[justify]প্রিয় ছড়াকার লুৎফর রহমান রিটনের এক ছড়া সাক্ষাৎকারে তাঁর প্রিয় ছড়াকারদের নিয়ে বলেছিলেন “আমার প্রিয় দুই সুকুমার, বড়ুয়া ও রায়/ তাদেরই নাম আগে লিখি প্রিয়র তালিকায়”। দুই সুকুমার আমারও খুব প্রিয়। বিশেষত সুকুমার রায় যে সবচেয়ে প্রিয় তা বলার অপেক্ষা রাখে না, আমার নেয়া নিকটাই বোধহয় এর সবচেয়ে বড় নমুনা। আজকের লেখাটা সুকুমার রায়কে নিয়েই, তবে লেখাটা হয়ত হতো না যদি না আজকের ঘটনাটা
আমার বাবা তাঁর ছেলেবেলায় বাবা-মা'কে হারিয়েছেন। আরও স্পষ্ট করে বললে বলতে হয় যে, সামান্য বুদ্ধি হওয়ার পর বাবা তাঁর এক ভাবীকে জেনেছেন মা বলে, ভাইকে জেনেছেন বাবা হিসেবে। সময়ের পরিক্রমায় তাঁর সেই সম্বোধন টিকে থাকেনি। বালকবেলায় বাবা যখন সেই সত্যটা জানলেন তখন তা কেমন প্রভাব ফেলেছিলো তাঁর শিশুমনে - আমার ভাবনায় আসেনা। ৬৭-৬৮ বছর আগে বিধাতা আমার বাবার জীবনটা একরকম অনিশ্চয়তার মাঝে ফেলে দিয়েছিলেন। সেই দূর্গম গ
সময় কখনো এমন অস্থির হয়ে ওঠে
বাতাসের শীষ বাজে
শীষের শব্দেরা ঘুরপাক খায়
দরজা কপাটে বারান্দায়
আমাদের পোড়াঘরে
ছাইকয়লার অন্ধকারে
সময় কখনো এমন মন্থর হয়ে ওঠে
স্তব্ধ পাতালের গহীন নৈশব্দে
থমকে দাঁড়ানো পদধ্বনি
ফিরে ফিরে পেছনে তাকানো
আমাদের প্রশ্নবিদ্ধ মৃত্যুময় পথে
সকলের সাথে একা একা নিঃসঙ্গ যাত্রায়
মরুঝড় সময়ের আঙুল ধরে
হেঁটে যাই অসীমের অন্ধপথে!
সময়টা ২০০৮ সাল নাগাদ হবে। গুগলের স্বয়ংক্রিয় গাড়ি নিয়ে গবেষণার কথা আগেই শুনেছিলাম। কিন্তু সত্যি ভিডিওতে দেখা চালক-বিহীন গাড়ির অভিজ্ঞতাই আলাদা। লেসার-রাডারে নিজের মত করে গাড়ি চারপাশের সব কিছু “দেখে” সেইমত চলছে। নিউস রিপোর্টটা দেখে এত চমৎকৃত হয়েছিলাম যে মনে হয় এই গাড়ি বাজারে এলে আমি প্রথম যুগের খরিদ্দার হবার জন্য ঝাঁপাবো। আমার এমনিতেই ড্রাইভিং খুব একটা ভাল লাগে না। আমার হয়ে মেশিন গাড়ি চালিয়ে দিলে আমি মেশিনদের কাছে চির-কৃতজ্ঞ হয়ে থাকব।
'পিঙ্ক ফ্লয়েড' নিয়ে কিছু লেখা আমার জন্য একটা দু:সাহসিক ব্যাপার! আমার মত স্থুল মস্তিষ্কের একজনের জন্য সুপার ট্যালেন্টেড কিছু ব্যাক্তির সম্পর্কে কিছু লেখা অনেকটা আস্পর্ধাও বৈকি!
একদিন ঝড়ের রাতে মাতাল নাচের বৃত্তে তাকে দেখেছিলাম প্রথম। ভবঘুরে ধূমকেতুটির মতন নক্ষত্রারণ্যে একা। বুকে ঢেউ উঠেছিলো সেদিন ঝঞ্ঝা-উত্তাল সমুদ্রের মতন। পরে যখনই কাছাকাছি হয়েছি, তখনই জেগেছে ঢেউ, কখনো সমুদ্রে, কখনো বুনো ঘাসঝোপে।
ব্যানারশিল্পীদের কাছ থেকে অপূর্ব সব ব্যানারে প্রতিদিন সজ্জিত থাকতে চায় সচলায়তন। সচলায়তনে যে কেউ ব্যানার পাঠাতে পারেন। টেক্সটে সচলায়তনের নাম আর শ্লোগান [চিত্ত যেথা ভয়শূন্য, উচ্চ যেথা শির] রাখতে হবে ব্যানারে, তবে শ্লোগানটা ঐচ্ছিক, আবশ্যিক নয়। আকার ৯৬৫x১৫০ পিক্সেল। ফাইল সাইজ ৫০ থেকে ১০০ কিলোবাইটের মধ্যে। ইমেইল করে দিন banner এট সচলায়তন ডট com বা contact এট সচলায়তন ডট com।
[justify]এবছরের এপ্রিলে এশীয় উন্নয়ন ব্যাঙ্কের অর্থায়নে এশীয় পানি উন্নয়ন দৃষ্টিভঙ্গি (Asian Water Development Outlook) প্রকাশিত হয়েছে। এই প্রকাশনায় বাংলাদেশ সহ এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে পানিসম্পদ উন্নয়নের গুরুত্বপূর্ণ কিছু চিত্র উঠে এসেছে। পানিসম্পদ উন্নয়নের জাতীয় পর্যায়ের এই রূপ আসলে জাতীয় পানি নিরাপত্তা সূচক বা National Water Sequirity Index (NWSI) এর মাধ্যমে প্রদর্শিত হয়েছে। পুরো রিপোর্টটি এই লিঙ্ক থেকে পড়া যাবে। আমি এই লেখায় চেষ্টা করেছি এই রিপোর্টের আলোকে বাংলাদেশের জাতীয় পানি নিরাপত্তার একটি রূপ তুলে ধরতে। লেখাটি দুটি পর্বে বিভক্ত। প্রথম পর্বে জাতীয় পানি নিরাপত্তা সূচকের মৌলিক তথ্য ও বাংলাদেশের ক্ষেত্রে তা নির্ণয়ের সার্বিক ব্যবচ্ছেদ থাকবে। দ্বিতীয় পর্বে কি কি পদক্ষেপ নিলে বাংলাদেশ তার জাতীয় পানি নিরাপত্তা সূচকের উন্নয়ন ঘটাতে পারবে তা বিশ্লেষণের চেষ্টা থাকবে।
[justify]লেখার শিরোনামের যে কথাটা সেটা কিন্তু আমাদের অনেকেরই মনে অনেক বার করেই আসে। দেশটা চালায় কে?