পত্রপত্রিকায় “সম্পাদক সমীপে” নামে একটি অর্থহীন পাতা বরাদ্দ থাকে, যেখানে টিকাটুলি রায়েরবাজার বরিশাল নেত্রকোনা প্রভৃতি স্থান থেকে মানুষ এলাকার পানি সমস্যা, ভাঙা রাস্তাঘাট অথবা কৃমি সমস্যা ইত্যাদি নিয়ে অভিযোগ করে চিঠি লেখেন। এসব চিঠি লিখে কেউ সমস্যা সমাধান করেছে বলে কখনো শোনা যায়নি, শেষ পর্যন্ত এইসব চিঠি হয়ে দাঁড়ায় মূল্যহীন স্থানীয় সংবাদমাত্র। মোটামুটি অনর্থক এই কাজটি করার ঐতিহ্য আমাদের প্রাচ
উনি এলেন, দেখলেন এবং জয় করলেন। আবারও উদ্বেলিত হল এই পাহাড়ি রাজ্য। ভাসলো এক অপার সীমাহীন ভালোবাসার এবং আবেগের আলেখ্য নিয়ে। বাবা আসতে পারেননি স্বাধীনতার এই সূতিকা গৃহে, মেয়ে এলেন, এলেন দীর্ঘ দিনের প্রত্যাশার অবসান ঘটিয়ে। হাজার হাজার মানুষ সবুজ পতাকা বুকে জড়িয়ে সালাম জানাল তাঁকে। দুই দিনের এই সফর গাঁথা থাকল ইতিহাসের পাতায়।
আর্জেন্টিনার রাজধানী বুয়েন্স আয়ার্সে বসে আছি কফির আড্ডায়, দেশ থেকে খবর আসল রাজাকার নেতা কারাগারে। এর পক্ষ-বিপক্ষ নিয়ে শুরু হয়ে গেছে আমাদের আজব রাজনীতিবিদদের কাঁদা ছোঁড়াছুড়ি! মনে পড়ে গেল এই শহরেই গ্রেফতার হয়েছিল গা ঢাকা দিয়ে থাকা নাৎসি অপরাধী আইখমান। আর বুক ফুলিয়ে দেশের ক্ষতিসাধন করতে থাকা রাজাকারকে ফাটকে পুরতে আমাদের লাগল চার দশক !
মিনমিনে ম্যাৎকারধ্বনি শুনতে পাই, ইতিহাস নাকি বিজয়ীর হাতেই লিখিত হয়। ইতিহাসের এ মহাপন্ডিতরা কি ভুলে গিয়েছে বিজয়ীর হাতে লিখিত এ ইতিহাসের খলনায়কদের কি পরিণতি হয়? দু:খ আমাদের এটাই- পলিমাটির দেশে জন্মানো নরম বাঙ্গালী ইতিহাসের সে দ্বিতীয় অধ্যায়টিই লিখতে পারলনা চল্লিশ বছরে। আজ এই বরাহছানারা চার্চিলের বরাত দেয়, ‘History is written by the victors’.
বন্দরনগরী চট্টগ্রাম এলাকা আজ থেকে চারশ বছর আগে ছিলো নির্বাসিত পর্তুগীজ অপরাধীদের অভয়ারণ্য, আরাকান থেকে সুন্দরবনের তীরে দস্যু হার্মাদ১ এর নামে লোকে কাপড় ভিজিয়ে দিত। আজকের লিখাটি ১৮৬৯ সালে টমাস হার্বার্ট লেভিন লিখিত The Hill Tracts of Chittagong and the dwellers therein বইটির কিছু অংশের ভাবানুবাদ।
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
জমিদারিতে প্রথম চাকরী----------------
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
অস্ট্রিয়ান বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান ইম্পিরিয়াল অস্টেন্ড কোম্পানি ১৭১৭ সালে ভারতের সাথে ব্যবসার পত্তন করে। প্রথম প্রথম লাভ করে ঠিকই কিন্তু মাত্র চোদ্দ বছর পরে ইংরেজের চড় খেয়ে তারা ভারত থেকে কেটে পড়তে বাধ্য হয়। নিচের অংশটি ১৮১২ সালে প্রকাশিত ডেভিড ম্যাকফারসন লিখিত “The History of the European commerce with India” এর কিছু অংশের ভাবানুবাদ।
…..........................................