শুয়োরের ঠোঁট বনাম লীলেন ভাই

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১২/০৪/২০০৮ - ৬:৪২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(মৌরি নিষাদ)

কী? ভুরু কুঁচকে উঠল বুঝি? লীলেন ভাই এর সাথে শুয়োরের ঠোঁটের কী সম্পর্ক তাই ভাবছেন তো? দাঁড়ান, বলছি।

শুয়োরের ঠোঁট নাকি ভীষণ তুলতুলে। কথাটা শুনেই চমকে উঠেছিলাম আমি। বলে কীকি এই লোকটা? তার অনেক অদ্ভুত অভিজ্ঞতা আমি শুনেছি, একসঙ্গে কাজ করার সুবাদে অনেক অভিজ্ঞতায় সঙ্গীও ছিলাম। কিন্তু শেষ পর্যন্ত শুয়োরের ঠোঁটও যে উনি পরখ করে দেখতে পারেন, এটা আমার কল্পনার সীমাকেও হার মানিয়েছে।

যাই হোক, লীলেন ভাই অর্থাৎ মাহবুব লীলেনকে সচলায়তনের নিয়মিত পাঠকরা প্রায় সবাই চেনেন। কেউ হয়তো তাকে তার লেখা আর সচলায়তনের সেই বিখ্যাত ছবি দিয়ে চেনেন, কেউবা চেনেন ব্যক্তিগতভাবে। তবু ঘটনাটির দৃশ্যকল্প তৈরির সুবিধার্থে আমার চেনা লীলেন ভাইয়ের খানিকটা বর্ণনা দেই।

জিন্সের প্যান্ট আর ফতুয়া/গেঞ্জি ছাড়া লীলেন ভাইকে অন্য কোনো পোশাকে কবে দেখেছি মনে পড়ে না। সম্ভবত: শার্টও উনি বছরে একদিন দুদিনের বেশি পরেন না। মুখে কাঁচা পাকা গোঁফ দাঁড়ি কিন্তু permanent না। বছরে দুয়েকবার কেটে ফেলেন। সম্প্রতি নাটকের প্রয়োজনে গোঁফ দাড়ি দুটোই অফ করে দিয়েছেন। তবে ঘটনার সময় গোঁফ দাড়ি দুটোই ছিল তার গালে। সঙ্গে মাথায় ছিল বারোমাসী রাশান ক্যাপ। (মনে মনে বিপ্লবী ছিলেন কি না!)
তার চেহারার আরেকটি উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হল, মাথার প্রায় অর্ধেক জুড়েই কপাল। এতো বড় কপাল নিঃসন্দেহে ভাগ্যের ব্যাপার। শ্যামলা বরণ, মাঝারি গড়ন আমাদের এই লীলেন ভাই। একটু কুঁজো হয়ে হাঁটেন। চা আর সিগারেট চব্বিশ ঘণ্টা ঠোঁটে লেগেই আছে। গলার স্বর গম্ভীর, একটু আঁতেল টাইপ, চিবিয়ে চিবিয়ে কথা বলেন। ডাল ডিম আলু আর আলু ডিম ডাল তার প্রিয় খাবার। (অন্য খাবার কপালে জুটলে তো?) ...জীবনের 3W অর্থাৎ Wealth, Woman & Wine এর মধ্যে প্রথমটি অর্থাৎ Wealth এর সাথে বিন্দুমাত্র সম্প্রীতি না থাকলেও পরের দু’টির সাথে বোধ করি ছোটবেলা থেকেই বেশ সখ্যতা আছে তার। এই হলো লীলেন ভাই।

যাই হোক, এবার আসি ঘটনা প্রসঙ্গে।
১৯৯১/৯২ সালের কথা। সেসময় নাটক-কবিতা-রাজনীতি আর গঞ্জিকার সাথে তার নিয়মিত অভ্যাসের আরেকটা অনুসঙ্গ ছিল হাঁড়িয়া। এবং সেই পর্বটা সারতেন হয় চা বাগানে, না হয় খাসিয়া পল্লিতে না হয় শহরের মেথর পট্টি কাষ্টঘরে। তো একদিন কাষ্টঘরে গিয়ে ইচ্ছেমতো খেলেন। তারপর যা হয় আর কি। একটু ঝিমুনি আর একটু ঢুলুনি...... একটু ঢুলুনি আর একটু ঝিমুনি...... এমনিতে সবাই নিশ্চয়ই জানেন যে মেথররা শুয়োর পালে। তো যে বাড়িতে হাঁড়িয়া খেতেন সেই বাড়িতেও বেশ কয়েকটা শুয়োর ছিল। তার মধ্যে আবার দুয়েকটা সেই বারে রাতের বেলাও ঘুরে বেড়াতো। (আবার বার! একটা ঘরে পিঁড়ি আছে কয়েকটা, কিছু অংশে চাটাই আর কিছু অংশ ফাঁকা ফ্লোর ) ... সেই শুয়োরগুলোও আবার রসের কদর বোঝে। সারা ঘরে ঘুরে ঘুরে যা সামনে পেতো তা কুড়িয়ে কুড়িয়ে খেতো। চানাচুর- শিঙাড়ার টুকরা এবং সুযোগ পেলে হাঁড়িয়ার পাতিলে মুখ বসাতেও বিলম্ব করত না। কিন্তু লীলেন ভাইয়ের তখন শুয়োর নিয়ে গবেষণার সময় কোথায়? নেশাটা পুরোপুরি জমে উঠেছে! আর উনি একটা পিঁড়িতে বসে দেয়ালে হেলান দিয়ে ঝিমুচ্ছেন। পাতিলে করে খাওয়ার কারণে তার দাড়িভর্তি মুখেও গলিয়ে পড়েছে কিছু রস। ...তো তিনি ঝিমুচ্ছেন চোখ বন্ধ করে... হঠাৎ অনুভব করলেন, নরম তুলতুলে কিছু একটা তার গাল আর ঠোঁটের চারপাশে যেন ছুঁয়ে ছুঁয়ে যাচ্ছে। যদিও বলেননি, তবুও তার প্রকাশ ভঙ্গিতে আমি স্পষ্ট বুঝতে পারছিলাম যে, চোখ বুঁজে অনুভূতিটা বেশ উপভোগ করছিলেন লীলেন ভাই আর মনে মনে পুলকিতও হচ্ছিলেন বটে। (শুনেছি অনেক জায়গায় নাকি সুরা আর সাকি একসাথেই পাওয়া যায়। হয়তো তিনি ভেবেছিলেন কোনো সাকি এসে তাকে....) সে যাই হোক, কৌতূহল নিবারণের উদ্দেশ্যে কিংবা নেশা দুর্বল হয়ে পড়ার জন্য, যে কোনো কারণেই হোক ধীরে ধীরে চোখ খুলে দেখার চেষ্টা করলেন অমন তুলতুলে ঠোঁটটি কোন ললনার। কিন্তু হা কপাল.... সে ঠোঁটটি কোনো মানবীর নয়। ঠোঁটটির মালিক মেথরপট্টিরই এক সর্বভুক শুয়োর। (নারী না পুরুষ শুয়োর তা জানা যায়নি)

ঘটনাটা যদি এখানেই শেষ হতো, তাহলেও একটা কথা ছিল। কিন্তু না, টুইস্ট আরও খানিকটা বাকি। শুয়োর দেখে চমকে উঠে তক্ষুনি মুখ সরিয়ে নেয়ার চেষ্টা করেন লীলেন ভাই। কিন্তু ততক্ষণে নেশায় তিনি এতটাই চুর যে উল্টোদিকে মুখ সরিয়ে নেবার বদলে যেদিকে শুয়োর সেদিকেই মুখ ঘুরালেন। ফলাফল - শুয়োরকে চুম্বন- তাও আবার ঠোঁটে ঠোঁট রেখে।

ঘটনাটা শোনার পর থেকেই আমার মনে হচ্ছিল, বাংলা সাহিত্যে বুঝি আরেকটি নতুন উপমা যুক্ত হলো। কি জানি, খুব শীগগিরই হয়তো পটল চেরা চোখ, বাঁশির মতো নাক, কমলার কোয়ার মতো ঠোঁটের পাশাপাশি 'শুয়োরের ঠোঁটের মতো তুলতুলে অধর” এটাও শুনতে হবে! (এই উপমার ১০০% কপিরাইট কিন্তু তার)

তবে ভবিষ্যতে যাই শুনি না কেন, এমন অভিনব অভিজ্ঞতার জন্য সাধুবাদ জানাই লীলেন ভাইকে আর প্রার্থনা করি আরও বেশি বেশি করে
শুয়োরকে ................. খান তিনি।


মন্তব্য

রায়হান আবীর এর ছবি

(বিপ্লব)
---------------------------------
এভাবেই কেটে যাক কিছু সময়, যাক না!

অতিথি লেখক এর ছবি

'আপনাকে বিপ্লব' মানে বোধগম্য হল না।
তাই ঠিক বুঝতে পারছিনা ধন্যবাদ দেবো কিনা। তবুও ধন্যবাদ।

মৌরি নিষাদ

বিপ্লব রহমান এর ছবি

'আপনাকে বিপ্লব' মানে বোধগম্য হল না।

লেখায় (বিপ্লব) , মন্তব্যে (বিপ্লব) স্কোয়ার! চোখ টিপি


আমাদের চিন্তাই আমাদের আগামী: গৌতম বুদ্ধ


একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...

নীল এর ছবি

আস্তাগফেরুল্লা!

অতিথি লেখক এর ছবি

শোনার পর আমারও ঠিক একই অভিব্যক্তি ছিল ভাই।

মৌরি নিষাদ

পরিবর্তনশীল এর ছবি

এইভাবে ফাঁস কইরা দিলেন?
লীলেন ভাই কই?
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

অতিথি লেখক এর ছবি

এমনি এমনি করি নাই, ফাঁস করার আগে তার অনুমতি নিয়ে নিয়েছি। আমার দোষ নাই।

মৌরি নিষাদ

অতিথি লেখক এর ছবি

বড়ই আচানক ঘটনা।
eru

অতিথি লেখক এর ছবি

শুধুই আচানক? বিতিকিচ্ছিরি বলেন।

মৌরি নিষাদ

হাসান মোরশেদ এর ছবি

কিন্তু এই মেয়ে '৯১ এর লীলেন কে চিনিলো কেমনে? বর্ননা তো খাপে খাপ হাসি

xxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxx
...অথবা সময় ছিলো;আমারই অস্তিত্ব ছিলোনা

-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।

অতিথি লেখক এর ছবি

ঠিকই ধরেছেন। ৯১ এ লীলেন ভাইকে আমি চিনতাম না। তার মুখ থেকেই অতি সম্প্রতি এ গল্পটা শোনা। আর গল্পটা এতো বাস্তবিক হবার কারণ হল, গল্পটার প্রুফ তারই চেক করা। ফলে দু'এক জায়গায় যেখানে তার মনে হয়েছে যে আমার বর্ননায় তার প্রতি সুবিচার করা হয়নি, সেখানেই তিনি তার হাতের ছোঁয়া দিয়েছেন।

মৌরি নিষাদ

অতিথি লেখক এর ছবি

পড়লাম। হাদীস কতটুকু সহী বুঝব কিভাবে। সাহাবীর নাম...

সিপন তালুকদার

অতিথি লেখক এর ছবি

হাদীস প্রমাণ করতে বসি নাই। বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহুদূর.....জানেন তো?প্রমাণ নিজে খুঁজে নেন।

মৌরি নিষাদ

স্বপ্নাহত এর ছবি

৯১ এ আমার বয়স ছিল ৫ বছর দেঁতো হাসি

থার্ড আম্পায়ার তো বর্ণনা দিয়া গেল।
এখন দেখি ফার্স্ট আম্পায়ার আইসা কি কয়...

---------------------------

থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

অতিথি লেখক এর ছবি

ফার্স্ট আম্পায়ার অলরেডি আমাকে শাসাচ্ছে - তাকে বেইজ্জত করেছি, তাই উনি নাকি আমাকেও ছাড়বেন না। আচ্ছা, বলেন তো, আমি কি কিছু খারাপ বলেছি? উনার একটা অবিস্মরণীয় experience এর কথা বলেছি তাও আবার তারই অনুমতি নিয়ে। তহলে এতো প্রতিশোধস্পৃহা কেন?

মৌরি নিষাদ

অতিথি লেখক এর ছবি

হাসতে হাসতে লুটোপুটি হো হো হো

কল্পনা আক্তার
কল্পনাআক্তার@হটমেইল.কম

...........................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা

অতিথি লেখক এর ছবি

হাসুন হাসুন। আপনার হাসবেন বলেই তো লীলেন ভাইএর শাসানোর তোয়াক্কা না করে লেখাটা পোস্ট করা। এখন শুধু অপেক্ষা লীলেন ভাইএর আক্রমণটা কোন দিক দিয়ে হয়!

মৌরি নিষাদ

স্নিগ্ধা এর ছবি

মৌরী নিষাদ - আমি মুগ্ধ, আপনার লেখার ভঙ্গিতে!!
ঝটপট আরো লিখতে থাকুন।

আর 'আপনাকে বিপ্লব' সচলায়তনের homemade term of প্রশংসা হাসি

অতিথি লেখক এর ছবি

এই প্রশংসার কৃতিত্ব আমি একা নিলে অন্যায় হবে। লীলেন ভাইও এর কিছুটা দাবীদার। এখন কি প্রশংসাটা ফিরিয়ে নেবেন স্নিগ্ধা?
হা...হা...হা....হা....

মৌরি নিষাদ

বিপ্লব রহমান এর ছবি

আর 'আপনাকে বিপ্লব' সচলায়তনের homemade term of প্রশংসা

তাই না কী? খাইছে


আমাদের চিন্তাই আমাদের আগামী: গৌতম বুদ্ধ


একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...

অতিথি লেখক এর ছবি

ঘটনার একটা ভিডিও পাওয়া গেলে মন্দ হতো না। ইউটিউবে তো আজকাল সবই পাওয়া যায়, দেখি ওখানে ঢুঁ মেরে...
......

পাইছি!
Poet Leelen kissing a pig!
~রেনেট

অতিথি লেখক এর ছবি

প্লীজ ভাই বার করেন একটা ভিডিও। না পেলে একটা বানান। যেভাবে আমাকে শাসাচ্ছে, এটাই হবে তার উপযুক্ত জবাব।

মৌরি নিষাদ

অতিথি লেখক এর ছবি

বিশ্বাস করলাম। হযরত'র নিজের মুখে বলা ও সাহাবী'র নিজের কানে শোনা। ধন্যবাদ।

ভয় পাবেন না হযরত খুবই দয়ালু।

আমার সংগ্রহে একটা ছবি আছে আপনার লেখার সাথে মনে হয় যাবে। কিন্তু কিভাবে দিতে হয় জানিনা। অতিথি তো।

অতিথি লেখক এর ছবি

এক কাজ করেন, আমাকে ছবিটা মেইল করে পাঠিয়ে দেন ।
‌‌mourie19@yahoo.com

মৌরি নিষাদ

অতিথি লেখক এর ছবি

একটা কবিতা বানাইলাম -

হে মোর শুয়োরঠোটি প্রেমিকা
আয় করি চুম্বন তোরে...ইত্যাদি...ইত্যাদি...

লীলেনদা কই, এই ব্লগে নাই দেখি
হিহি, হেরে লাল সালাম !
মৌরি নিষাদ, লীলেনদার পার্মিশন নেন, আরো কিছু কাহিনী বলতে থাকেন দেঁতো হাসি

- খেকশিয়াল

অতিথি লেখক এর ছবি

এই দেখেন, বলতে না বলতেই উপমা তৈরী হয়ে গেছে - শুয়োরঠোঁটী।
বেশ পছন্দ হয়েছে আমার। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

মৌরি নিষাদ

ধূপছায়া এর ছবি

ঝাক্কাস!

অতিথি লেখক এর ছবি

ক্যামেলিয়া আলম
মৌরির সাহস বরাবরই আমাকে মুগ্ধ করে Ñ যতদিন আমি চিনিÑ এখন সাহসের সাথে সাহিত্যওÑ দুইট’ার সম্মিলনে যা একটা কারবার দেখাইলেন বস Ñ তাইতো বলি লীলেনের কোন অতীত জেনে প্রেমিকা আর ঘর বাঁধেনাÑ আহারে লীলেনের জন্য শোক ফিল করছিÑ এতদিন তো প্রেমিকা গড়ার সূযোগ পেয়ে বউ ফসকাতো এখন তো আর --------।
প্লিজ মৌরি এর একটা সমাধান তো প্রয়োজনÑ বেচারার প্রেমিকা ভাগ্য এখন নাস্তানাবুদÑ এর বিকল্প কোন আইডিয়া থাকলে নেক্সট লেখায় যদি------------।

অতিথি লেখক এর ছবি

অনেক ভেবে দেখলাম ক্যামেলিয়া। প্রেম বিষয়ে অবিরত পোড় খেয়ে খেয়ে লীলেন ভাই এখন মানব-মানবী প্রেমের অনেক উর্দ্ধে উঠে গেছেন। তাই কোন ললনা বুঝি আর তাকে তুষ্ট করতে পারবে না। বিকল্প পথ এখন একটাই..........

মৌরি নিষাদ

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

হায়!
এ কী কান্ড!!!

অতিথি লেখক এর ছবি

আমিও তো তাই বলি!

মৌরি নিষাদ

মাহবুব লীলেন এর ছবি

শুয়োরেরা তবু ভালো
মানুষের মতো বিষ ধরে না তারা
ঠোঁটে আর বুকে...

মৌরির জন্য রোম্যান্টিক শুয়োর
(অন্য কেউ ভাগ চাইবেন না প্লিজ)

অতিথি লেখক এর ছবি

বস, আপনার অবস্থা খুব্ই শোচনীয় মনে হচ্ছে। নিজে অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে এখন শুয়োরকে রেফার করছেন আমার কাছে?ধন্যবাদ বস। ওকে আপনার সাথেই ভালো মানায়।

মৌরি নিষাদ

দ্রোহী এর ছবি

ইন্নালিল্লাহ্ !


কি মাঝি? ডরাইলা?

অতিথি লেখক এর ছবি

আমি ভাই মুরগি, টিয়া পাখি, বিড়াল, আমার কালো খরগোশ, কোরবানীর ছাগল, গোয়ালের গরু আর আমার ৯ মাস এর কাজিন পর্যন্ত আটকে আছি....শেষে বাঘের কাছে নিজেকে সমার্পন করার ইচ্ছা আছে। অসাধারন লিখেছেন....

(জয়িতা)

সবজান্তা এর ছবি

তীব্র পেররতিবাদ জানাই। বেইজ্জতিরও একটা সীমা আছে। আমি লীলেন ভাইয়ের একনিষ্ঠ ভক্ত। এভাবে চলতে পারে না, একটা এস্পার উস্পার হওয়া দরকার।

(এমন কাহিনী আরো থাকলে সাপ্লাই দিতে থাকেন দেঁতো হাসি)
-----------------------------------------------
অলমিতি বিস্তারেণ

নাশতারান এর ছবি

বরাহচুম্বক লীলেন্দা !!!

auto

_____________________

আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।

দুর্দান্ত এর ছবি

আহ কি মধুর খুনসুটি!

বলাই চাঁদ এর ছবি

হায় খোদা! বউ ম্যাডামকে সামার ভেকেশনে পাঠিয়ে এইসব ভাত পচা গপ্প শুরু হয়েছে? শোকে না সুখে?

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।