| ঘড়ায়-ভরা উৎবচন…| ১২১ – ১৩০ |

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: বুধ, ০১/০৯/২০১০ - ১২:৪৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

 

সতর্কতা:

 

ধর্মীয় বিশ্বাস ও সংস্কার বা মুক্তচিন্তা বিষয়ে যাঁদের সংবেদনশীলতা রয়েছে,

তাঁদের জন্য অস্বস্তিকর হতে পারে।

<justified

 

...


(১২১)
মেয়াদোত্তীর্ণ হলে অমৃতও বিষ হয়ে যায়;
আর মেয়াদোত্তীর্ণ বিষ কী হতে পারে তার উৎকৃষ্ট নমুনা বোধহয়
কাল্পনিক সৃষ্টিকর্তার নামে পুরুষতন্ত্রের রচিত, প্রবর্তিত ও ব্যবহৃত
অলৌকিক ধর্মগুলো।

(১২২)
প্রচলিত ধর্মগ্রন্থগুলোতে সম্ভবত কোন মানুষের কাহিনী নেই;
আছে ভোগলিপ্সু পুরুষ-প্রভু আর ভোগ্যপণ্য নারী-দাসীর কথা।

(১২৩)
ভাবুকদের জন্য কোলাহলপূর্ণ ড্রয়িংরুমের চেয়ে
নিরিবিলি টয়লেটও উত্তম।

(১২৪)
ক্রিড়া-প্রতিযোগিতায় নান্দনিকতা খোঁজে বুদ্ধুরা;
হারজিৎ যেখানে মুখ্য, নান্দনিকতা সেখানে অর্থহীন।

(১২৫)
অহঙ্কার মূর্খের সম্বল, বিনয় জ্ঞানীর অলঙ্কার; তাই
মূর্খরাই বরাবর জ্ঞানীকে অপমান করে জানান দেয়
সে মূর্খ।

(১২৬)
অর্থের সক্ষমতার উৎস হচ্ছে মেধা;
কিন্তু অর্থ অন্ধ বলে অবজ্ঞার মাধ্যমে মেধাকে অপমান করে।

(১২৭)
লেখক-পাঠক, পাঠক-প্রকাশক, প্রকাশক-লেখক
এই তিনটি সম্পর্ক ঘিরে গড়ে ওঠা আর্থিক সাম্রাজ্যের মূলে থাকেন লেখক;
অথচ এই সাম্রাজ্যের উপেক্ষিত ব্যক্তিটি হচ্ছেন লেখক।

(১২৮)
কষ্ট হচ্ছে নুনের মতো;
কষ্টের নুন না থাকলে সকল আনন্দই আসলে পানসে।

(১২৯)
চোখের ভাষার বিভেদটুকু ছাড়া
হাসি আর কান্নায় মৌলিক কোন পার্থক্য নেই।

(১৩০)
যে প্রশ্নের উত্তর প্রস্তুত থাকে
সেটা আসলে কোন প্রশ্নই নয়।


[১১১-১২০][*][১৩১-১৪০]



মন্তব্য

রণদীপম বসু এর ছবি

রিচ টেক্সটের ব্যবহারটাই এখনো আয়ত্তে আনতে পারলাম না ! পোস্টের যে অংশটুকু আড়ালে রাখতে চাই এই রিচ-টেক্সটে কোন্ পদ্ধতিতে করতে হয় তা খুঁজে পেলাম না ! তাই সতর্কীকরণের ঘোষণাটা হাস্যকর হয়ে গেলো মনে হয় !

এমন কি পুরনো ফরমেটের কোন পোস্ট এডিটও করতে পারছি না ! সম্পাদনায় গেলে নতুন ফরমেটের রিচ-টেক্সট বক্সে পুরনো টেক্সটগুলো গায়েব হয়ে যায় !

এ ব্যাপারে মডু ভাইদের কোন পরামর্শ আছে কি ?
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

মূলত পাঠক এর ছবি

এইটা এই সিরিজের সবচেয়ে ভালো পর্ব আমার কাছে, ধর্মবিরোধী কথাবার্তা আছে বলেই হয়তো। হাসি

রণদীপম বসু এর ছবি

সরি রাজর্ষি দা, আমি তো কোন ধর্মবিরোধী বক্তব্য দিচ্ছি না ! ধর্মতাত্ত্বিক দর্শনটাকে আমার ভিন্নদৃষ্টিতে দেখা বা ভাবনার সারাংশটুকু উপস্থাপন করছি !

যে কেউ এখানে ভিন্নমত পোষণের সম্পূর্ণ অধিকার রাখেন। যার যার দেখার দৃষ্টিভঙ্গি স্বাধীনভাবে প্রতিফলিত হতেই পারে !

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

মনমাঝি [অতিথি] এর ছবি

সতর্কতা:

বৈচিত্র্য বিষয়ে যাঁদের সংবেদনশীলতা রয়েছে, তাঁদের জন্য অস্বস্তিকর হতে পারে।

সতর্কতা বিষয়ে সতর্কতাঃ উপরোক্ত সতর্কতা 'রাজাকার' ইস্যু বাদ দিয়ে জারি করা হচ্ছে! দেঁতো হাসি

যে কেউ এখানে ভিন্নমত পোষণের সম্পূর্ণ অধিকার রাখেন। যার যার দেখার দৃষ্টিভঙ্গি স্বাধীনভাবে প্রতিফলিত হতেই পারে !

আমি কি সাহসে ভর করে, লেখককে বা এখানে অন্য কাউকে না চেতিয়ে, উৎবচনের বিপরীতে কিছু 'উৎপ্রশ্ন' করতে পারি ? খোদার কসম ব্যক্তিগত কিছু না, একেবারেই জেনারেল অব্জার্ভেশন ? তো আপনার উদ্ধৃত আশ্বাসকে ভরসা করে, বুকে থুতু দিয়ে যা থাকে কপালে ভেবে বলেই ফেলি আমার মাঝে মাঝ্র কুরকুরানো চিন্তাগুলিঃ

১। ধর্মগুলির (বা বদ্ধচিন্তাওয়ালাদের) মধ্যে যেমন অনেক দল, উপদল, বিভেদ, বৈচিত্র্য, ভেরিয়েশন, মতপার্থক্য আছে, 'মুক্তচিন্তা'র ধারকদের মধ্যেও তেমনি অতটা না হলেও বেশ কিছুটা আছে। আরেকটা মজার মিল হলো, দু'পক্ষেই একদল লোক আছেন যারা এমনকি স্বপক্ষের লোকদের সাথেও মতের মিল না হলে মাথায় ডান্ডা মেরে ঠান্ডা করতে চান বা সেই মিল আনার চেষ্টা করেন - নিজের ভার্শানটাই একমাত্র খাঁটি বলে প্রতিষ্ঠায় অন্ধ হয়ে যান, এবং তারপরও না পারলে (কিম্বা শুরুতেই বহুক্ষেত্রে) ভিন্নমতাবলম্বিকে পতিত বা মুরতাদ ঘোষনা করে দেন। এইখানে এসে অনেক মুক্ত আর বদ্ধওয়ালাদের মধ্যে শেষমেশ কোন পার্থক্য থাকে না। একে কি বলবো ? ছদ্মমুক্তমনা ? নাকি 'মুক্তবদ্ধ' ? এও কি একরকম ফ্যানাটিসিজম নয় ?

২। 'মুক্তচিন্তা' অনেকের কাছে নাস্তিক্যবাদ প্রচার আর ধর্মবিরোধিতার মধ্যে সীমাবদ্ধ। মুক্তচিন্তা কথাটার ব্যাপ্তি বা পোটেনশিয়াল সম্পর্কে তাদের মধ্যে কোন সচেতনতাই দেখা যায় না - চর্চাতো দিল্লী দূর অস্ত্‌! কেন ?

৩। ধর্মবাদীদের মতই কোনকোনসময় মুক্তচিন্তা তার ধ্বজাধারীদের কাছে ইন্টেলেকচুয়াল আত্নশ্রেষ্ঠত্ববোধসন্ধানী অহমতুষ্টিকারক আত্নপ্রসাদলাভের হাতিয়ারে পরিনত হয় মাঝে মাঝে। অহমতুষ্টি বা অহমতুষ্টিকারক আত্নপ্রসাদলাভই যখন আসল কিন্তু গোপন (অনেকক্ষেত্রে অবচেতনেই) লক্ষ্য বা মোটিভেশন হয়ে যায়, তখন জ্ঞান ও বুদ্ধির সাথে মুর্খতা ও স্টুপিডিটির পার্থক্য থাকে কতটুকু ?

৪। "

মেয়াদোত্তীর্ণ হলে অমৃতও বিষ হয়ে যায়
--- " এটা খুবই সত্যি কথা অমৃত ও ধর্ম উভয়ের ক্ষেত্রেই। কিন্তু সাথে সাথে এটাও তো ঠিক যে, কিছু কিছু মানসিক ছাঁচ (তাড়না বা প্রবনতাও বলা যেতে পারে) আছে যেগুলি অতিক্রম করতে না পারলে বা যা থেকে 'উত্তীর্ণ' না হতে পারলে 'মুক্তচিন্তা'ও বিষ হয়ে যেতে পারে ? উপরে তার কিছু বিবরন দিয়েছি। এছাড়াও আমার মনে হয় আরো কিছু মৌলিক ছাঁচ বা প্রবনতা রয়েছে, যেমন - অবচেতন ইনসিকিউরড অহমের চাহিদা-তাড়িত আত্নপ্রতিরক্ষামূলক বা রি-ইনফোর্সিং বাহ্যিক উচ্চমন্যতাবোধ প্রতিষ্ঠার প্রয়াস, ইনটলারেন্স, ইত্যাদি। এগুলি মনে হয় অন্যতম মৌলমানবিক প্রবৃত্তি যা দার্শনিক/মতাদর্শিক মতামত-নিরপেক্ষভাবেই মানুষের মধ্যে অনেকসময় থাকে, কিন্তু অতিক্রম করতে না পারলে যেকোন মতাদর্শের ক্ষেত্রেই এর বিষময় ফল ফলতে বাধ্য। আপনি কি বলেন ?

৫। অনেকসময় লিটারেল ডান্ডাওয়ালা বদ্ধচিন্তাওয়ালাদের সাথে লিটারেলি না পেরে লিটারেল ডান্ডাহীন মুক্তচিন্তাওয়ালারা লিঙ্গুইস্টিক/ভার্চুয়াল ডান্ডা দিয়ে ডান্ডাবাজি করে লিটারেল ডান্ডাওয়ালাদের ভার্চুয়ালি ঠান্ডা করে লিটারেল যুদ্ধজয়ের ভাইকেরিয়াস বা ভার্চুয়াল প্লেজার পেতে চান। দেঁতো হাসি
এটা অবশ্য আমার মতে দোষনীয় কিছু নয়, কারন সবাই সবকিছু পারে না এবং তা আশা করা উচিতও নয়। যার যেটুকু সাধ্য সেটুকু করলেই হলো - শুধু অহম-পরিতুষ্টি প্রধান লক্ষ্য না হলে এবং বরবাদ ভজহারীয় ভন্ডামি না থাকলেই হলো।

৬।

...তাই মূর্খরাই বরাবর জ্ঞানীকে অপমান করে জানান দেয় সে মূর্খ...

কথাটা বোধহয় পুরোপুরি ঠিক নয়। অনেকসময় সময় মূর্খরা মূর্খদেরও অপমান করে বৈকি। এটা হয় যখন দুই মূর্খে রঙে, দলে বা মতে পার্থক্য হয়। এই খেলা ৩য় পক্ষ হিসাবে নিরবে উপভোগ করতে মজাই লাগে ! চোখ টিপি আপনি কি বলেন?

৭। '১২৭'ঃ 'উপেক্ষিত' মানে ? বাংলাদেশে ভয়াবহভাবে প্রতারিত এবং প্রবঞ্চিত! এপ্রসঙ্গে প্রথম আলো্র কোন এক সঙ্খ্যায় ডঃ জাফর ইকবালের একটা শকিং লেখা বেরিয়েছিল গত দুএক বছরের মধ্যে।

৮। '১২৩' - হাতে 'কিছু' থাকলে কোলাহলপূর্ণ ড্রয়িংরুম সবসময় মন্দ নয়। ডিপেন্ডস। কি বলেন ? চোখ টিপি

রণদীপম বসু এর ছবি

ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপনার চমৎকার ভাবনাগুলোকে। আপনার কনটেক্সটে যেসব জটিল প্রপঞ্চ (আমার কাছে) ব্যবহার করেছেন, আমার সোজাসাপ্টা চিন্তায় এগুলো দেখি বেশ জট পাকিয়ে দেয়। আমি আসলে সবকিছুকে সরলভাবে ভাবতে ভালোবাসি। তাই প্রথম থেকে ৫ নম্বর পর্যন্ত আপনার বক্তব্যগুলোর স্বাপেক্ষে আমার সহজ যুক্তি হচ্ছে
তা সে ধর্মই হোক বা কমিউনিজমই হোক বা যেকোন মতবাদই হোক যারা কোন প্রশ্নকে সহজভাবে নিতে পারে না বা সইতে পারে না তারা আসলে আমার দৃষ্টিতে স্থবিঢ়। আমি বুঝি বা না বুঝি, যেখানে আমার প্রশ্ন তৈরি হবে তা প্রকাশ করতে পছন্দ করি। এর উত্তরও একেকজন একেকভাবে নিজের মত করে দেবে। এতে আমার কৌতুহল নিবারণ হলে তো ভালো, নইলে আমি আরো উত্তরের সন্ধানে থাকি। যেহেতু মানুষ যুক্তিহীনভাবে কোন কিছু মেনে নিতে পারে না বলে আমি বিশ্বাস করি, তাই প্রশ্নের কোন সীমারেখা থাকবে তা আমি বিশ্বাস করি না। কোন উত্তর না পেলেও জগতের যেকোন বিষয়েরই একটা নিজস্ব উত্তর মানুষ তৈরি করে নেয়। এবং এটা নির্ভর করে মানবসভ্যতার চলমান জ্ঞানস্তরভিত্তিক এবং ব্যক্তির বোধগম্যতার পরিমাপে। এইসব প্রশ্ন ও স্বকৃত ধারণা থেকেই আমার বর্তমান ভাবনা বা উৎবচনের জন্ম। এতে কেউ সহমত পোষণ করতে পারেন কিংবা ভিন্নমত পোষণ করার অধিকার রাখেন। যেহেতু প্রতিটা ব্যক্তিসত্তাই ভিন্ন, তার চিন্তাশৈলি ভিন্ন, তার ভাবনা কাঠামো ভিন্ন, তার সীমাবদ্ধতা ভিন্ন, তার যোগ্যতা ভিন্ন ইত্যাদি।

আমি আমার জ্ঞানস্তর দিয়েই আমার ভাবনা সাজাই। এবং তা প্রকাশ করি। আমার ভাবনাই তো স্বতসিদ্ধ সিন্ধান্ত নয়। বা আমার ভাবনাস্তরই চূড়ান্ত জ্ঞানস্তর নয়, তাই কোন ভাবনাকেই আমি চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত বলে মনে করি না। তা যদি কাল্পনিকভাবে কোন ঐশ্বরিক সিদ্ধান্তও হয়। কারণ আমি সেখানেও সংশয়বাদী। আর তা নির্দ্বিধায় প্রকাশ করতে ইচ্ছুক বলেই প্রাচীন গ্রিক কবি ইউরিপিডিসের একটা উদ্ধৃতাংশকে আমি প্রিয়তম উক্তি হিসেবে স্বাক্ষরে ব্যবহার করি। সতত প্রশ্নমুখীনতাই মূলত মানুষের চিন্তাজগত। এমনকি যিনি আমার ভাবনাস্রোতের সাথে অণু-পরমাণু সহ শতভাগ একমত হয়ে যান, তাঁর ক্ষেত্রেও আমার প্রশ্নমুখীনতা তৈরি হয়, তিনি কি আদৌ বিষয়টা নিয়ে ভাবেন ? কারণ দুজন ব্যক্তির চিন্তার কাঠামো কখনোই অভিন্ন হবার কথা নয় !

আর শেষ কথাটি হচ্ছে যে কোন বিষয়েই হোক, যিনি প্রশ্নকে স্বাগত জানাতে অপছন্দ করেন তিনি কখনো বিশ্বস্ত হতে পারেন না, তার প্রতি নির্ভরও হওয়া যায় না। তারপরেও মৌলিক কিছু দৃষ্টিভঙ্গি বা রেস্ট্রিকটেড কিছু বিষয় থেকেই যায়। এখন যদি কেউ যুদ্ধাপরাধের পক্ষে যুক্তি তুলে প্রশ্ন উত্থাপন করতে আগ্রহী হয়, সেটাকে আমি বিনাযুক্তিতে বাতিল করে দেবো। কারণ সেক্ষেত্রে আমার পথ সম্পূর্ণ উল্টো। এটাকে যদি রুদ্ধতাও বলা হয় তবু এই ভাবাবেগের বাইরে আমি যাবো না এরকম সিদ্ধান্তে আমি অটল।

একইভাবে কেউ যদি বলে বিনাযুক্তিতে ঈশ্বরের অস্তিত্বে বিশ্বাসী, সেক্ষেত্রে আমি তার সাথে কোন বিতর্কে যেতে আগ্রহী নই। কারণ বিশ্বাসকে স্থিত ধরে তিনি ওটা ভাবতে ভালোবাসেন। একইভাবে আমিও চাইবো সেই বিশ্বাসী ব্যক্তি আমার চিন্তারেখায় অযৌক্তিক প্রতিবন্ধক হয়ে দাঁড়াবেন না।

শেষপর্যন্ত কিছু কি বোঝাতে পারলাম ?

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

মনমাঝি [অতিথি] এর ছবি

শেষপর্যন্ত কিছু কি বোঝাতে পারলাম ?

চমৎকার জবাব! আমার মনে হয় ১০০% বুঝতে পেরেছি।
এমনকি আপনার এই রিজার্ভেশন সত্ত্বেওঃ "এমনকি যিনি আমার ভাবনাস্রোতের সাথে অণু-পরমাণু সহ শতভাগ একমত হয়ে যান, তাঁর ক্ষেত্রেও আমার প্রশ্নমুখীনতা তৈরি হয়, তিনি কি আদৌ বিষয়টা নিয়ে ভাবেন ?" দেঁতো হাসি

আপনি বিনয় করে যাই বলুন না কেন, আপনার স্বচ্ছ ভাষায় ঐ 'জটিল' প্রপঞ্চগুলির সুক্ষতার চমৎকার সোজাসাপ্টা ব্যাখ্যা মিলেছে।

আমিও আসলে ঠিক এই দৃষ্টিভঙ্গিই পোষন করি (মায় আপনার ঐ 'রাজাকার'-সংক্রান্ত রিজার্ভেশনসহ) এবং পরোক্ষভাবে এটাই বলতে চেয়েছিলাম। আমি আমার প্রশ্নের কন্টেক্সট ব্যাখ্যা করিনি ঠিকই এবং সেজন্যে আপনার হয়তো বুঝতে অসুবিধা হয়েছে (?), কিন্তু আরেকটু মনোযোগ দিতে পড়লে হয়তো দেখতেন আমার ঐ প্রস্নগুলির পিছনেও এই একই ভাবনা এবং অভিজ্ঞতা কাজ করেছে।

তবে হ্যাঁ, এই একই কারনে আমি কোনরকম 'লেবেল' ব্যবহার করতে পছন্দ করি না -- অন্ততঃ নিজের ক্ষেত্রে। 'লেবেল' ব্যবহারের অসুবিধা হলো যে ঐ একই লেবেলের অধীনে (অর্থাৎ ঐ লেবেলই ব্যবহার করে) এমন আরো অনেকেই থেকে যাবেন যারা এই বিষয়টা (আপনার উত্তরটাই ধরুন) হয় পুরোপুরি উপলব্ধি করেন না, অথবা স্রেফ মানেন না। এতে করে অনেক অনাকাঙ্খিত ভুল বোঝবুঝির সৃষ্টি হয়।

আমার মতে 'ফ্যানাটিক', 'ধর্মান্ধ', 'বিশ্বাসী', 'কমিউনিস্ট' 'যুক্তিবাদী', 'মুক্তচিন্তক', 'মুক্তমনা', ইত্যাদি ইত্যাদি লেবেলের বাইরেও যদি আরেকটা লেবেল থাকতো 'লেবেলমুক্ত' নামে, তাহলে হয়তো ভালো হতো। দেঁতো হাসি ঠিক শিওর না অবশ্য!

চমৎকার জবাবের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

রণদীপম বসু এর ছবি

ধন্যবাদ।
আপনি যে লেবেলমুক্ত লেবেল চেয়েছেন, ওটাই মুক্তমনা। এই শব্দটার বিস্তৃতি ও গভীরতা বিশাল। কেউ যদি নিজের সত্তাকে মুক্তমনা হিসেবে প্রকাশ করতে না পারে সেটা এই মুক্তমনা শব্দ বা ধারণার দোষ নয়, মুক্তমনা হতে না পারা ব্যক্তির সীমাবদ্ধতা। আর মুক্তমনা হতে গেলে মানবিক বোধের সাথে যুক্তিবোধ তো থাকতেই হবে ! চিন্তার ক্ষেত্রেও মুক্তচিন্তক হতে হবে। তাই আপনি যুক্তিবাদী, মুক্তচিন্তক ও মুক্তমনা নামের চমৎকার ধারণাসমৃদ্ধ শব্দগুলোকে অন্য সব স্থবিঢ় ভাবের শব্দগুলোর সারিতে বসিয়ে তাদের প্রতি অবিচার করেছেন বলে আমার মনে হয়েছে।

আমার ঐকান্তিক ইচ্ছা আমি নিজেকে একজন মুক্তমনা সত্তায় উন্নীত করা। সে চেষ্টা আমার থাকবে। তবে নিজের সীমাবদ্ধতাকে কখনোই অস্বীকার করি না আমি, করার সামর্থও নেই।

ভালো থাকবেন।

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

অনিন্দিতা চৌধুরী এর ছবি

অহঙ্কার মূর্খের সম্বল, বিনয় জ্ঞানীর অলঙ্কার; তাই
মূর্খরাই বরাবর জ্ঞানীকে অপমান করে জানান দেয়
সে মূর্খ।

এটা খুব ভাল লাগল।

রণদীপম বসু এর ছবি

ধন্যবাদ আপনাকে।
এরকম উৎবচন লেখার প্রয়োজন না হলেই অামাদের সবার জন্য আনন্দের হতো। কিন্তু দুর্ভাগ্য যে আমাদের লিখতে হয় !

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

এনকিদু এর ছবি

১২৩
বাকিগুলোও ভাল, কিন্তু ঐ সেই যেই প্রশ্নের উত্তর জানা - সেরকম।


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...

রণদীপম বসু এর ছবি

হুমম্ ! এবার আমাকে আরেকটি উৎবচন লিখতে হবে এরকম-

'যে প্রশ্নের উত্তর জানা আছে বলে আমরা ধারণা করি, তা নিয়ে কেউ ভাবি না; এভাবেই শেষ পর্যন্ত উত্তরটা আর জানা হয় না আমাদের !'

হা হা হা !

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

রোমেল চৌধুরী [অতিথি] এর ছবি

তিন সিকিতে জ্বলছে আলো ধিকি ধিকি
যাক না পড়ে অহঙ্কারের দুষ্ট টিকি !

রণদীপম বসু এর ছবি

বাহ্ বাহ্ ! চমৎকার হয়েছে !
ধন্যবাদ।

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

কৌস্তুভ এর ছবি

১২১-১২২ সবচেয়ে ভাল লাগল।

রণদীপম বসু এর ছবি

বুঝা গেলো আপনিও মানুষ সুবিধার না ! হা হা হা !

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

অনিকেত এর ছবি

রণ'দা,

১২১,১২২,১২৪(ক্রীড়া বানানটা ছাড়া অবশ্য),১২৯ আর ১৩০ দুর্দান্ত লাগল।

ভাল থাকুন সকল সময়---

রণদীপম বসু এর ছবি

অনিকেত দা, বানান নিয়ে সচলের সাম্প্রতিক পোস্টেও আমি হ্রস্ব-ইকার দীর্ঘ-ঈকার বিষয়ে মন্তব্যে বলেছি যে, পারতপক্ষে আমি বাংলা বানানে ী-কার ব্যবহার করতে চাই না, যদি না তার অর্থের পরিবর্তন হয়। একেবারে দৃষ্টিকটু হয়ে গেলে একটু গুঁইগাই করে হয়তো বসিয়ে দেই !

যে কাজটা বাংলা একাডেমী আগামীতে করবে, আমি না হয় এখনই করলাম।
অপরাধটা তীব্র হয়ে না গেলে মাফ করে দেয়া যায় না ? হা হা হা !

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

নাজনীন খলিল এর ছবি

প্রিয়পোস্টে নিলাম।

রণদীপম বসু এর ছবি

ধন্যবাদ।

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

অপছন্দনীয় [অতিথি] এর ছবি

ধন্যবাদ ১২১ আর ১২২ এর জন্য। সত্যি কথাটা জানেন সবাই, কিন্তু বলার সাহস রাখেন খুব কমই। আবারো ধন্যবাদ।

রণদীপম বসু এর ছবি

আপনাকে আরেকটা উৎবচন শুনাই-

'যে সত্য প্রকাশ করা যায় না, তার কোন ব্যবহারিক মূল্য নেই।
যার ব্যবহারিক মূল্য নেই, তা অর্থহীন অপ্রয়োজনীয়।'

কথাটার ভাব নিচের স্বাক্ষরের উদ্ধৃতির সম্পূরক হয়তো।

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

মণিকা রশিদ এর ছবি

প্রথম দুটো খুব ভালো লেগেছে!
____________________________
শান্তিও যদি সিংহের মত গর্জায়, তাকে ডরাই।
--নরেশ গুহ

----------------------------------------------
We all have reason
for moving
I move
to keep things whole.
-Mark Strand

রণদীপম বসু এর ছবি

ধন্যবাদ।

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

পল্লব এর ছবি

১২১ আর ১২২ ভাল্লাগসে। ১২৩ পুরাই পাংখা! এই কথাটাই আমি কই, "চিন্তার জন্য সর্বোৎকৃষ্ট স্থান টয়লেট!" নিরালায় বসে চিন্তা করে কত সমাধান বাইর করলাম!

==========================
আবার তোরা মানুষ হ!

==========================
আবার তোরা মানুষ হ!

রণদীপম বসু এর ছবি

ধন্যবাদ।
এজন্যেই টয়লেটকে বেডরুমের মতোই ব্যবহার বান্ধব রাখা জরুরি।

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

মাহবুবুল হক এর ছবি

চোখের ভাষার বিভেদটুকু ছাড়া
হাসি আর কান্নায় মৌলিক কোন পার্থক্য নেই।

ঠিক মানতে মন চায় না।

ক্রিড়া-প্রতিযোগিতায় নান্দনিকতা খোঁজে বুদ্ধুরা;
হারজিৎ যেখানে মুখ্য, নান্দনিকতা সেখানে অর্থহীন।

একদম মৌলিক। প্রমথ চৌধুরী এই প্যাঁচটা ধরতে পারেন নি তাই সাহিত্যকে খেলার সাথে তুলনা করেছিলেন।
অনেকগুলোই ভালো তবে প্রথমে যেভাবে সতর্কবাণী দিয়ে শুরু করেছিলেন সেরকম কিছু না পেয়ে কিছুটা আশাহত হলাম। 'প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য' লেবেল লাগানো সিনেমার পোস্টার দেখে যে নিষিদ্ধ উত্তেজনা হয় সেরকম।
--------------------------------------------------------
দেয়ালে দেয়ালে মনের খেয়ালে লিখি কথা
আমি তো বেকার পেয়েছি লেখার স্বাধীনতা

--------------------------------------------------------
দেয়ালে দেয়ালে মনের খেয়ালে/ লিখি কথা ।
আমি যে বেকার, পেয়েছি লেখার/ স্বাধীনতা ।।

রণদীপম বসু এর ছবি

আপনার উদ্ধৃত প্রথম উৎবচনটির বাহ্যিক সত্যতা ন্যাচারাল পরীক্ষাগারেই যাচাই করে নিতে পারেন এভাবে-
আপনার পরিবারের যে কাউকে নির্বাচন করুন, যে বা যিনি একটু বেশি হাসেন ও কাঁদেন। এই দুই প্রক্রিয়া চলাকালীন সময়ে কোনভাবে তাঁর চোখ দুটো ও সংশ্লিষ্ট অঞ্চল হাতের তালু বা কাগজ বা কোন কিছু দিয়ে এমনভাবে ঢেকে রাখুন যেন নাকের নিম্নার্ধ থেকে বাকি অঞ্চল উন্মুক্ত থাকে। এবার পর্যবেক্ষণ করে দেখুন কোথাও কোন পার্থক্য খুঁজে পান কিনা। আসলে হাসি ও কান্না এ দুটো অবস্থাতেই চোখ ও চোখের ভাষা ছাড়া মুখের পেশি তথা প্রত্যঙ্গগুলোয় পরিবর্তনে অভিন্ন ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ঘটে থাকে। শরীর নামের কারখানাটা আসলেই অদ্ভুত !

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

মাহবুব লীলেন এর ছবি

যে প্রশ্নের উত্তর প্রস্তুত থাকে
সেটা আসলে কোন প্রশ্নই নয়।

সেটা হলো রাজনৈতিক বক্তৃতা

রণদীপম বসু এর ছবি

নেতা হবার সব যোগ্যতাই আপনি ধারণ করেন গুরুজী !

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

সিরাত এর ছবি

ভাল্লাগসে।

রণদীপম বসু এর ছবি

ধন্যবাদ সিরাত।

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

আলমগীর এর ছবি

১২৯ খুব ভাল্লাগছে রণদা।
আপনে ী ছাড়া নিজের নাম কেমনে লিখবেন চোখ টিপি

রণদীপম বসু এর ছবি

ওই যে বললাম, যখন বেমানান বা দৃষ্টিকটু মনে হয় তখন আর কী করা ! যদি বাংলা ভাষায় ী-কার এর জন্ম না হতো তাহলে নিশ্চিত যে বানানটা ি-কার দিয়েই হতো ! হা হা হা !
ধন্যবাদ।

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

দ্রোহী এর ছবি

প্রথম দুইটা দারুণ!


কি মাঝি, ডরাইলা?

রণদীপম বসু এর ছবি

ধন্যবাদ দ্রোহী ভাই।

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

দেবোত্তম দাশ এর ছবি

ভাল্লাগ্লো খুব। রণদা কেমন আছেন ?

------------------------------------------------------
হারিয়ে যাওয়া স্বপ্ন’রা কি কখনো ফিরে আসে !

------------------------------------------------------
হারিয়ে যাওয়া স্বপ্ন’রা কি কখনো ফিরে আসে !

রণদীপম বসু এর ছবি

আমি তো ফাইন ! আপনি কেমন আছেন ?
ভালো থাকবেন।

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

অতিথি লেখক এর ছবি

ভাল হয়েছে।
১২৩ টা আমার বাসার টয়লেটে লাগামু কিনা চিন্তায়আছি.com।

অনন্ত আত্মা

রণদীপম বসু এর ছবি

বাসায় যদি আরো কেউ ভাবুক থাকেন, তাইলে অতি সত্বর লাগিয়ে দেয়াটাই উত্তম। ড্রইংরুম চাপমুক্ত থাকবে । হা হা হা !

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

রানা [অতিথি] এর ছবি

দাদা, ১২১ আর ১২২ ফাটাফাটি। দারুন বলেছেন। ১২৩ মজার, কিন্তু খুব সত্যি। ভাল থাকবেন।

রণদীপম বসু এর ছবি

ধন্যবাদ রানা ! কেমন আছেন আপনি ?
অনেকদিন পর সাক্ষাৎ ! ভালো থাকবেন।

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

Rana এর ছবি

দাদা, অনেক দিন হল ঘড়ায়-ভরা উৎবচন পাচ্ছি না..... খুব ব্যস্ত আছেন ?
অনেক শুভেচ্ছা। ভাল থাকবেন।

রণদীপম বসু এর ছবি

আশা করছি আগামীতে পাবেন। ধন্যবাদ রানা।

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।