুর রুমের পাশে কিচেন, তার ওপাশে ওই পাবলিকের রুম। এখানে রুমমেট মানে বাথরুম, টয়লেট আর কিচেন শেয়ার।

---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো

মাহবুব লীলেন এর ছবি

বুঝলাম না
বললাম হিমুরে আর লাগলো আপনার
ঘটনা কী?
কেইসটা কি আপনারও কমন পড়ে গেলো নাকি?

০২

এখানে রুমমেট মানে বাথরুম, টয়লেট আর কিচেন শেয়ার।

নাউজুবিল্লাহ
দুইজন মানুষ একসঙ্গে টয়লেট করে কেমনে? কার উপরে কে বসে?

হিমু এর ছবি

রুমমেট শব্দটাই এখানে অচল। মিটবেভোনার, মানে একই অ্যাপার্টমেন্টের আরেক বাসিন্দা। এই হালার পুত কারো "রুমমেট" হলে কপালে খারাবিই আছে। কালকে বাসায় ফিরে দেখি রাত বারোটার সময় সে চড়া ভলিউমে গান শুনছে।


হাঁটুপানির জলদস্যু

কিংকর্তব্যবিমূঢ় এর ছবি

০৮
রাতের বেলা গিয়ে তার পরনের কাপড় ধরে টানাটানি করে বলতে হবে যে- হিমু মেয়েদের থেকে ছেলেদের ব্যাপারেই বেশি ইন্টারেস্টেড....

সবগুলাই জাঝালো বুদ্ধি, কিন্তু এইটা প্রয়োগের আগে একটু হোমওয়ার্ক করে নেয়া ভালো, বলা তো যায় না ... শেষে না হিমু ভাইরেই জান নিয়া পালাইতে হয় হো হো হো
................................................................................
objects in the rear view mirror may appear closer than they are ...

মাহবুব লীলেন এর ছবি

তাতেও অসুবিধা নেই। সেইটারও বুদ্ধি আছে
এক্ষেত্রে হিমুকে সঙ্গে কিছু গুঁড়ো মরিচ রাখতে হবে। বলতে হবে যে- ভ্যাসলিনে আমার কিছু সমস্যা হয়। তাই আমি এই দেশি পাউডারটা ইউজ করি
এরপরে সেই লোকের প্লেগ্রাউন্ডে (আমাদের হিমুর বিশেষ স্থানে) মরিচের গুঁড়া ছিটিয়ে দিয়ে তাকে আহ্বান করতে হবে... এসো সোনা খেলা করো যতক্ষণ ইচ্ছা তোমার...

হিমু এর ছবি

হিডেনলীলেন ভাই কি অভিজ্ঞতার আলোকে এইসব সুপরামর্শ দ্যান দেঁতো হাসি?


হাঁটুপানির জলদস্যু

বিপ্লব রহমান এর ছবি

আরে! ফিটার লীলেনকে এখনো কেউ (বিপ্লব) দেয়নি! কি আর করা, আমিই দিলাম। দেঁতো হাসি


আমাদের চিন্তাই আমাদের আগামী: গৌতম বুদ্ধ


একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...

মাহবুব লীলেন এর ছবি

আপনি কমেন্টের নাম করে চামে চামে নিজের চেহারার বিজ্ঞাপনতো বেশ ভালোই শুরু করেছেন

নাহ
আপনেরে একটা কঠিন ফিটিং দিতে হবে

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি

লীলেনের পরামর্শের লিস্টি যদি জার্মান ভাষায় অনুবাদ কইরা রুমমেটটারে দেয়া যায়...তাইলে বিষয়টা জমতো!
-----------------------------------------------
Those who write clearly have readers, those who write obscurely have commentators.--Albert Camus

-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না

অছ্যুৎ বলাই এর ছবি

এইবার হিমুর কপাল খুললো।
বুঝাই যাচ্ছে, এই ছেলে চামবাজ। সো, রমনীদলের আগমন সময়ের ব্যাপার মাত্র। উইকএন্ডগুলোতে তাদের সম্মিলিত পানপর্বে হিমুর ডাক পড়লো বলে।

---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- কোনো লাভ নাই বলাই ভাই। হিমু'র কাজ হলো ট্যালী রক্ষণ। ও কম্বলের নীচে শুয়ে শুয়ে প্রতি শব্দে একটা করে ট্যালীখাতায় দাগ টানবে।

আমি অবশ্য বর্ণনা পড়ে প্রথমে মনে করেছিলাম কোনো একাদশীর বুঝি আগমন ঘটলো। কিন্তু পরে দেখি এ যে পুরাই হারমাদ! হিমু বাবার খবরই আছে। তারওপর ফিটারলীলেনের ফিটিং বুদ্ধি। হিমু'র কপালে উলু।

তবে ঐ হালারে তাড়াইতে হৈলে উপায় একটাই। গু চিকিৎসা! বিফলে মূল্য ফেরত।
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

অতিথি লেখক এর ছবি

ভালই।খেলা তাহলে জমছে >>>>>>>
eru

-------------------------------------------------
সুগন্ধ বিলোতে আপত্তি নেই আমার
বস্তুত সুগন্ধ মাত্রই ছড়াতে ভালবাসে।

হিমু এর ছবি
অতিথি লেখক এর ছবি

এই যা হয় আরকি,হয় না কতকিছুই তো হয়?এই লোক(না চীজ!)বিষয়ক ঘটনার খেলা আরকি।
eru

-------------------------------------------------
সুগন্ধ বিলোতে আপত্তি নেই আমার
বস্তুত সুগন্ধ মাত্রই ছড়াতে ভালবাসে।

হিমু এর ছবি
অমিত আহমেদ এর ছবি

দেখা যাবে সে বান্দাও তার ব্লগে হিমু ভাইকে নিয়ে ফিচকে মার্কা পোস্ট দিয়েছে।


ওয়েবসাইট | ফেসবুক | ইমেইল

সুলতানা পারভীন শিমুল এর ছবি

শত শত ত্যাঁড়া ব্লগারের ছিটানো বুদ্ধির পর আর চিন্তা কি?
এখন জাহান্নামের আগুনে বসিয়াও হিমু হাসিবে পুষ্পের হাসি...

...........................

সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন

...........................

একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা

অতিথি লেখক এর ছবি

আচ্ছা, ঐ চ্যাংড়াও আবার তাদের দেশের সচলায়তনে হিমু ভাইকে খেদাবার জন্য ব্লগাচ্ছে না তো? সবাই সাবধান কিন্তু... এরপর বাঙালি বুদ্ধির সাথে জার্মানি বুদ্ধির সংঘর্ষ শুরু হবে, আমাদের জিততেই হবে... জাতির প্রেস্টিজ...

মৃদুল আহমেদ

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।