এবার কলেজ ভর্তি প্রক্রিয়া আগের চেয়ে সহজে করানোর জন্যে অনলাইনে আবেদন ও টেলিটক মোবাইলের মাধ্যমে ফি প্রদান ব্যাবস্থা করে হয়েছিল। সেই জন্যে আলাদা একটি ওয়েবসাইট ( http://www.xiclassadmission.gov.bd/ ) বানানো হয়েছে। কিন্তু শুরু থেকেই নানা রকম সমস্যায় জর্জরিত ছিল এই ওয়েবসাইট। হয়ত সময় স্বল্পতার কারণে এভাবে কোন পরিকল্পনা ছাড়াই ওয়েবসাইটটি পাবলিশ করা হয়েছে। কিন্তু এভাবে তাড়াহুড়া করতে গিয়ে সারাদেশের এতো ভর্তি
খ্যাতিমান অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর একটি সাক্ষাৎকার সম্প্রতি চোখে পড়ল। যেহেতু ওনার লেখা ভাল লাগত তাই পড়ে ফেললাম। মোটামুটি অনেক কিছুই ভাল লেগেছে। কিন্তু, পড়ার সময় সামান্য কিছু খটকা লাগায় এই লেখা। এটি আলোকিত বাংলাদেশে ২০১৫ সালের ২৩শে জুন প্রকাশিত হয়। সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন তৈমুর রেজা। যেসব প্রশ্ন-উত্তরে খটকা লেগেছে সেগুলো আমি উদ্ধৃত করে তার নিচে আমার মন্তব্য জুড়ে দিচ্ছি।
ছাত্র হিসেবে খুব অসাধারণ ছিলেম না কখনই। উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত পড়াশোনা করেছি বলতে গেলে প্রায় মনের আনন্দেই। মাধ্যমিকে বেশ কয়েকজন অসাধারণ শিক্ষকের সান্নিধ্য পাবার সুযোগ হয়েছিল। পড়াশোনাটা যে বুঝে বুঝে করতে হয় এবং তার মাঝেই যে পড়াশোনার প্রকৃত আনন্দটা নিহিত সেটা উপলব্ধি করেছিলাম সেই শিক্ষকদের সাহচর্যে। উচ্চ মাধ্যমিকে সেই শিক্ষকদের সাহচর্য না পেলেও নিজের থেকে পড়াশোনা করতে খুব অসুবিধা হয় নি। তবে উচ্চ
আবারো বুয়েটে পরীক্ষা পেছানো দেখে অনেক বছর আগের একটা ঘটনা মনে পরল। একটা কোচিং এর মালিককে আমি দেখেছিলাম বুয়েটের ছাত্রনেতাদের প্রভাবিত করে পরীক্ষা পেছানোর আন্দোলন শুরু করাতে। এই প্রভাবিত করার আড়ালে টাকা-পয়সারও লেনদেন হয়েছিল কিনা সেটা অবশ্য আমি জানি না।
আমি কিন্তু উড়তে পারি!
/guest_writer/54614]প্রথম পর্ব – কাঁটা ফুটল যেভাবে [/url]
বাসায় গিয়ে মাকে বললাম গলার কাঁটা বের করে দাও।
ছি ছি, এতো বড় ছেলে এখনো গলায় কাঁটা আটকায়? গার্গেল করে আয়, তারপর দেখছি।
একটা চিমটা আর একটা টর্চ নিয়ে অনেকক্ষণ উঁকিঝুঁকি দিয়েও কিছু দেখা গেল না। অনেক নিচে গিয়ে আটকেছে।
তোর বাবাকে বল ইএনটি তে নিয়ে দেখাতে।
না।
কখনও কোথাও কিছু লিখিনি , এই প্রথম এমন জায়গায় লিখবার জন্য বসলাম , ভাবিনি নিজের কথা কোথাও এইভাবে লিখতে হবে। শুরুতেই যেহেতু অনভিজ্ঞ তাই দোষত্রুটি থাকলে আগেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি হয়ত সব গুছিয়ে বলতে পারব না।
অনেকখানি সাহস সঞ্চয় করে অনেকটা রাগ আর জেদের বসে কীবোর্ডের সামনে বসা এই ভেবে যে হয়ত আমি-ই শুধু এই অবস্থার শিকার নই।
এদেশে বর্ষা ঋতু বলে বিশেষ কোনো ঋতু নেই। তাই বোধহয় বৃষ্টি পড়ে ভীষণ রকমের দীনতা নিয়ে। একটুও ভালো লাগেনা এমন কৃপণতা। দেশের উদার অকপট বৃষ্টিধারা তখন তুমুল মিস করি! মেজাজ খারাপ করে বিচিত্র ভাবনা ভাবি এদের বৃষ্টির গরিবি দেখে। দেশটা বড়লোক হলে কী হবে! বাংলাদেশের মতো এদের আকাশ উদার হয়ে ঢালতে জানেনা। কাঁদতে শেখেনি তেমন মুদ্রায়। এদেশের বৃষ্টি মাটির সোঁদা গন্ধ নিয়ে ভাসতে- ভাসাতে জানে না!
স্যার অনন্ত জলিলের ক্ষত বিক্ষত হৃদয় প্রশ্ন করে, What is Love?
দুপুর বেলার চিক চিক করা রোদ্দুর আর শোঁ শোঁ হাওয়ার ভেতর দিয়ে হুলিয়া মাথায় নিয়ে একজন ছন্নছাড়া যুবক গ্রামে ফিরছে, মনে তার সহস্র প্রশ্নের ঝাঁক ঘুরছে অবিরত, কেউ তাঁকে চিনতে পারছে কি পারছে না, না কোন রাজনৈতিক নেতা, না কোন পরিচিত সাধারণ জন। সময় এতটাই পাল্টে নিয়েছে তাঁকে, বিক্ষুদ্ধ, টালমাটাল, অসাধারণ, বিস্ফোরণ্মুখ, অগ্নিঝরা, গর্ভবতী সময়। সেই অসাধারণ সময়ের এককোণে খুব সাধারণ কিছু ঘটনা ঘটছে বারহাট্টার ট্রেনে