লেখা লেখা খেলাঃ ক্লাইম্যাক্স!

দুষ্ট বালিকা এর ছবি
লিখেছেন দুষ্ট বালিকা (তারিখ: রবি, ০৫/০২/২০১২ - ১:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

রুমার মনটা আজ বেশ ভালো। গুনগুনিয়ে যখন গান গাচ্ছিলো তখন পেটের বাবুটাও খানিক নেচেছে ওর সাথে। নাচবেই না বা কেন? ও ভালো গায় না নাকি? বিশ্ববিদ্যালয়ে যখন তখন হুট করে গেয়ে ফেলতো দু চার লাইন, তারপরে সবার মাঝে হুড়োহুড়ি পরে গেলেও আর একটুও গাওয়ানো যেতো না ওকে দিয়ে! জামশেদও ওর প্রেমে পরে টিএসসিতে এক অনুষ্ঠানে ওর গান শুনেই। ওর এক বন্ধুর সাথে এসেছিলো অনুষ্ঠানে, পরে খুঁজেপেতে বের করে রুমার বাসায় একেবারে বিয়ের প্রস্তাব। ভালো পাত্র পেয়ে ওর বাবা মাও না করেনি।

সেই বিয়ের আজ দুবছর হলো, আর রুমার পেটে এখন ওদের সন্তান। আর মাত্র কয়েকটা মাস, তারপরে তুলতুলে একটা জ্যান্ত পুতুল ওর সমস্ত একাকীত্ব ভুলিয়ে দেবেই দেবে, রুমা সেটা খুব করে জানে!

জামশেদের বাড়ি ফেরার সময় প্রায় হয়েই গেলো। আর মাত্র একটা ঘণ্টা। ও তৈরী হতে শুরু করবে এখন। উলের কাঁটা দুটো সরিয়ে রেখে আস্তে আস্তে ডুপ্লেক্স বাড়িটার দোতালায় উঠলো রুমা। ময়নাকে নিয়ে জয়নালও আজ বেরিয়েছে, এই খানিক আগেই, ওরা আজ বাইরে খাবে বলে রুমা আর বারণ করেনি, ওদেরও তো এটা প্রেম করারই বয়স।

শোবার ঘরে গিয়ে পর্দাগুলো নামিয়ে দেয় ও, ধবধবে সাদা পর্দা, একবার হাত বুলায় ও, জামশেদের প্রিয় রঙ। ঘড়িতে মৃদু আওয়াজে সময় ঘোষণা হয়, সাড়ে সাতটা। একটা করে মুহূর্ত কাটে আর ওর উত্তেজনা বাড়তে থাকে, এই দুবছরেও ভালোবাসায় চিড় ধরেনি বিন্দুমাত্রও। সাদা মসলিনের সাথে মুক্তার ছোট্ট গয়নাটা বের করে রুমা, জামশেদের প্রথম উপহার। আয়নাতে নিজেকে দেখে একবার, নিরাভরণ নিজেকে কেমন যেন দেবী দেবী লাগে ওর। গর্ভাবস্থার মাঝামাঝি ও এখন, চেহারায় একটা নতুন আভা, চামড়া কেমন যেন স্বচ্ছ হয়ে গেছে ওর, চোখগুলোকে আগের চেয়ে বড় মনে হয়, দ্যুতিময়ও। গুনগুন করতে করতে প্রসাধন শেষ করে রুমা, আস্তে ধীরে নিচতলায় এসে বরফের ট্রেতে বরফ আছে কিনা একবার দেখে নেয়, জয়নালের কখনও ভুল হয়না, তাও প্রতিদিনই ওর একবার নিশ্চিত করা চাইই।

উলের কাটা দুটো নিয়ে বসতে না বসতেই দরজায় চাবি ঘোরানোর আওয়াজ, নিজের অজান্তেই একটু ভুরু কুচকে গেলো রুমার, ও আজ পুরো পনেরো মিনিট আগে ফিরেছে, সবসময় ঘড়ি ধরে চলা জামশেদের সামান্য সময় বিচ্যুতিও অস্বাভাবিক।

জুতোমোজা খুলে হাতমুখ ধুতে ধুতেই রুমা ওয়াইন, কাজু আর বরফ সাজিয়ে ফেলে সাইড টেবিলটায়। কিচেন কাউন্টারে ঠাণ্ডা পানির বোতলটাও রেখে দিতে ভুল করে না। গম্ভীর মুখে জামশেদ রুমার হাত থেকে গ্লাসটা নেয়, কোনও কথা না বলে বসে লম্বা এক চুমুক দেয় পানীয়তে। ও অবাক হয়। নিশ্চয়ই কোনও সমস্যা হয়েছে কোথাও, সাধারণত মিনিট দশেক সময় নিয়ে জামশেদ গ্লাস খালি করে তারপরে গোসল করতে যায় বা পোশাক বদলায়। আজ এক চুমুকেই গ্লাস খালি করে আরেক গ্লাস ঢেলে নিলো, তাও বরফ ছাড়াই! অস্বস্তি হতে লাগলো রুমার।

সামান্য গলা খাকরে জিজ্ঞেস করতে যাবে রুমা, জামশেদ হঠাৎ বলে বসলো, “আমার তোমাকে আর ভালো লাগছেনা, আমি তোমার সাথে আর থাকতে পারবোনা রুমা, অনেকদিন ধরেই ভাবছি কিভাবে বলবো, আজ আর পারলাম না। জানি এটা খুব ভালো সময় না তোমাকে বলার জন্য, কিন্তু কিছু ভেবোনা, আমি সব ভেবে রেখেছি, বাচ্চার নামে ব্যাংকে টাকা আলাদা করে রাখা আছে, আমি এখনও কাউকে বলিনি, কিন্তু আমি সব ব্যবস্থা করে ফেলবো, তুমি কিছু ভেবোনা, তোমার কোনও অসুবিধা হবে না, আমি কোনও সমস্যায় পড়তে চাইনা, আমার চাকরির বারোটা বাজবে তাহলে।“ এক নিঃশ্বাসে এতোগুলো কথা বলে ফেললো জামশেদ, মাথা নিচু করে। রুমা অবাক হয়ে নিষ্পলক তাকিয়ে থাকলো ওর দিকে। মানে কী এসবের? জামশেদ অনেক দিন ধরেই এসব ভাবছে? তাহলে কাল রাতের ঐ আদর? রুমার হঠাৎ মাথা ঘুরে উঠলো।

চোখ বন্ধ করে নিজেকেই বুঝাতে থাকলো ও, যে এখনই চোখ খুলে দেখবে জামশেদ ওর দিকে তাকিয়ে হাসছে, বলে বসবে যে এটা ওর সেইসব বিচ্ছিরি প্র্যাকটিক্যাল জোক গুলোর একটা। সেরকম কিছুই হলোনা যদিও। চোখ খুলে রুমা বুঝলো ওর বেহেস্তের খুঁটিগুলো নড়বড়ে হয়ে গেছে। আস্তে আস্তে উঠে দাঁড়িয়ে বললো, “তাহলে তো আজ বাইরে খাওয়া হচ্ছেনা, আমি বরং ঝটপট কিছু রান্না করে ফেলি, জয়নাল আর ময়না গেছে সিনেমা দেখতে, তুমি হাত মুখ ধুয়ে বসো।“

ফ্রাইংপ্যানটা রান্নাঘর থেকে এনে কিচেন কাউন্টারে রাখলো রুমা। বড় একটা বাটিতে সামান্য মশলা দিয়ে ফ্রিজ থেকে খাসীর মাংসের টুকরাগুলো বের করে ম্যারিনেট করে, আস্তে আস্তে উপরে গেলো ও, মুক্তার গয়নাগুলো খুলে নিচে নেমে আসলো খুব ধীরে। খাবার ঘরের জানালার পর্দাগুলোর দিকে ফিরে কী দেখছিলো জামশেদ কে জানে, রুমা নেমে আসতেই, খুব আস্তে বলে উঠলো, “আমি দুঃখিত রুমা, খুব দুঃখিত!” রুমা থামলোনা, সিড়ির সামনে থেকে এগিয়ে এসে কাউন্টারের উপর থেকে ফ্রাইংপ্যানটা নিয়ে ওর সমস্ত শক্তি দিয়ে জামশেদের মাথার পেছনে বাড়ি দিলো ও, ঠাস করে কুৎসিত একটা আওয়াজের পরে এক পা পিছিয়ে আসলো ও। পাঁচ ছয় সেকেন্ড হেলদোলের পরে জামশেদের পাঁচ ফুট এগারোর শরীরটা মাটিতে পড়লো, সাথে সাইড টেবিল আর তার উপরের জিনিসগুলো নিয়ে।

যদি ধরা পরে তবে জেল হবে নিশ্চয়ই, কিন্তু ওর বাচ্চাটার কী হবে? অনাগত সন্তানকে পেটে রেখে মাকে কি মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়? আর ভাবতে পারলোনা রুমা, ওর কিছুতেই ধরা পরা চলবেনা! কাউন্টারের উপর থেকে টিস্যু নিয়ে প্যানের পিছনের রক্তটুকু মুছলো ও, গোয়েন্দার বউ হবার সমস্ত সুবিধাটুকু নিয়ে নিজের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে করতে টিস্যুর টুকরো গুলোকে কমোডে ফ্ল্যাশ করলো সাবধানে।

রান্নাঘরে গিয়ে ফ্রাই প্যানটা চুলায় বসিয়ে খাসীর মাখিয়ে রাখা মাংসগুলো চুলায় চাপিয়ে আস্তে এসে ওর রকিং চেয়ারটায় বসলো রুমা। বসে বিড়বিড় করে একবার আওড়ালো, “একহালি ডিম, আর কয়েকটা গোল বেগুন দাওতো সোবহান, আর একটা ছোট্ট কেক, সাথে মোমবাতি।“ কথাগুলোকে নিজের কাছেই মেকি আর নিষ্প্রাণ মনে হলো ওর। আবার একবার আওড়ালো ও, এবার একটু জোরে। হুম, এবার ঠিকই মনে হলো, তারপর আস্তে করে দরজা খুলে বেরোলো রুমা, রাস্তার ওপারের সিএসডি শপের ভিতরে ঢুকে কাউন্টারের সোবহানকে বললো একহালি ডিম, বেগুন আর কেক দিতে। দুবছরের পরিচিত সোবহান হেসে কেক কেনার কারণ জিজ্ঞেস করতে রুমাও হেসে বললো যে আজ ওদের দ্বিতীয় বিবাহবার্ষিকী, বাইরে খেতে যাবার কথা ছিলো, কিন্তু জামশেদের ওর রান্না খিচুড়ি খেতে ইচ্ছা করলো তাই সেই পরিকল্পনা বাদ দিয়ে ওই রান্না করছে, আর জামশেদকে সারপ্রাইজ দিতে নিজেই সিএসডি এলো যেন অন্তত একটা কেক কেনা যায়। সোবহানের সাহায্য নিয়েই সুন্দর দেখে একটা কেক বাছলো ও। এরপরে সব কিছু গুছিয়ে দিয়ে সোবহান হেসে বললো, “শুভ বিবাহবার্ষিকী, ম্যাডাম”, মাথা নেড়ে সামান্য হেসে দোকান থেকে বেরিয়ে আসলো রুমা।
রাস্তা পার হয়ে ধীরে সুস্থে হেটে ফিরলো বাড়িতে, দরজা খুলে একজন সুখী স্ত্রীর আচমকা স্বামীর মৃতদেহ দেখলে যেরকম প্রতিক্রিয়া হওয়া উচিৎ ঠিক সেরকমই করলো ও, বসার ঘর পেরিয়ে খাবার ঘরের কাছে আসতেই হাত থেকে ব্যাগ আর বাক্স ফেলে দিয়ে চিৎকার করে উঠলো রুমা, তারপরে খানিক কান্নাকাটি, তাও গলার স্বরকে উচ্চগ্রামে তুলে। তারপরে হেটে গেলো বসার ঘরে, ফোনটা নিয়ে ডায়াল করলো অতি পরিচিত আর্মি হেডকোয়ার্টারের নাম্বারে। হিস্টিরিয়া গ্রস্থের মতো কাঁদতে কাঁদতে কর্তব্যরত অফিসারকে জানালো করলো খবরটা। গোয়েন্দা জামশেদ হাসানের মৃত্যুর খবর পেয়ে ওর সহকর্মীরা দেরী করলোনা একটুও।

পনেরো মিনিটের মাঝেই জামশেদের পুরো টিম হাজির হয়ে গেলো বাসায়। কাঁদতে কাঁদতে পুরো ঘটনা বর্ণনা করলো রুমা, কিভাবে ও জামশেদকে সুস্থ দেখে সিএসডিতে গিয়েছিলো কিছু নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস আনতে আর এসে কিভাবে ওকে পায়, মিনিট পনেরোর মাঝে কতো কিছু হয়ে গেলো! এক সহকারী তক্ষনি ছুটে গেলো সোবহানের সাথে কথা বলতে আরেকজন রুমার রকিং চেয়ারটা লাশের কাছ থেকে সরিয়ে এনে ওকে ধরে বসালো। খানিকক্ষণের মাঝেই লাশ উলটে জামশেদের সহকর্মীরা আবিষ্কার করে ফেললো যে ওকে মাথার পেছনে আঘাত করে মারা হয়েছে, আর এটা দুর্ঘটনা নয়, খুন! অস্ত্রটা কী হতে পারে, আততায়ী কিভাবে এসেছে, দরজায় আঙ্গুলের ছাপ আছে কিনা এ নিয়ে সাথে সাথেই ব্যস্ত হয়ে গেলো উপস্থিত সবাই, একজনকে রুমার কাছে রেখে। বাসার হাতুড়ি কোথায় আছে, স্প্যানার ছিলো কিনা ওদের কোনও, কিংবা ধাতব বড় ফুলদানী এসব প্রশ্নের জবাবও দিতে হলো রুমাকে। সবাই খুবই সাবধানে, খুব আন্তরিকতার সাথে কথা বলছিলো ওর সাথে, খানিক বাদে রুমাও স্বাভাবিক হয়ে গেলো পুরোপুরিই। তারপরে যখন একজন এসে ওকে জিজ্ঞেস করলো যে চুলায় একটা মাংসের পাত্র আছে, তখনই ওর মনে পড়লো যেন হঠাৎ এভাবে বললো, “ওহ, জামশেদের জন্য রান্না করছিলাম, আজ আমাদের বিবাহবার্ষিকী ছিলো!” উপস্থিত সবাইই স্তব্ধ হয়ে গেলো। নিজেকে একটু সামলে নিয়ে রুমা আবার বললো, “আপনাদের কারও নিশ্চই রাতের খাওয়া হয়নি, কষ্ট করে ফ্রিজ থেকে রুটি বের করে গরম করে খাবেন? মাংসটা এই এতক্ষণে হয়ে এসেছে, আমি মনে হয় কিছুই খেতে পারবোনা, অন্তত আপনারা কিছু খান!” সবাই শোরগোল করে না না করে উঠলো, রুমা কারও কথাই শুনলোনা, শেষমেশ লাশ ভ্যানে উঠিয়ে রেখে সবাই টেবিলে এসে বসলো ফ্রাই প্যান আর রুটির থালা নিয়েই। খেতে খেতে সবাই বলাবলি করছিলো যে ওদের মনে হচ্ছে যেন ওরা কিছু মিস করে যাচ্ছে, ফ্রাই প্যান থেকে মাংস নিতে নিতে একজন বললো হয়তো ওদের নাকের সামনেই রয়ে গেছে মস্ত বড় কোনও ক্লু, যেটা ওরা দেখেও দেখতে পাচ্ছেনা!

আর রকিং চেয়ারে দোল খেতে খেতে রুমা পেটে হাত দিয়ে আস্তে করে বললো, “হ্যাপি অ্যানিভার্সারি জামশেদ!”

------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------

এম্বিএ, অফিস, পারিবারিক নানা চাপের মাঝে আজকাল আমার ছোট্ট মাথাটা খুব অস্থির থাকে। চারপাশের অনেক কিছুই স্বাভাবিক ভাবে নিতে পারি না। সব কিছুরই একটা উদ্ভট প্রতিক্রিয়া দেখাই যেটা আগে করতাম না। গতকাল জাবি গিয়ে বেশ অনেকটা ব্যর্থ সময় কাটিয়ে বাড়ি ফেরার পরে কিচ্ছু ভালোলাগছিলো না। তখন খেয়াদিকে বিরক্ত করলাম খানিকক্ষণ। পছন্দের মানুষকে বিরক্ত করতে সবসময়েই আমার বেশ লাগে। টুকটাক কথা বলতে বলতে হঠাৎই কিছু লিখতে ইচ্ছা হলো, আর যেহেতু নিজের বেশী মুরোদ নেই সেহেতু ভাবলাম অনুবাদ করি, প্রথম যেটা করতে ইচ্ছে হলো সেটা খুঁজে পেলাম না কোথাও, তারপরে হাতের কাছে পেলাম অতিপ্রিয় রোল্ড ডালের ছোটগল্পের সংকলন, র‍্যানডমলি একটা গল্প বেঁচে নিয়ে বার দুয়েক পড়লাম, তারপরে আধা ঘন্টার কিবোর্ড ঝড়ের ফলাফলা এখন আপনাদের সামনে। বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে আনতে চেয়েছি বলেই গল্পের মূলে কিছু রদবদল করতে হয়েছে, তাই এটাকে ভাবানুবাদ বলাই শ্রেয়। গল্পের নাম, "Lamb To The Slaughter" আর বইটার নাম, "Someone Like You"। কাজ করতে করতে নানা শব্দের মানে জিজ্ঞেস করে আরও নানারকম ভাবে বিরক্ত করেছি যাদের তাদের জন্য ভালোবাসা। টুপু, দ্রিগ, খেয়াদি, আর ছায়ামানব - তোমরা রক্করো! দেঁতো হাসি


মন্তব্য

টিউলিপ এর ছবি

ডাল কিনেই বলেছিলে আমার জন্য অনুবাদ করবে সবগুলো, মনে আছে? শুরু হোক তাহলে। হাসি

___________________

রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

আমারে দিয়ে কিছুই হয়নাগো আপু, তবে চেষ্টা করবো! হাসি

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

মরুদ্যান এর ছবি

চলুক

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

কিছু লিখতেই পারছোনা? কনট্যাক্ট অ্যাট সচলে মেইল দাও!

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

কৌস্তুভ এর ছবি

কঠিন গল্প! মনে হয় ফ্রাইংপ্যান হাতে রুমার চরিত্রে তোমায় এক্কেরে দেখতে পেলাম খাইছে

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

হ, আমার সাথে তেড়িবেড়ি করলে এক্কেবারে... খাইছে

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি

ভাবানুবাদ ভালৈছে।

_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

এটাকি ফ্রাইং প্যানের ভয়ে বললা? ... খাইছে

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

তারেক অণু এর ছবি
ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি

এসব বলে লাভ নাই, সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠলাম, হ্রর অনুবাদটা কই?

_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

পিসিই অন করতে পারিনাই রাতে। স্যারকে প্রোপজ করার ফরজ কাজটাই এখনও বাকি। আগে সেটা ভালোয় ভালোয় হোক, দেন দেখা যাবে! হাসি

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

অন্যকেউ এর ছবি

তদন্তকারী পুলিশ হৈতে মুঞ্চায়। খিদা লাগসে। দেঁতো হাসি

_____________________________________________________________________

বরং দ্বিমত হও, আস্থা রাখো দ্বিতীয় বিদ্যায়।

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

মাইর খাবি? খাইছে

মন্তব্য কই?

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

অন্যকেউ এর ছবি

গতকাল বলি নাই? ভাবানুবাদ এক্কেরে পাঙ্খা! আর দেশি ফ্লেভার দেওয়াতে পড়তে ভালো লাগসে বেশি। সব বর্ণনা জীবন্ত হয়ে আছে।
অনুবাদ গল্প নিয়ে একটা সিরিজ করতে পারো। ধরো, অপরাধ গল্প নিয়েই করলা! চোখ টিপি

_____________________________________________________________________

বরং দ্বিমত হও, আস্থা রাখো দ্বিতীয় বিদ্যায়।

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

হয়রান জানি কী কয়! মন খারাপ ফ্রাইং প্যান দিয়ে ওর মাথায় একটা বাড়ি দিমু ভাবতাসি! দেঁতো হাসি

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

কাজি মামুন এর ছবি

রহস্য, রোমাঞ্চ, রস, অনিশ্চয়তা, আবেগ, একমুখীণতা - সব রয়েছে এই গল্পটিতে। গল্পটি তাই ভয়+আনক উপভোগ করলাম! হাসি এমন গল্প অনেকদিন পড়িনি।
দারুণ ঝরঝরে অনুবাদ! ওয়াইনের জায়গাটুকু ছাড়া (যেখানে আপনার কিছুই করার ছিল না) বুঝতেই দেননি যে একটা বিদেশী গল্প পড়ছি। এমনই ফাটাফাটি অনুবাদ-দক্ষতা আপনার!
আর আপনার Random Selection তো তুখোড়! সম্ভবত সেরা কার্ডটিই তুলেছেন!
আপনার অনুবাদকর্ম জারী থাকবে, এই প্রত্যাশায় পপকর্ন লইয়া গ্যালারীতে বইলাম

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

বেশ ভয় পেলাম।

হুইস্কি ছিলো সেই জায়গাটায়, ওয়াইন এদেশে এখন স্বাস্থ্যগত কারনে বেশ চলেবল হয়ে গেছে দেখে তাইই দিলাম, আর ফ্রাইং প্যানের জায়গায় ছিলো হিমায়িত ভেড়ার পা। সেটা নিয়ে আসলে কিছুই করার ছিলো না।

ধন্যবাদ আপনাকে!

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

তদানিন্তন পাঁঠা এর ছবি

এখানে যেহেতু নেশা সংক্রান্ত কিছু নেই কাজেই এইটা চা হলেও হয়তো ক্ষতি হতোনা গল্পের। তারপরেও যেমন বলেছেন যে দেশে আজকাল বেশ চলছে ওয়াইন; এইটাও ঠিক। বেশ লাগলো পড়তে। পরের অনুবাদের অপেক্ষায়। আশা করি তারজন্য আপনার পরবর্তী মনখারাপ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে না আমাদের।। হাসি

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

ধন্যবাদ। তবে কফি দিয়ে রিপ্লেস করতে গিয়ে কেন জানিনা ভালো লাগেনাই। এইকারনেই পরে আর বদলাইনাই! হাসি
ধন্যবাদ! হাসি

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

তাপস শর্মা এর ছবি

খুঁজেপেতে > স্পেস হবে কি? হাসি
আয়নাকে > আয়নাতে হবে মনে হয় হাসি

গল্প চমৎকার। আপনার বর্ণনার ভাষা অনবদ্য। ওই যা আরকি রকিং...

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

খুঁজেপেতে মনে হয় স্পেস হবে না। বানান গুরুরা বলতে পারবে।

আয়নাতেই হবে, বদলে দিলাম।

হাসি অনেক ধন্যবাদ! হাসি

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

খুব ভালো হয়েছে। সবগুলো গল্প অনুবাদ করে ফেল।

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

ধনেপাতা ভাইয়া, হাসি চেষ্টা করবো! হাসি

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

অতিথি এর ছবি

চলুক

রায়হান আবীর এর ছবি

ভাবানুবাদ ভালু হইছে, তাই গল্পটাও স্পর্শ করলো।

তয় দেশী ফ্লেভার একজায়গায় ধাক্কা খাইছে ভীষণ ভাবে। কইনচেন দেখি, কই?

অন্যকেউ এর ছবি

চৌধুরী সাহেব, আপনি ভাববেন না কেবল বাইকে চড়েই ডেটিং হয়। বাইকহীন গরিবরাও ডেটিং করে, হুঁহুঁ!

_____________________________________________________________________

বরং দ্বিমত হও, আস্থা রাখো দ্বিতীয় বিদ্যায়।

রায়হান আবীর এর ছবি

কিভাবে করে? খাইছে

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

ক্যাম্নে করে? খাইছে

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

ধনেপাতা হয়রান।

ইশ! আমার খালুর ব্যাটম্যান বউ নিয়ে কিন্তু আসলেই সিনেমা দেখতে যেত! ঃ)

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

ধূসর জলছবি এর ছবি

চলুক ভাল লেগেছে। হাসি

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

ধনেপাতা! দেঁতো হাসি

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

সত্যপীর এর ছবি

ফ্রাইং প্যানের একঘায়ে পাঁচ ফুট এগারোর ভাইয়াকে কতল...নাহ আপার গায়ে জোর আছে। সাবাশ।

লিখায় পাঁচতারা, চরম অনুবাদেও পাঁচতারা। আর দিলাম হাততালি

..................................................................
#Banshibir.

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

হাহহাহা। ধন্যবাদ। খাইছে

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

ফাহিম হাসান এর ছবি

অনুবাদ চমৎকার হয়েছে। ডাল রান্না যাতে না থামে হাসি

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

দেঁতো হাসি থেঙ্কু!

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

তানিম এহসান এর ছবি

বাহ! চমৎকার ভাবানুবাদ আপু, বাকিগুলোও চটপট চলে আসুক হাসি

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

ভাবের উপরে নির্ভর করে। ভাব আসলে অনুবাদও আসবে! ঃ)

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

অন্ত আফ্রাদ এর ছবি

আমার মনে হয় গোয়েন্দা জামশেদ আগেই বুঝতে পেরেছিল যে তার বৌটা এতো আক্রমণাত্মক! এই কারনেই বলছিল...

আমার তোমাকে আর ভালো লাগছেনা, আমি তোমার সাথে আর থাকতে পারবোনা রুমা, অনেকদিন ধরেই ভাবছি কিভাবে বলব, আজ আর পারলাম না।

আফসোস! বুঝেও লাভ হল না। আমি আর জামশেদ একসাথে স্বর্গের গ্যালারীতে বইসা পপকর্ন লইয়া গ্যালারীতে বইলাম চিবাইতে চিবাইতে লেখাটা পড়লাম! জামশেদ লেখা পইড়া খোশ!

পরের অনুবাদটা পড়ছি কবে? শয়তানী হাসি

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

টু টাইমিং মহাশয়। টু টাইমিং!

পরেরটা পরে পড়বেন! খাইছে নো ওরিজ!

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

ন এর ছবি

চলুক

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

শাব্দিক এর ছবি

চলুক পপকর্ন লইয়া গ্যালারীতে বইলাম

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

ফ্রাইং প্যানে পপ্পন ভাজসেন?

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

শাব্দিক এর ছবি

জী ম্যাডাম, তয় রুমারটায় না। পপ্পন শেষ হবার আগেই পরের অনবাদ আসুক।

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

আজ আসলেও আসতে পারে! চোখ টিপি

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

আশালতা এর ছবি

ম্রাত্মক ভালো লাগলো। চলুক

----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

তোমার মাথায় মনয় সমিস্যা হইসে! খাইছে

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

সাকিন উল আলম ইভান এর ছবি

চলুক চলুক

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

Hasan এর ছবি

ওয়াইন এর সাথে বরফ দেয় না। ওয়াইন রুম তাপমাত্রায় খাওয়া হয়।

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

ধরা খায়া গ্লাম! লইজ্জা লাগে আমি ইনোছেন্ট! খাইছে

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

Hasan এর ছবি

তার চে বরং চা করে দেন। অনুবাদ ভাল হইসে।

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

এখন আবার এডিটাবো? চিটিং হয়ে যাবেতো! ইয়ে, মানে...

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

মাহবুব ময়ূখ রিশাদ এর ছবি

মূল গল্পটা আরেকটু বড় ছিল না? অবশ্য বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট। অদল বদলের কথা বলেই দিয়েছেন। যাই হোক, ভালো লেগেছে

------------
'আমার হবে না, আমি বুঝে গেছি, আমি সত্যি মূর্খ, আকাঠ !

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

মূল গল্পটা স্ট্যান্ডার্ড এ৪ পেইজ সাইজের ৪-৫ পাতা। আমার অনুবাদের অনেক কিছুই বাদ পড়েছে আবার অনেক কিছুই এসেছে। আসলে গল্পটা দুবার পড়েই মাথায় যা ছিলো তা থেকে লিখেছি। হাসি

ধন্যবাদ!

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

চরম উদাস এর ছবি

ভালৈছে

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

ও আল্লাহ তাই? লইজ্জা লাগে

থেঙ্কু ভাইজান! চোখ টিপি

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

উচ্ছলা এর ছবি
দুষ্ট বালিকা এর ছবি

এ্হেরে, হাতায়া দিলোরে! লইজ্জা লাগে

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

লাফাং মন্তব্য! রেগে টং

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

ব্যাঙের ছাতা এর ছবি

অনেক দিন আগে, সেবা প্রকাশনীর রহস্য পত্রিকায় এই গল্পের অনুবাদ পড়েছিলাম। ভালো লেগেছিল। আপনার ভাবানুবাদটাও ভালো লেগেছে। মূল গল্পের জমাট মাংসের বদলে আপনার ফ্রাইং প্যানকেই বেশি ভালো লাগল। চলুক

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

ধন্যবাদ। হাসি হাহা, মূল গল্পটা বাংলাদেশের পটভূমি আর কোনও ভাবেই ফেলতে পারছিলাম না। হাসি

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

জি.এম.তানিম এর ছবি

লেখা ভালো হইসে!

তবে ‌ফ্রাইং প্যানের বাড়িতে ফ্যাটালিটি হয়ে যাবে সেটা হজম করা একটু কঠিন হইসে!

-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

জমাট মাংস নিয়েই সেইম কথা কওন যায়! :চ

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।