১.
পর্ব তিনঃ মাইক
নামঃ মাইক
বয়সঃ ৪৮।
জন্মঃ মিসর
নাগরিকত্বঃ মার্কিন
পেশাঃ ক্যাবড্রাইভার
শেখার নাকি কোনো বয়স নেই, তাই এই বুড়ো বয়সেও কোনোকিছু শিখতে আপত্তি নেই আমার। বেশ তো, নতুন নতুন জিনিস শিখব, নতুন নতুন কাজ করব আবার করতে করতেও এটা ওটা শিখতে থাকব-মন্দ তো নয়। কিন্তু কিসের কী, নতুন কিছু শিখতে গিয়ে দেখি পুরনো যা কিছু সঠিক বলে জেনে এসেছি আর ভালবেসে করে এসেছি, সে সবই ভুল! তাহলে আর শেখার আগ্রহ থাকে, বলুন?
গরমের ছুটিতে দেশে ফেরার সবচেয়ে বড় আনন্দ মনে হয় বিয়ে বাড়ির নেমন্তন্ন খাওয়া।
তিনু মাসি বাসায় আসা মানেই কোনো একটা উপলক্ষ আছে।
তাই মাসি “চল, নিমন্ত্রণ আছে।“ বলতেই মাথার ভেতর সানাই বেজে উঠলো। আহা, মুরগির রোস্ট, খাসির রেজালা, পোলাও। সুন্দর করে সেজে আসা... ইয়ে মানে, যাই হোক - বিয়ে বাড়ির মজাই আলাদা।
তো চটপট পাঞ্জাবি পরে রেডি হয়ে গেলাম।
কার বিয়ে? রিক্সায় উঠে জিজ্ঞেস করলাম।
আগাম সতর্কতা: আমার আইনের উপর কোন আনুষ্ঠানিক বা অনানুষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ বা পেশাগত অভিজ্ঞতা নেই।
কিছুদিন আগে অপেশাদার কৌতুহল থেকে আমি আমাদের তিনটি আইনের কথাগুলো পড়ছিলাম। আইনগুলো হল:
১. পেনাল কোড, ১৮৬০ এর ২১ নম্বর অধ্যায়ের বর্ণিত - মানহানির প্রতিকার আইন
২. পেনাল কোড, ১৮৬০ এর ১৫ নম্বর অধ্যায়ের বর্ণিত - ধর্মপালনে বাধার প্রতিকার সংক্রান্ত আইন
পর্ব ২ঃ মেগাবাস
আম্রিকায় সবচেয়ে বেশি দাম কিসের? সময়।
সময় নিয়ে হাইকোর্ট দেখানো লোকের এখানে অভাব নেই, কোম্পানির কথা নাই বা বললাম।
তো মাঝে পাসপোর্টের ঝামেলায় অন্য এক শহরে যাবার প্রয়োজন দেখা দিলো। উপায় পাওয়া গেল তিনঃ ১) গাড়ি ভাড়া ২) ট্রেন ৩) বাস
"দেখছনি কারবার! " তৃতীয় বারের মত স্বগতোক্তি করলেন চৌধুরী খালেকুজ্জামান ওরফে খালেক মেম্বার।
[justify]বৃষ্টি, জ্বর আর একাকিত্ব নিয়ে আমার বেড়ে উঠা। বৃষ্টিকে আমরা মেঘ বলি। মেঘের পর মেঘ আমাকে ভিজিয়েছে আশৈশব, বালকবেলা থেকে মেঘে ভিজতে ভিজতে পেরিয়ে এসেছি একাকী তারুণ্য, এসে দাঁড়িয়েছি চালসে সময়ের সামনে...
মাগো,তোমার বুকের উপর জারজের শক্ত বুটের দাপাদাপিতে খুব কষ্ট হচ্ছে তোমার,তাই না মা ? আমারও হয়েছে,হচ্ছে। কিন্তু সেই খবর কি ওরা রাখে মা ? কেউ কি জানতে চায় আমাদের কথা ? আমাদের বুকের কষ্টটা ওরা কি কেউ ছুঁয়ে দেখে ? কেন দেখে না মা ?
বাঘের কম্বল
আকাশলীনা নিধি
এক দেশে ছিল এক বাঘ। সেই দেশে ছিল অনেক অনেক শিত।
বাঘ সুনেছে মানুষ নাকি কম্বল গায়ে দেয়। আর ওখানে একটা বুড়ি থাক্ত।
বুড়ির বাড়ি যেতে হলে ঊচা পাহার হেটে নদী পার হয়ে ভেরার বাগান পার হয়ে যেতে হয়।
তারপর বাঘ ভাবল আমার জদি কম্বল থাকে আর শিত লাকত না।
বাঘ তারপর পাহার হেটে নদী পার হয়ে ভেরার বাগান পার হয়ে বুড়ির কাছে গেল।