পড়ায় আমার মন বসে না- কাঁঠাল-চাঁপার গন্ধে!

ওয়েল্কাম্ব্যাক পরিবর্তনশীল !

খুব মজা লাগল । আমার শৈশবে ছোটভাইয়ের সাথে কুস্তি করাটা খুব উচ্চমানের বিনোদন হিসেবে ধরা হত । আমরা সুযোগ পেলেই কুস্তি করতাম । বাসায় কেউ বেড়াতে আসলে, অতিথির বিনোদনের জন্যও আমরা কুস্তি করতাম । আর আমাদের মা হায় হায় করত, "আমার ছেলে গুলো এরকম পাগল হল কেন" ।

আসলেই হবে না!

কি মিয়া, কই ছিলা এতদিন? মন খারাপ ছিল? সত্যি বলতে কি, যেসব সচলের লেখা নিয়মিত পড়ার জন্য খুব আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করি, তাদের মধ্যে তুমিও একজন! দুর্দান্ত তোমার লেখার হাত। আশা করি আর কখনো এত দীর্ঘদিন এভাবে দূরে থাকবা না। নিয়মিত কিছু লেখা ছাড়ো তো এবার!

_________________________________________
বিষন্নতা ছোঁয় আমায় মাঝে মাঝেই, কখনো কি ছোঁয় না তোমায়?

অই মিয়া ছিলা কই? মুভি দেখা শেষ?
সচলে আমি মজা ঢুকছি তোমার লেখা পইড়া; আর তুমি ফুরুৎ!
প্রতিদিন লেখা চাই! যদি পড়ার ক্ষতি না হয়।

---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!

ভালৈয়াছিস তাইলে এখন?

---------------------------------

বিষণ্ণতা, তোমার হাতটা একটু ধরি?

অনেক দিন পরে এসে দেখি চামে চামে আব্দারের লিস্টি ধরিয়ে দিলো
তাকে ঘুমের সময় কীভাবে ডলতে হবে জ্বরের সময় কীভাবে তেল মারতে হবে...

আশেপাশে যারা আছেন শোনেন
এর পরে এর এইসব ভংজ্বর হলে ঠ্যাঙ্গে ধরে টেনে বাইরে রেখে আসবেন
কেউ কিছু বললে বলবেন আমি বলছি চিকিৎসার খাতিরে

কারণ প্যাদানি ছাড়া রোমান্টিক অসুখ ছাড়ানোর কোনো ওষুধ নাই

পরিবর্তনশীল এতদিন পর মনে পড়ল?
একটা শক্ত মাইর দেওয়া দরকার।
মাইরের উপর ওষুধ নাই।

বুকের মাঝে কোথায় যেন অচিন অনূভব...
হারিয়ে আবার খুঁজে পেলাম আমার শৈশব...

ভিভিয়ান

শীঘ্র লেখা শুরু করেন, নাইলে অইযে লীলেনদা আইলো ঘাড় ভাঙতে ।
( আর অড্রে হেপবার্ন-এর কথা না ভাবাই মঙ্গল, নাইলে আমি ঘাড় ভাঙ্গুম !! )

------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'

মহিব আমরা আছি তো।

লেখার জন্য অনেক ধন্যবাদ। পড়ার পর মনটা কেমন আদ্র হয়ে গেছে। একটা জিনিস আমি দেখছি। অনেক বন্ধু সেজে থাকে আর সুযোগ পেলে বদনাম করে। আর কিছু মানুষের সাথে তোমার কিচ্ছু না থাকলেও বিপদের সময় কাছে এসে দাঁড়ায়। আমরা খুব অদ্ভুত।

গ্যাপটা অনেক বড় হয়ে গেছিল। তবে বোঝা যাচ্ছে, অচিরেই পুষিয়ে দিবি।

‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍কাম্ব্যাকের পর ওয়ার্ম-আপটা ভালৈসে।
এখন নাইম্যা পড়েন হাতা গুটাইয়া।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
পাকিস্তানিদের আমি অবিশ্বাস করি, যখন তারা গোলাপ নিয়ে আসে, তখনও। - হুমায়ুন আজাদ

- শব্দটা কি আন্তঃস্বরী নাকি অন্তঃ-অক্ষরী গুরু?

শব্দটা যেটাই হোক আপনে যে লেখছেন সেইটাই অনেক কিছু। জ্বর টর কোনো ব্যাপার না। এইসব মামুলি ব্যাপার লাইগাই থাকে। না থাকলে বুঝবেন ক্যামনে যে ভালো থাকার মহিমা কতোটা! আপনে জ্বরের সময় নাতালি রে খোয়াব করেন আমি করি নিজের বানানো অস্তিত্বের। অনুভূতিটা আগুন লাগে।

মায়ের কথা কইয়েন না। এইসব কথা বা লেখায় এই গরীব কমেন্টায় না।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

মুহিব... দারুন একটা লেখা... আপনার লেখা মিস করি খুব... লিখেন...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

কি মন ভালো করা একটা লেখা!!!

জটিল পোস্ট!
তবে, বেশিদিন এবসেন্ট থাইকো না, তাইলে কিন্তু লীলেন ভাইয়ের চিকিৎসা চালু হয়ে যাবে।

-----------------------------------
... করি বাংলায় চিৎকার ...

মাঝে মাঝে আমার ও মনে হয়, এত এত মানুষের ভালোবাসা নিয়ে বেঁচে আছি। আর আমি কীরকম সেলফিশ একটা মানুষ।
খুব ভালো লাগলো পড়ে।
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

আপনি এতদিন পরে লিখলেন আমি কিভাবে এই লেখা মিস করলাম
লেখা পড়ে মনটা কেমন জানি হয়ে গেল আপনার তো কত মজা ভাইবোনদের সাথে মজা করে ঘুমাতেন, আমি ঘুমাতাম একা ঘরেম আমার ভাই ছিল একদম পিচ্চি তাই ও আব্বু আম্মুর সাথে থাকত, যদিও আমি নিজেও ছোট ছিলাম। আর আমি এমন ভিতু ছিলাম আর আমার বিছানাও ছিল একদম বড় একটা জানালার পাশে। আমি রাতে ঘুমানোর আগে এক গাদা বালিস দিয়ে মোটামুটি একটা দেয়ালের মত করে রাখতাম আমার পাশে, যেন শুয়ে থাকলে জানালাটা না দেখা যায়, তারপর এতবড় খাটের একদম সাইডে অল্প একটু জাগায় কুচিমুচি হোয়ে ঘুমাতাম। দোয়া করতাম প্লিজ যেন রাতে ঘুম না ভাঙ্গে, আর যদি ভাঙ্গত তাইলে এক দৌড়ে আব্বু আম্মুর ঘরে। আমার খালি মনেহত জানালা দিয়ে ভুত তার কালো লম্বা লম্বা হাত ঢুকাবে হি হি হি
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে ‍‍

অসুখের সময় মায়ের হাতের পরশ...এসব গল্প শুনলে কষ্ট বাড়ে।
নাহ্ । খুব ভালো লিখেছেন।

লেখাটা অনেক পরে পড়লাম, মন খারাপ করা লেখা। লিখে যান।