Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

চিকিৎসা বিজ্ঞান

মৌরিতানিয়াগো

সবুজ বাঘ এর ছবি
লিখেছেন সবুজ বাঘ (তারিখ: বুধ, ২২/০২/২০১২ - ১২:৪৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মায়োনিজ মাখানো ঘুড়ার ডিম দ্বারা ভাত পান করার পর
শইল্যে একটা মৌরিতানিয়া বাসা বাঁন্ধে
আমি তারে বললাম, মৌরিতানিয়াগো...আমি তুমাকে ভালোবাসি
ভালোবাসি তুমার আধার কালো চোখ মিটিমিটি হাসি
বাসি ফুলসদৃশ নধর অধর গিধরের ন্যায় পান করিতে
তাহার পর টাইগ্রিস নদীর জলে চান করিতে
আমাগো চাইরপাশে তখন ফ্যান্টাশটিক সব দৃশ্যাবলি


সংকোচ না করে আসুন ইউ টি আই কে জানি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১১/০২/২০১২ - ৯:৩৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[left]সেদিন আমি আমার এক অ্যান্টির সাথে কথা বলছিলাম। সবার কথা খোঁজখবর নিতেই বলল অ্যান্টির বড় মেয়েটি অসুস্থ। জিজ্ঞেস করলাম কি হয়েছে ওর কিন্তু অবাক হলাম উনি কিছুটা সংকোচ বোধ করছে রোগটি ব্যাপারে আমার কাছে বলার জন্য। আমি বললাম সংকোচ বোধ করছ কেন কি এমন হয়েছে তার পর উনি আমাকে খোলে বলল যে মেয়েটির ইউ টি আই হয়েছে। তারপর আমি অ্যান্টিকে বললাম এটা নিয়ে এতো সংকোচ বোধ করতেছিলে কেন এটা তো একটা রোগ মাত্র।


সুপারবাগ: নরকের কীট

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি
লিখেছেন অনার্য সঙ্গীত (তারিখ: শনি, ১১/০২/২০১২ - ৪:৫৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একবার বছরের শেষ ভাগের এক বিকেলে ধুম ছোটাছুটির পর সন্ধ্যার দিকে আবিষ্কার করলাম হাঁটতে গেলে দু পায়ের পেছনের রগে হালকা ব্যথা পাচ্ছি। গ্রামে বছরের শেষ সময়টা অদ্ভুত ছিল। ধান উঠে যেতো বলে বিলগুলো ফাঁকা থাকতো, কেটে নেয়া ধান গাছের গোড়ার দিকটা গোছা গোছা রয়ে যেত সেখানে। নরম মাটি। বাতাসে ধানের গন্ধ, মাটির গন্ধ, তুলে নেয়া মটরশুঁটি গাছের গন্ধ। সব মিলিয়ে সবটা বিকেল-সন্ধ্যা সুগন্ধি হয়ে থাকতো। সময়েরও যে সুগন্ধ থাকতে পারে সেই অলৌকিক অনুভুতি বাংলাদেশের গ্রামে ছাড়া আর কোথাও পাওয়া যায় বলে আমার জানা নেই। এখন ভাবলে, সেই সময়টটাকে দালির ছবির চাইতেও মহান আর বিমূর্ত মনে হয়!

সেরকম পরাবাস্তব এক বিকেল পায়ের রগে ব্যথা টের পেলাম। মা'কে গিয়ে বললাম, পায়ে টান লাগছে। মা ছাদে গাছশুদ্ধ শুকোতে দেয়া মটরশুঁটির ঝাড় উল্টেপাল্টে দিচ্ছিলেন। আমাকে বললেন, খেলতে গিয়ে বোধহয় উল্টোপাল্টা টান পড়েছে। বিশ্রাম নাও, ঠিক হয়ে যাবে। সেদিন রাতের আর কিছু মনে পড়ে না। মনে পড়ে, পরদিন সকালে উঠেই তারস্বরে মা'কে ডাকতে লাগলাম। অলৌকিক মা ছিলেন আমার। কিছু না হলেও চিল্লিয়ে মা'কে ডাকতাম। মা এসে "সব ঠিক" করে দিতেন। আর সেদিন তো বড় কিছু হয়েছিল। সকালে উঠে আবিষ্কার করেছি আমি আর হাঁটতে পারছি না!


পারকিনসন্স একটি রোগ, এটি কোন পাপের ফল নয়!!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৬/০১/২০১২ - ৩:০৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মোহাম্মদ আলী, ইয়াছির আরাফাত, মাইকেল জে ফক্স, পোপ জন পল টু র মত এই বিখ্যাত ব্যক্তিদের এমনকি হিটলার মত কুখ্যাত ব্যক্তির ও একটি জায়গায় মিল আছে আর তা হল একটি রোগ। যেই রোগটির পরিচিত নামটি হল পারকিনসন্স রোগ। জীবনে কোন এক সময় ওনারা প্রত্যেকই এই রোগটি ধারা আক্রান্ত হন। হ্যাঁ আজকে আমি এই রোগটি নিয়ে বলার চেষ্টা করব।


ডুয়েসবার্গের গবেষণাপত্র: এইডস মহামারী বলে কিছু নেই! ছিলও না কখনো!

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি
লিখেছেন অনার্য সঙ্গীত (তারিখ: শনি, ১৪/০১/২০১২ - ১২:২৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এইচআইভি নামের ভাইরাসটি এইডস রোগের জন্য দায়ী। এইডস হলে শরীরের নিজস্ব রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা দূর্বল হয়ে যায়। এরকম পরিস্থিতিতে, আপাত নীরিহ রোগগুলোই ভয়াবহ হয়ে ওঠে। এইডস কথাটার লম্বা মানেও সেই কথাই বলে। সহজ বাংলায় বললে, এইডস অর্থ "রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়ার লক্ষণ"! রোগীর রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেছে সেটা বোঝা যাচ্ছে, কারণ রোগী নানারকম সহজ-কঠিন রোগে আক্রান্ত! রোগ সারছে না! শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেছে বলেই সারছে না!

ডুয়েসবার্গ কী বোমা ফাটিয়েছেন সেটা আগের লেখাতেই বলেছি। তিনি বলতে চেয়েছেন, এইডস নিয়ে তোমরা অনর্থক লাফাচ্ছ! লাফালাফি বন্ধ করা দরকার! কারণ,

  • এইডস কোনো মহামারী নয়।
  • এইচআইভি ভাইরাসটিই যে এইডসের জন্য দায়ী তার শক্ত প্রমাণ নেই। ভাইরাসটি বরং নীরিহ!
  • এবং, এইডসের বর্তমান চিকিৎসা ক্ষতিকর! লোক এইডসে নয়, মরছে ওষুধে!


এইচআইভি-এইডস মহামারীর অস্তিত্ব নেই?!

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি
লিখেছেন অনার্য সঙ্গীত (তারিখ: সোম, ০৯/০১/২০১২ - ৪:৩৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শুক্রবারে এক্সপেরিমেন্টের ফাঁকে অভ্যসবশত পরিচিত বিজ্ঞান পত্রিকাগুলোতে ঢুঁ মারছিলাম। ন্যাচারে (nature.com) বিশেষ প্রজাতির সাধারণ পিঁপড়াদের দৈত্যাকার প্রহরী পিঁপড়া হয়ে ওঠা বিষয়ক খবরটা নজর কাড়ল। বিজ্ঞানের পৃথিবীতে চমক না থাকাটাই অস্বাভাবিক। অভ্যেস হয়ে যাওয়ায় এসব খবরে এখন আর চমকাই না। তবে সত্যি সত্যি দারুণ চমকে উঠলাম পরের খবরটাতেই। একটা গবেষণাপত্র প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে অস্বীকার করা হয়েছে এইচআইভি ভাইরাসসের সঙ্গে এইডসের সম্পর্ক ! গবেষণাপত্রটি ন্যাচারে প্রকাশিত হয়নি। ন্যাচার বরং এটির উপর একটি নিবন্ধ ছেপেছে। নিবন্ধটি এবং পরবর্তীতে মূল গবেষণাপত্রটিও আমি আক্ষরিক অর্থেই হাঁপাতে হাঁপাতে পড়েছি! এইচআইভি ভাইরাস এইডসের জন্য দায়ী নয়? এইডস কোনো মহামারী নয়? এইডসের টিকা/ওষুধের যে যুগব্যপী গবেষণা, পরীক্ষামূলক ব্যবহার সেসবের দরকার ছিলনা? এইডস পূর্ববর্তী/পরবর্তী নানা সামাজিক-রাষ্ট্রীয় আয়োজন সব অর্থহীন? বলে কী!

১৯৮৪ সালের পর থেকে এইচআইভি/এইডস-এর কারণে বিশ্বের সমাজ-রাষ্ট্র-অর্থনীতি-স্বাস্থ্য যেভাবে ওলটপালট হয়েছে সেটার খুব অস্পষ্ট একটা ধারনা নিয়েই আমি বলতে পারি, এই গবেষণাপত্রটি বিজ্ঞানের বিশ্বে অন্তত গোটা দশেক নাইন-ইলেভেন-এর প্রভাব ফেলবে! ফেলা উচিত।


দরিদ্র মানুষের সেবায়ঃ এডরিক এস. বেকর

অরফিয়াস এর ছবি
লিখেছেন অরফিয়াস (তারিখ: শনি, ৩১/১২/২০১১ - ১২:৩২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মানবতার সেবায় নিরবে-নিভৃতে কাজ করে যাওয়া মানুষের সংখ্যা খুব বেশি হয়তো নয়, সময়ের স্রোতে হারিয়ে যাওয়া আদর্শের- এই বর্তমানে তবুও কিছু মানুষ আছে, যারা নিজেদের জীবন অপরের জন্য বিলিয়ে দেয়| অনেক মানুষের ভিড়ে তাদের কথা হয়তো আমাদের সামনে আসেনা| এরকমই একজন মানুষ চিকিৎসক এডরিক এস.


হোমিওস্ট্যাসিস (Homeostasis)

নীল রোদ্দুর এর ছবি
লিখেছেন নীল রোদ্দুর [অতিথি] (তারিখ: রবি, ২০/১১/২০১১ - ১:২৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]মানুষ প্রতিদিন ঘড়ির সাথে সাথে ছুটছে। মানুষের সময় ময় ঘুম পায়, ক্ষুধা পায়, ঘুম থেকে উঠে যায়, প্রতিদিনের কাজ করে, সুস্থতা, অসুস্থতা বোধ করে, আবার অসুস্থ অবস্থা থেকে সুস্থ হয়ে উঠে। সব কিছুতেই কেমন যেন একটা রুটিন বাঁধা। আপনি সচেতন ভাবে অনিয়ম করতে যান, দেখবেন, আপনার দেহ ঠিকই বলছে, আমার ক্ষুধা পেয়েছে, এইবার খাও দয়া করে। সারাদিন অনেক কাজ বা অকাজের পর একসময় আপনার দেহ ঠিকই ক্লান্ত হবে, বলবে আর পারছ


ঢাকা-সিলেট বাস ভ্রমণ এবং আমার স্বজাতি ভাবনা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১০/১১/২০১১ - ৭:৫৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পাশ করেছি। পাশ করেছি।

এনাটমি, বায়োকেমিস্ট্রি নিয়ে ভয় ছিল না। ভয় ছিল ফিজিওলজি নিয়ে। শুধু ভয় না, খুবই ভয়। এক্সটার্নাল ছিলেন প্রফেসর মহিদুর রহমান, ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ এর এক্স ইন্টার্নাল। স্টুডেন্ট মহলে তিনি তুমুল জনপ্রিয়। কারন, প্রফেশনাল বা পেশাগত পরীক্ষায় উনি প্রায় কিছু জিজ্ঞেস না করেই পাশ করিয়ে দেন।