পচে যাওয়ার জন্য মরে যাওয়া কোন প্রয়োজন নেই। পচে যাওয়ার জন্য কেবল জন্মানো প্রয়োজন। জন্মের পর থেকেই আপনি প্রতি মুহূর্তে পচে যাচ্ছেন। কীভাবে পচে যাচ্ছেন সেটি বোঝার আগে কীভাবে বেঁচে আছেন সেটি মোটাদাগে বুঝে নেয়া যেতে পারে। একটি কোষের বেঁচে থাকার বর্ণনা দিলেই একটি প্রাণির বেঁচে থাকার নিয়ম বুঝতে পারা যায়।
কোষ একটা আপাত স্বয়ংসম্পূর্ণ জৈবিক সত্ত্বা। অনেকগুলো প্রোিটন মিলে খানিকটা তেল জাতিয় পদার্থ আর শর্করার সঙ্গে একটা থলি বানিয়েছে। সেই থলির ভেতরে বেশিরভাগটাই পানির মধ্যে ডুবে আছে আরো এটাসেটা প্রোটিন, শর্করা, চর্বি, ছোট ছোট যৌগ এসব। আর আছে নানারকমের জটিল কলকব্জা। কলকব্জা তৈরি হয়েছে ওই প্রোটিন-চর্বি-শর্করা মিলিয়েই। এইসব কলকব্জা প্রতিমুহূর্তে ঘটঘট করে কাজ করছে। বেঁচে থাকতে তাদের বিরতি নেই, কেবল খাটনি আর খাটনি। তেল মশলায় চুবানো কলকব্জা ভর্তি প্রোটিন-শর্করার এই থলি হচ্ছে একটা কোষ।
আপনারা হয়তো লক্ষ্য করে থাকবেন চেকবইয়ের হিসাব-নিকাশ আর স্মৃতিচারণ দুটো একসাথে করা খুবই কঠিন। মস্তিষ্কের দুর্গম এবং দুর্বোধ্য একটি অঞ্চল থেকে পর্যাপ্ত সিগন্যাল সংগ্রহের পর এই সংঘাতের কারণ খুঁজে পেয়েছেন স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি স্কুল অফ মেডিসিনের কয়েকজন গবেষক।
কীভাবে একটা গ্রাম বানাতে হয় জানেন?
একটি গ্রামে কী কী থাকে তা নিশ্চয়ই জানেন? এই লেখাটিতে আমরা একটি গ্রাম তৈরি করার কথা বলব। এই লেখাটিতে আমি একটি গড়পরতা গ্রামের কথা বলছি। কিন্তু চাইলে আপনি নিজের মত করেও এটাকে বদলে নিতে পারেন।
গ্রামের শুরুতেই প্রয়োজন একটি ভূখণ্ড। সেই ভূখণ্ডে পর্যাপ্ত মুক্ত বাতাসের ব্যবস্থা থাকতে হবে। গ্রামের মাঝ দিয়ে যেন বয়ে যায় স্রোতস্বীনি নদী। আড়মোড়া ভাঙা পাখির মত শাখা-প্রশাখা মেলে দিয়ে মেলে সেই নদী যেন গ্রামটাকে জড়িয়ে রাখে। একটা ভূখণ্ড হল। শাখামেলা নদীও হল। নাম দেয়া যাক। আমাদের এই গাঁয়ের নামটি খঞ্জনা। আমাদের এই নদীর নামটি অঞ্জনা।
বাচঁতে হলে জানতে হবে এই কথাটি শুধুমাত্র AIDS এর ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য নয় বেশিরভাগ অসুখ ই সামান্য চেষ্টার মাধ্যমে প্রতিরোধ করা যায়।এমনকি ক্যান্সারের মত রোগ ও।কর্কট রোগ বা ক্যান্সার দুইটি শব্দই এত খটমট ধরনের যে শুনলেই ভয় লাগে।অবশ্য ক্যান্সার তো ভয়ঙ্কর এক অসুখের ই নাম।৪ বছর আগের কোন এক সন্ধ্যায় যখন শুনেছিলাম আব্বার কোলন ক্যান্সার হয়েছে মাথার উপর বাস্তবিক অর্থেই যেন আকাশ ভেঙ্গে পড়েছিল।এত শেষ পর্যা
মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ধ্বংসকারী (Human Immunodeficiency Virus) ভাইরাস, এইচআইভি-র প্রতিষেধক এখন আমাদের হাতের নাগালে! এইচআইভি-র হাত বেঁধে দেয়ার দড়ি (পড়ুন এন্টিবডি) এতদিন তৈরী হতো টিস্যু ইঞ্জিনিয়ারিং বা সেল কালচারে। খরচ সাধারণ মানুষের ধরাছোঁয়ার বাইরে।
-বাবা, পার্কের বই আছে?
-জ্বী স্যার।
-মেডিকেল সায়েন্স- সায়েন্স না আর্টস?
-স্যার, সায়েন্স।
-সায়েন্স তো বাবা নিজের ভাষায় বানিয়ে বললে হবে না, আর্টস বানিয়ে বলার বিষয়; আর সায়েন্স কীসের বিষয়?
-জ্বি স্যার, মুখস্থের।
-হ্যাঁ, এইবার ঠিক আছে, যাও।
১.
আমাদের দেশে পাবলিক পরীক্ষাগুলোতে বর্তমানে যে গ্রেডিং সিস্টেম চালু আছে তাতে একজন ছাত্রের ফোর্থ সাবজেক্টে/ ঐচ্ছিক বিষয়ে (অ্যাডিশনাল সাবজেক্ট) প্রাপ্ত গ্রেড পয়েণ্ট থেকে ২ বিয়োগ করে যা থাকে সেই পয়েণ্টটা বাকি বিষয়গুলোতে প্রাপ্ত মোট গ্রেড পয়েণ্ট গুলোর সাথে যোগ করা হয়। তারপর গড় করে, দেয়া হয় গ্রেড পয়েণ্ট এভারেজ বা জিপিএ। উদাহরণ দিয়ে বলি, তাহলে জিনিসটা বুঝতে সহজ হবে।
সে বহু বছর আগের কথা! কমাণ্ডোজ খেলার লোভে লোভে গিয়ে বসতাম তপু ভাইয়ের কম্পিউটারে! গ্রীন ব্যারেট যখন বুকে হেঁটে ছুরি মুঠোয় সন্তর্পণে উঁকি দিত নাজি ক্যাম্পের আনাচে কানাচে, তখন আমার মনটা দুপ দুপ করত, আহারে, এইতো তপু ভাই এসে পড়লেন! উঠতে হবে কম্পিউটার ছেড়ে! মেরিন' যখন দীর্ঘ ডুব সাঁতারে নিঃশব্দে নাজী সৈন্যের পেছনে গিয়ে উঠত আচমকা, তখন আমিও দম ধরে থাকতাম, আরেকটু, আরেকটু হলেই মিশন সফল হয়!
মেডিকেল কলেজে এবার ভর্তি পরীক্ষা হবে না, এটা মোটামুটি এতখনে সবাই জেনে গেছেন। এই সীদ্ধান্তের স্বপক্ষে-বিপক্ষে অনেক আলোচনাও ইতিমধ্যে হয়ে গেছে। যদিও মনে হচ্ছে বিপক্ষের পাল্লাটাই অনেক ভাড়ি।
মেডিকেলে Admission Test এর duration কতটুকু? মাত্র ১ ঘন্টা!! আর ১০০ টা MCQ!! ব্যাপারটা একটু কেমন অদ্ভূত না?? আপনার ১২ বছরের চেষ্টা-সাধনার ফলাফল নির্ভর করছে মাত্র ১ ঘন্টার একটা পরীক্ষায়, আর ১০০ টা MCQ এর উপর!!!! সত্যিই কি এই রকম একটা Admission Test পারে, সত্যিকার মেধাবি খুজে বের করতে??