Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

মাহবুব লীলেন

খান্ডবদহন : অমৌলিক

তাপস শর্মা এর ছবি
লিখেছেন তাপস শর্মা [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২৮/০২/২০১৪ - ১:০০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]

It is good to be true…


বাগদত্তার কথা

তাপস শর্মা এর ছবি
লিখেছেন তাপস শর্মা [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২১/১০/২০১৩ - ৩:২৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কোনো একটা সভ্যতার আদিলগ্নে হয়তো কেউ ‘প্রতারণা’ আবিষ্কার করেছিল। আর তখন থেকেই মনে হয় আমার মধ্যে প্রতারিত হবার ভয়টা ঢুকে যাবার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল। পৃথিবীর ডাকঘরে সমস্ত ভুল গল্পের মধ্যেই আমি বেঁচে ছিলাম। তারপর একদিন বীক্ষণাগারে নিক্ষেপের পূর্বে অভিজ্ঞ যন্ত্রগণক কলকব্জা নিরীক্ষণের যন্ত্র চালু করে আমাকে তার মধ্যে স্থানান্তরিত করলেন। ফলাফলের সূচকচিহ্নে আর্যভট্টের আবিস্কার ধরা দিল। যন্ত্রগণক তার মোটা চশমার ফাঁক দিয়ে আমাকে তাচ্ছিল্যভরা নজরে ছন্দোবিশ্লেষণ করে বাতিলঘরে যাবার চোথা লিখে দিলেন। শেষ রাস্তায় নামার আগে ভোগদখলি স্বত্ব হিসেবে আমার জন্যে বরাদ্দ করা হল দশ টাকার গাঁজার পোটলা, এক পেকেট হরিমোহন বিড়ি, আধা বাটি চিঁড়া এবং অবচুর্ণন দুধের গন্ধযুক্ত দৈ। অমলের মতো হাঁকতে হাঁকতে আমি ভরাপেটে এবং গাঁজার সম্মোহনে একটি অরাজক তাজা শ্মশানের উদ্দেশ্যে চিঠিটা পৌঁছে দিতে রওনা দিলাম...


ছবিতে মাহবুব লীলেনের হেলসিংকির সাড়ে চার দিন

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: মঙ্গল, ২৩/১০/২০১২ - ২:০৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

IMG_6719

লীলেন দা আসলেন, আর চলে গেলেন, রেখে গেলেন কিছু স্মৃতি। সেই সময়ের স্মরণেই এই স্মৃতিগুলো। সংলাপগুলো সবই অলীক---

ভোটে দাঁড়াচ্ছি, দোয়া কইরেন এবং ভোট দিয়েন-


নাট্যচর্চা। মাহবুব লীলেন এর ‘অরক্ষিতা’ – সময়ের পালাবদলের সোপান এবং ফিরে দেখা মহাকাব্যের ভিন্ন আখ্যান

তাপস শর্মা এর ছবি
লিখেছেন তাপস শর্মা [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০৮/০৭/২০১২ - ১২:১৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নাটক! সাহিত্যের নন্দতত্ব থেকে একটা প্রক্ষিপ্ত আস্ফালন যদি কোন কিছুকে দেউলিয়া করে দিয়ে থাকে, মন-মনন-ভাষা-আকৃতি-পরিধী-বিস্তার এর গাঁট বেঁধে থাকে, বুদ্ধিদীপ্ত মারপ্যাঁচ থেকে শুরু করে ‘ছোটলোকের’ চিৎকার এর সাযুজ্য এনে থাকে, কথাযুক্ত অবয়বকে সাকার করে থাকে, নিছক চিত্রকল্পকে ঘোর বাস্তবের দাঁড়ি পাল্লায় কিংবা মলিন প্যারামিটারের আকৃতি দিয়ে থাকে – তা হল নাটক।


মাহবুব লীলেনের বেবাট পড়লাম

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি
লিখেছেন অনার্য সঙ্গীত (তারিখ: সোম, ২২/০২/২০১০ - ৬:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি অনেকটা অবচেতন ভাবেই লেখকদের ভাগ করে ফেলি। একটা জনপ্রিয় ধারার লেখকেরা আমার বিচারে রুহ-আফসা স্পেশালিস্ট। তাঁদের লেখা দুদ্দাড় করে গিলে ফেলে ভুলে যাওয়া যায়। একভাগ লেখক যারা খুব কঠিন ভাষায় লেখেন। তার লেখায় হয়তো কোন ধোঁয়াশা থাকে না। তবে শব্দে শব্দে সে লেখার আঙিনা পেরিয়ে আসতে পাহাড় ডিঙানোর পরিশ্রম করতে হয়। কেউ কেউ আবার অমসৃণ পাথরে বিমূর্ত মূর্তির মতো গল্পের অবয়ব বানান। সে গল্প ...


কাল আপনাদের নিমন্ত্রণ

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি
লিখেছেন অনার্য সঙ্গীত (তারিখ: শনি, ২০/০২/২০১০ - ১:১১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অনেকখানি ঢং করে এই লেখাটা শুরু করতে যাচ্ছিলাম। তারপর হাসি পেল। যাকে নিয়ে লিখছি তাঁকে সচলরা আমার চাইতে ভাল চেনেন। হয়তো তাঁর সঙ্গে আমার অনেকটা পথ একসঙ্গে রিক্সায় টুকরো-টাকরা কথা বলতে বলতে আসা হয় প্রায়শই। কিন্তু সেটাতে তাঁর সবটা পরিচয় মেলেনা। তার সবটা পরিচয় মেলে তাঁর লেখায়। সেইখানে একজন মানুষের ভেতরে একজন ঈশ্বরকে দেখা যায়। সে ঈশ্বর কবিতার আর গল্পের। সে ঈশ্বর ভাষার।

সত্যি [url=http://ww...


মাহবুব লীলেন’র ‘তৃণতুচ্ছ উনকল্প’: গল্পদের ঊর্ধ্বে যে অগল্প

সাইফুল আকবর খান এর ছবি
লিখেছেন সাইফুল আকবর খান (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৫/০৩/২০০৯ - ৭:২৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মাহবুব লীলেন’র ‘তৃণতুচ্ছ উনকল্প’: গল্পদের ঊর্ধ্বে যে অগল্প

১।
বেশ কয়েক মাস পরে একটি বই পড়লাম আমি - ব্যস্ততার অজুহাতে কুঁড়ে পাঠক - পড়লাম মানে কি, প’ড়ে একেবারে শেষও ক’রে ফেললাম! এই কারণেও, এবং বইটির ধরনের কারণেও সে বইটি নিয়ে কিছু বলতে চাচ্ছি, মানে লিখতে যাচ্ছি। যদিও কিছুদিন আগে ক্যামেলিয়া আপুও এ বইটি এবং আরো কিছু পূর্বাপর অনুরণন নিয়ে লিখেছিলেন, তবু আমি আবার সাহস করছি বড়মুখ ক’রে। ল...


শুয়োরের ঠোঁট বনাম লীলেন ভাই

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১২/০৪/২০০৮ - ৬:৪২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(মৌরি নিষাদ)

কী? ভুরু কুঁচকে উঠল বুঝি? লীলেন ভাই এর সাথে শুয়োরের ঠোঁটের কী সম্পর্ক তাই ভাবছেন তো? দাঁড়ান, বলছি।

শুয়োরের ঠোঁট নাকি ভীষণ তুলতুলে। কথাটা শুনেই চমকে উঠেছিলাম আমি। বলে কীকি এই লোকটা? তার অনেক অদ্ভুত অভিজ্ঞতা আমি শুনেছ...