Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

চিন্তাভাবনা

মেয়রের গাড়ী ভাঙ্গা এবং কিছু কথা।

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ০৭/০৮/২০১১ - ১:৩৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সপ্তাহ খানেক আগে গুগল বাজে কে যেন আমাকে একটা ভিডিও লিঙ্ক পোস্ট করল। ভিডিও টা আমি চালু করে দেখি নাই, ফেইসবুক, ইঊ টিউব লিঙ্ক আমার অফিসে বন্ধ বলে আমার আগ্রহ ও ছিল না। তবে স্পষ্ট মনে আছে ভিডিওটার মেইন পেজে যে ছবি দেখা যাচ্ছিলো তা হচ্ছে, রাস্তার পাশে পার্ক করা একটা গাডীর উপর দিয়ে একটা সামরিক যান ‘ট্যাংক’ চালিয়ে দেয়া হয়েছে। চালক আবার সূটেড কোট পরা, দেখে সাধারন মানুষই মনে হয়।


‘আ ম্যাজিকাল জার্নি’ (৪)

দিহান এর ছবি
লিখেছেন দিহান [অতিথি] (তারিখ: শনি, ০৬/০৮/২০১১ - ৪:৪০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রেগন্যান্সির প্রথম পাঁচমাস পর্যন্ত পাঁচতলায় ছিলাম। অফিস থেকে এসে বেহুশের মতো শুয়ে থাকতাম। বর আসতো আমার আরো ঘন্টা দুয়েক পরে। একদিন ফোন করলো -দিহান, একটা পাখি আনবো?
-কি পাখি?
-ঈগল পাখি।
-ঈগল আমরা কোথায় রাখবো? আচ্ছা নিয়ে আসো।

বর ফিরলো। আমি বললাম ‘পাখি কই’?
-আরে পাখি নাতো, আমি একটা শীতল পাটি কিনবো কিনা সেটা জিজ্ঞেস করেছিলাম। তুমি ভেবেছো পাখি?
-আমি ভেবেছি ঈগল পাখি!!


হত্যা অথবা মৃত্যু

আশালতা এর ছবি
লিখেছেন আশালতা (তারিখ: শনি, ০৬/০৮/২০১১ - ৯:১২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছোটখাটো শ্যামলা চেহারার নাজমা বেগম থাকেন ছোট্ট এক উপজেলা শহরে। পরিবার পরিকল্পনা অফিসে হেলথ ভিজিটর পদে কাজ করেন, স্বামী সেই অফিসেই আরও নিচু এক ধাপের কর্মচারী। এঁদের ছেলেমেয়েরা মাঝে সাঝে শহরে বেড়াতে এলে আমাদের পাড়াসুদ্ধু বাচ্চাদের বড় দুঃখ হত। দুঃখটা বৈষয়িক। ওরা ওই বয়েসেই ব্যাটারিওলা গাড়ি, আলোজ্বলা কেডস এইসব দুর্লভ সম্পদের অধিকারি ছিল। একবার মেয়েকে সোনার ঘড়ি কিনে দিয়ে আমাদের সবাইকে তাক লাগি


প্লিজ প্রধানমন্ত্রী, আমার মাকে বাঁচান…

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ০৬/০৮/২০১১ - ৮:৩২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

**কখনো ভাবিনি যেই সচলায়তনে আমি অনুকাব্য, কবিতা, ছড়া লিখেছি; সেই সচলায়তনে আমাকে এক অসহায় সন্তান হয়ে দুঃখগাঁথা লিখতে হবে। বড় বিক্ষিপ্ত, হতাশা-ভারাক্রান্ত মন নিয়েই আজ লিখছি। তাই অনুরোধ জানাই ভুলভ্রান্তিগুলো ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার জন্যে…**


আমার ছেলে এবং সিগারেট

সুমন_সাস্ট এর ছবি
লিখেছেন সুমন_সাস্ট [অতিথি] (তারিখ: শনি, ০৬/০৮/২০১১ - ৮:২৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার ছেলে অনুভব। বয়স সাড়ে তিন বছর। সিগারেটের সাথে ইতিমধ্যে তার এক ধরনের সম্পর্ক তৈরী হয়ে গিয়েছে। এই সম্পর্ক নিয়েই আমার এই লিখা। তবে মূল ঘটনায় যাওয়ার আগে অনুভব সম্পর্কে ২/১ টা কথা বলে নেয়া ভাল। অন্যান্য সকল বাচ্চাদের মতই সেও তীব্র কৌতুহল আর ক্রিয়েটিভিটি নিয়ে জন্মেছে। আমরা সবসময়ই চেষ্টা করি আমাদের পক্ষ থেকে যতটুকু সম্ভব তার কৌতুহলকে উৎসাহ দেয়ার। আর তার ক্রিয়েটিভিটির ঘটনাগুলো নিয়ে অনেকদিন ধরেই ইচ্ছা


অচলায়তনের কথাঃ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়-এর নাট্যকলা ও সঙ্গীত বিভাগ; একটি রিপোর্ট আর সবার ভাবনা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ০৬/০৮/২০১১ - ৮:১৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা ও সঙ্গীত বিভাগ
উপাচার্যের স্বেচ্ছাচারিতার শিকার শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নিরঙ্কুশ ক্ষমতা ও বেনজির স্বেচ্ছাচারিতার শিকার হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়টির নাট্যকলা ও সঙ্গীত বিভাগ। গত ২৩শে জুলাই বিভাগের এ্যাডহক নিয়োগপ্রাপ্ত ৩ শিক্ষকের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার পর চাকরীর সময়সীমা নবায়ন না করা নিয়ে নাট্যকলা ও সঙ্গীত বিভাগে এই অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে।


আমি কতটা সিগারেট খেতে পারি

সুমন_সাস্ট এর ছবি
লিখেছেন সুমন_সাস্ট [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ০৩/০৮/২০১১ - ১:৩৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার প্রথম সিগারেট খাওয়া শুরু যখন আমি ক্লাস নাইন এ উঠি। ক্লাসে একটা ষন্ডা প্রকৃতির ছেলে ছিল। নাকের সামনে সিগারেটের ধোঁয়া ছাড়ত। ওকে কিছু বললে মার খাওয়া ছাড়া কোন উপায় ছিল না। তাই মাঝে মাঝে ধোঁয়া খেয়ে মেনে নেওয়া বা ওকে এড়িয়ে যাওয়া ছাড়া অন্য কোন উপায় পাইনি।


‘আ ম্যাজিকাল জার্নি’ (৩)

দিহান এর ছবি
লিখেছেন দিহান [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ০২/০৮/২০১১ - ৮:১৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অন্তঃস্বত্তা অবস্থায় মনটা খুব দুর্বল হয়ে যায়। প্রাথমিক শরীরখারাপ ভাব একটু সামলে উঠার পর আমি দেখতে পেলাম চারপাশে অটিস্টিক এবং প্রতিবন্ধি মানুষের সংখ্যা অনেক বেশি। আগে কিন্তু এরা আমার চোখে পড়েনি। আমার গলিতেই চারতলার এক বারান্দায় এক মাকে দেখলাম বুদ্ধি প্রতিবন্ধি ছেলেকে নিয়ে দিশেহারা মুখে বসে থাকেন। অফিস বিল্ডিং এর লিফট ম্যানের কাছে একজন বসে থাকে প্রতিদিন। ট্রাফিক সিগন্যাল এ পড়লে তো হাত নেই, পা নেই, চোখ নেই এমন অনেকে ছুটে আসে টাকা চাইতে। রাস্তার পাশে হিজড়াদের আমার চোখ খুঁজে নিতো। প্রচন্ড ভয়ে মন কুঁকড়ে যেতো। সুদূর শৈশবে বাসার বুয়ার কাছে শোনা গল্প মনে পড়ে যেতো ‘এক মেয়ের সাপের মতো দেখতে বাচ্চা হয়েছে...’। দিনরাত একটাই চাওয়া ‘একটা সুস্থ বাচ্চা হোক’।


একটি বীর জাতির গল্প!

স্বপ্নহারা এর ছবি
লিখেছেন স্বপ্নহারা (তারিখ: সোম, ০১/০৮/২০১১ - ১০:৫৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(ডিসক্লেইমারঃ প্রবলভাবে জেনারেলাইজ করা পোস্ট! মুড়ি-মুড়কি-চিনি-সয়াবিন তেল-ছোলা সবই একদর। বেশি দামী জিনিসের প্রবেশ নিষেধ!)


বিদেশে বাংলাদেশ অ্যাম্বাসেডর(বৃন্দ)

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি
লিখেছেন এস এম মাহবুব মুর্শেদ (তারিখ: সোম, ০১/০৮/২০১১ - ১০:০৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ফেইসবুকে একটা ভাইরাল ভিডিও ছড়িয়েছে। ওমানে বাংলাদেশ অ্যাম্বাসেডর নুরুল আলম চৌধুরী একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রেখেছেন। ভিডিও কবে ধারণ করা সেটা নিশ্চিত না হলেও ইউটিউবে জুন ২০১১ তে আপলোড করা হয়েছে। কথা না বাড়িয়ে প্রথমে ভিডিওটি শেয়ার করি।