ছবি ব্লগ- বৃষ্টিস্নাত মাচু পিঁচু

বাংলা ব্যাকরণে নতুন সমাসবদ্ধ শব্দ:
হিংসার উর্ধ্বে যিনি=হিংসার্ধো

আহ! চোখ জুড়িয়ে গেল। এই পোস্টের জন্যই অপেক্ষা করে ছিলাম। তাই ঘুমাতে যাওয়ার জন্য ল্যাপটপ বন্ধ করতে গিয়েও ঢুকে পড়লাম।

বিস্তারিত লেখাসহ আরেকটা পোস্ট চাই।

ভাল লাগল...

অসাধারন । মন্তব্য না করে পারলাম না । হিরাম সড়ক টা সিরাম লাগছে । প্রতিটা ছবিই ১০০ তে ১০০ ।

ছবিগুলো ফেসবুকে আগেই দেখা, তাই বিস্তারিত বর্ণনার অপেক্ষায় রইলাম।

আমি কিছু দেহি না, আমি কিছু দেহি নাই, আমি কিছু দেহুম না

অতীত

আচ্ছা, এখানে মানুষ মারা গেলে শেষকৃত্ত হিসেবে কি করে? পুরুটাই মনেহল পাথুর জমি। আর ছোট ছোট ঘর গুলি...সবকিছুই ছবির মত সুন্দর... মাচু পিচ্চু নিয়ে আরও বিস্তারিত পোষ্ট চাই।
ছবি

জবের ল্যাগলো অনু। আগে বাড়ো...

অনুদা, ছবিগুলা ফাটাফাটি। কিন্তু প্রতেক ছবিগুলার ডিটেইল্স থাক্লে আরও জানা যেত।

অনুদা, ছবিগুলা ফাটাফাটি। কিন্তু প্রতেক ছবিগুলার ডিটেইল্স থাক্লে আরও জানা যেত।

আজকের বৃষ্টিস্নাত ঢাকায় বসে আপনার বৃষ্টি স্নাত ব্লগ পড়তে দারুণ ভাল লাগল।

উফফ কি অসম্ভব সুন্দর জায়গাটা। এ জীবনে যেতে চাই, এমন পাঁচটা জায়গার নাম লিখতে বললে মাচুপিচু তার মাঝে রাখতাম। এর রহস্যময়তা, আর মায়ানদের ইতিহাস মনের মাঝে অদ্ভূত এক জায়গা করে নিয়েছে। ধন্যবাদ আরেকবার অণু ভাই।

সবগুলোর সাথে হামিং বার্ডের ছবিটাও অসাধারণ লাগলো।

আবার মুগ্ধ হলাম। ধন্যবাদ ভাইডি। আর হ্যাঁ, মনে করে এক বস্তা হাভেনরো মরিচ এনো তো। যারা যারা আমায় রাগাবে তাদের জন্য রাখব।

আপ্নি যন্ত্র না যন্ত্রণা

উফ! আপনি যে কি সৌভাগ্যবান!!

হিংসে নয়। খুব খুব খুব ভালো লাগছে। জিও অণু জিও

অনুদা,
আপনার পোস্টগুলো পড়তে পড়তে আসলে অনুভুতি হারিয়ে ফেলি........... আসলে কল্পনা করতে পারিনা জায়গাগুলো সামনে থেকে কতটা সুন্দর..................

জিও পাগলা............

মায়ানদের নিয়ে মেল গিবসনের একটা ছবি আছেনা, আপাকালিপ্টো। ওটা দেখা হয়েছে ভাইডি।

অণুদা, অঅঅঅঅঅঅনেক ভাল একটা লেখা। বিস্তারীত লেখার অপেক্ষায় রইলাম। মাচু পিচুঁতে যা্বার পথের বর্ণনা দিতে ভুলবেননা কিন্তু।

যদিও জানি লামা অনেক শান্ত প্রাণী , তারপরও ছবিটা দেখে ক্যাপ্টেন হ্যাডকের মতন মুখে পানি নিয়ে থুতু দিতে ইচ্ছা করছিলো ......!!
কি ছেলে মানুষী চিন্তা......
যায় হোক অনু ভাই, আপনার একটা মন্ত্রপূত পুতুল নিয়ে আসবেন.........

একটা ব্যাপার পরিষ্কার যে খুব শীঘ্রই আপনার বই বেরুচ্ছে (যদি এখন পর্যন্ত বের না হয়ে থাকে) ।আমার জন্য একটা ফ্রী কপি রাখবেন( অটোগ্রাফ সহ) ।

লাদাখ যাচ্ছেন কবে ?

কি বলুম

এমনিতেই ইনকা সভ্যতার রহস্যময়তা নিয়ে কৈশোরের সেইসব স্মৃতি, তার উপর চমৎকার কিছু ছবি, মুগ্ধ হলাম।

ওরে মাচু রে, ওরে পিচু রে ... আমারে ধর রে ... ... ...

স্রেফ মুগ্ধ, এই মুগ্ধতার কোন সীমা পরিসীমা নাই ।

দারুন B-)

একবেলা তারেক অণু দিয়ে ভাত খাইতে চাই! আমার আর কোনো চাওয়া নাই!

আপ্নারে মঙ্গলগ্রহের টিকিট কেটে দেব ভাবতেছি! তারপর গাড়ির চাকা পাংচার করে দেব!!

একরাশ মুগ্ধতা!

অণুদা,অসাধারণ!

মুগ্ধতা

আশৈশব স্বপ্ন ... আমি জানি একদিন এখানটায় যাব।

আপনার সাথে কোন না কোনভাবে সম্পর্কিত আছি এটা আমাকে গর্বিত করে। নিরন্তর শুভকামনা।

মাথা নষ্ট করা ছবি... উফঃ কি অসহ্য সুন্দর জায়গা!

টেক্সাসেও বৃষ্টি হচ্ছে...শুধু বৃষ্টিটাই দেখছি...মাচু পিঁচু আর দেখা হচ্ছে না

অসাধারণ

চে'র ইস্টাইলে একটা ফটুক তুলেন নাই?

হেভি লাগলো!

আমি যেতে চাই...পাহাড়ঘেরা নিশ্চুপ রহস্যের দেশে...।

এহ, কাব্য করে ফেললেম?...।
অসাধারণ।

নীড়পাতায় ঢুকে প্রথম ছবিটা দেখেই মন অসম্ভব ভালো হয়ে গেলো। গায়ে একটুকরো বাংলাদেশ জড়িয়ে মাচুপিচুতে দাঁড়িয়ে আছে আমাদেরই একটা ছেলে!!!!

আমিও যামু! খুব দ্রুতই! নেটওয়ালা জায়গায় এসেই ডিটেইলস লেখা দিয়েন।

আর লাদাখ ২০১৬ তো ঠিকই আছে- হেমিস ফেস্টিভ্যাল দেখুম একলগে

ঘুরতে থাকুন, দেখতে থাকুন
তুলতে থাকুন, লেখতে থাকুন
.......................................

কি আর বলবো!!! হিংসায় চোখ ছোট ছোট ও করা যাচ্ছে না, চক্ষু বিস্ফোরিত করে তাকিয়ে থাকতে হচ্ছে। আপনাকে এই মুহূর্তে পৃথিবীর অন্যতম লাকি মানুষ বলে মনে হচ্ছে।

খুবই জটিল!

ভিডিও চাই ভিডিও!

মাচুপিচু দেখার রাজ-কপাল নিয়ে যার জন্ম হয়েছে, সে যেন সচলের সবাইকে লাড্ডু খাওয়ায় !
খালি হাতে টেক্সাসের এইদিকে আসলে তো মাইরা গাঙ্গের পানিতে ভাসায়ে দিব

এই রকম বদলুক আমি ২টা দেখি নাই!!!!! ১টার পর ১টা দিয়েই যাচ্ছে!!!!!!!!

আপনে ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনে কবে যাচ্ছেন ?
পোস্টে জাঝা

"ইনকাদের প্রাচীন রাজধানী কুজকো শহরে বসে লিখছি, খানিক আগেই পৌঁছালাম অপূর্ব সুন্দর এই দেশটার বেশ খানিকটা অংশ পাড়ি দিয়ে, কাল ভোরেই আবার বাসে চেপে টিটিকাকা হ্রদ, সেখান থেকে বলিভিয়া। নেট আবার কখন মিলবে বলতে পারি না, তাই ঘুম ঘুম চোখে পোস্টটা করেই ফেললাম।"

এই অংশটা পড়ে মনে হল প্রফেসর শন্কুর একটা অ্যাডভেন্চার শুরু হতে যাচ্ছে

আপনার পোস্টে কমেন্ট করা বাদ দিসিলাম। এইবার আর না কইরা থাকা গেল না।

অফটপিকঃ দক্ষিণ কোরিয়া আছি তিন মাসের জন্য। তীব্র শীত এখন। কোথায় যাওয়া যায় একটা পরামর্শ দেন। দালান কোঠা দেখতে ভাল্লাগে না।

বাই দ্য ওয়ে...হিরাম বিংহ্যাম হচ্ছেন ক্যাথরিন মাসুদের নানা। ভদ্রলোক পরে কানেটিকাটের গভর্ণর হয়েছিলেন। প্রয়াত তারেক মাসুদের পুত্রের নামেও বিংহ্যাম অংশটা আছে।

কয়েক্তা ছবি খুব চমৎকার হইছে। ভাল লাগলো

লাদাখ যাওয়ার সময় আমারে নিয়েন

ছবিগুলা দেখতে দেখতেই মাচুপিচু ঘুরে এলাম
মাচুপিচুর বিস্তারিত জানার জন্য অপেক্ষায় আছি।

এই জায়গাটা আমি আপনার আগেই দেখসি।

কিন্তু স্বপ্নে

খুব ঈর্ষণীয় বেপার আপনি এত জায়গা ঘুরে ফেলছেন .....................খুব ভালো পোস্ট ..........কিছু বলার নাই

সেই কবে " ছোটদের কাগজ " এ পড়েছিলাম মাচু পিচুঁ এর কথা।বহু ছবি দেখেছি,আগেও,কিন্তু এবার যেন একেবারে সশরীরে বেড়িয়ে এলাম।

অসাধারণ সব ছবি সম্বলিত একটা পোস্ট । খুবই ভালো লেগেছে ।
তবে আপনার এর পরের পোস্টগুলোতে কোনো মন্তব্য করব না । কিভাবে করব বলেন , নতুন কোনো ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না এসব অসাধারণ সব লেখার মন্তব্যরে জন্য ।

অসাধারণ সব ছবি সম্বলিত একখানা পোস্ট ।

আচ্ছা অণু, আপনি জিওগ্রাফিতে কয়বার গিয়েছেন?

আমার তো ভবের হাটের ফিজা স্যরের মতন বলতে ইচ্ছা করতাসে, "ওরে না রে! "

এই রকম যায়গায় যারা সেই আমলে থাকত তাঁরা কত সুখীই না ছিল। আহা! আমার জন্মও যদি তখন হতো।

এইবার গালাপাগোস আইল্যান্ডে যান। ওখানকার সমুদ্রেও ডাইভিং করে আসেন।

ভালো লাগলো.....................

প্রথম ছবিটা (পেছনে বাংলাদেশ লেখা) দারুন অণুদা। পোষ্টে পাচঁতারা। এখন বলেন কত খরচ হবে ল্যাটিন আমেরিকা ঘুরতে !!

আউটসাইডার

এই মিয়া, বাকি লেখা কই...মন্তব্য না লিখা বাকি লেখা+ছবি ছাড়েন।

বরাবরের মতোই চমৎকার।

...ছোটবেলায় 'ইনকা রাজার গুপ্তধন' নামে একটা বই পরেছিলাম। আপনার পোষ্টটা দেখে সে কথা মনে পরলো। নাইস পোষ্ট

দেশে ছিলাম বলে এই পোস্টগুলো পড়া হয়নি। এখন পড়লাম আর অভিশাপ দিলাম, অণুভাই যেন শিগগির পাত্থর হয়ে যায়

আপ্নের আওয়াজ নাই কেন? পেটে অসুখ?

ছোটবেলা একটা উপন্যাস পড়েছিলাম, ইনকা রাজার গুপ্তধন, ওটি মনে করিয়ে দিলেন।

অসাধারন ছবি, চমৎকার বর্ণনা।

ধন্যবাদ অণু হারানো নগরীকে পুনরাবিস্কারের জন্য।

সত্যজিৎ রায়ের আগুন্তুকের মুখে মাচু পিচুর বর্ণনা শুনে বহু আগেই মনে মনে পণ করেছিলাম কোন এক সময় মাচু পিচু দেখতে যাবোই, আপনার এই লেখাটা পড়ে সেই আসা আরো গাঁড় হল।