বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত আসামী মেজর (অব.) নূর চৌধুরীকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে আবারো অস্বীকৃতি জানিয়েছেন কানাডার রাষ্ট্রদূত হিদার ক্রুডেন। ঢাকায় নিযুক্ত কানাডার এই হাইকমিশনার গত ০৪ ডিসেম্বর পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনির সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে এ কথা জানান। এ সময় তিনি বলেন “আমাদের সরকারের নীতি খুব স্পষ্ট। কোনো ব্যক্তি তার দেশে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত হলে আমরা তাকে সেখানে ফেরত
(১) স্বামীর প্রলাপ
জনতা পার্টির সভাপতি (ভারতীয় জনতা পার্টি মানে বিজেপি নয় কিন্তু) Subramanian Swamy-র নামকে বাংলায় লিখতে গেলে ফোনেটিকে কাছাকাছি হয় সুব্রমন্যন, যদিও আনন্দবাজারের ব্যবহৃত সুব্রহ্মণ্যন বানানটাই বেশি মূলানুগ, ব্যুৎপত্তির দিক থেকে। আর সেই নামের কী অর্থ? এই ব্যক্তির সু-ব্রাহ্মণত্ব আছে, অর্থাৎ ইনি চতুর্বর্ণের শ্রেষ্ঠ, জ্ঞানী, সম্মানার্হ। কিন্তু তাঁর মুখনিঃসৃত মহান বাণী নিয়ে এই ঘোর কলিযুগে ম্লেচ্ছরা আজকাল কিছু প্যাঁচাল তুলেছে।
যানজট বা যাতায়ত ব্যবস্থাপনায় বাস সবসময়ই প্রাইভেট কারের চেয়ে বেশি আদরনীয় কারণ, একই সংখ্যাক যাত্রী বহন করার জন্য যতগুলো বাস লাগে সেগুলোর বদলে কার ব্যবহার করলে তা অনেক বেশি রাস্তা দখল করে যানজট বাড়ায়। যেমন: ১২০ জন যাত্রী বহন করতে ৩০টা কার কিংবা ৩টা বাস লাগবে। ৩০টা প্রাইভেট কারের চেয়ে ৩টা বাস রাস্তায় এবং পার্কিংএ অনেক কম জায়গা নেয়। এছাড়া জ্বালানী খরচের কথা চিন্তা করলেও ৩০টা কারের চেয়ে ৩টা
মেহেরজানের আজ মন খারাপ। গোলাপী মলাটের ডাইরির শূণ্য পাতার দিকে এক দৃষ্টে চেয়ে থাকে সে। পাতার উপরে কোণায় ডিসেম্বরের ৩ তারীখটা যেন তার দিকে তাকিয়ে মিটমিট করে হাসতে থাকে। পাশেই খোলা আজকের প্রথম আলো। আবার খেলার পাতাটা হাতে নেয়। কয়বার পড়া হলো আজকের খেলার খবরগুলো?
ইউনুস খান হাতটা এমনভাবে মুশফিকুর রহিমের কাঁধে রাখলেন যেন বড় ভাই সাহস দিল ছোট ভাইকে। একটু পর ট্রফি উন্মোচন পর্বে মিসবাহ-উল-হকের পাশেও আকৃতি-শরীরী ভাষায় ছোট ভাইয়ের মতো লাগল মুশফিককে।
ঢাকা আমার ঢাকা
স্বপ্ন এবং ভালোবাসার রঙ তুলিতে আঁকা।
ঢাকা আমার ঢাকা
ঐতিহ্যের চারশো বছর স্মৃতির সুবাস মাখা।
ঢাকা আমার ঢাকা
হঠাৎ করেই থমকে যাবে ইতিহাসের চাকা?
ঢাকা আমার ঢাকা
ক্যান যাবে না এই ঢাকাকে ‘এক শহরে’ রাখা?
ঢাকা আমার ঢাকা
এক শহরে দুইটা মেয়র!! বোকার স্বর্গে থাকা!?
ঢাকা আমার ঢাকা
দ্বিখণ্ডিত করছে তোমায় গোবর্ধনের কাকা!
ওরে গোবর্ধন
চোখ খুলে দ্যাখ কান পেতে শোন--ক্ষুব্ধ জনগণ।
নুরুল একদিন ডাক দিয়েছিলেন , জেগে উঠেছিলো এদেশবাসী অন্যায়ের বিরুদ্ধে। প্রিয় পাঠকগণ বাংলাদেশের সামনে আরেক মহা বিপর্যয় উপস্তিত। সেই ১৮৮৫ সালে সামান্য সার্ভে স্কুল থেকে কলেজ অতঃপর বিশ্ববিদ্যালয় বর্তমানের বুয়েট। এতদ অঞ্চলের মুসলিমদের তথা বাঙ্গালি মুসলিমের প্রযুক্তি শিক্ষার প্রাণকেন্দ্র এই বুয়েট। স্বাধীন দেশে তা পরিণত হয়েছে প্রযুক্তিখাতে শেষ ভরসাস্থল। সামান্য বিল্ডিং ভাংগা থেকে শুরু করে ফ্লাইওভারের ফাটল, সিমেন্টের মান যাচাই থেকে শুরু করে বর্জ্যব্যসস্থাপনা সবক্ষেত্রেই কাজের কাজী বুয়েট তথা বুয়েটিয়ানরা।
সাবমেরিন কেবলে যুক্ত হওয়ার আগে বাংলাদেশ বহির্বিশ্বে ইন্টারনেটে যুক্ত হওয়ার জন্য ভিস্যাটের উপর নির্ভর করত। ভিস্যাটের মাধ্যমে তথ্য আদানপ্রদান অনেক ধীরগতির এবং অনির্ভরযোগ্য। তাই প্রয়োজন ছিলো দ্রুততর ফিজিক্যাল মাধ্যমে বহির্বিশ্বে যুক্ত হওয়া। অপটিক্যাল ফাইবারের মাধ্যমে তথ্য আদানপ্রদান অবিশ্বাস্য রকমের দ্রুতগতির, তাই একটা বহুজাতিক কনসোর্টিয়াম গঠন করে সমুদ্রের নীচ দিয়ে বয়ে যাওয়া অপটিক্যাল ফাইবারের সংয
এক খানা কৌতুক বলিয়া শুরু করা যাক। পূর্বে শুনিয়া থাকিবেন হয়ত, স্বর্গের দুয়ারে প্রবেশের পূর্বে অনেক প্রকার ঘটনা ঘটিয়া থাকে, সেই রূপ একখানি ঘটনা সংশ্লিষ্ট কৌতুক।
[justify]প্রায় ২ বছরের শীতনিদ্রার পর আবারো আলোচনার টেবিলে টিপাইমুখ বাঁধ। ২০০৯ সাল ছিল টিপাইমুখ বাঁধ নিয়ে আলোচনার বছর। সেই সময়ের সংবাদ মাধ্যমে লেখালেখি, ভিডিও, আর প্রতিবেদনের ছড়াছড়ি দেখতে পাবেন। ১৯৫৪ সালে যে পরিকল্পনার শুরু, ১৯৭৪ সালে তার বাস্তবায়নের স্থান নির্ধারণ, আর ২০০৯-এর দিকে এসে তার নির্মাণ কাজ শুরুর কথা ছিল। আমাদের সংসদীয় কমিটি ভারত সফরে থেকে ফিরে এসে সে সময় মন্তব্য করেছিলেন,