বাংলাদেশের জীববৈচিত্র শুধু ব্যাঙের প্রজাতিগুলির বৈচিত্র দেখলেই বোঝা যায়। সম্প্রতি ব্যাঙ নিয়ে অল্পস্বল্প পড়তে গিয়ে মনে হল আমি দেশি ব্যাঙ কোনটা কেমন দেখতে সেটাই জানিনা। তাই দেশি ব্যাঙের একটি লিস্টের সহায়তায় প্রায় সবগুলির ছবি খুঁজে বের করে ফেললাম।
[justify] যুগে যুগে গল্প-কবিতা লিখতে গিয়ে বিপদে পড়েছে অনেকেই। কিন্তু সে তো মেইন স্ট্রিম সাহিত্য। সাইন্স ফিকশন লিখতে গিয়ে সবচেয়ে বড় বিপদে পড়েছে এমন কারো নাম কি বলতে পারেন? উত্তরটা শুনলে অবাক হতে হয়, এই কল্পবিজ্ঞান লেখকের নাম ইয়োহানেস কেপলার!
গতকাল রাতে ঘুমাতে যাবো, এমন সময় ফেসবুক চ্যাটে নক করে আমার বোন জানালো, ঋতুপর্ণ আর নেই!
আমি ব্যাপক অলস মানুষ। অনেক দিন ধরে একটা জরুরি লেখার চিন্তা করেও লেখা হচ্ছে না। কারন লেখা দেয়ার মতন পর্যাপ্ত তথ্য বা যোগ্যতা হয়তো আমার নেই। কিন্ত বাধ্য হয়েই লিখতে হচ্ছে। কারন আর কেউ তেমন লিখছে না এই ব্যাপারে। কিছুদিন আগে আমি ক্লাস নাইনের একটা মেয়েকে পড়ানো শুরু করি। ফিজিক্স আর কেমিস্ট্রি পড়াতে হবে। শুনলাম বই চেন্জ করেছে এইবার। আমরা যেই বইটা পড়ে এসেছি সেইটা সম্ভবত চালু হয়েছিল ১৯৯৭ থেকে এবং এই
আজকাল মাঝে মাঝেই নিজেকে খুব অসহায় লাগে। জাপটে ধরে নিরাপত্তাহীনতা। মনে হয় দিন দিন যেন বেঁচে থাকাটা আরও কঠিন হয়ে যাচ্ছে। প্রতিদিন শুনতে হয় এদিক-ওদিক, খুচরো-বড়, চেনা-অল্প চেনা- অচেনা মৃত্যুর অথবা জীবনের বিপন্নতার খবর। ছোটবেলায় গাছপালা, পশুপাখি, দাদু-দিদা মিলিয়ে মিশিয়ে প্রাণের যে বি-শা-ল বৃত্ত ছিল, তা যেন ছোট হতে হতে আমাকে ফাঁস হয়ে আষ্টেপৃষ্টে বেঁধে ফেলছে। কি জানি হয়তো তখনও চারপাশটা এরকমই ছিল, শুধু আমার চোখে ছিল রঙ-চশমা।
আমাদের সময়ে পরীক্ষায় এ, বি, সি, ডি না দিয়ে নাম্বার দেবার নিয়ম ছিলো। বোর্ডের পরীক্ষায় প্রাপ্ত বিভিন্ন বিষয়ের এসব নাম্বার যোগ করে একটা মেধাতালিকা করা হতো। সেই তালিকার প্রথম ২০ জনকে বলা হতো, ওরা স্ট্যান্ড করেছে। তো তেমনই এক ফলাফল ঘোষণার দিনে আমার এক বন্ধুর বাড়ীতে থম থমে অবস্থা। চুলায় হাঁড়ি চড়ছে না। বেচারা নাকি কয়েক মার্ক্সের জন্য প্রথম হতে পারেনি। শুধু বাড়ির লোকই না, এলাকাবাসীও হতাশ। ওদিক
সচল শাহেনশাহ সিমন সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়ে ভর্তি আছেন স্কয়ার হাসপাতালে। তার চিকিৎসার ব্যয়ভার বহন করছে তার পরিবার ও অফিস। তাদের পক্ষ থেকে কোনোরকম আর্থিক সাহায্যের আবেদন এখন পর্যন্ত জানানো হয়নি। তথাপি আর্থিক সাহায্য চেয়ে কিছু বিচ্ছিন্ন খবর প্রচারিত হয়েছে যা দুঃখজনক ও অপ্রত্যাশিত। সিমনের এই সংকটকালে কোনো বিভ্রান্তিমূলক খবর প্রকাশ বা প্রচার করা থেকে বিরত থাকার অনুরোধ রইল। কোনোরকম আর্থিক সহ
সপ্তাহখানেক আগের কথা। একটি ইমেইল এসেছে। মার্কিন দুতাবাস থেকে। ঢাকায় আসছেন ওয়েন্ডি আর শারম্যান। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আন্ডার সেক্রেটারি। তিনি বাংলাদেশ-মার্কিন সম্পর্কের ওপর একটি বক্তৃতা দিবেন। ২৭ মে সোমবার রূপসী বাংলা হোটেলের উইন্টার গার্ডেনে সেই বক্তৃতা অনুষ্ঠিত হবে। বক্তৃতার শিরোনাম: এক সীমাহীন অংশীদারিত্ব: যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ সম্পর্ক। সেই অনুষ্ঠানে আমার দাওয়াত। তাও আবার ব্