Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

বৃষ্টি

আমার ওড়াউড়ি এবং বৃষ্টি বিলাস!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৫/০৬/২০১৫ - ৬:৫৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি কিন্তু উড়তে পারি!


অনীলের একদিন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ০৭/০৬/২০১৪ - ৩:১৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কে যেন বলেছিলো বৃষ্টির দিনে নাকি গাঢ় নীল রঙের জামা পড়তে হয়। কে বলেছিলো এতদিন পর আর মনে পড়ে না। তবুও কথাটা সত্যি মনে করে আজ বেশ খুশি খুশি লাগছে! কারণ, কাকতালীয় ভাবে আমার এখন গাঢ় নীল রঙের শার্ট।


ভাড়া বাড়ি

নিলয় নন্দী এর ছবি
লিখেছেন নিলয় নন্দী [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১৬/০৯/২০১৩ - ১১:২৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

খামরঙা বড় বড় সব কার্টুন বাক্সগুলো বাইরের বারান্দায় রাখা হয়েছে। একে একে বাড়ির প্রায় সব মালামাল ওই কার্টুনে ভরে ফেলেছে বাবা আর মতিন কাকু। এখন চলছে টেপ ফিতে দিয়ে মুখ আটকানোর কাজ। ‘ক্যাঁচ ক্যাঁচ’ শব্দ করে মতিন কাকু ইয়া লম্বা একটা টেপ টেনে বের করলেন রোল থেকে। এদিক ওদিক তাকিয়ে বিরক্ত কণ্ঠে বললেন, ‘আরে দূর, কাঁচিটা কই রাখলাম?’


অকবিতা-০১

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০২/০৫/২০১৩ - ১:৪৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তোমায় ক্ষমা করলাম।
যতটা দুঃখ দিয়ে তুমি
আমার বেঁচে থাকা কেড়ে নিলে
তার জন্য কিছুই বললাম না !
তুমি তোমার সোনার হরিণ নিয়ে
বেঁচে থাক চিরকাল
নিত্য নতুন গান নিয়ে
আর ছুটে আসব না !


একটি মানুষ অথবা নীল পৃথিবীর গল্প

মূর্তালা রামাত এর ছবি
লিখেছেন মূর্তালা রামাত (তারিখ: শনি, ১৭/১১/২০১২ - ৭:৩৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অনেক রাতে ঘুম ভেঙ্গে গেল আফসারুল আমিনের। আসলে তিনি ঘুমানইনি। ঘুমের ভান করে পড়েছিলেন। মাঝখানে একটু তন্দ্রামত এসেছিল। তারপর যাকে তাই। না ঘুমিয়ে মড়ার মত ঘুমিয়ে থাকার অভিনয় করাটা খুব কষ্টের, অস্বস্তিকরও বটে। তবুও তিনি সেটা করতে বাধ্য হয়েছিলেন ফিরোজার কারণে। ফিরোজা তার স্ত্রী। তিনি বারবার এপাশ ওপাশ করায় সে কছিুতেই ঘুমাতে পারছিল না। শেষমেষ বিরক্ত হয়ে সে বলেই ফেলেছিল, “দিন শেষে শান্তিমত একটু ঘুমু


শেষরাতে নামা বৃষ্টি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২৫/০৮/২০১২ - ৮:৩১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিষাদগ্রস্ত বিষণ্নমুখ
শুণ্য চোখের দৃষ্টি ।
হাহাকার রব মুছে দেয় সব
শেষরাতে নামা বৃষ্টি ।

নিঠুর জীবন নিঠুর ধরণী
কাঁটাবেধা খালি পা ।
বৃথা আক্রোশ অসহায় রোষ
নোনা ঘামে ভেজা গা ।
কত বেদনায় অশ্রুসজল
ক্ষীণ হয়ে আঁখি দৃষ্টি
তবু যত ক্ষোভ মুছে দেয় সব
শেষরাতে নামা বৃষ্টি ।

দিগন্তপানে মিলেছে অতীত
মধুময় সব স্মৃতি ।
আজ সেই পথে একলা পথিক
পথই তার সমব্যথি ।


শহুরে বৃষ্টির রোজনামচা

অরফিয়াস এর ছবি
লিখেছেন অরফিয়াস (তারিখ: বুধ, ১৮/০৭/২০১২ - ৩:৪৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

রাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়ে আছি অনেকক্ষণ হলো, মেঘলা আকাশ, একটু পরপর অল্প অল্প বৃষ্টি হচ্ছে। শহুরে বৃষ্টি আমার কাছে রোমান্টিক নয়। সকাল বেলাতেই কাক-ভেজা হয়ে একটা রিকশা কিংবা সিএনজি এর জন্য অপেক্ষা করাটা কষ্টকর, তাও যদি গোড়ালি পর্যন্ত কাদা থাকে রাস্তায়। হঠাৎ একটা বড় গাড়ি সাই করে পাশ দিয়ে কাদা-জল ছিটিয়ে বেরিয়ে গেলো। অন্যমনস্ক থাকায় শেষ মুহূর্তে পেছাতেও পারলামনা। শালা @#@#বাচ্চা, অশ্রাব্য একটা গা


মেঘলা মানুষ, একলা আকাশ...

তাপস শর্মা এর ছবি
লিখেছেন তাপস শর্মা [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২২/০৬/২০১২ - ৩:১৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

খুব ছোটবেলায় যখন বৃষ্টিকে প্রথম অনুভব করতে শিখেছিলাম সেই প্রথম অনুভূতির স্মৃতিগুলি এখন ডিলিট হয়ে গেছে। অনেক চেষ্টা করেও স্মৃতির পাতা ঝেড়ে সেই দিনটির কথা মনে আনতে পারি না। সেই দিনটিকে আমি আজও খুঁজি, যতবার বৃষ্টি দেখি ততবার আমি অবচেতনের ডেস্ক হাতড়ে বেড়াই। নামটা বৃষ্টি। বাংলা এই শব্দটাতেই যেন অজস্র বিন্দু স্মৃতি-বিষ কেউ ঢেলে দিয়ে গেছে। তাই প্রতিটি বর্ষা ঋতু আমার কাছে নূতন গানের পসরা সাজায়। যতই মনের দ


বর্ষার গান

ওডিন এর ছবি
লিখেছেন ওডিন (তারিখ: সোম, ০৪/০৬/২০১২ - ১০:২১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অনেক অনেক দিন আগে ফেলে আসা কৈশোরের সবচে' মধুর স্মৃতি হলো- আকাশ কালো। প্রচন্ড শব্দে বাজ পড়ছে। বিশ্বচরাচর ঝাপসা শাদা হয়ে বৃষ্টি হচ্ছে বাইরে, আর আমি আয়রন মেইডেন এর গান শুনছি। এই স্মৃতির সাথে যোগ করা যেতে পারে আমার তৎকালীন ফেভারিট হলদে কাঁথা মুড়ি দিয়ে ঘর অন্ধকার করে শুয়ে থাকা, আর খিচুড়ি প্লাস আচার প্লাস ডিমভাজা খাওয়া। উইথ আ লার্জ ড্যাব অফ টমাটো সস


বৃষ্টির ক্যানভাস

তাপস শর্মা এর ছবি
লিখেছেন তাপস শর্মা [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ০২/০২/২০১২ - ১:০২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এখন আমার সময় হল, যখন সবাই চলে গেলো.........
আজকাল আমি মুখবই এর বুকে সময় মতো আসতে পারিনা। কারণটা হল আমার কর্মক্ষেত্র। আমার সাধারণ অকেজো কাজে হালকা পাতলা পদোন্নতি হওয়াতে আমার তেরোটা বেজেছে। বলতে গেলে দৌড়ের উপর আছি। কথা বলতে পারিনা তোমার সাথেও। কখনো কখনো আমার আকাঙ্খা ছাপিয়ে যেতে চায় সমস্ত সীমাহীন প্রান্তর। কিন্তু মন একটা জায়গায় এসে থেমে যায় বারবার।