[justify]কালো মাণিক পেলে বেশি ভালো খেলতেন, নাকি ফুটবল ঈশ্বর ম্যারাডোনা ?? মিশেল প্লাতিনি তুলনামূলক কতটা এগিয়ে জিনেদিন জিদানের চাইতে, অথবা পিছিয়ে ?? ১৯৭০ এর ব্রাজিল বেশি ভালো, না ১৯৫৪ এর হাঙ্গেরী ?? স্বপ্নের দল হিসেবে ক্রুইফের বার্সেলোনা না সাচ্চির মিলান- কোন দলটি এগিয়ে ?? ...
প্রার্থনার শক্তি ও সামর্থে আমি মোটামুটি আস্থাশীল। আমার মনে আছে, বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের সাথে ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধে এসে গোটা বাঙালীর সমস্ত আবেগ আর ভালোবাসা যেন কেন্দ্রীভূত হয়েছিলো ১১টি দামাল ছেলের মাঝে। নিজের অজান্তেই আমরা সবাই সেদিন এই ছেলেগুলোর জন্য প্রার্থনা করেছিলাম। চোখের জলে হয়তো ভিজে গেছি আমরা, কিন্তু শেষ বলটি না হওয়া পর্যন্ত আমরা প্রার্থনা করে গেছি। বাংলাদেশ ফুটবল দলের জন্য কিংবা দেশীয় কোন ক্ল
[justify]অদ্রোহ আনাড়ি হাতে ভুস করে আমার মুখের উপর সিগারেটের ধোঁয়া ছেড়ে বললো, "স্যার যা করেন, মঙ্গলের জন্যেই করেন।"
প্রতি বছর এই সময় সুইডেনের প্রায় সব গুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল স্কুলের ছেলে মেয়েদের মাঝে ইন্টার ইউনিভার্সিটি ব্রানবল টুর্নামেন্ট হয়। ব্রানবল খেলার সাথে ক্রিকেটের কিছু মিল খুঁজে পাওয়াতে কিছু না বুঝেই আগ্রহী হয়ে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি টিমে নাম দিয়ে ফেলি!
বাংলাদেশের সাবেক ক্রিকেট কোচ জেমি সিডন্স। মাত্র গত সপ্তাহেই তিনি নিজের দেশ অস্ট্রেলিয়ায় ফিরে গেলেন। চার বছরে বাংলাদেশকে তিনি কম চিনেননি। আমরাও তাঁকে কম জানিনি। যাওয়ার আগে এদেশের অনেক ক্রীড়ামোদীর শ্রদ্ধামিশ্রিত ভালোবাসা তাঁকে ঘিরে ছিল। কিন্তু নিজের দেশে ফিরে যেতে না যেতেই তিনি যেসব কথাবার্তা বলতে শুরু করেছেন তা শুনলে অবাক হতেই হয়।
জাহিদ ভাইয়ের কাছ থেকে আচমকা আমন্ত্রণ পেয়েছিলাম দাবা খেলার। উনি কানাডাতে থাকেন, আমি ইউরোপে। ইন্টারনেটের কল্যাণে দুরত্ব খুব সমস্যা করে না। আন্তঃমহাদেশীয় দাবা খেলতে থাকি আমরা। টুকটাক খেলাতে আর কথাতে আমরা আবিষ্কার করি, দাবা খেলেন এরকম পরিচিতজনের সংখ্যা নেহায়েত কম নয়। অনেকেই নিভৃতে দাবা খেলেন। অনেকেরই দারুণ পছন্দের খেলা এটি। আর সবার কথা জানি না, আমি দল পাকাতে দারুণ পছন্দ করি। দল পাকাতে পারলেই হৈ-হুল্লো
প্রিয় শচীন,
আমাদের ড্রইংরুমের শোকেসের কাঁচটায় আপনার একটা স্টীকার লাগিয়েছিলাম ক্লাস থ্রি-ফোরে পড়ার সময়। ১৬-১৭ বছর পরে স্টীকারটা এখন পুরনো হয়ে গেছে, কিন্তু পুরনো হয়ে যাননি আপনি। ছোটবেলা থেকে পেপার কাটিং জমানো শখ আমার- পুরনো কাগজগুলোর বেশিরভাগ জুড়েই আপনার ছবি আর খবর। আমার কাছে পৃথিবীতে দুই ধরণের ব্যাটসম্যান আছে — এক, পৃথিবীর শুদ্ধতম ব্যাটসম্যান শচীন টেন্ডুলকার; দুই, বাকি সবাই।
[justify]
১.
আজ বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসে পাকিস্তানের সাংবাদিক হামিদ মীরের একটি লেখা ছাপা হয়েছে দৈনিক প্রথম আলোতে ‘বাংলাদেশের কাছে ক্ষমা চেয়ে প্রস্তাব নেওয়া উচিত’ শিরোনামে।
পোস্ট খুব সংক্ষেপ।
আজ ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাথে পাকিস্তানের বিশ্বকাপ কোয়ার্টার ফাইনাল খেলা ছিলো।
খেলার আগে ইন্টারনেটের বদৌলতে এক চ্যানেলে শুনলাম ইমরান খান বলছে, বাংলাদেশিরা পাকিস্তানকে সমর্থন করবে। কারণ, ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাথে বাংলাদেশের হারের বদলা নিবে পাকিস্তান।
বিশ্বকাপ ক্রিকেট ২০১১র প্রথম রাউন্ড শেষে উৎপাত শুভ্রের মন ঝরঝরা, মেজাজ ফুরফুরা, দিল চনমনিয়া। এর কারণ অবশ্যই আশরাফুলের বোলিং সাফল্য কিংবা সাকিবের ক্যাপ্টেন্সি ব্যর্থতা নয়; বরং বাংলাদেশের বিদায়ে পাকিস্তানের খবরে মনো সংযোগের সুবিধা। বাঙালি এই এক দেড় মাস জ্বালায়া মারছে। মাশরাফি-সাকিব-আশরাফুল-তামিমের দাপটে কাকমল, উকমল, ম্যারিমিফ্রিদি, শোয়েবদের খবর নেহাত পানসে হয়ে গেছে। কিন্তু এখন বাঙালিদের একটা বিরাট অ