Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

দেশবিদেশের উপকথা- কিউপিড ও সাইকি ( গ্রেকো-রোমান )

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: শনি, ০৬/০৭/২০১৩ - ৭:১০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এক রাজার ঘরে ছিল তিনটি সুন্দরী কন্যা। তাদের মধ্যে বড়টি মেজোটি সুন্দরী আর গুণশীলা বটে কিন্তু ছোটোটি রূপেগুণে একেবারে অতুলনীয়া। সেই ছোটো রাজকন্যার নাম ছিল সাইকি।


সরকারী অফিসে ওয়াইফাই ও আমার দুই পয়সা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৪/০৭/২০১৩ - ১:৩০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গতকাল বিডিনিউজের পাতায় চোখ বুলাতে যেয়ে একটা খবরে আটকে গেলাম। খবরের শিরোনাম, সরকারি সব অফিসে ওয়াইফাই। আপাতদৃষ্টিতে অত্যন্ত আনন্দের সংবাদ। তথ্য প্রযুক্তির পথে আমরা এখনো বেশ পিছিয়ে, বিশেষ করে সরকারি পর্যায়ে। সেই বিবেচনায় নিঃসন্দেহে খুশি হওয়ার মতো খবর। কিন্তু খুশিটা একটু ম্লাণ হয়ে গেলো কয়েকটা জিনিস চিন্তা করে। সে চিন্তাগুলি সব


জিনঃ প্রাণের বার্তাবাহক

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৪/০৭/২০১৩ - ৩:০৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জীবনে প্রথম জিন সম্পর্কে যে ধারণাটি পেয়েছিলাম তা ছিল নূরের তৈরী অতিপ্রাকৃতিক এক স্বত্তাবিশেষ যাহারা বিশেষ ক্ষমতার অধিকারী এবং প্রায়শই মানবজাতির উপর বিশেষ প্রভাব সৃষ্টি করে থাকে যাকে আমরা বলে থাকি জিনের আছর!


আমাদের জ্যাঠামনি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ০৩/০৭/২০১৩ - ১০:২০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

“কুমুদিনী” নামটার সাথে আমরা অনেকেই পরিচিত। কুমুদিনী ওয়েল ফেয়ার ট্রাষ্ট, কুমুদিনী হাসপাতাল,ভারতেশ্বরী হোমস এর কথা জানি। ।পরিচিত জনকে দেখি “কুমুদিনী গিফট শপ” থেকে কেনাকাটা করতে পচ্ছন্দ করেন, তাদের কে বলতে শুনি, কুমুদিনীর প্রোডাক্ট মানেই আভিজাত্য, রুচিশীলতা এবং দেশিয় ঐতিহ্যের মিশেল কিন্তু কুমুদিনী ওয়েল ফেয়ার ট্রাষ্টের প্রতিষ্ঠাতার কথা আমরা কি জানি ?


আমার দেখা বুয়েটের ইউকসু ইলেকশানের গল্প

Fallen Leaf এর ছবি
লিখেছেন Fallen Leaf [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ০৩/০৭/২০১৩ - ৭:২৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১৯৯৭ সালের শুরুর দিকের কথা। বুয়েটের ক্লাস শুরু হয়েছে মাস দুয়েক হল। প্রথম সেমিস্টারেই পাঁচ টা কোর্স আর তিনটা সেশানাল নিয়ে অবস্থা কেরসিন... বিশেষ করে মেকানিক্স কোর্স নিয়ে তো রীতিমত হিমশিম অবস্থা। এর মধ্যে শুনলাম ইউকসু ইলেকশান হবে। বেশ একটা থ্রিল অনুভব করলাম। ডাকসু ইলেকশানের কথা শুনে শুনে বড় হয়েছি, ডাকসু নেতাদের স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের নেতৃত্ব দেওয়ার কথা পেপারে পড়েছি, বিবিসি বাংলায় শুনেছি। তো আমি একে ওকে জিজ্ঞাসা করা শুরু করলাম জানার জন্যে যে কে কোন দল থেকে ইলেকশান করছে, কে কেমন ইত্যাদি। জানতে পারলাম ইউকসু ইলেকশান হয় প্যানেল ধরে, সাতজনের একেকটা প্যানেল...ছাত্র দল একটা প্যানেল দেয়, ছাত্র লীগ একটা প্যানেল দেয়, ইউনিয়ন একটা প্যানেল দেয় ... এরকম। প্যানেল গুলো পরিচিত হয় ভিপি-জিএস-এজিএস প্রার্থীর নামে। যাই হোক ধীরে ধীরে প্যানেল ঘোষণা করা হল প্রায় সব দলের। তারেক-কামাল-কল্লোল প্যানেল হল ছাত্রদলের... জাহিদ-খালেদ-তুহিন হল ছাত্রলীগের প্যানেল। অন্য আরও প্যানেল বোধহয় ছিল কিন্তু আমার মনে নাই। প্রচারনা শুরু হল। সারা বুয়েট ছেয়ে গেল পোস্টারে পোস্টারে। এরকম একটা পোস্টারে একটা চেনা মুখ দেখে তো আমি অবাক...... আনোয়ার জাহিদ ভাই। জাহিদ-খালেদ-তুহিন প্যানেলের জাহিদ যে আনোয়ার জাহিদ তা দেখে তো আমি অবাক। বছর খানেক আগের বুয়েটে ভর্তির কোচিং সুত্রে আনোয়ার জাহিদ আমাদের অতি প্রিয় মানুষ। বুয়েটের ভর্তি পরীক্ষায় তখন পর্যন্ত ১০০% স্কোর করা একমাত্র পরীক্ষার্থী উনি। সান রাইজ কোচিং সেন্টারে স্বাগত জানানো থেকে শুরু করে আমাদের নিয়মিত ক্লাস নিতেন ইনি। আনোয়ার জাহিদ আমাদের ভোটে সেরা টিউটরও নির্বাচিত হয়েছিলেন সান রাইজের। আমি তো মহা খুশী এমন একজন গুনী মানুষ ইলেকশান লড়ছেন দেখে। একটু আশা জাগল মনে যে না ছাত্র রাজনীতি মানেই নষ্ট ছেলে আর ক্যাডারদের তাণ্ডব না। আমরা যারা লেভেল ১ টার্ম ১ এর নতুন ছাত্র ছাত্রী তারা তো প্রায় নিঃসন্দেহ যে জাহিদ ভাই ই জিতে যাচ্ছেন।


ইচ্ছে-বাতাস

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: বুধ, ০৩/০৭/২০১৩ - ১২:৫৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কারা যেন কানের কাছে ফিসফিস করে ওঠে, শুনতে পাই অনেক গলার স্বর-- কোনোটা হাল্কা কচি স্বর, কোনোটা গম্ভীর জোরালো, কোনোটা মেয়েলী কোমল স্বর-প্রায় গানের মতন সুরেলা, কোনোটা দানা-দানা পুরুষালী স্বর, কোনোটা তীক্ষ্ণ চড়া স্বর, কোনোটা তরুপত্রে বাতাসের মর্মরের মতন নরম স্বর। ওরা বলে, "বলবে না আমাদের কথা?"


দীপ চলে গেছে দীপ নেভার আগেই...।।

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ০২/০৭/২০১৩ - ৬:৫৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

২০১০ সাল। ’০৯ ব্যাচের ক্লাস শুরুর এক কি দুই সপ্তাহ আগের কথা। বিকালে জনাকয়েক বন্ধু ক্যাম্পাসের হাফওয়ালে বসে আড্ডা দিচ্ছিলাম। হটাৎ দেখি একটা কালো, রোগাপটকা, লম্বাচুলো ছেলে মাজা থেকে প্যান্ট খসে পড়ে পড়ে অবস্থায় ড্যাংড্যাং করে হেঁটে যাচ্ছে। তখন ছিল র‍্যাগের মৌসুম। বন্ধুদের কেউ একজন চিনত যে ও নতুন ব্যাচের। আর যায় কই, প্রথমে ক্যাম্পাসে এবং পরে হলে এনে ডাইনিংয়ের আগে পর্যন্ত টানা ৩-৪ ঘণ্টা র‍্যাগ দেয়া হল ওকে। দীপের সাথে সেই প্রথম পরিচয়।


নীলাভ দুখীর হলুদাভ বসন্ত

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০১/০৭/২০১৩ - ১১:১৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সে আর কিছু বলতে পারছিলো না। তার পাশের চেয়ারে গিয়ে বসলাম। জিজ্ঞেস করলাম, “মাথা ব্যাথা?” মাথা নেড়ে বোঝালো না। আবার জিজ্ঞেস করলাম, “শরীর খারাপ?” -আবার না সূচক মাথা নাড়ালো। বুঝলাম মেয়েটা কাঁদছে। যেন-তেন কান্না নয়। ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কেঁদে চলা যাকে বলে। সাঁজ-গোছ করে শাড়ী পরা একটা মেয়ে কান্না করে যাচ্ছে। এটা মানায় না। তবুও মেয়েটি কাঁদছে। কান্নাটা একদম শব্দহীন বললেই চলে। আশেপাশের ম


চড়ুইভাতি

নাশতারান এর ছবি
লিখেছেন নাশতারান (তারিখ: সোম, ০১/০৭/২০১৩ - ১০:১৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]আমার পোষ্যভাগ্য ভীষণ খারাপ। গাছ, মাছ, পশু, পাখি কাউকেই পেলেপুষে কাছে রাখতে পারিনি। অনেক শখের শিম গাছ, করলা গাছ, বেলি ফুলের গাছ, পাখির ছানা, গোল্ডফিশ সবাই মারা গেল একে একে। অনেক ভালোবাসা পেয়েও। কখনোবা ভালোবাসার আতিশায্যে। নিজের অযোগ্যতা মাথা পেতে নিয়ে শেষমেষ চেষ্টায় অব্যাহতি দিলাম। এরপর একদিন সচলের পাতায় এলো ফাহিমের পোস্ট। আমাদের ফ্ল