Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

সিমন, ঝাউবনে লুকানো যায়না!

দুষ্ট বালিকা এর ছবি
লিখেছেন দুষ্ট বালিকা (তারিখ: সোম, ২৭/০৫/২০১৩ - ৮:১৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার গোল্ডফিশ মেমরি। মানুষের নাম চেহারা মনে থাকে না। দেখা যায় চেহারা দেখে চিনেছি কিন্তু কিছুতেই নাম মনে আসছেনা। কার সাথে কোথায় পরিচয় সেটাও মনে করতে পারিনা। দেখে যেন মনে হয় চিনি উহারে টাইপ কিছু হলে লজ্জায় পড়ে যাই, ডাকবো কিভাবে, নামই তো মনে নাই! আর যেখানে যার সাথে পরিচয় তার বাইরে অন্য কোনও পরিস্থিতিতে দেখা হলে আপনি নিশ্চিত থাকেন আপনাকে আমি চিনতে পারবো না। কখনও পারিনাই, দুই একজন স্পেশাল কেইস ছাড়া মনে হয় কখনই পারবো না।


ইংরেজী সংবাদপত্রে মুক্তিযুদ্ধ [পর্ব-দুই]

বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ পাঠাগার ও গবেষণা কেন্দ্র এর ছবি
লিখেছেন বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ পাঠাগার ও গবেষণা কেন্দ্র [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২৭/০৫/২০১৩ - ১২:৫০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

২৭ মার্চ, ১৯৭১
দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফ
সম্পাদকীয়

পাকিস্তানে গৃহযুদ্ধ

জনসংখ্যার দিক থেকে পৃথিবীর বৃহত্তম মুসলমান রাষ্ট্র পাকিস্তান নিয়ে অনেকদিন ধরে যে আশঙ্কা করা হয়েছিল, তা আজ বাস্তবে পরিণত হল; পাকিস্তানের দু’অংশ গৃহযুদ্ধে জড়িয়ে পড়েছে।


শেষ গল্প

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ২৬/০৫/২০১৩ - ৯:৫৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]রুমটায় খুব অস্বস্তি হচ্ছে আমার। যেন এখানে কিছু একটা অশুভ ব্যাপার আছে, যেন কেউ এ রুমটাকে কোন এক অভিশাপ দিয়ে গেছে। গা গুলানো একটা ভাপসা গরম এখানে, যেন এক টুকরো নরক। ছাড়াছাড়াভাবে কিছু স্মৃতি মনে পড়ল আমার। গত কদিন ধরে নতুন ধরনের এক হতাশায় ভুগছি আমি। জীবনের অর্থ, বেঁচে থাকার প্রয়োজনীয়তা, মহাবিশ্বের অপার বিশালতা- এসব বড় বড় ব্যাপার নিয়ে ভাবার চেষ্টা করছিলাম আমি। এক সময় বুঝতে পারলাম য


ম্যানেজার

ঈপ্সিত আর চম্পাকলি এর ছবি
লিখেছেন ঈপ্সিত আর চম্পাকলি [অতিথি] (তারিখ: রবি, ২৬/০৫/২০১৩ - ৬:৫৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অল্প পাজি বস্‌রা যারা, একটু রেগে নাম কেনে,
দুচার দিনেই আমরা সবাই, ধাতটা তাদের যাই জেনে।
অল্পে রাগে, অল্পে চেঁচায়, হয় সে খুশি অল্পেতে,
চা, সিগারেট, মুভির টিকেট, তেল লাগানো গল্পেতে।
তারেই বলি অল্প পাজি, আসল পাজি দেখবে কে?
(দশ দিনেতে ফেলবে পাতা, সেই বসের-ই রূপ দেখে।)
চেঁচায় না সে যখন তখন, রাখবে সে যে রাগ পুষে,
অ্যাপ্রাইজালের সময় এলেই, নেবে সবার খুন চুষে।


আমার বন্ধু সজল: পর্বতের নেশায় এক অদম্য প্রাণ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২৫/০৫/২০১৩ - ৩:৪২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

২০০৯ সালের আগস্টের ২ তারিখ। ফেসবুকের ইনবক্সে একটি নতুন মেসেজ আর সাথে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট। “ম্যানিমেল তোরে চেনা চেনা লাগতাছে” আমার তো চক্ষু চড়কগাছ। ১৬ বছর পর ঐ বিদঘুটে নামে আমাকে সম্বোধনের সাহস করবে শুধু একজনই, এই বিকৃত নামের স্রষ্টা আমার স্কুল জীবনের সবচেয়ে বর্ণময় চরিত্র সজল।


ইস্কুলবেলার গল্প (২৩)

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: শুক্র, ২৪/০৫/২০১৩ - ৫:২৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

"টেঁপি, অরুণিমাকে মনে আছে তোর? " অন্বেষাকে জিজ্ঞেস করি।
এখন আর টেঁপি নামের জন্য বিশেষ রাগ দেখায় না অন্বেষা, মনে হয় এতদিনে অভ্যস্ত হয়ে গেছে।

সে বলে, "কোন অরুণিমা? জীবনানন্দের? সেই যে, "মনে পড়ে কবেকার পাড়াগাঁর অরুণিমা স্যান্যালের মুখ?" "

"না রে, অরুণিমা দত্ত, আমাদের সঙ্গে একই ক্লাসে পড়তো স্কুলে। মনে আছে? "


ছবি ও কথা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৩/০৫/২০১৩ - ৯:২৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আফ্রিকা ছেড়েছি বেশ কমাস হল। কাজের ফাঁকে আর নানা ব্যস্ততার মাঝে প্রকৃতি আর মানুষের গড়ে তোলা নানা মুহূর্তরাই ধরা দিয়েছে ফেলে আসা দিন গুলোতে। অনেক কিছু আজও রয়েছে এই মনের ফ্রেমে বন্দী আর যা পেরেছি তার ছিটেফোঁটা ধরে রাখতে চেষ্টা করেছি ক্যামেরার ফ্রেমে।


লণ্ডনে এক বিরাট আড্ডা....

থার্ড আই এর ছবি
লিখেছেন থার্ড আই (তারিখ: বুধ, ২২/০৫/২০১৩ - ১১:৪৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সচল মাহবুব লীলেন ব্যক্তিগত কাজে লণ্ডনে ঘুরাঘুরি করছেন এই মর্মে খবর মিলেছে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত তিনি ব্রিটিশ মিউজিয়াম দেখিয়া মুগ্ধ হৈতেছেন। আগামীকাল বৃহস্পতিবার ২৩ মে, লণ্ডনে তিনি এক বিরাট আড্ডায় মিলিত হৈ্বার ব্যাপারে সম্মত আছেন। আড্ডা বিরাট হবার পেছনে তাহার ভক্ত, শুভাকাঙ্খী এবং শুভানুধ্যায়ীদের উপস্থিতি কাম্য। পূর্ব লণ্ডনের


কুদরত রঙ্গিবিরঙ্গী

নির্ঝর অলয় এর ছবি
লিখেছেন নির্ঝর অলয় [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২২/০৫/২০১৩ - ১০:৪৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বইটা যে ঠিক কীভাবে হাতে এসেছিল, আজ আর মনে নেই। বন্ধুর বড় বোনের বিয়েতে উপহার দেবার জন্য বোধহয় ‘তক্ষশিলা’ থেকে কিনেছিলাম বইটা, থার্ড ইয়ারে থাকতে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের ভ্রাম্যমান লাইব্রেরী থেকে লেখকের “দিশি গান-বিলিতি খেলা” পড়ে বিষয়গুণে ও বিদগ্ধ বিটলেমিতে মুগ্ধ হয়েছিলাম। এবার বইয়ের নামটা আমার খামখেয়ালী মনে বেশ ভালো লাগায় কিনে ফেললাম। রাতে ঢাকা-চট্টগ্রাম বাসে কৌতুহলের বশে আর সময় কাটানোর জন্য বইটা খুল


মুহম্মদ জুবায়েরের একটি অসমাপ্ত গল্প

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি
লিখেছেন ইশতিয়াক রউফ (তারিখ: বুধ, ২২/০৫/২০১৩ - ১০:৫৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পৃথিবীর সবচেয়ে মৌলিক ও অবধারিত ব্যাপারগুলোর মধ্যে বিদায় একটি। মন না চাইলেও তাই সব বিদায়ই এক সময় সয়ে যায়। আমার নিজের কাছে এই দিক থেকে বিশাল এক ব্যাতিক্রম আমাদের জুবায়ের ভাই। এই মানুষটা নেই, সেটা মন মানতে চায় না। শেষবার কথা হওয়ার সময় যেই কণ্ঠ শুনেছি, সেটা আজও কানে বাজে। জালাল ভাইয়ের ফোনে যখন জুবায়ের ভাইয়ের মৃত্যুর খবর পাই, আমার মনের একটা অংশ ঠিক সেই মুহূর্তটাতে আটকে আছে। জুবায়ের ভাই তাই আমার কাছে স্মৃতি নন। আমি ওনার জন্ম-মৃত্যু এলে স্মরণ করি "আহা, অনেক দিন জুবায়ের ভাইয়ের সাথে কথা হয় না" বলে। আজও denial-এর পর্বই পার হতে পারি নাই, তাই জুবায়ের ভাই সম্পর্কে লিখি না তেমন একটা। তাঁকে যে ব্যাক্তিগত ভাবে চেনে না, সেই অভাগাকে বোঝানোর মতো ভাষাশৈলী ঈশ্বর আমায় দেননি।