শেষ ক'টা দাঁত।

পরিবর্তনশীল এর ছবি
লিখেছেন পরিবর্তনশীল (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৫/০৬/২০০৯ - ১০:৫৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

"চোখে পানি আসলে কী দিয়ে মুছেন?"

এ প্রশ্ন শুনলে প্রশ্নকর্তার দিকে তাকাতে হয়। প্রায় বৃদ্ধ একজন মানুষ। পরনে আধ ছেঁড়া পাঞ্জাবী, ঢোলা পায়জামা। শীত নেই তবুও কানে মাফলারের মতন করে একটা গামছা জড়ানো। গায়ে এলোমেলো ভাবে নেতিয়ে যাওয়া একটা চাদর বিছানো রয়েছে। কাঁধে বাজারের থলির মতন একটা ব্যাগ। বৃদ্ধ রয়ে যাওয়া কয়েকটা দাঁত সম্বল করে আমার দিকে তাকিয়ে হাসেন। যাবো যাবো বিকেলের আলোয়, হালদা নদীর মাঝখানে বয়ে চলা ইঞ্জিন নৌকায় বসে বৃদ্ধের শেষ কটা দাঁত কখনো সাদা ছিল কিনা বোঝা যায় না। আমি একটু হাসার চেষ্টা করি, "আমাকে বলছেন?"

"জ্বী। কইতেছিলাম, চোখে পানি আসলে কী দিয়ে মুছেন?"

কী অদ্ভূত প্রশ্ন!
বৃদ্ধের হাবভাবে অবশ্য সেটা ফুটে ওঠে না। বরং আগ্রহ নিয়েই তিনি আমার দিকে তাকান। আগ্রহ ভরা দু চোখে নাটকের কোন আভাস নেই। আমি আবার হাসার চেষ্টা করি।

"জ্বী, এই তো মাঝে মধ্যে হাতের তালু দিয়ে। আবার কখনো কখনো তালুর উল্টো পিঠ দিয়ে। কেন? এই প্রশ্ন হঠাৎ!"

"ক্যান। আর কেউ নাই?" বৃদ্ধের যেন হাসি রোগ আছে আমার বোন শান্তার মতো। অথবা মুখটাই অমন, চির হাসির ছাপ পড়া কোন মুখ! আমি বৃদ্ধের শেষোক্ত কথা বুঝতে না পেরে প্রশ্ন করি। খানিকটা কৌতুহলই দেখি যেন সে প্রশ্নে।

"বুঝলাম না।"

"আরে বাবা! কইলাম যে, চোখের পানি মুছে দেওনের কেউ নাই?" বৃদ্ধের এ কথা আমাকে বিস্মিত করে তোলে। বেশ কাব্যিক প্রশ্ন। ‌অথবা কাব্য নয়, পৃথিবীতে হয়তো স্বাভাবিক ভাবে এই প্রশ্নটা মানুষের কাছে মানুষের জানতে চাওয়ার থাকতে পারে। একজন মানুষ সম্পূর্ণ অপরিচিত একজন মানুষকে তার চোখের জলের কথা বলতে পারে!

"কী বাবা। লজ্জা পাইলেন নাকি? এমনি কইলাম। আমার অবশ্য চোখের পানি মুইছা দেওনের কেউ নাই। সুফিয়ার মা আছিল। হে তো সেই কবেই মাটির তলায় ঘর বানাইছে।"

এরপর নীরবতার পালা চলে। এখানে বসে নদীর পাড় স্পষ্ট দেখা যায়। কয়েকটা শিশুর জল ছোঁড়াছুড়ি- পাশে একজন কিশোরীর একা বসে থাকা। আমার শান্তার মুখ মনে আসে। সম্পূর্ণ অকারণে মনে হয়, সুফিয়াও বুঝি কোন ঝিমিয়ে পড়া বিকেলে নদীর জলে পা ডুবিয়ে এভাবে বসেছিল। বৃদ্ধের দিকে তাকাই।

"চাচাজী। সুফিয়ার গল্প বলেন তো।"

বৃদ্ধ সুফিয়ার গল্প বলেন। সুফিয়ার বিয়ের গল্প বলেন। শেষ গ্রীষ্মে যে সুফিয়ার একটা মেয়ে হলো, আদর করে যে সে মেয়েকে বৈশাখী ডাকা হতো, সুফিয়া নাইওর আসলে উঠোনে শীতলপাটি, শীতলপাটির সদর দুয়ার চাঁদের আলোয় ভেসে যেতো, কোলে বৈশাখীর অবুঝ ক্রন্দন, আনাড়ী গলায় সুফিয়ার গান এবং সেইসব মায়াময় রাতের উপসংহারে অন্য মায়াময় দিন- অন্য মায়াময়ী রাত- আমি শুনি। চাচাজীর চোখের এক প্রান্ত ভিজে যায় কি? মানুষ পুরনো হয়- তার সুখ তার কষ্ট কী পুরনো হয়ে যায়- চোখের এক কোণায়? অথবা ফিকে হয়ে আসা পাঞ্জাবীর হাতে?

এরপর পুনরাবৃত্তি হয় নীরবতার। হালদা নদীর এক পাশে পাখিরা ঘরে ফেরার আয়োজন করে। তাদের বাড়ি নদীর অন্যপাশে। একটা পাখি হয়তো শত পাখির ভীড়ে তার সংগীকে খোঁজে। গাছের ডালের বাড়িটায় হয়তো গভীর রাতে খুনসুটি হয়। বাড়ি ফেরার সময় হলো। একলা এ পথ চলা বাড়ি ফেরা মানুষদের বড় বোঝার মতন?
চাচাজী তাঁর মাটির তলায় ঘর বানানো স্ত্রীকে খুঁজে পান বাড়ি ফিরে? অথবা কোন এক বিকেলে নদীর জলে পা ডুবিয়ে একা বসে থাকা সেই উদাসী কিশোরী। সেই সুফিয়া!

নৌকায় যাত্রী বলতে পাঁচ জন। সাথে নৌকার মাঝি, একজন সহকারী। সহকারীকেই মাঝি বলতে হয় সঠিক বলতে হলে। মাঝি সেই ঘন্টা খানেক আগে নৌকার একপাশে শুয়ে পড়েছে। সহকারী ছেলেটা- যে কিনা আসলে মাঝি- সে গান ধরে, "প্রেমের মরা জলে ডোবে না।" কোথায় যেন কষ্টের শব্দ পাই। কোথায় যেন মায়ার জাল রচিত হয়। বৃদ্ধের দিকে চোখ যায় আমার। তাঁর ঐ চাদরের মতনই নেতিয়ে যাওয়া মুখটা দেখে সেই জাল ধরা দেয়। হালকা স্বরে বলি, " কী চাচা, চুপ হয়ে গেলেন যে!"

চাচা হাসেন। এবার শব্দ করে হাসা সে হাসি। বিদায়ী বিকেলে সে হাসি আমায় ধরা দেয় না। "হাসেন কেন চাচা?"

চাচা চুপ করে থাকেন। মাঝির গান থেমে আসে। চাচাজী এবার কথা বলেন। হাসি ছুটে যায়না- সে হাসি বড় অকৃত্রিম- ছুটতে জানে না, "বাবাজী যুদ্ধের গপ্পো শুনবেন?"

"আপনি যুদ্ধ করেছেন? আপনি মুক্তিযোদ্ধা?" আমার অনুভূতি যেন অবাক হতে পারে না পুরোপুরি। আমার অনুভূতির মুগ্ধতাটুকু যেন বৃদ্ধ মুখে লেপটে থাকা সে হাসির কাছে বড় শিশুতোষ।

"এই যে দেখছেন না।" চাচাজী তার পাঞ্জাবীর ডান হাতা তুলে ধরেন। নদীর পাড়ে কোন মসজিদ থেকে মাগরিবের আযান শোনা যায়। পাখির ডাক। বড় সংগীতময়তা এ নদীতে। এ পৃথিবীতে। আমার চোখে কখন জল জমা হয়।

এ পৃথিবীটা জলের।

চাচাজীর অবলম্বনহীন পাঞ্জাবীর ডান হাতাটা আমি ছুঁয়ে দেখি। বলি, "চাচা, মুক্তিযুদ্ধের গল্প বলেন আমাকে!"

"আরে মিয়া, কান্দেন নাকি আপনে? ব্যাটা মানুষের চোখে কান্দন মানায়? বুঝলেন বাবাজী, কান্দি নাই কুনদিন। চোখের সামনে কতজনরে মরতে দেখছি। কান্দি নাই কুনদিন।" একজন পিতার মমতাময় চোখের পানে আমি তাকাই- একজন মুক্তিযোদ্ধাকে আমি চেয়ে দেখি।

এরপর চাচাজী যুদ্ধের গল্প বলেন। নোয়াপাড়ার সে যুদ্ধ। যে যুদ্ধে শমসের শহীদ হলো। সেই শমসের, স্বাধীন বাংলার পতাকা যে মাথায় বেঁধে রেখেছিল মৃত্যুর আগ পর্যন্ত। স্বাধীন বাংলার পতাকার স্পর্শে যে শমসের তাঁর শেষ কথাটা বলেছিল, "জয় বাংলা।"
মিয়া বাড়ীর কাজের ছাওয়াল রফিকের গল্প হয়। তের চৌদ্দ'র রফিক। "আমিও যুদ্ধে যামু।" আটত্রিশ বছর আগে কিশোর রফিকের বলা সে কথাটা যেন সন্ধ্যায় হালদা নদীর গভীর থেকে উঠে উঠে আসে।
বিনাজুরিতে শেষ যুদ্ধটা। যে যুদ্ধে চাচা আহত হলেন। দেড় মাস পরে সুস্থ হয়ে স্বাধীন দেশের সূর্য দেখলেন। স্বাধীন দেশে জ্যোৎস্নাদের আগমন দেখলেন। যেখানে চাঁদের আলোর মাঝে একদিন কিছু বিষধরেরা ঘর পেতে রেখেছিল।

আর সুফিয়া?

নৌকা থেকে নেমে মেঠো পথ। এদিক ওদিক লোকজনের আনাগোনা। এদিক ওদিক চাঁদও তার প্রতিনিধি পাঠাতে শুরু করেছে। আমি আর চাচা হাঁটি। কাদামাখা মেঠোপথ- আমার ঠিক পাশে একজন মুক্তিযোদ্ধা। সে হাঁটা পথ নীরবতায় পেরিয়ে যায়। একসময় অদূরে আলো দেখা যায়, বাজার। চাচাজী থেমে দাঁড়ান। মেঠোপথ- তার পাশে বেড়া দিয়ে ঢেকে রাখা সারি সারি কবর।

এর মাঝে-

ওখানে সুফিয়া শুয়ে আছে। কিশোরী সুফিয়া।


মন্তব্য

নিবিড় এর ছবি

যাই এইবার আর অসমাপ্ত কোন লেখা নয়


মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।

পরিবর্তনশীল এর ছবি

দেঁতো হাসি
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

স্পর্শ এর ছবি

অসাধারণ। তোমার গল্পবলার ভঙ্গিতে একটা মায়া মায়া ভাব আছে। অসাধারণ।


ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...


ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...

পরিবর্তনশীল এর ছবি

ধন্যবাদ স্পর্শ ভাই। হাসি
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

শাহেনশাহ সিমন এর ছবি

আনাচে কানাচে কতোই না ছড়িয়ে আছে যুদ্ধের না বলা, না শোনা ঘটনা। কে জানে সবগুলো আমরা জানতেও পারব কীনা!

_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না

পরিবর্তনশীল এর ছবি

আর শোনা হলো কই মন খারাপ
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

ইশ! সব যেন দেখতে পেলাম... অসম্ভব ভাল লেগেছে...

--------------------------------------------------
একটি কথার দ্বিধাথরথর চূড়ে ভর করেছিল সাতটি অমরাবতী...

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

পরিবর্তনশীল এর ছবি

ধন্যবাদ হাসি
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

লীন এর ছবি

খুবই ভালো লাগলো, পড়তে পড়তে চোখ ভিজে উঠলো কেন বুঝলাম না। হয়তো বেশী নরম হয়ে যাচ্ছি...

______________________________________
চোখ যে মনের কথা বলে, চোখ মেরেছি তাই
তোমার চোখের শূল হয়েছি, এখন ক্ষমা চাই

______________________________________
লীন

পরিবর্তনশীল এর ছবি

আমরা যেন আমাদের এই চোখ ভিজে ওঠাটাকে কাজে লাগাতে পারি।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

সাইফ তাহসিন এর ছবি

কী অসাধারণ আপনার লেখার গতি, আর তেমনই করুন সুর !!

=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী

পরিবর্তনশীল এর ছবি

থ্যাংকু। হাসি
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

দ্রোহী এর ছবি

মুগ্ধতা!!!!!!!!!!!!

পরিবর্তনশীল এর ছবি

থ্যাংকু বস্ হাসি
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

হিমু এর ছবি

চলুকচলুকচলুক

খুব পরিপাটি হয়েছে গল্পটা।



হাঁটুপানির জলদস্যু আলো দিয়ে লিখি

পরিবর্তনশীল এর ছবি

ধন্যবাদ হিমু ভাই। হাসি
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

জাহিদ হোসেন এর ছবি

আপনার লেখা সব সময়েই ভালো লাগে। এবারেও তার বাত্যয় হয়নি। কিন্তু নামকরণের মাজেজাটি ঠিক ধরতে পারলাম না।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।

_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।

পরিবর্তনশীল এর ছবি

আসলে নামকরণগুলা একটু দুর্বল হয়ে যায়। নাম খুঁজে পাই না।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

সচলায়তনে যারা তাদের লেখনীর মাধ্যেমে কোন এটা দৃশ্য সবচেয়ে বেশি স্পষ্ট করে উপস্থাপন করতে পারে, তাদের মধ্যে আমার বিচারে আপনি বেস্ট।

পরিবর্তনশীল এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ পিপিদা। হাসি
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

পরিবর্তনশীল এর ছবি

হাসি
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

ভুতুম এর ছবি

খুব ভালো একটা লেখা পড়লাম। ধন্যবাদ।

-----------------------------------------------------------------------------
সোনা কাঠির পাশে রুপো কাঠি
পকেটে নিয়ে আমি পথ হাঁটি

পরিবর্তনশীল এর ছবি

আপনাকেও ধন্যবাদ হাসি
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

এতো ভালো লেখেন আপনি, তবু যে কেন ডুব দেন খালি...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

পরিবর্তনশীল এর ছবি

কী করবো নজু ভাই- আত্নবিশ্বাস পাই না। মন খারাপ
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

অনীক আন্দালিব এর ছবি

আপনার লেখা গল্পটা পড়ে মুগ্ধ হলাম। সাধারণ বর্ণনা দিয়ে একটা নীরব, নিঃসঙ্গ সময়কে তুলে এনেছেন। একজন মানুষের চোখের জল মুছে দেয়ার কেউ নেই! এর চেয়ে বড় নিঃসঙ্গতা আর কীই-বা হতে পারে? কয়েকদিন আগে শোনা একটা গানের কথা মনে পড়লো, 'ট্র্যাকস অফ মাই টীয়ার্স', একজন মানুষ কতটা কেঁদেছে, যে তার গালের ওপর কান্নার জলের একটা রেখা পড়ে আছে। খুব কাছে গিয়ে দেখলেই সেটা চোখে পড়ে! সেরকম একটা গহন বিষণ্ণতায় মন ছেয়ে গেল!

পরিবর্তনশীল এর ছবি

সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আন্দালিব ভাই হাসি
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

সুলতানা পারভীন শিমুল এর ছবি

পড়লাম।
নামটা.... চিন্তিত

...........................

সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন

...........................

একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা

পরিবর্তনশীল এর ছবি

নামটা নিয়ে আমিও চিন্তিত
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

মামুন হক এর ছবি

খুব ভালো লেগেছে। মুগ্ধ হয়ে পড়লাম।

পরিবর্তনশীল এর ছবি

ধন্যবাদ। হাসি
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

শিক্ষানবিস এর ছবি

খুব ভাল লাগল। এখন থেকে নিয়মিত লিখবি আশাকরি।

পরিবর্তনশীল এর ছবি

আইচ্ছা হাসি
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

রায়হান আবীর এর ছবি

দারুন। মাঝে মাঝেই একটু আধটু লিখিস ব্যাটা।

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

আপনার প্রোফাইলে মন্তব্যের গ্রাফ দেখি আকাশ ফুঁড়ে উপরে উঠে যাচ্ছে হাসি

রায়হান আবীর এর ছবি

হা হা হা। ভাবছিলাম জবাবে বলবো, সেলিব্রেটি ব্লগারদের এমনটাই হয়। পরে প্রোফাইলে গিয়ে দেখি, যেই পোস্টটায় আকাশ ছুঁয়েছে ঐটা আমাদের পরিবর্তনশীলের জন্মদিন উপলক্ষে লেখা পোস্ট। সবই সেলিব্রেটি পরিবর্তনশীলের কল্যাণে দেঁতো হাসি

পরিবর্তনশীল এর ছবি

আইচ্ছা হাসি
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

কীর্তিনাশা এর ছবি

অসাধারণ একটা গল্প পড়লাম চলুক

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

নতুন করে কিছু বলতে হবে? হাসি

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।