...........................
ভারতে ফরাসী উপনিবেশ নিয়ে ১৮৯৩ সালে জর্জ ব্রুস মালেসন লিখিত "History of the French in India, from the founding of Pondichery in 1674 to the capture of that place in 1761" প্রকাশিত হয়। ইংরেজ সরকারী অফিসারের লিখা ফরাসী উপনিবেশের গল্প কতখানি সত্যি সে বিতর্কে যাচ্ছি না, দেখি পড়ে ভদ্রলোক কি বলতে চায়। নিচের লেখাটি বইয়ের একাদশ পরিচ্ছেদের ভাবানুবাদ।
জার্মানি থেকে গাড়ী চালিয়ে বেলজিয়ামের দিকে যাচ্ছি, পথে মধ্যাহ্ন ভোজনের জন্য থামা হল গাছপালা ঘেরা, পাখির ডাক ভেসে আসা এক নির্জন মেঠো জায়গায়, যেখানে আমাদের মত ভবঘুরেদের যাত্রাপথে পেটপূজার সুবিধার্থে গোটা কয়েক কাঠের বেঞ্চি বসানো আছে। সেখানে বাক্স-পেঁটরা খুলে রুটির উপড়ে পুরু করে জ্যাম লাগাতে লাগাতে পরবর্তী গন্তব্যের সুলুক সন্ধানে ব্যস্ত হয়ে পড়লাম। যদিও ঠিক করাই আছে সীমানার ঠিক কাছেই ত্রিয়ের শ
..................
আজ থেকে চারশ বছর আগে ১৬০৭ সালে ফ্রাসোঁয়া পিরার্দ ঘুরতে ঘুরতে আমাদের চট্টগ্রাম আসেন। ফরাসী নাগরিক ফ্রাসোঁয়ার জবানীতে আমার পূর্বপুরুষের কথা শুনতে মন্দ লাগেনা কিন্তু।
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
আসমানদারীর নির্মাণপর্ব
গিরীন্দ্রনাথ ঠাকুর : সৌখিন মেজাজের বাবু-------------------
গুজরাটের গণহত্যার পর হর্ষ মান্দার নামে এক আই.এ.এস. অফিসার রাষ্ট্রকে সন্ত্রাসী আখ্যা দিয়ে, রাষ্ট্রের দেওয়া চাকরি ছেড়ে দিয়ে সাম্প্রদায়িকতার বিষবাস্প বুকে নিয়ে বলেছিলেন “ এই গ্লানি আমি আর একা বহন করতে পারছি না।”
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
একাদশ পর্ব
জমিদারীর সঙ্গে আসমানদারীর সূত্রপাত
ভারী আওয়াজ তুলে সাঁজোয়া গাড়ির বহরটা তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর দিকে আসছে, গাড়ির উপরে বসানো মেশিনগান আর সেনাদের বন্দুকের চকচকে বেয়নেটগুলো আলো-আঁধারীতে এক নারকীয় আবহ তৈরী করছে| নিরস্ত্র সাধারণ মানুষের লাশের উপর দিয়ে ক্ষমতা কায়েম করার এক পৈশাচিক আনন্দে তখন পাকিস্তানি সামরিক জান্তার চোখ হায়েনার মতো জ্বলন্ত| বাঙালি জাতিকে পৃথিবীর মানচিত্র থেকে মুছে দিতে বদ্ধ পরিকর পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী তাদের চূড়ান্ত পরি
লেখক : নৃপেন্দ্র সরকার
---------------------------
এখন ডিসেম্বর মাস। বিজয় আনন্দ উল্লাসের মাস। যারা অকাতরে জীবন দিয়ে দেশটাকে স্বাধীন করে গেছেন তাঁদের প্রতি হৃদয় ভরা শ্রদ্ধা জানানোর মাস। ২০০৯ সালে এই মাসের ১৪ তারিখে আমাদের নাইব ভাই চলে গেলেন।