এবার ম্যাক্রো !

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি
লিখেছেন নির্জন স্বাক্ষর [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ০৬/০৬/২০১২ - ২:১৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছোটবেলা থেকেই আমি ছিলাম বিরাট বেকুব কিসিমের আর আমার বেকুবি দিনদিন বেড়েই যাচ্ছে এখনো। আমার চারপাশের বন্ধুরা সব তখন চ্যাটাং চ্যাটাং কথা বলে, কথা মাটিতে পড়তে দেয়না। বড় হয়ে কি হবা এই জাতীয় প্রশ্ন দারুণ কনফিডেন্ট নিয়ে ঠাশ ঠাশ বলে দেয়, আমাকে জিগ্যেস করলে আমি একটা হাসি দেয়ার চেষ্টা করি কিন্তু মুখের একটা অবস্থা হত যেটা আমার ধারণা অনেকক্ষণ কেউ বাথরুম আটকে রাখলে যেরকম হয় অনেকটা সেরকম হত। কাজেই যে যা বলত মনে প্রাণে তাই বিশ্বাস করতাম কারণ তারা আমার চেয়ে বেশি জানে সে ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নাই।

ক্লাস টু অথবা থ্রিতে পড়ি। বাসার সামনে কিছু পাতাবাহারের টাইপের গাছ ছিলো। একবার কোনো কারণে গাছের কান্ড কেটে যাওয়ায় দেখলাম সাদা সাদা কষের মতন। এক মহা জ্ঞানী বন্ধু গম্ভীর হয়ে বলল, এইটা হচ্ছে গাছের রক্ত। আমি মাথা চুলকে বললাম, রক্ত তো লাল হয়। সে বলল, এইরকম আসলে হতে পারে। যেহেতু গাছেরও প্রাণ আছে আমাদের মতই কাজেই গাছের রক্ত লাল হওয়ার কথা এবং সব গাছের রক্ত নাকি দেখা যায় না। এটা যেহেতু দেখা যাচ্ছে এবং সেটার রঙ সাদা তাই এটা একদম আলাদা, সে নিশ্চিত এই গাছের আলাদা কোনো পাওয়ার আছে। তখন সে বলল, কোনো মানুষের রক্ত যদি সাদা হয় তাহলে লজিক অনুযায়ী সেই মানুষের অনেক পাওয়ারফুল হওয়ার কথা। আমি আমার বন্ধুর বুদ্ধি দেখে একেবারে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। আব্বার শেভিং কিট থেকে ব্লেড এনে বাম হাতের বুড়া আঙ্গুলের মাঝামাঝিতে চামড়ার উপর হাল্কা করে কেটে দেখলাম আমার রক্ত লাল। তার মানে আমার কোনো এক্সট্রা পাওয়ার নাই। মন খারাপ করে বসে থাকলাম। একটু পর আম্মা এসে দেখে তার পুত্র ব্লেড হাতে বুড়া আঙ্গুল কেটে রক্তের দিকে তাকিয়ে আছে। আআআআ...মানে আম্মার এক বিশাল চিৎকার। সেটা দেখে আমিও চিৎকারে যোগ দিলাম। সেই চ্যাঁচামেচিতে কয়েকটা কাক উড়ে গেলো আর আমি বুঝতে পারলাম আমার হাত কেটে গেছে এবং সেটা মোটেই মজার কোনো ব্যাপার না। সেই কাটা আঙ্গুলের দাগ বুড়া আঙ্গুলে এখনো আছে। এইরকম বেকুবির ঘটনা আমার জীবনে অনেক। তবে মাঝে মাঝে বেকুবির মধ্যেও অনেক কিছু আবিষ্কার করে ফেলতাম।

বাসা ভর্তি ছিলো বই আর ম্যাগাজিনে। আমি শুধু ছবিওয়ালা ম্যাগাজিন বা বই দেখতাম। পোকামাকড়ের ছবি দেখতাম আর ভাবতাম এত ছোট পোকার ছবি তুলছে কেমনে? একটা পিপড়ার ছবি পুরা পাতা জুড়ে। ততদিনে অবশ্য একটু বড় হয়েছি মানে ফাইভ অথবা সিক্সে পড়ি। এইটুকু একটা পিপড়া যেটা চোখেই ভালো করে দেখা যায় না সেইটার একেবারে শুঁড় সহ এতো বড় করে ছবি। কিভাবে সম্ভব? আমার বেকুব কৌতূহলী মন চিন্তায় পড়ে গেলো। সেই জ্ঞানী বন্ধু নানান থিউরি দেয়া শুরু করলো তবে সেইবার আমি বিরাট চিন্তা ভাবনা করে বের করলাম যে পিপড়ার উপর নির্ঘাত ম্যাগ্নিফাইং গ্লাস ধরে সেটার উপর ছবি তোলা হয়েছে এবং আমার এই থিউরি শুনে বন্ধু একমত হল। এত বড় আবিষ্কার করে মনে মনে নিজের বুদ্ধি দেখে খুশির চোটে দাঁত বের করে কয়েকদিন ঘোরাঘুরি করলাম। অনেকদিন পর্যন্ত আমি এই ধারণা নিয়েই ছিলাম। একেবারে ক্ষুদ্র বা ছোট জিনিসের ছবি এভাবেই তুলতে হয়। অবশ্য আমার এই বেকুবি ধারণা পুরোপুরি মিথ্যে না, একটু হলেও সত্য।

ফটোগ্রাফি যখন শুরু করি তখন থেকেই কৌতূহলী মনের বশে আর ভিন্ন কিছু করার ইচ্ছে থেকেই সব কিছু নিয়েই এক্সপেরিমেন্ট করি। মাথায় একটা কিছু ঢুকলেই হল, সেইটা নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট করবোই। ল্যান্ডস্কেপ, পোর্ট্রেইট বা লাইফ স্টাইলের বাইরেও ফটোগ্রাফির অনেক ইন্টারেস্টিং ব্যাপার আছে। সেগুলো নিয়ে ঘাটতে শুরু করলাম। টেক্সচার্ড ছবি, লং শাটার, ম্যাক্রো এসব মাথায় ঢুকলো। টেক্সচার্ড ছবি আর লং শাটার নিয়ে অল্প কিছু কাজ করেছি আগে আর এখন মাথায় আছে ম্যাক্রো।

মাছির চোখ, ফড়িঙের মুখ, শিশির বিন্দু, মৌমাছির পোর্ট্রেইট কিংবা পিপড়ার এন্টেনা এইসব অতি ক্ষুদ্র সাবজেক্টের ছবি তুলতে হয় একটা আলাদা ধরনে আর সেইটার নাম হল ম্যাক্রো। আমার সেই ধারণা অনুযায়ী ম্যাগ্নিফাইং গ্লাসটাই আসলে ম্যাক্রো লেন্স। মানে সাবজেক্টের উপর ম্যাগ্নিফাইং গ্লাস ধরতে হয় না, লেন্সটাই একটা ম্যাগ্নিফাইং গ্লাস হিসেবে কাজ করে আর সেইসব লেন্সই হচ্ছে ম্যাক্রো লেন্স।

সব ক্যামেরা দিয়েই কম বেশি ম্যাক্রো করা যায়, তবে ম্যাক্রো লেন্স দিয়ে ম্যাক্রো তো ভালো আসবেই। আমি এসব বিষয়ে তেমন কিছু জানিনা, গত বছর শীতে সুহাস ভাই মানে অনুপম ত্রিবেদীর কাছ থেকে জীবনে প্রথমবারের মতন ম্যাক্রো লেন্স দেখলাম তারপর সেইটা ধার করে কয়েকটা ছবি তুললাম। আগে ইন্টারনেটে কিছু ঘাটার ফলে অল্প আইডিয়া ছিলো, এরপর সুহাস ভাইয়ের কাছে বাকি সব জানলাম। যদিও বেশিরভাগ ব্যাপার বুঝিনাই বেকুব মাথা বলে তবে এইটা বুঝতে পারছি যে কাজটা মোটেও সহজ না।

সুহাস ভাইয়ের লেন্সটায় ম্যানুয়াল ফোকাস করতে হবে। অটোর অপশন নাই। লেন্সটা ক্যামেরায় লাগিয়ে ছবি তুলতে গিয়ে দেখি সব ঘোলা ঘোলা লাগে। একবার মনে হলো হ্যাংওভার চলতেছে কিন্তু সুহাস ভাই চিল্লায় বলল, লেন্স ঘুরা ব্যাটা। লেন্স ঘুরিয়ে ফোকাস করতে যাই কিন্তু হয়না। আর হলেও যেই শাটার চাপতে যাব তখনই সাবজেক্ট নড়ে যায়। ফলাফল ছবি ঘোলা। তখন একটা জেদ চেপে গেলো, যেভাবেই হোক ম্যানুয়ালি ফোকাস করে শার্প করবোই।

অনেক সময়ে ক্যামেরায় প্রিভিউতে দেখা যায় যে ছবি ফোকাস বা শার্প এসেছে কিন্তু পিসিতে নিলে বোঝা যায় আসলে শার্প হয়নাই। আমি নিজে যেই সমস্যা দেখেছি যে, ফোকাস করার পর শাটার বাটনে চাপ লাগার সময়েই ক্যামেরা হয়ত একটু নড়ে গেলো বা কোনো কারণে হাত কেঁপে গেলো। এজন্য ট্রাইপড খুব কাজে দেয়। তবে সবচেয়ে বড় যে বিষয়টা দরকার তা হচ্ছে অনেক অনেক ধৈর্য। একদম নড়া যাবেনা। আমি তো শাটার বাটনে চাপ দেয়ার সময়ে একেবারে শ্বাস বন্ধ করে তুলেছি। ম্যানুয়ালি ম্যাক্রো লেন্সে ছবি সহজে ফোকাস হয়না। ১০ টা তুললে ২টা খুব ভালো শার্প আসে। তবে এটা করতে করতে একটা সময় আসে যখন ১০টা তুললে ১০টাই শার্প আসে সুহাস ভাইয়ের মতন।

জীবনে প্রথম ম্যাক্রো লেন্স পেয়ে যা তুলেছি তাই শেয়ার করছি। আমার প্রায় ১০ টা ছবি তুললে ১টা শার্প হয় এমন অবস্থা। প্রথমদিকে ৩/৪টা তোলার পর মনে হয়েছে এটা আমার কাজ না। কিন্তু যখন হুট করে একটা শার্প চলে আসে, তখন যেই আনন্দ হয় ঐটা বলার মতন না। তারপর নেশা ধরে যায়, শার্প করতেই হবে। এভাবেই ছবিগুলো তোলা...


Wish


Just my imagination


Only a Memory...


Togetherness


What are you looking at?


Don't let go...


I had a Dream


To Take...To Hold


An Unconscious try to complete the Harmony

১০
Reflection of passion

১১
Against all bruises, its still alive

১২
I exist as I am...

১৩
An Unconscious try to complete the Harmony

১৪
ki jani title disilam...

১৫
togetherness

১৬
DSC_17031

১৭
untitled

১৮
ভালো মাছি, ছবি তোলায় সময় দিছে...

প্রায় এক বছর পর পোষ্ট দিচ্ছি। একগাদা ছবি দিয়ে দিলাম এইজন্য। ম্যাক্রোর পোষ্ট দেয়ার কথা অনেকদিন আগেই। আলসেমির জন্য দেয়া হয়নাই। তার উপর নানান ঝামেলায় নেটে বসা হয়না তেমন।

নিজের অলসতা নিয়ে ভাবতে গেলে নিজেই অবাক হয়ে যাই। আমি হচ্ছি পুরা বাংলায় যাকে বলে ঐ হাইক্লাস আইলসা আর কি...


মন্তব্য

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

ওরে আমার সুনা রে! কই ছিলি তুই?

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

চরম উদাস এর ছবি

আমি বলব স্যার উত্তরটা ... পিলিজ ... পিলিজ

অতিথি লেখক এর ছবি

গড়াগড়ি দিয়া হাসি

কড়িকাঠুরে

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

ইয়ে, মানে...

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

তিথীডোর এর ছবি

হো হো হো

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

চিন্তিত

মৃত্যুময় ঈষৎ এর ছবি

গড়াগড়ি দিয়া হাসি


_____________________
Give Her Freedom!

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

কুমায় সিলাম সুনা !!!

তারেক অণু এর ছবি

(গুড়) চলুক
আলসামোর কি দরকার! ঝেড়ে লিখতে থাকেন!

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

হ, ঝাইড়াঝুইড়া কাইল্কা এইডা দিলাম। চেষ্টা করতেছি আবার নিয়মিত হবার। হাসি

আপনাকে আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

মরুদ্যান এর ছবি

হাততালি হাততালি অপূর্ব সব ছবি!!

-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চল রে

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

দেঁতো হাসি
ধন্যবাদ ভাই।

চরম উদাস এর ছবি

চলুক
খাইছে আমারে। মাছি ব্যাটাও যে এতো বিউটি এইটা আগে জানতাম না।

অতিথি লেখক এর ছবি

মাছির সাথে আরেকটা পুকা আছে। অইটাকে তো চিনলাম না। ইয়ে, মানে...

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

ঐটা যদ্দুর জানি মেয়ে জোনাকি পোকা।

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি

হায়রে বদভ্যাস, মেয়ে হইলে জুনাকি পুকারও নিস্তার নাই। এরকম লুলফেলা ফুটুগ্রাফার বাইড়া গেলে কবে না পুকামাকুড় হিজাব করার ডিসিশান নেয়!

_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

এই বিউটি মাছি কিন্তু খাইষ্টা আছে। একটা সত্যি ঘটনা বলি, মাছির ছবি তোলার বেশ চেষ্টা করতেছি কিন্তু জুইত করতে পারতেছিলাম না। একে তো ম্যানুয়াল লেন্স, ফোকাস করতে হবে ম্যানুয়ালি। এখন মাছিকে ফোকাস করতে হলে মাছি স্থির থাকতে হবে। কিন্তু মাছি এক জায়গায় থাকতেছেনা। খালি নড়ে। অনেক্ষণ চেষ্টার পর মাছির চোখ প্রায় ফোকাস করে ফেলেছি খালি শাটার বাটনে চাপ দিব এমন একটা টান টান উত্তজনার মূহুর্তে মাছিটা পুরা উলটা ঘুইরা গেলো। এইদিকে আমি তো শাটার বাটন চেপে ফেলছি। ফোকাস হলো ঠিকই তবে সেটা মাছির পুটু। কই যাই ইয়ে, মানে...

যাউজ্ঞা, আমি কিন্তু আপনার লেখার বড় ভক্ত। আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি

ম্যাক্রো লেন্স কোনটা বস? ক্যাম্রা কোনটা? আমার ম্যাক্রো নাই, এক্সটেনশান টিউব কিঞ্ছিলাম, কিন্তু ওইযে শার্প করতে পারিনা ম্যানুয়ালি, যে দুই-একটা শার্প আশে আবার দেখি সেগুলার কম্পোজিশান ভাল না, কয়েকদিন গুতাগুতি কইরা ম্যাক্রো গিয়ার ব্যাগে ঢুকাইছি মন খারাপ কয়েকটা ছবি মনে হয় ফেবুতে/ফ্লিকারেও দেখছি নাকি?

_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

আমি গরীব মানুষ। গিয়ার বলতে নাইকন ডি ৯০। লেন্স ১৮-৫৫ আর একটা ৫০। তিন বছর ধরে এই সেটাপেই চালাচ্ছি। ম্যাক্রোটা সুহাস ভাইয়ের। micro nikkor 55mm AI-s f/2.8। বহুত গ্যাঞ্জাইম্যা লেন্স। কিন্তু একবার ঠিক ঠাক ফোকাস করতে পারলে এর চেয়ে ভালো জিনিস আর নাই।

আমার মতন বেকুব এই লেন্স দিয়ে কয়েকটা ফোকাস করে ফেলছে আর আপনে বইসা আছেন ক্যান? ব্যাগ থিকা ম্যাক্রো গিয়ার বাইর কইরা তোলা শুরু করেন।

ছবি সবগুলাই ফ্লিকারে আপ দেয়া আর কিছু আছে ফেবুতে আমার ঐ প্রজেক্ট ৩৬৫ অ্যালবামে।

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি

যাক গরীবে গরীবে মিলছে ভাল। আমারও ডি ৯০। অনেকদিন বের হওয়া হয় না ক্যাম্রা নিয়া। আপনার পোস্ট দেইখা উৎসাহ পাইলাম। সুহাস ভাইয়ের মত একখান গুরু পাইলে....................

_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই

তাপস শর্মা এর ছবি

এককথায় একে বলে - ফাডায়ালাইছেন। গুল্লি

তয় দুঃখের কথা। মাইক্রো দেখার খুব ইচ্ছে। এখনো সুযোগ হয় নাই! টেকা নাই। তবে কিনুম একদিন, হ। হাসি

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

আমারো খুব ইচ্ছা একটা ম্যাক্রো লেন্স কিনার। কিন্তু ঐ, টেকা নাই।

ক্রেসিডা এর ছবি

মুগ্ধতা!!!!

__________________________
বুক পকেটে খুচরো পয়সার মতো কিছু গোলাপের পাঁপড়ি;

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

অতিথি লেখক এর ছবি

বাহ্-
হুম কয়দিন আগে পোকামাকড়ের এই রকম ছবি দেখছিলাম- এইডারে তাইলে ম্যাক্রো কয়...

ভালৈছে...

কড়িকাঠুরে

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

হাসি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

অতিথি লেখক এর ছবি

খাসা লিখেছেন! আর ছবি তো.. চলুক

-বিক্ষিপ্ত মাত্রা

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

খেকশিয়াল এর ছবি

গুল্লি গুল্লি গুল্লি

-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

দেঁতো হাসি দেঁতো হাসি দেঁতো হাসি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

প্রসঙ্গত, সুনা তুই মাছির ছবিটা কেম্নে তুলছস? গু আইনা প্লেটে রাইখা পরে সামনে ক্যামেরা ধইরা বইসা ছিলি? নাকি মাঝে যে ৪ মাস গোসল করসনাই ওই সময় তুলছস?

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

চরম উদাস এর ছবি

হো হো হো

অতিথি লেখক এর ছবি

কী খারাপ হো হো হো

আতাহার

সাফি এর ছবি

অনার্য সঙ্গীতের বিরুদ্ধে হাচল অবমাননার অভিযোগ জানালাম। পপকর্ন লইয়া গ্যালারীতে বইলাম

কৌস্তুভ এর ছবি

চোখ টিপি

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

গড়াগড়ি দিয়া হাসি

আমি তেমন কিছুই করিনাই। খালি মাছিগুলার সামনে গিয়া তোর নাম নিছি, জীবাণু রত্না। তাতেই কাজ হয়ে গেছে। দেঁতো হাসি

কয়দিন আগের একটা ঘটনা মনে পড়লো। একটা জংলা মতন জায়গায় ম্যাক্রো করতে গিয়ে মাছি খুঁজতেছি, কিন্তু মাছি পাইনা। সাথে সুহাস ভাইও ছিল। তো একটা জায়গায় দেখি অনেক মাছি ভুর কইরা রইছে। আমরা তো বিশাল খুশি। কিন্তু কাছে গিয়া দেখি কে জানি ঐখানে হাগু করে গেছে। সেই হাগুর উপর মাছির ভিড়।

তাসনীম এর ছবি

মারাত্মক।

ওয়েলকাম ব্যাক, লেখালেখি চালু থাকুক।

________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

চেষ্টা করতেছি আবার নিয়মিত হওয়ার। হাসি

অমিত এর ছবি

চমৎকার লাগল

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- ভাই ! হাসি

তিথীডোর এর ছবি

বেকুবির গল্পে প্লাস। দেঁতো হাসি
ছবিতে মাইনাস।
এইগুলো ক্যাম্নে তোলে মানুষ! অ্যাঁ

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

ছোটবেলায় এই বেকুবিগুলা না করলে আসলে গল্প গুলোও তৈরি হতনা। পারিবারিক বিভিন্ন আড্ডায় বা কাজিনদের নিয়ে নানান আড্ডায় ছোটবেলায় কে কত বেকুবি করেছে সেই গল্প যখন বলা হয় সেটার একটা আলাদা আনন্দ আছে। সব গল্পই একেবারে মুখস্ত কিন্তু প্রতিবারই শোনার সময়ে নতুন করে শোনার একটা মজা পাওয়া যায়।

আহ, শৈশব !

যুধিষ্ঠির এর ছবি

অমানবিক ছবি সব!

ফ্লিকারে ছবি কিছু প্রাইভেট করে রেখেছো, ফেইভ করতে পারলাম না।

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি

হ খুব খারাপ করছে ভাইজান

_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

আসলে ভাইয়া ফ্লিকারেও ছবি আপ দেইনা এক বছর হয়ে গেছে। প্রো এর মেয়াদ শেষ অনেক আগেই, আপ দিলে পেছনের ছবি গায়েব হয়ে যায়, দেখতে ভাল্লাগেনা। অ্যাকাউন্ট আবার প্রো করলে সব একবারে আপ দিব। তখন এইগুলা নতুন করে আপ দিব, পাব্লিক করে। তবে, যেগুলা হাইড করা সেগুলা কিন্তু ফেবুতে ৩৬৫ অ্যালবামে আছে।

মুস্তাফিজ এর ছবি

কী তামাশা!

...........................
Every Picture Tells a Story

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

দেঁতো হাসি আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

অচল এর ছবি

ভাইজান আমি আপনারেই খুজতেছিলাম। ছবি গুলান না নিয়া কোন মন্তব্য করুম না, পাপ হইয়া যাইব। আমি জানি ম্যানুয়াল ম্যাক্রো লেন্স দিয়া এই লেভেলের ছবি তুলা কি কঠিন কাম। (গুড়)

অফ টপিক ঃ আমি Cannon rebel T3i দিয়া শুরু করছি। আমারে একটা একটু Mid-level এর লেন্স suggest করতে পারবেন, যেটা দিয়ে মোটামুটি সব ধরনের কাজ চালাতে পারব। পরে হাত পাকলে নিজের প্রয়োজনটা বুঝতে পারব, যেটা এখন বুঝতে পারিনা।

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

আসলেই ম্যানুয়ালি ম্যাক্রো খুব কঠিন কাজ।

ইয়ে, আমি লেন্স নিয়ে জানি কম। নাইকন ইউজার, ক্যানন নিয়ে জানি আরো কম। তবে আপনি এটা দেখতে পারেন, Canon EF-S 55-250mm f/4-5.6

তানজিম এর ছবি

পেন্নাম হই, আমিও ম্যাক্রোর কাঙ্গাল !

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

অতিথি লেখক এর ছবি

মাছিটা তো মহা চাঁড়াল... হাত-পা-মুখের লোম কত বড় হয়েছে দেখেছেন? শেভ করে না... খাইছে

ছবি সম্পর্কে নতুন করে বলার কিছু নেই। আরো লেখা চাই... হাসি

-- সাদাচোখ
sad_1971এটymailডটcom

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

হাহাহা, মাছি শেভ করেনা।

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

নাশতারান এর ছবি

"Don't let go" মেইল করে দিতে পারবে আমাকে? ভীষণ পছন্দ হয়েছে। ওয়ালপেপার বানাতাম। আমার আইডি nashtaranঅ্যাটজিমেইল।

_____________________

আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

এই ছবিটা আমারো প্রিয়। হাসি

তোমাকে মেইল করে দিয়েছি।

কীর্তিনাশা এর ছবি

ওরে ! ফটোগুলা দেইখা - টাশকির উপরে টাশকি, তাব্দার উপরে তাব্দা খায়া পইড়া রইলাম অনেক ক্ষণ।

গুল্লি

হাততালি

উত্তম জাঝা!

চলুক

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

দেঁতো হাসি আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- ভাই !

সাফি এর ছবি

গুরু গুরু

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

হাসি (বেকুব মার্কা হাসি)

এ ইউসুফ এর ছবি

বহুত খুব>>

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

দেঁতো হাসি

অতিথি লেখক এর ছবি

উত্তম জাঝা! চলুক

সৌরভ কবীর

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

হাসান মামুন এর ছবি

লেখা পপকর্ন লইয়া গ্যালারীতে বইলাম

ফটো (গুড়)

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- হাসি

কৌস্তুভ এর ছবি

আহা বাঁচ্যা আছেন দেখে ভালু লাগিল হাসি

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

হ, কেমনে কেমনে জানি এখনো বাঁইচ্যা আছি। দেঁতো হাসি

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি

ভাল। মনে হলো সব স্লো-মোসনের ছবি দেখলাম!

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

হাসি আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

অতিথি লেখক এর ছবি

অসাধারণ।
নিজেকে এতো বোকা ভাববেন না।

মনের রাজা টারজান

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- ভাই !

ইয়াসির এর ছবি

আহা! বড়ই মনোহর সব ছবি। গুরু গুরু হাততালি হাততালি

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

হাসি আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

কালো কাক এর ছবি

"Reflection of passion" অদ্ভুত !!!!!!!!!!! এই ফোকাসিং ক্যাম্নে করে !

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

প্রচন্ড শীতে ভোরে এই ছবিটা ফোকাস করতে গিয়ে খবর হয়ে গেছিল। প্রায় ৭/৮ টার মতন তোলার পর এইটা একটু শার্প আসছে।

নীড় সন্ধানী এর ছবি

আমার এই পোষ্ট পড়ে মনে পড়লো যে তিন বছর আগে আমি সুপার জুমের নতুন ক্যামেরাটা যে কারণে কিনছিলাম ম্যাক্রো ফটোগ্রাফি ছিল তার অন্যতম। ট্রাইপড কিনতে কিনে ক্যামেরা বুড়ো হয়ে যাচ্ছে।

অমানবিক সৌন্দর্য সবগুলো ছবিতে!!! চলুক

‍‌-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- ভাই।

ম্যাক্রো তোলা শুরু করে দেন। ট্রাইপড ছাড়াই চেষ্টা করেন। এই পোষ্টের ১৮ ছবির একটাতেও আমি ট্রাইপড ব্যাবহার করিনাই। হাসি

ধুসর জলছবি এর ছবি

গুরু গুরু গুরু গুরু অমানুষিক সব ছবি। এই পোস্ট দেখে আজ আপনার পুরনো সব ছবির পোস্ট গুলো পড়ে ফেললাম, মাথা নষ্ট করা সব ছবি। গুরু গুরু

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

দেঁতো হাসি দেঁতো হাসি আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

বোকা মেঘ এর ছবি

মাছি মার্কা জিন্দাবাদ !!!
চলুক

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

দেঁতো হাসি

ইঁদুর এর ছবি

ছবিগুলা ভালো পাইছি! লেগে থাকেন ভাই-মাস্টার পিস আসবে!

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

লেগে থাকার চেষ্টা করবো ভাই। হাসি

অনুপম প্রতীপ এর ছবি

ওইত্তেরি.... এইগুলা কি...!!!
দেইখা তো মাথা আউলা কইরা বইসা আছি।
আচ্ছা, একটা প্রশ্ন আছিলো..... নিকনে রিভার্স রিং লাইয়ে কি ম্যাক্রো করা যায় ? আমি ক্যাননে করতে দেখেছি..... কিন্তু নিকনের খবর জানি না .....

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি

যায়

_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

আপনি কি রিভার্সিং লেন্স মেথডের কথা বলছেন? নাইকনে করা যায় তো। ধরেন আপনার একটা প্রাইম লেন্স বা ৫০ এম এম আছে। এখন সেই ৫০ লেন্সটা খুলে উলটো করে বডির সাথে চেপে ধরে ছবি তুলুন। ম্যাক্রোর কাজ দেবে। এখানে প্রাইম বা ৫০ এর কথা বললাম কারণ অন্য লেন্সে তুললে তোলা যায় তবে ফ্রেমের চারপাশে কালো অংশ বা ভিগ্নেট্টে আসার সম্ভাবনা থাকে। ৫০ দিয়ে ভালো কাজ হয়।

শাব্দিক এর ছবি

অসাধারণ।
১০,১১,১৩,১৭ নম্বর দারুন লেগেছে।

সে নিশ্চিত এই গাছের আলাদা কোন পাওয়ার আছে

গড়াগড়ি দিয়া হাসি
লেখায় চলুক
আরো ছবি আর লেখার জন্য(পপ্পন)

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

দেঁতো হাসি আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

মৌনকুহর এর ছবি

চমৎকার হয়েছে নির্জন ভাই, অ-সা-ধা-র-ণ !! চলুক চলুক চলুক

-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
ফেসবুক -.-.-.-.-.- ব্যক্তিগত ব্লগ

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- ভাই।

প্রদীপ্তময় সাহা এর ছবি

অ--সা---আআআআ---ধা---র---ন ।
গুরু গুরু

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

প্রদীপ্তময় সাহা এর ছবি

অবিশ্বাস্য রকম সুন্দর।
গুরু গুরু

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

দ্রোহী এর ছবি

আপনেরা কী খান?

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

ইয়ে, খাইয়া আইসা বলতেছি। দেঁতো হাসি

বন্দনা এর ছবি

ইস ভীষণ সুন্দর হয়েছে সব ছবিগুলা।

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

হাসি আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি

তুই ম্যাক্রো করছস, এইটা দেইখাই মহা শান্তি হাততালি তয়, ছবিগুলান কিন্তু মারাত্মকের বাচ্চা মারাত্মক হইছে।

ল, এদ্দিন একটু ঘটা কইরা বুটানিক্যাল গার্ডেনে ম্যাক্রো কর্তাম যাই, বর্ষা তো আয়া পড়লো ... একুনি সময় ... আয়া পড় ...

==========================================================
ফ্লিকারফেসবুক500 PX

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

দেঁতো হাসি দেঁতো হাসি দেঁতো হাসি

লও যাইগা একদিন।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।