ইনসমনিয়া

ভালো থাকিস, আর কিছু বলার নেই...

বিষন্নতায় কেউ জড়োসড়ো হচ্ছে, আর সে ভঙ্গিমা দেখে আমি বলছি, চমৎকার! কেমন জানি অস্বস্তিকর....
তাই বলি ভালো থাকুন। কবিতার সাথের ছবিটি অসাধারণ লাগলো! আপনার ফ্লিকারেও খানিকটা
চোখ বুলিয়ে এসেছি। এমন যার দেখবার চোখ, তার ভালো না থেকে উপায় আছে!
অনেক শুভকামনা।

-আয়নামতি

রাতের বেলা কাক মাঝে মাঝে ডাকে। এই ছবিটা কি সত্যি? না বানানো? সত্যি হলেও দারুণ; বানানো হলেও। লেখার সাথে ভালো মিলেছে।

ছবিটা দারুণ!!

মধ্যরাতে সঙ্গ দেওয়ার জন্য আমার একটা বিড়াল ছিল একসময়ে।

লেখা-ছবি দুটোই অসাধারণ হয়েছে বস্‌।

অতীত

লেখার সাথে ছবি ভাল লেগেছে। কয়টা ছবি আছে এই ছবিতে?

এই বয়সে মাঝরাতে একজন মেয়ের বদলে একটা কাক তোকে সঙ্গ দিতেসে, ব্যাপারটা মর্মান্তিক।

ছবিটা দারুণ হইসে ...

এই বার বুঝলাম ডালিমকুমারকে কেউ কেউ "কাউয়া" বলে কেন।

লেখা-ছবি দুই-ই ভালো লেগেছে।

ছবিটা খুব সুন্দর। সাথে কাক মানুষের বোঝাপড়া..।

হে মহান কাকতাড়ুয়া, কাক তাড়াবার বদলে ইদানীং মনে হচ্ছে কাকের সাথে সখ্য পাতায়ে ফেলা হচ্ছে! গঠনা তো ভালো না। প্রফেশনাল হও মিয়া! কাউয়াদেরকে ঝাড়ি দাও কষে, রাতের বেলায় কিসের এত ডাকাডাকি! ঝাড়ি দিয়ে ঘুম দাও।

আর নির্জন স্বাক্ষরের লেখা আর ছবি দুইয়েই পাঁচ।

আমি পাই একটা বাদুড়, প্রতিরাতে।

লেখা আর ছবি দুটোর বিষন্নতায় কিছুক্ষণ মগ্ন থাকলাম।

খাঁটি বেলজিয়ান আয়নায় সময়ের প্রতিবিম্ব দেখলাম!

বিষন্ন মানূষ মাত্রেরই বিষন্নতা পছন্দ' তাই বিষন্ন এই কবিতাটুকু আমার অনেক পছন্দ হয়েছে। সাথে পাগলাটে কাকটাকেও।

বন্দনা

হুম, কাউয়া-কাউয়া'ইয় ভাই ভাই, এক রশিতে ফাঁসি চাই ... ...

জটিল হইছে। অন্যরকম একটা ঘোর লাগা ভাব পাইলাম।

দারুণ। ওয়ালপেপারে ঝুলাবো ভাবছি।

অন্যকথাঃ শিরোনামটা আমার মন খারাপ করায় অকারণে।

আপনার নাম এখন থেকে কবি আশরাফুল ভাই দিব কীনা ভাবছি
ছবি আর লেখা দুইটাই ভাল পাইলাম

"চৈত্রী"

"কাউয়া" নামের সার্থকতা এতদিনে বুঝতে পারলাম!
লেখা, ছবি... দুইটাই খুব ভালো লাগসে।

এই পোস্টটা খালাম্মারে পড়াইতে হইবো
তাইলেই কাকের বদলে কুহুরব জুটবে কপালে

লেখাটা মন খারাপ করা,তবে ছবি টা বেশি ভাল লাগে নাইঃ(।।বেশি edited লাগসে।কিন্তু লেখা টা যে"ডালিম
কুমারের"সেটা নাম না পরেও বুঝতে পারি....নিঃসঙ্গতা যার একান্ত সঙ্গী।