সচলায়তন সংকলন সম্পর্কে একটি বিজ্ঞপ্তি

সন্দেশ এর ছবি
লিখেছেন সন্দেশ (তারিখ: রবি, ২২/০২/২০০৯ - ৮:১২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সচলায়তন সংকলন দ্বিতীয় খন্ডে অতন্দ্র প্রহরীর একটি গল্প প্রকাশের জন্য নির্বাচিত হয়েছিলো। সম্পাদনার সময়ে অনিচ্ছাকৃত ভুলবশত তাঁর গল্পটি সংকলন থেকে বাদ পড়ে গেছে।

গল্প প্রকাশের ব্যাপারে অতন্দ্র প্রহরীর সাথে আলোচনা হয়েছে। তিনি মানসিকভাবে প্রস্তুত ছিলেন সংকলনে তাঁর গল্পটি দেখার জন্য, যা দেখাতে সম্পাদকমন্ডলী ব্যর্থ হয়েছেন। তাঁর এ আশাভঙ্গের দুঃখ অনুধাবনও কষ্টসাধ্য। আমরা এ জন্যে নিদারুণ মর্মপীড়ার শিকার হয়েছি। দারুণ লজ্জা নিয়ে অধোবদনে আমরা তাঁর কাছে দুঃখ প্রকাশ করছি। সংকলনের দ্বিতীয় সংস্করণে অতন্দ্র প্রহরীর গল্পটি সংযুক্ত করা হবে।

প্রতিটি উদ্যোগেই কিছু না কিছু ত্রুটি থাকে, কিন্তু এবার যে ত্রুটিটি এত বড় হবে, তা আমরা আশা করিনি। ভবিষ্যতের উদ্যোগগুলি আমাদের এই ত্রুটি থেকে শিক্ষাগ্রহণ করবে, এই প্রত্যয়ই শুধু ব্যক্ত করতে পারি।

থ্রি বিস্কুটিয়ার্স
২২ ফেব্রুয়ারি, ২০০৯।


মন্তব্য

রাগিব এর ছবি

বইয়ের সূচীপত্রটা কি দেয়া যাবে অনলাইনে?

----------------
গণক মিস্তিরি
জাদুনগর, আম্রিকা
ওয়েবসাইট | শিক্ষক.কম | যন্ত্রগণক.কম

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি

আহ্হা!! এত বড় একটা ভুল হলো কিভাবে? একাধিক সম্পাদক মন্ডলীর চোখ এড়িয়ে এই ভুলটা করা একদমই উচিৎ হয়নি!! অতন্দ্র প্রহরী কেন আমারইতো মন খারাপ হয়ে যাচ্ছে।

====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

আমার নিজেরই মন খারাপ হয়ে গেলো, শুনে।
থ্রি বিস্কুটিয়ার্সের এ বার্তা পড়ে অ/প্রহরী নিশ্চয়ই খানিক সান্ত্বনা পাবেন...

সন্দেশ এর ছবি
অছ্যুৎ বলাই : অভিনব বিন্দ্রা সোনা পেয়েছে ১১
অভিজিৎ রায় : সেক্যুলারিজম মানে কি সব ধর্মের প্রতি সমান শ্রদ্ধা? ১২
অভ্র পথিক : লুটেরা বৃষ্টি এবং ভেনাস... ১৭
অমিত আহমেদ : অবিনাশ বাবু ও কল্পরাজ্য ১৮
অরূপ কামাল :আইরিস ২৫
আকতার আহমেদ : জন্মদিনের ছড়া, ভালবাসায় গড়া! ২৬
আনিস মাহমুদ : ঈশ্বরের সস্পন্ন প্রতিমা ২৭
আনোয়ার সাদাত শিমুল : আজ ভালো থাকার দিন ২৮
আবু মুস্তাফিজ : দুনিয়াজুড়া পচুর গিয়ানজাম ৩০
আরিফ জেবতিক : আল মাহমুদকে কি মুক্তিযোদ্ধা কবি বলা যায়? ৩১
আলমগীর মোহাম্মদ : এক হাফ গরু রুইক্ষে ৩৫
ইশতিয়াক রউফ : নীড়ে ফেরাঃ গর্ভধারিণী পর্ব ৪১
এনকিদু : অন্ধকারে লাল সবুজ ৪৬
এম এ মুকিত : পরিচয়খেকো ব্র্যান্ড ৪৮
এস এম মাহবুব মোর্শেদ : রাষ্ট্রের লাল চক্ষু বনাম হ্যাকারের কালো টুপি ৫০
এহসানুল হাফিজ : আমার অথবা আমার না... বলা কিংবা... না বলা কথা ৫২
কীর্তিনাশা : ঝাঁপ ৫৩
কৌশিক দে : কয়াইদানঃ মুখ ৫৪
ক্যামেলিয়া আলম : অজুহাত ৫৬
খান মুহাম্মদ : মহাবিশ্বের গুপ্ত পদার্থ ৫৮
গৌতম রায় : সবকিছু তো মেনেই নিলাম ৬৮
জাহাঙ্গীর মোহাম্মদ আরিফ : শিশুতোষ বইয়ের আকাল ৬৯
জাহিদ হোসেন : নির্বাসনে যাবার আগে ৭২
জি এম তানিম : বন্ধু আমার ৭৪
জিজ্ঞাসু : সবুজ বিপ্লবের জন্য প্রত্যাশিত দূরদৃষ্টি নিয়ে দেখুন বায়োগ্যাস প্রযুক্তি


৭৫
জিফরান খালেদ : মদ্যপ শহরে ও একটি কবিতা ৮০
জিহাদ তরফদার : টুকরো সময় ৮৪
জুলিয়ান সিদ্দিকী : মধ্যপ্রাচ্যে বাংলাদেশীদের অবস্থা কেন শোচনীয়? ৮৬
জ্যোতির্ময় বনিক : ধরি, ক এবং খ.. ৮৮
তানবীরা তালুকদার : জীবন থেকে নেয়াঃ কিছু নির্দোষ কথা বার্তা ৮৯
তানভীর ইসলাম : আজন্ম ক্রীতদাস ৯১
তারেক আজিজ : ডেভ আর লিন্ডসে ৯৩
তারেক রহিম : দোলো রাত্রি ৯৭
তীরন্দাজ : মিউনিকে হুমায়ুন আজাদের মৃত্যু ও আমার স্মৃতিচারণ ৯৮
দিগন্ত : নাস্তিকতার বিরুদ্ধে কিছু মিথ ১০১
দৃশা : একটি আত্মহত্যার আত্মকাহিনী ১০৪
দেবোত্তম দাশ : শারমিন আর বৃষ্টিভেজা জেরি ১০৫
ধুসর গোধূলি : বসন্ত যেভাবে ঋতুরাজ হলো ১০৬
ধ্রুব হাসান : মধ্যরাতের সরাইখানা ১০৭
নজমুল আলবাব : বিকেলের রোদে দেখা মেয়ে ১০৮
নজরুল ইসলাম : ও দাদাভাই মূর্তি গড়ো ১০৯
নাবিউল আফরোজ : হুমায়ুন আহমেদ কী লিখছেন আজকাল? ১১০
নিঘাত তিথি : কী সন্ধানে যাই সেখানে আমি ১১২
নিঝুম মজুমদার : কৃষ্ণচূড়া ১১৫
নুরুল হাসান : ইতাক তুকে মানাইছেনাই রে ১২০
পরিবর্তনশীল : ভাগফল ১২২
পলাশ দত্ত : ফাদার লুকাসঃ তাঁর একটি ভেসপা ছিল ১২৪
পান্থ রহমান রেজা : দূরের বালিকা ১২৮
পুরুজিত সাহা : নৈতিকতা – বাস্তব না অবাস্তবঃ দ্য শেপ অফ থিংস ১৩২
প্রকৃতিপ্রেমিক : ঋণ করে ঘি খাওয়ার ইকোনোমিক্স ১৩৪
বিপ্র রঞ্জন ধর : সফটওয়্যারের স্বাধীনতাযোদ্ধা রিচার্ড স্টলম্যান ১৩৬
বিপ্লব রহমান : মেথর পট্টিতে পানপর্ব ১৪০
বিবাগিনী : ছোট ছোট মা ১৪৩
মাহবুব আজাদ : পিচ্চিতোষ গল্প: দাদিভাইয়ের বাগান ১৪৫
মাহবুব লীলেন : ক্ষয়িষ্ণু অগ্রজের জন্য বিষণ্ন অক্ষর ১৪৮
মিথুন কায়সার : গ্রামের মুক্তিযুদ্ধ ১৫৪
মিয়া মোহাম্মদ হুসাইনুজ্জামান : বুড়িগঙ্গা বাঁচানোর পাগলাটে প্রস্তাব ১৫৯
মুখফোড় : আদমচরিত ১৬২
মুজিব মেহদী : রূপান্তরিত জেনগল্পঃ ঈশ্বর খুঁজি ১৬৩
মুনতাসির হাসান অয়ন: ক্লেমেন্জার লেবু সমস্যা আর আমাদের সিডর
ভিক্টিমেরা


১৬৪
মুর্তালা রামাত : খুলে দেওয়া হচ্ছে চিড়িয়াখানা!!! ১৬৮
মুস্তাফা হানিফ : ভাটির কথাঃ পরিশোধন ১৬৯
মৃদুল আহমেদ : হোসেনের আশ্চর্য চুরি ১৭১
মোঃ তানভীরুল ইসলাম : সাগর পাড়ের ছন্দগুলো ১৭৬
রণদীপম বসু : ভেজালমুক্ত আত্মহত্যার অধিকার চাই' ১৭৯
রাগিব হাসান : মামু কাহিনী ১৮৩
রায়হান আবীর : তাই স্বপ্ন দেখব বলে... ১৮৬
রেনেট : আশরাফুল ও মাশরাফিদের সাথে একদিন ১৮৯
লুৎফুল আরেফীন : আমাদের বিয়ের ভিডিও, এবং কতিপয় টিভি বিজ্ঞাপন ১৯৪
শাফায়াত রহমান ফাহিম : গুড বাই... অ্যান্ড গুড লাক ১৯৯
শামীম হক : জীর্ণ হৃদয় ২০৩
শাহীন হাসান : সম্পাদক ২০৬
শেখ জলিল : জায়গীরনামা ২০৭
শোহেইল মতাহির চৌধুরী : কোন পথে হাঁটছে বাংলাদেশঃ বাবার পঁচে যাওয়া লাশের সামনে অসহায় সন্তান


২১০
সংসারে এক সন্ন্যাসী : কাব্যিক স্বভাব ২১৪
সামরান হুদা : সেদিনের কালবৈশাখী ঝড়ে উপড়ে পড়েছে কালো কালো ফলে ভরা জামগাছটি...


২১৫
সুবিনয় মুস্তফী : গাড়ি চলে নাঃ ফিনিক্স থেকে বসুন্ধরার বাব্‌ল ২১৮
সুমন চৌধুরী : ইজি থাকতে হবে ২২৪
সুমেরু : চৈত্রের কাফন, পৌষালি রাতে, সামলে রাখ জোছনাকে ২২৫
সুলতানা পারভীন শিমুল : নিরাময় ২২৭
সেলিনা তুলি : আমিতো তোমার সোনাবাবা, বন্ধু নাকি! ২২৯
সৈয়দ আখতারুজ্জামান : বাবা এক ক্লান্ত গাধা ২৩০
সোহেইল জাফর : ঢাকার ৪০০ বছর পূর্তিঃ বিভ্রান্তিকর শব্দবিন্যাস ২৩১
স্নিগ্ধা আলি : অন্তর মম বিকশিত করো ২৩৩
হযবরল : খুন ২৩৬
হাসান মোরশেদ : গণহত্যা ও যুদ্ধাপরাধ সংক্রান্ত জাতিসংঘ ঘোষণাঃ জামায়াত নিজেকে বাঁচাবে কী করে?


২৩৭
s-s : নিপোশাক ২৪০
সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

ভাই অতন্দ্র প্রহরী, ঘটনাটি বড়োই মনোবেদনার কারণ হলো। শুধু আপনার নয়, আমাদের সকলেরই। কী বলবো, বুঝতে পারছি না।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
যৌনদুর্বলতায় ভুগছি দীর্ঘকাল। দুর্বল হয়ে পড়ি রূপময়ী নারী দেখলেই...

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

অতন্দ্র প্রহরীদের হাতের তল দিয়ে মাঝে মাঝে জিনিস পার হয়ে যায় তাই বলে অতন্ত্র প্রহরীর গল্পই পার হয়ে গেল! প্রিয় প্রহরী, আপনি মন খারাপ করবেন না। আমি জানি আপনি বয়সে অনেক ছোট, এতে হয়তো অভিমানও হতে পারে, কিন্তু তবুও ভালো থাকবেন। এটা কোন ব্যাপারই না। আপনি অনেক ভালো লেখেন সেটা সচলায়তনের সবাই একবাক্যে স্বীকার করবে বলেই বিশ্বাস করি। আর পরবর্তী সংস্করণে এটা আসবে তা তো থ্রি বিস্কুটিয়ার্স বলেই দিয়েছেন। অতএব হাসি

কিংকর্তব্যবিমূঢ় এর ছবি

সূচিপত্রে ক পার হয়ে খ তে চলে যাওয়ার পরেও নিজের লেখা না দেখে বিডিআর তুমি একা নও আমরা আছি তোমার সাথে জাতীয় একটা লেখা দিয়ে ফেলার চিন্তা করছিলাম কিন্তু পরে তালব্য-শ তে গিয়ে একটা চেনা চেনা নামের পাশে নিজের লেখা দেখে হঠাত টের পেলাম সেটা আমার ভালো নাম ...

পরে মেইল চেক করে দেখলাম সম্মতিজ্ঞাপক মেইলে নিজের কোন নাম যাবে সেটা উল্লেখ করতে ভুলে গিয়েছিলাম, কাজেই দোষটা আমারই ... তবে অনলাইনে যত জায়গায় নিজের নাম ব্যবহার করি সবখানে "ফাহিম শাফায়াত রহমান" এইভাবে লিখি, সূচিপত্রেও সেভাবে দেখলে ভালো লাগতো ... এনিওয়ে, এটা খুবই ক্ষুদ্র একটা ব্যপার, আর এইটার জন্য আমিই সম্পূর্ণভাবে দায়ী, সো ব্যাপার্না ...

রনিকে কি বলবো বুঝতে পারছি না ... শুধু এইটুকু বলি, আমি জানি তুমি লেখক হিসেবে যত বড় মানুষ হিসেবে তারচেয়ে অনেক বড়, জীবনে অনেকসময়ই আমাদের অনিচ্ছাকৃত ভুলের সম্মুখীন হতে হয়, ব্যাপারটাকে সেভাবেই দেখ ... খুব বেশি মন খারাপ করো না ... ভালো থেক ...
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...

জিজ্ঞাসু এর ছবি

অতন্দ্র প্রহরীর মন খারাপের আমরাও ভাগিদার। আসলে ছাপার অক্ষরের আবেদন অনেক। নিজের অনেক লেখাই ছাপার অক্ষরে দেখার সুযোগ হয়েছে। কাজটাই ছিল তেমন। তারপরও নতুন করে লেখা ছাপানোর উৎসাহে ভাটা পড়ে না। এ সঙ্কলনে ছাপানো সব লেখাই কিন্তু সচলায়তনে "প্রকাশিত" লেখা। তবু্ও আমার মনে হয় কারোই আবার ছাপার অক্ষরে লেখাগুলো প্রকাশের উৎসাহের কমতি ছিল না। অতন্দ্র প্রহরীর জন্য মন খারাপ হল।

___________________
সহজ কথা যায়না বলা সহজে

তানভীর এর ছবি

আমি থ্রি বিস্কুটিয়ার্সের কাছ থেকে কোন ইমেইল পাই নি! তাই সূচীপত্রে নাম দেখে যুগপৎ আশ্চর্য ও খুশী হয়েছি। ইমেইল না পাওয়ায় যদিও মন খারাপ হয়েছিল, কিন্তু একই কারণে সংকলনে লেখা থাকবে না, সে ব্যাপারেও মানসিক প্রস্তুতি ছিল। সেখানে অতন্দ্র প্রহরীর সাথে সম্পাদকমন্ডলীর যোগাযোগ হওয়া সত্ত্বেও লেখা না থাকা খুব দুর্ভাগ্যজনক। সংশ্লিষ্টরা এসব ব্যাপারে ভবিষ্যতে আরো দায়িত্বশীলতার পরিচয় দেবেন সে আশা করছি। ধন্যবাদ।

মৃদুল আহমেদ এর ছবি

কষ্টটা সহজে যাবে না। এ বয়সে হলেও আমার ঠিকই অভিমান হত। নির্দিষ্ট কারো ওপর নয়, ভাগ্যের ওপর। মনে হত, আমি কেন? কিন্তু সব সাফল্যের পেছনেই কিছু মর্মবেদনা থাকে। আজকের এই অনিচ্ছাকৃত অপ্রাপ্তি প্রহরীর ভেতরে লেখার আগুন জ্বালিয়ে দেবে নিশ্চয়। আমরা নিশ্চয় ওর কাছ থেকে অনেক ভালো ভালো লেখা পাব অচিরেই।
---------------------------------------------
আমাকে ছুঁয়ো না শিশু... এই ফুল-পাখি-গান সবই মিথ্যা!

--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'

রেনেট এর ছবি

মন খারাপ করা সংবাদ। প্রহরী ভাইয়ের মনের অবস্থা বুঝতে পারছি, কিন্তু কি বলব বুঝতে পারছি না।
---------------------------------------------------------------------------
If your father is a poor man, it's not your fault ; but If your father-in-Law is a poor man, it's definitely your fault.

---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে

দৃশা এর ছবি

শুনেন বিডিআর ভাই... নিশ্চয় কঠিন ভালু কিছু অপেক্ষা করছে আপ্নার জন্য।
তাই মন খারাপ তো করবেনই না... বরং সেই ভালু জিনিসটার কথা ভেবে ভাল থাকুন সবসময়।
----------------------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।

দৃশা

অমিত আহমেদ এর ছবি

মনটা খুব খারাপ হয়ে গেলো। এটা কী ধরণের ভুল! প্রহরীকে স্বান্তনা দেবারও ভাষা পাচ্ছি না।


ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি

এই লেখা পড়ার আগে ব্যাপারটা জানতে বা ধরতে পারিনি। ভুলের ব্যাপারটা বোধগম্য, অতন্দ্র প্রহরীর কষ্টটাও বোধগম্য। কাল বিকেল সন্ধ্যায় অতন্দ্র প্রহরী মেলায়-প্রকাশনা উৎসবে একবারও প্রসঙ্গটি উল্লেখ করেনি, সম্ভবতঃ কাউকে কিচ্ছু বলেনি। বুঝতে পারলাম অতন্দ্র প্রহরী বড় মনের মানুষ তাই একা-ই সব সহ্য করতে চেয়েছেন।

প্রিয় বিডিআর, সচলদের সবার অনুভূতি আপনার সমান না হলেও কম না। সচলরা এমনই। আর এই সত্যটাও আপনি জানেন।



তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।


তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।

অনিকেত এর ছবি

প্রহরী,
তোমাকে সান্তনা জানাতে চাই না। কারন এটা কোনো সান্তনার ঘটনা নয়।
তোমাকে সমবেদনা জানাতে চাই না, কারন সমবেদনা জানানোরও কিছু নয়।

তোমাকে শুধু জানাতে চাই----- চেয়ে দেখ, সংকলনে কত জনের লেখা এসেছে--- কিন্তু সবাই শুধু তোমার কথাই বলছে। সবার বেদনা সহমর্মিতা তোমার জন্যে।একটা বড় রকমের ভুল হয়ে গিয়েছে ছাপানোর প্রক্রিয়ায়, সন্দেহ নেই। কিন্তু ভেবে দেখ---সবার লেখার গুরুত্ব ছাপিয়ে তোমার ভুল্ক্রমে ছাপা না হওয়া লেখাটাই সামনে এসে দাঁড়িয়েছে।

ভুলত্রুটি তো থাকবেই। কিন্তু ভুল স্বীকার করা, অনুতপ্ত হওয়া এবং সংশোধন করা--তারচেয়েও গুরুত্বপূর্ণ। আমরা সকলেই সে ভুল স্বীকার করছি--এবং ক্ষমাপ্রার্থী তোমার কাছে।

তুমি মন খারাপ করবে না মোটেও।
একদম না।

পরিবর্তনশীল এর ছবি

মনটা খারাপ হয়ে গেলো। রনি ভাই- প্লীজ প্লীজ মন খারাপ কইরেন না।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

তারেক এর ছবি

ব্যাপার না বস্! মন খারাপ কইরেন না
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

রায়হান আবীর এর ছবি

রনি ভাই, আপনার ভাগ্য খ্রাপ এই কথাটা একদম ভাববেন না। একটা ভুল হয়ে গেছে...

গতকালকে আমি বাসায় এসে বইটা আবার পুরোটা উলটে পালটে দেখলাম। মনে আশা ছিল যে, সুচীপত্রে বাদ পড়ে গিয়েছে- ভেতরে নিশ্চয়ই আছে।

আসলেই নাই দেখে আমার মনটাও খুব খারাপ হয়ে গিয়েছিল...

=============================

সবজান্তা এর ছবি

এইসব মিষ্টি কথায় ভুইলেন না ভাই। আপনি বরং শক্ত ভাষায় জানায়া দেন, আগামী বইমেলায় আপনি সচলায়তনের পয়সায় নিজের আস্তা-পুরা-একটা বই দেখতে চান চোখ টিপি

[ আমাদের মত মানুষ, যাদের সচলায়তন ছাড়া আর কোথাও ছাপার অক্ষরে নিজের নাম/লেখা দেখার সৌভাগ্য হয় নাই, তাঁদের কাছে এই ঘটনা কতোটা কষ্টের আন্দাজ করতে পারি। মন খারাপ কইরেন না ভাই, পরের সংকলনের জন্য জোরসে লেখা শুরু করেন]


অলমিতি বিস্তারেণ

কীর্তিনাশা এর ছবি

প্রহরী ভাই, গতকাল কথাটা শোনার পর থেকে আমারও মনটা খারাপ হয়ে আছে। বাসায় ফিরে আমিও বই-এর প্রতিটা পাতা উল্টে দেখেছি - আপনার লেখাটা পাওয়া যাবে এই আশায়। কিন্তু পাইনি।

এটা একটা অনিচ্ছাকৃত ভুল, যদিও অনেক বড় ভুল। আর এ কারনে আপনি যে কষ্ট পেয়েছেন তারও তুলনা হয় না। তবে সে কষ্টের ভাগ নিতে আমরা আপনার পাশে আছি।

আর আপনাকে আমি যতটুকু চিনেছি, তাতে আমি জানি - এসব ব্যাপার আপনাকে দমাতে পারবে না। এ কষ্ট বরং আপনার পথচলার গতিই বাড়াবে।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

খেয়ালই করি নাই... এখন হাতে নিয়ে দেখলাম...
মনটা খুব খারাপ লাগছে... খুব খারাপ...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

আকতার আহমেদ এর ছবি

আগামী বইমেলায় প্রহরীর বইয়ে অটোগ্রাফ নেয়ার জন্য লাইনে খাড়াইলাম !
কী রে ভাই, পেছন থিকা ধাক্কাধাক্কি করতেছেন ক্যান ...

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

কী বলব, বা কী বলা উচিত- সত্যিই বুঝতে পারছি না। সবার প্রতি অনুরোধ করছি এখানে আর কোনো মন্তব্য না করার। ইতিমধ্যেই ভীষণ লজ্জিত বোধ করছি। অফিসে আছি এখন, বেশ ব্যস্ত, তাই বেশি কিছু বলার সুযোগ নেই। আমি পরে এক ফাঁকে বিস্তারিত একটা মন্তব্য লিখব আশা করি।

সব্বাইকে ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন আপনারা।

হাসি

দৃশা এর ছবি

আপনারে লজ্জিত করতে পাইরা যে কি বেদম আনন্দ লাগতেছে। দেঁতো হাসি
------------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।

দৃশা

মৃদুল আহমেদ এর ছবি

হো হো হো
আমারও একই কথা...
---------------------------------------------
আমাকে ছুঁয়ো না শিশু... এই ফুল-পাখি-গান সবই মিথ্যা!

--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'

স্বপ্নাহত এর ছবি

রনি ভাই, মন্তব্য করতে না করসেন। তাই ভাবলাম বদলে একটা কমেন্ট করি...

আসলে কি কমেন্ট করবো সেইটাও এখন বুঝতেসিনা। তাও লগাইলাম। অন্তত জানানোর জন্য যে ব্যাপারটা আমাকেও স্পর্শ করসে...

দ্বিতীয় সংস্করণে যেহেতু আসতেসে কাজেই আমার মনে হয় বেশি দেরী নাই। মাত্র শুনলাম প্রথম ধাক্কায় বের হওয়া সব বই নাকি শেষ হয়ে গেসে। কাজেই আমি বই কিনলে সেইটাতে আপনার গল্পটা সুদ্ধা থাকবে আশা করি।

ভাল থাকবেন। হাসি

---------------------------------

বিষণ্ণতা, তোমার হাতটা একটু ধরি?

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

রেনেট এর ছবি

এইমাত্র ঢাকা থেকে খবর পেলাম, স্টলে সচলায়তন সংকলন পাওয়া যাচ্ছে না...তারমানে কি প্রথম সংস্করন শেষ?
দ্বিতীয় সংস্করন কবে পাওয়া যাবে?
---------------------------------------------------------------------------
If your father is a poor man, it's not your fault ; but If your father-in-Law is a poor man, it's definitely your fault.

---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে

সুমন চৌধুরী এর ছবি

একরাইতে শেষ!!!! খাইছে!!



অজ্ঞাতবাস

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

সচলায়তন সংকলনে আমার লেখা নেই- বিষয়টা প্রথম নিজের কাছে ধরা পড়ে যখন পান্ডবদা, লীলেনদার সাথে সূচীপত্র দেখছিলাম এবং প্রকৃত নাম দেখে বের করার চেষ্টা করছিলাম ব্লগে তিনি কী নামে লেখেন। কিন্তু "নিজের লেখা নেই" বিষয়টা ধরতে পারলেও চেপে গিয়েছিলাম কেন যেন, এ নিয়ে আসলে বাড়াবাড়ি কিছু করার ইচ্ছা ছিল না, আবার কেমন সংকোচও লাগছিল এটা সবার কাছে প্রকাশ করতে। তাই বাকিটা সময়, যে উদ্দেশ্যে গিয়েছিলাম, সেটাই করেছি- সবার সাথে আড্ডা দিয়েছি, মজা করেছি, বই কিনেছি প্রচুর। মন খারাপ ভাবটা খুবই গৌণ ছিল সে মুহুর্তে। ফেরার পথে বাসে বসে পাতা উল্টে দেখছিলাম, ক্ষীণ আশা- হয়ত লেখা ভেতরে আছে, নামটা ভুলে সূচীতে আসেনি। ব্যাপারটা আসলে তখনই প্রকাশ পায়, এবং সাথে থাকা রায়হান আবীর, রণ'দা, কীর্তিনাশা ভাই ও পান্থ'দার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে।

এটুকু বুঝি যে, থ্রী বিস্কুটিয়ার্স কোনো পেশাদার সম্পাদক দল নন। তাঁরা দেশের বাইরে আছেন, লেখাপড়া করছেন। প্রবাস জীবনের সমস্ত প্রতিকূলতার মাঝেও তাঁরা ভালোবেসে মন থেকে যে শ্রম দিয়েছেন এই সংকলনের পেছনে, তার সত্যিই কোনো তুলনা হয় না। তাঁরাও মানুষ, ভুল হতেই পারে। তাই এই একটা ভুলের কারণে যদি তাঁদের সমস্ত শ্রম-ভালোবাসা প্রশ্নবিদ্ধ হয়, সেটা ভাল হবে না মোটেও। অনুরোধ করব সবাইকে- সামান্য এই ভুলের কথা মাথায় না রেখে বরং থ্রী বিস্কুটিয়ার্স যে অসামান্য এই কষ্টসাধ্য কাজ করেছে চমৎকার এই সংকলনটা বের করার পেছনে, তার জন্য অবশ্যই তাঁদের সাধুবাদ জানান। আমি নিজেও জানালাম।

বলতে গেলে সচলায়তনেই লেখালেখির শুরু। সেই শুরুর দিকে, "দিয়াশলাই"য়ে যখন আমার একটা আনাড়ী হাতের লেখা অনুগল্প ছাপা হয়, তখন খুশি ধরে রাখা সম্ভব ছিল না। এই তো কিছুদিন আগেও যখন সচলায়তনের বিষয়ভিত্তিক সংকলন "না বলা কথা"তে নিজের লেখা ছাপা হয়, খুশি ছিল তখনও। বিশেষভাবে উল্লেখ্য, এই সংকলনে আমার লেখাটা জমা দেই ডেডলাইনের একদিন পর, বিশেষ সমস্যার কারণে। তাই অনিচ্ছাকৃত এক ভুলের কারণে সচলায়তন সংকলনে নিজের লেখা বাদ পড়ে যাওয়ায় যদি অভিমান করি বা রাগ করি, তাহলে আগের এতগুলো প্রাপ্তিকে কি ছোট করা হয় না, অথবা ছোট করা হয় না সচলায়তন ও এর সাথে জড়িতদের আন্তরিকতাকে? এতটা অবিবেচক হতে মন সায় দেয় না। তাই আমি একদমই মন খারাপ করিনি। আর নিজের লেখা নিয়ে কখনই বাড়াবাড়ি উচ্ছ্বাস ছিল না। লিখি মনের আনন্দে। ছাপা হলো কী হলো না, এসব নিয়ে ভাবি না। এসবের প্রতি মোহও নেই। তবে এটা যেমন ঠিক যে লেখাটা এলে প্রচন্ড ভাল লাগত, তেমনি না আসাতেও যে খুব বেশি কষ্ট নেই, সেটাও মিথ্যা নয়। শুধু- যাদেরকে জানিয়েছিলাম, তাদের কী বলব- এটাই ভাবছি।

সচলায়তন আমার কাছে শুধুই একটা "ব্লগ লেখার জায়গা" না। লিখতে গিয়ে, শুরু থেকে আজ পর্যন্ত অনেক মানুষের সাথে যোগাযোগ হয়েছে, কথা হয়েছে, সম্পর্ক গাঢ় হয়েছে। এদের মধ্যে অনেকেই আছেন যাদেরকে কখনও দেখিনি। অথচ এরা সবাই পরম মমতায় পাশে দাঁড়িয়েছেন সবসময়, লেখা নিয়ে উৎসাহ দিয়েছেন, কিছুদিন অনুপস্থিত দেখলেই উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। এত মানুষের ভালবাসা, আন্তরিকতা পেয়েছি এই সচলায়তনের কারণেই। আমার কাছে এটা আরেকটা পরিবারের মতোই। আর পরিবারের কারো উপর রাগ বা মন খারাপ করে থাকার প্রশ্নই আসে না। তাই সুদূর প্রবাস থেকে যখন কনফু ভাই ফোন করে দুঃখপ্রকাশ করেন, সান্ত্বনা দেয় ইশতি-শিমুল ভাই, অথবা মুমু অনুরোধ করে মন খারাপ না করতে, তখন আসলে একটা লেখা প্রকাশ হলো কী না হলো- সে কথা মাথায় থাকে না, বরং হাজার মাইল দূরে থাকা এইসব আপনজনদের সাথে সম্পর্কের গভীরতাটুকুই বড় সত্য হয়ে ধরা দেয় নিজের কাছে।

আবারও বলছি- ভুল হতেই পারে। তাই অনুরোধ করব- এই একটা ভুলের কারণে সম্পাদকমন্ডলীর যেন কোনোরকম কষ্টবোধ না থাকে। বরং তাঁদের যে বিব্রতকর অবস্থায় পড়তে হয়েছে আমার জন্য, তার কারণে আমি সত্যিই লজ্জিত। আনুষ্ঠানিক পোস্ট দেখে খুব লজ্জা লেগেছে, এবং এরপর পোস্টে, ফেসবুকে, মেইলে, টেক্সট মেসেজে যতজন পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন, তাতে আমি সত্যিই অভিভূত। এতটা আশা করিনি। তাই মনে হচ্ছে, যা পাওয়ার কথা ছিল, তা না পেয়ে বরং বহুগুণ বেশিই পেয়ে গেছি। আপনাদের সবার ভালোবাসা-সহানুভূতি-সহমর্মিতার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

চলুক
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

চলুক

০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০
"আমার চতুর্পাশে সবকিছু যায় আসে-
আমি শুধু তুষারিত গতিহীন ধারা!"

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

মুর্শেদ ভাই: আমার আর কোনো মন খারাপ নেই। সম্পাদকদের দোষ দেই না, ভুল তো যে কারুরই হতে পারে। আপনাকে ধন্যবাদ হাসি

শিমুল ভাই: অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা, "অথবা গল্পহীন সময়ে"র লেখক হাসি

সন্ন্যাসী'দা: কিছুই বলতে হবে না ভাইয়া, সব বুঝে নিয়েছি। পাশে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা হাসি

পিপি'দা: হা হা। এখন অভিমান বা মন খারাপ কিছুই নাই। প্রশংসার জন্য এবং পাশে দাঁড়ানোর জন্য অনেক ধন্যবাদ হাসি

কিংকং: আমার সম্পর্কে এত উচ্চ ধারণা তোমার, আগে জানতাম না দেঁতো হাসি থ্যাংকস ম্যান।

জিজ্ঞাসু'দা: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

তানভীর ভাই: আপনাকে ধন্যবাদ। আর ভুল তো অনিচ্ছাকৃত, হয়েই থাকে এমন এক আধটু। ভাল থাকবেন।

মৃদুল ভাই: আপনার অবজার্ভেশন ঠিক আছে। তবে শেষের অংশটা মনে হয় ভুল চোখ টিপি

রেনেট ভাই: ধন্যবাদ ভাইজান হাসি

দৃশা'পা: হ, ভালু থাকার চেছতা কুরতেছি খাইছে আপনারে ধইন্যাপাতা।

অমিত ভাই: ধন্যবাদ অমিত ভাই। অনেক ধন্যবাদ হাসি

পান্ডব'দা: সচলের মানুষজন কেমন, তা আমিও জানি ভাইয়া। আপনাদের সংস্পর্শে ছিলাম জন্যই মন খারাপ লাগেনি কাল। ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন। আশা করি দেখা হবে আবার।

অনিকেত'দা: আপনাকে যে কী বলব বুঝতে পারছি না। আপনি খুবই ভাল একজন মানুষ, এটা নিশ্চয়ই অসংখ্যবার শুনেছেন। নতুন করে আর না-ই বা বললাম। ভাল থাকবেন। মন খারাপ কখন পালিয়েছে! হাসি

পরিবর্তনশীল: মন খারাপ কইরো না তুমি। সব ঠিক আছে তো হাসি

তারেক: সেইটাই, ব্যাপার নাহ্। জীবনানন্দ পড়েন আপনি খাইছে

রায়হান আবীর: মন খারাপ কইরো না। ধইন্যাপাতা হাসি

সবজান্তা: খুবই ভাল বুদ্ধি দিসেন একটা দেঁতো হাসি

কীর্তিনাশা ভাই: অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার পাশে আছেন জন্যই তো মন খারাপ কখনও পাত্তা পায় না হাসি

নজু ভাই: কী আর বলব ভাই আপনাকে... নো মোর মন খারাপ করাকরি হাসি

আকতার ভাই: কী যে কন না আপনি! লইজ্জা লাগে

স্বপ্নাহত: অনেক ধন্যবাদ ছোট ভাই। মন খারাপ নাই, ভাবতেছি না আর এসব নিয়ে। ভাল থাইকো। কাল মেলায় আসলে ভাল্লাগতো, আসলা তো আর না, গ্লু দিয়ে চেয়ারে নাকি লাইগা বসছো এক্কেবারে হাসি

তানবীরা এর ছবি

আমি দ্বিতীয়টাই কিনব তাহলে, প্রহরী শুদ্ধা ঃ-}

তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে

*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়

মৃদুল আহমেদ এর ছবি

মাননীয় থ্রি বিস্কুটিয়ার্স, একটা আবদার আছে... পরের সঙ্কলনে যেন আপনেরা ভুল কইরা আমার গল্প বাদ দেন...
গল্প বাদ পইড়া প্রহরীরে নিয়া যে বিশাল পোস্ট আর কমেন্টের স্রোত বইয়া গেছে, তাতে আমি হিংসায়িত। মনে অইতাছে, আমার গল্পটা বাদ গেলেও ভালো অইত! সবাই আমারে বাবা-বাছা কইয়া মাথায় মাথায় হাত বুলাইয়া কতই না আদর করত...
আমি একটা সুযোগ চাই! চোখ টিপি
---------------------------------------------
আমাকে ছুঁয়ো না শিশু... এই ফুল-পাখি-গান সবই মিথ্যা!

--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'

সুমন চৌধুরী এর ছবি

সহমত।

এরকম ভুল যেন আর না হয় বিস্কুটওয়ালাদের সেই প্রতিজ্ঞা করার আহবান জানাই।



অজ্ঞাতবাস

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- করদাতাদের দলে না থাকবার পারলেও প্যাদানীদাতাদের দলে আমি থাকবার চাই। আমি যদি হুকুম দিবার নাও পারি তাইলেও প্যাদানীদলে আমারে তোমরা রাইখা দিবা!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

শিক্ষানবিস এর ছবি

রায়হান আবীরের কাছ থেকে প্রথম প্রহরী ভাইয়ের কথা শুনলাম। আমি তো জানতামই যে, প্রহরী ভাই একদমই মাইন্ড করবেন না...

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

মৃদুল ভাই: আশা করি থ্রী বিস্কুটিয়ার্স আগামীতে কখনও আপনার মনোবাসনা পূর্ণ করবে চোখ টিপি

অরূপ'দা, বদ্দা: হ, নিজেরে খুব ফেমাস-ফেমাস লাগতেসে। থ্রী বিস্কুটিয়ার্সকে থ্যাংকু খাইছে

শিক্ষানবিস: হুমম, ঠিকই জানতা হাসি

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।