ও দাদাভাই মূর্তি গড়ো

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি
লিখেছেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর (তারিখ: শনি, ১৮/১০/২০০৮ - ৬:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

auto
স্কুল জীবনের সবচেয়ে আনন্দের সময় ছিলো বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার দিন। সে এক দারুন আনন্দময় দিন।

আর স্কুলের ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় একটা দারুণ আইটেম ছিলো যেমন খুশি তেমন সাজো। সেখানে কেউ সাজতো কৃষক, কেউ জামাই বউ, কেউ বিদেশী মেমসাহেব, কেউ গ্রামের মোড়ল... এইসব হাবিজাবি...
তবে সবচেয়ে জনপ্রিয় ছিলো ভাষ্কর্য সাজা। এবং অবধারিতভাবে তা মুক্তিযুদ্ধের ভাষ্কর্য। লুঙ্গি কাছা দিয়ে খালি গায়ে, সারা গায়ে কাদামাটি মেখে হাতে রাইফেল সদৃশ কাঠ নিয়ে বিপ্লবী ভঙ্গিতে মাঠের মাঝখানে দাঁড়িয়ে থাকা। আর তিনজনে জুটতে পারলে অপরাজেয় বাংলা... (সেক্ষেত্রে মেয়ে জোগাড় করতে না পারলে ছেলেরে দিয়াই মেয়ের কাজ চালানো হতো)।

যেমন খুশি তেমন সাজোর যে কোনো একটা পুরষ্কার ভাষ্কর্যের জন্য বরাদ্ধই ছিলো। আমি অন্তত কোনোবার মিস হইতে দেখি নাই (এই দেশে তো ভাষ্কর্য মানুষের অন্তরে অন্তরে বিরাজ করে, অন্তরে বিরাজ করে মুক্তিযুদ্ধ)।

আজকে বিকালে খুব করে মনে আসন গাড়তেছে সেই সব ছোটবেলার কথা... সেইসব কাদামাটি মাখা জীবন্ত ভাষ্কর্যর কথা। সেইসব অন্তরে মুক্তিযুদ্ধ ধারণ করা বালকদের কথা।
সেই বালকরা তো এখনো দেশেই আছে। তারা কি ভুলে গেছে মুক্তিযোদ্ধা সাজতে?

খুব ইচ্ছা করতেছে বিমানবন্দর চত্বরে সেই বালকবেলার মতো মূর্তি সেজে দাঁড়িয়ে থাকতে। একতারা হাতে...


মন্তব্য

পান্থ রহমান রেজা এর ছবি

দাদা, লেখাটা দীর্ঘশ্বাসটাই বাড়িয়ে দিল। হুম। সাজতে পারলে ভালোই লাগতো। অনেককিছু না পারার মাঝেই এটাও আরেকটা। হায়রে ছাপোষা মানুষ আমরা!

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

পারবো না কেন? চেষ্টা করতেছি তো... লোকজন তো দেখি আগ্রহ দেখাইতেছে।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

আকতার আহমেদ এর ছবি

রবি থিকা বৃহস্পতি অফিস করি. তার উপ্রে করি সংসার ! চাকরী নিয়া থাকি চিন্তায়। সব কিছুর জন্যে টাইম আছে.. টাইম নাই খালি মাথাটা উঁচা কইরা একটু দাঁড়ানোর !
দরকার পড়লে ডাক দিয়েন বস.. আর ভাল্লাগতেছেনা !

পুতুল এর ছবি

**********************
নজরুল তুমি এগিয়ে চল
আমরা আছি তোমার সাথে।
না ভাই সত্যি কইতাছি কিছু একটা করা দরকার।
চুপ থাকতে থাকতে, আমাদের মৌনতাকে মোল্লারা সমর্থন ভেবে বসতে পারে।
কাঁশ বনের বাঘ

**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!

মৃদুল আহমেদ এর ছবি

আমি তো আপনার সঙ্গেই আছি, মেয়েটা কে সাজবে খোঁজ নিন...
---------------------------------------------
বুদ্ধিমানেরা তর্ক করে, প্রতিভাবানেরা এগিয়ে যায়!

--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'

কনফুসিয়াস এর ছবি

ভাল লাগলো লেখাটা।
-----------------------------------
... করি বাংলায় চিৎকার ...

-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ

সুলতানা পারভীন শিমুল এর ছবি

হুমম...

...........................

সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন

...........................

একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা

ফাহা এর ছবি

পাশে আছি

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

সুন্দর করে বললেন বস। চলুক
আপনার পোস্ট পইড়া যেন স্কুলজীবনে ফিরে গেলাম! এইসব তো নিজেও করসি কতো! কাদা মেখে দাঁড়িয়ে থাকা... পরে শুকনা কাদা তুলতে পানিতে দাপাদাপি করা... কখনো বা মুক্তিযোদ্ধা... এত কষ্টের পরও খুশি লাগত, কারণ পুরস্কার ছিল নিশ্চিত!
তাহলে এখন কেন পারি না এইসব? মেরুদন্ডহীন হয়ে বাঁইচা থাকতে আর ভাল্লাগে না (দীর্ঘশ্বাস)...
নজু ভাই, কোন উদ্যোগ নিলে জানায়েন। নিজের সীমিত সামর্থের মধ্যে চেষ্টা করব যা পারি করার।
_______________
বোকা মানুষ মন খারাপ

অনিন্দিতা এর ছবি

সত্যি ই তো! এভাবে ভাবি নি। ছোটবেলায় আমি ও দেখেছি।বাংলাদেশের সব জায়গায় বোধ হয় স্কুল কলেজের যেমন খুশী সাজোতে ভাস্কর্য, মূর্তি সাজা অবধারিত ছিল। তখন এই বজ্জাত গুলোর তোএত সাহস ছিল না।
সবকিছুর জন্য আসলে আমরাই দায়ী.......

আরিফ জেবতিক এর ছবি

যেমন খুশি তেমন সাজোর যে কোনো একটা পুরষ্কার ভাষ্কর্যের জন্য বরাদ্ধই ছিলো। আমি অন্তত কোনোবার মিস হইতে দেখি নাই (এই দেশে তো ভাষ্কর্য মানুষের অন্তরে অন্তরে বিরাজ করে, অন্তরে বিরাজ করে মুক্তিযুদ্ধ)।

আমিও কোনদিন দেখিনি ।

খুব ইচ্ছা করতেছে বিমানবন্দর চত্বরে সেই বালকবেলার মতো মূর্তি সেজে দাঁড়িয়ে থাকতে। একতারা হাতে...

আসেন দাড়াই । চলুন ,কবে দাড়াবেন ?

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

আমি সিরিয়াস... প্রচারণা চালাইতেছি... বেশ কয়জন রাজী হইছে... আপনেও প্রচার চালান। এই সময়ে এটাই আমাদের প্রতিবাদ হউক...
কালকে ফোন দিবো আপনেরে...
খুব তাড়াতাড়িই দাঁড়াতে চাই।

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

আরিফ জেবতিক এর ছবি

আরিফ জেবতিক এর ছবি
নন্দিনী  এর ছবি

প্লীজ আপনি দাঁড়ান, আপনারা দাঁড়ান !! এই দেশকে খুব শীঘ্রই মুক্তিযোদ্ধা শুণ্য করার প্ল্যান নিয়ে এরা মাঠে নেমেছে। এদের ভয়ানক বাড় বেড়েছে । এদের আর ছাড় দিলে সত্যি সত্যি দেখা যাবে শহীদ মিনার, মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি সৌধে এদের হাত পৌঁছে গেছে !এদের সাহস এখন আকাশ ছুঁয়েছে... এদের আসল জায়গা এখন দেখিয়ে দিতে হবে......। দেবার সময় হয়েছে । আর নয় দেরী !

আর দেরী নয় !! নাহলে বড় বেশী দেরী হয়ে যাবে.........!

নন্দিনী

মিশু এর ছবি

সাথে আছি।

নিজেকে মূর্তি হিসেবে দেখতে পারি আয়নায়। কিন্তু সকল যান্ত্রিকতার মাঝে সেই মূর্তিতে প্রাণের অস্তিত্ব নেই। তবু শত্রু এলে অস্ত্র হাতে ধরতে জানি।

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

একটা কিছু করতে যদি পারেন! যতো সামান্যই তা হোক...

শুভ কামনা রইলো।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
Life is what happens to you
While you're busy making other plans...
- JOHN LENNON

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

হিমু এর ছবি
স্নিগ্ধা এর ছবি

নজরুল, ঠিক কি করার প্ল্যান, জানাবেন।

কীর্তিনাশা এর ছবি

আছি আমিও, ডাক দিয়েন।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

পলাশ দত্ত এর ছবি

।।ওইখানে বাউলের ভাস্কর্য থাকলো না শেষ পর্যন্ত।।

।।ওইখানে হয়ে গেলো হজ-মিনার শেষ পর্যন্ত।।

।।তখনো আমরা ঠিকই বেঁচেবর্তে থাকবো শেষ পর্যন্ত।।

।।কেন আমরা এইরকমই শেষ পর্যন্ত ।।

।।জানি না হে শেষ পর্যন্ত।।

।।জানি না।।

==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু

সুমন সুপান্থ এর ছবি

কেন আমরা এইরকমই শেষ পর্যন্ত !!!!

আসলেই পলাশ , কেন ?

@নজরুল, কোন মন্তব্য নেই এই অন্ধকালে ! যারা দেখবার নয়, তারা চোখে দেখে বেশী । আমরা অধিক অন্ধ হয়ে দেখি না কতো কি !!!

---------------------------------------------------------

'...এইসব লিখি আর নাই লিখি অধিক
পাতার তবু তো প্রবাহেরই প্রতিক...'

---------------------------------------------------------
তুমি এসো অন্যদিন,অন্য লোক লিখবে সব
আমি তো সংসারবদ্ধ, আমি তো জীবিকাবদ্ধ শব !

মুশফিকা মুমু এর ছবি

আহা ভাইয়া, দারুন লিখেছেন, খুবি টাচি, অনেক কথা মনেপরে গেল। বিজয় দিবসে যেমন খুশি তেমন সাজ প্রতিযগিতার কথা মনেপরে গেল, কত সুন্দর করে সাজত। ইসস সেইসব দিনগুলি। মন খারাপ
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে ‍‍

------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে ‍‍

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

চেষ্টা চলতেছে... সিরিয়াসলিই চলতেছে। খুব শীঘ্রই আমরা হয়তো মূর্তিমান আতঙ্ক হয়ে দাঁড়াতে পারবো এয়ারপোর্টের সামনে। যে যে শামিল হতে চান... এখানে জানানোর অনুরোধ করছি। অথবা ব্যক্তিগত বার্তায়।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

আলমগীর এর ছবি

সহজ কথায় সবচেয়ে জটিল একটা লেখা দিছেন নজরুল ভাই।
সাধুবাদ জানানো ছাড়া কিছু করতে পারছি না।

রণদীপম বসু এর ছবি

সেইসব অন্তরে মুক্তিযুদ্ধ ধারণ করা বালকদের কথা।
সেই বালকরা তো এখনো দেশেই আছে। তারা কি ভুলে গেছে মুক্তিযোদ্ধা সাজতে?

খুব ইচ্ছা করতেছে বিমানবন্দর চত্বরে সেই বালকবেলার মতো মূর্তি সেজে দাঁড়িয়ে থাকতে। একতারা হাতে...

এই অনির্বান ইচ্ছেকে প্রথমে নতজানু হয়ে শ্রদ্ধা জানাই। ঐকান্তিক কামনা, তা অবশ্যই সফল হোক।


নজরুল ভাই, আপনার সেই বালকরা কি আগের মতো আছে ? থাকলে আশা করার জায়গাগুলো এখনও আমাদের নিঃশেষ হয়নি। তবে এর আগের বালকগুলো, যারা মুক্তিযুদ্ধ দেখেছে, কিঞ্চিৎ বয়ষ্ক হলে এরাই ফরজ আর সুন্নত কামাইয়ে এতো বেশি ব্যস্ত হয়ে পড়ে যে খুব অল্প সংখ্যকের বুকে মুক্তিযুদ্ধ থাকে। অধিকাংশের বুকেই মুক্তিযুদ্ধটা কী করে যেনো 'গন্ডগোল' হয়ে যায়। আরেকটু বয়স হলে এরাই ইহকালে থেকেও পরকালবাসী হয়ে যায় আর দিনদুনিয়ার নেকির হিসাব কষতে থাকে। কথাটা রুঢ় শোনালেও দেশের সবকটা অফিসে ঢু মেরে দেখুন কাজের সময়ে জম্পেশ আড্ডাটা আজান পড়লেই কীভাবে ব্যস্ত হয়ে পড়ে ধর্মপালনে। আদৌ যদি তা ধর্মপালন হতো, বাংলাভাষায় ঘুষ শব্দটা চিরতরে লোপ পেয়ে যেতো।

যাদের চিন্তাচেতনায় সবসময়ই দুনম্বরী বিষয় নড়াচড়া করতে থাকে, আর যাই হোক এদের বুকে মুক্তিযুদ্ধ থাকে তা আমি বিশ্বাস করি না। যদি থাকতোই, তাহলে ভাস্কর্য অপসারণের মতো এমন ন্যাক্কারজনক ঘটনা ঘটতে পারতো বলে মনে হয় না। অত্যন্ত কৌশলে সেই বালকদের মাথাগুলো ওয়াশ হয়ে গেছে এবং যাচ্ছে। এই নৈরাশ্যজনক বাস্তবতাগুলোর বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েই এবার কিছু করার উদ্যোগ নিতে হবে।

তাই যাদের বুকে তারুণ্য টগবগ করছে, এরাই এখন আমাদের ভরসা। এবং এখনো আমি নৈরাশ্যবাদী নই। আশার নাম মৃগতৃষ্ণিকা।

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

পরিবর্তনশীল এর ছবি

অসাধারণ!
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

শিক্ষানবিস এর ছবি

অন্তরের কথা।

অতিথি লেখক এর ছবি

আমি খুব সাধারন , ভিতু বাংগালী। কিছূই করতে পারিনা। তবুও আপনাদের সাথে শামিল হতে চাই। শুধু আমি না, আমাদের পুরো পরিবার আপনাদের সাথে আছে।

রুবাবা

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- শাবাস, ঝাঁপায়া পড়েন। যাবে কই শালারা! ওরা প্রতিরোধ দেখুক, দেখুক বাঙালীর ইস্পাতসম মানসিকতা।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

Meghkanya এর ছবি

ami meye vaskorjo habo. Amake janaben. Tuesday desher baire jabo, next week e phire asbo. Ami serious. Please amake janaben.

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

আমরা চাই সবার অংশগ্রহণ। এখানে যারা যারাই আগ্রহ দেখাচ্ছেন সবাইকেই জানাবো। কাজ পূর্ণোদ্যমে এগিয়ে চলছে। কালকে নাগাদ সলিড কিছু জানাতে পারবো আশা করি।

আপনি হয় এই পোষ্টে চোখ রাখতে পারেন নিজ দায়িত্বে, অথবা এখানে আপনার ইমেইল এড্রেসটা রেখে যেতে পারেন।
ধন্যবাদ।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

রেনেট এর ছবি

খুবই ভালো উদ্যেগ নজরুল ভাই। আপনাদের চেষ্টা সফল হোক।
-----------------------------------------------------
We cannot change the cards we are dealt, just how we play the hand.

---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে

অম্লান অভি এর ছবি

নজরুল ইসলাম লিখেছেন:
চেষ্টা চলতেছে... সিরিয়াসলিই চলতেছে। খুব শীঘ্রই আমরা হয়তো মূর্তিমান আতঙ্ক হয়ে দাঁড়াতে পারবো এয়ারপোর্টের সামনে।

চারিদিকে ভাঙ্গনের সুর,
প্রতিবাদী চেতনা ঘুমিয়ে কাটায় দিন
আর ওরা ভাবে আমরা তাদেরই সঙ্গীন.......
আমি 'মূর্তিমান আতঙ্ক' হয়ে দাঁড়াতে চাই, যদি সচলের ব্যানারে হয় তবে সচল থাকতে দাঁড়াতে চাই। আহ্বানের সাড়া, সংহতি বা সহমর্মিতা নয় বরং স্ব আহ্বানের ভিন্ন উচ্চারণে সামিলের সুযোগ প্রাপ্তি স্বীকার করা মাত্র।

অফ টপিকঃ প্রিয় বা অপ্রিয় 'মাহাবুব লীলেন ভাই কই'।

মরণ রে তুহু মম শ্যাম সমান.....

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।