সবকটা জানালা খুলে দাওনা .. ‘জানালা’ খুলে দেবার বিষয়টা আমাদের গদ্যে,পদ্যে বিভিন্নভাবে বলা হয়েছে, বলা হচ্ছে, আরো বলা হবে। কিন্তু এই শব্দগুলো একসাথে শুনলে যে গানের কথা আমাদের মনে পড়ে তার সাথে আমাদের নিরাকার বোধ জড়িত। এই জানলা খুলে দেয়ার সাথে একটা দেশের কতটা আবেগ জড়িত হয়ে যাবে তাকি জানতেন প্রয়াত নজরুল ইসলাম বাবু যখন তিনি অক্ষরে অক্ষরে গেঁথেছিলেন এই অবিনাশী গান; কতটা বুঝেছিলেন আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল যখন তিনি ভেতরের সবটুকু আবেগ নিয়ে জল ছাপিয়ে যাওয়া দু’চোখে প্রথমবার সুরে গেঁথেছেন, কিংবা সাবিনা ইয়াসমিন, তিনি যখন প্রথম তার কিন্নর কণ্ঠে গানটা তুলেছিলেন। আমাদের ভাগ্য ভালো এখনো এই গানটির ফিউশন করার চেষ্টা কেউ করেনি।
(ছবিঃ কাযিমিরেয পি'হস্কি)
ধলপহরের উজ্জল কমলারঙা সূর্যরশ্মির প্রখরতায় আঁধার ক্রমশ লুপ্ত হয়ে যাচ্ছে যাত্রাপথ থেকে, আলোর বন্যায় ভাসছে চারিদিক, গাড়ির শক্তিশালী ইঞ্জিনের আওয়াজ এড়িয়ে কানে আসছে পাখ-পাখালির জেগে ওঠার আভাস, জেগে উঠছে একে একে আমার সহযাত্রীরাও।
একখানা টেবিল ঘিরে চলছে জম্পেশ আড্ডা। উপস্থিত আছেন এজরা পাউন্ড, গ্যারট্রুড স্টেইন, হেনরি মিলার, জেমস জয়েস, আর্নেস্ট হেমিংওয়ে, সিনক্লেয়ার লুইস, স্কট ফিটজেরাল্ড, স্যামুয়েল বেকেট, পল ভ্যালেরি। তুমুল হৈ হট্টগোল, করতালির সমাহার। আড্ডার বিষয়বস্তু- সমকালীন সাহিত্য। নিশ্চয়ই ভাবছেন বিশ্বসাহিত্যের এই রথী-মহারথীরা একাট্টা হয়েছেন এমন কোন আড্ডায়!
টুইটারের স্ক্রিনে ভেসে আসল একটা বার্তা - ‘গড ইজ গ্রেট’। সাথে সাথেই খুশির জোয়ার। অসংখ্য অভিনন্দন।
বার্তা প্রেরক নরেন্দ্র মোদী, মুখ্যমন্ত্রী,গুজরাট। গড গ্রেট এই কারনেই যে গুজরাট দাঙ্গার কেলেঙ্কারি থেকে অলমোস্ট রেহাই পেতে চলেছেন অন্যতম অভিযুক্ত নরেন্দ্র মোদী। ১২ সেপ্টেম্বর সোমবার তাই একটা ঐতিহাসিক দিনই বটে!
বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষুদ্রতম স্বায়ত্বশাসিত দেশ ভ্যাটিকান সিটি আয়তনে মাত্র এক বর্গ কিলোমিটারের চেয়ে কম হলেও এর প্রতাপ দৌর্দন্ড। বিশ্বের নানা প্রান্তের শতকোটি ধর্মপ্রাণ ক্যাথলিক নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখে এই ক্ষুদে ভূখণ্ডটিকে, এখানেই যে বাস করেন তাদের ধর্মের জীবিত সবচেয়ে সন্মানিত ব্যক্তি পোপ!
“ওরা আমার কথা শুনছে না।”
-এই ছোট উত্তরটি করেছিলেন এই উপমহাদেশের এক মহান নেতা। প্রশ্নকর্তা নেতাজী সুভাষ বোসের দাদা শরত বোস। সময় ১৯৪৭ এর প্রথমার্ধ।
ঠিক কি ছিল প্রশ্নটায়। কাদের উদ্দেশ্য করে বলা হয়েছিল কথা গুলো? অর্থাৎ ‘ওরা’ কারা? এর উত্তর খোঁজার আগে একবার একবিংশ শতাব্দীতে টার্ন করি।
সারা বিশ্বের যতগুলো যুদ্ধের ময়দানের নাম মানুষের মুখে প্রত্যহ উচ্চারিত হয় ( যেমন- পলাশী, পানিপথ) তার মধ্যে নিঃসন্দেহে ওয়াটার লু সবচেয়ে বিখ্যাত। ফরাসী সম্রাট নেপোলিয়ন আর ডিউক অফ ওয়েলিংটনের ঐতিহাসিক যুদ্ধ আর নেপোলিয়নের পরাজয়, সেই সঙ্গে তার সাম্রাজ্যের যবনিকাপাত, সবকিছু মিলিয়েই ওয়াটার লুকে পরিচিত করেছে এক বিশ্ববিদিত নামে।