আজকে ৩-২ এর টার্ম ফাইনাল শেষ হল। শেষটা স্যাররা স্মরণীয় করে রাখার সব ব্যবস্থাই প্রশ্নপ্রত্রে করে রেখেছিলান। যাই হোক ওটা আজকের বিষয় নয়।
আজকে বিকালে ছিলো বুয়েট ফটোগ্রাফিক সোসাইটি এর চকবাজার ফটোওয়াক। বৃষ্টির কারনে ভেবেছিলাম ওয়াক হবে না। তবে শেষপর্যন্ত ওয়াক হলো।
চকবাজারের অবস্থা বৃষ্টির পর যাচ্ছেতাই। কাদা জমে বিশ্রি অবস্থা। আর মানু্ষে গিসগিস করতেছে। তো ওখানে তোলা কিছু ছবি এ...
হংসরাজ নদীর পাড়ে ফরেস্টের পরিত্যক্ত টহল ফাঁড়িতে গোসল করার জন্য থেমেও কাদার জন্য নামে না ফটোগ্রাফার দলটি। নৌকায় দাঁড়িয়েই ছবি তুলতে থাকে আইলাঝড়ে ভাঙা গোলপাতার ফরেস্ট ছাউনি আর নদীর পাড়ে কাঁকড়া ধরতে চেষ্টা করা একটা সাদা বিড়ালের। বিড়ালটাকে হয়ত বসতির অংশ বানিয়ে লোকালয় থেকে কেউ ছাউনিতে এনেছিল কিন্তু ছাউনি ছাড়ার সময় আর ফিরিয়ে নেয়ার কথা মনে হয়নি কারো। ছাউনি ভেঙে গেলেও বিড়ালটা তার কাছাকাছি এই আশায় হয়ত থাকে
.
তারপর পেরিয়ে গেছে বছর অধিক কাল। কতো কিছু হয়ে গেলো এই কালের বৃত্তে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবে, হতেই হবে- প্রতিশ্রুতি দিয়ে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় এলো মুক্তিযুদ্ধে রাজনৈতিক নেতৃত্ব দেয়া দলটি( যদি ও রামের নামে নগর হলেও রামনগরে রাম থাকেনা সবসময়)। আমরা শুনছি, বিচারের প্রক্রিয়া চলছে, চলুক। শান্তিকামী নাগরিক আমরা ও চাই, খুনীদের বিচার হোক আইনসম্মত ভাবেই- যদি ও গ...
১
বেশ কিছুদিন ধরেই পরিকল্পনা করছি 'মহাশক্তিগুলোর উত্থান-পতন' সিরিজটি আবার চালু করবো। পুরনো আরো কিছু সিরিজই চালু করার বেশ ইচ্ছা আছে, ছিল, তবে এই সিরিজটি আমার নিজের কাছেও বেশ গুরুত্বপূর্ণ, সুতরাং এটিই অগ্রাধিকার পেল। [১]
সমস্যা হল, আগের পর্বগুলোর পর বেশ কিছুদিন চলে গেছে। তাছাড়া, নতুন পাঠকরাও চাইতে পারেন আগের অংশগুলো পড়তে। সরাসরি নতুন পর্ব পড়তে গেলে তারা তো বটেই, আমি নিজেও ...
গেল পরশু একটি ম্যাগাজিনের অফিসে গেছিলাম। এক বড় ভাইয়ের সাথে দেখা করতে। বড় ভাই ম্যাগাজিনটার বেশ বড়সড়ো লোক। সম্পাদকের পরেই তার অবস্থান। ম্যাগাজিনের ঈদসংখ্যা নিয়ে তিনি ভীষণ ব্যস্ত। কথা বলার ফুসরত নাই। তার ব্যস্ততার মাঝেও দু’চারটার কথা হয়।
“ঈদসংখ্যা কবে বাজারে আসবো।”
“পেস্টিং চলছে, কয়েকদিনের মধ্যেই চলে আসবো।”
“এবার কী কী থাকছে।”
“গল্প, কবিতা, উপন্যাস, প্রবন্ধ, স্মৃতিকথা। প্র...
হায় অচেনা-
তুমি তো আমায় ভালোবাসো না।
ভাবছো বুঝি আমিও ঠিক বাসি কিনা,
নাহ না... সে যে প্রশ্নই ওঠে না।
আমিও তোমাকে কিছুতেই ভালোবাসি না।
তবুও যখনই বেজে ওঠে মোবাইলে টুংটাং
খুঁটিয়ে দেখি সেটা সেই অচেনা নম্বর কিনা
যেন অচেনা কেউ হলে ফোনটা আর ধরবোই না।
কি জানি কেন-
অচেনার বদলে যখন কোন চেনা নম্বর দেখি
ফোনটা যেন আর ধরতেই ইচ্ছে করে না।
হে দুর অচেনা- নিশ্চিত জেনে রাখো,
তোমাকে আমি কিন্তু মো...
"Fragments are the only forms I trust"
- Donald Barthelme
১
লিখালিখি যা আসতাছে, সব একটা কেমন জানি ডিসকন্টিনিউড ফর্মে আসতাছে। লেখালিখি আসে। এই কথা বলাটা কি ঠিক হয়? মাথায় আসলে [আশোলে] যা আসে সেইটা হচ্ছে চিন্তা। যা আসে তা যায়। লিখা হয়ে [চলে] যায়। আবার, এই যে চিন্তা আসছিল, সেটাও কেমনে কেমনে জানি খেয়াল করছি। খেয়াল করতে করতে চিন্তা করছি। এই চিন্তা নিয়া চিন্তার নাম দিলাম ভাবনা। দুয়ে মিলা* - চিন্তাভাবনা, এই শব্দবন্ধ বাংলাভা...
১।
সবুজঘরের ছাদভর্তি হলুদ রোদ্দুরে আচার শুকোতে দিয়ে ঘুরে বেড়ায় রচনা। ভেজা চুল মেলে দিয়েছে পিঠে, ছাদে আচার শুকানোর সঙ্গে সঙ্গে মাথার চুলও শুকায়। লালশাড়ীর আঁচলের প্রান্তটি হাওয়া লেগে ওড়ে, কার্ণিশে চিবুক রেখে দূরের মাঠের দিকে চেয়ে থাকে রচনা। কবেকার ভুলে যাওয়া গানের কলি তার মনে মনে গুণ্গুণ্ করে ওঠে পথভোলা ভোমরার মত।
শীতের দুপুর হালকা আলস্যে গড়িয়ে যেতে থাকে ফ্যাকাশে বিকালে...
আচ্ছা সচলের অনেকেই কি জানেন একবার এই সচলে মডু নির্বাচন নিয়ে একটা দারুন ক্যাচাল লেগেছিল। রংধনু মডুগণের আবির্ভাবের বহু আগের কাহিনী সেইটা। সে এক বিশাল ইতিহাস যাকে বলে পুরা ধুমান্ধার কান্ড। বস্তিবাসী লীলেন ভাইয়ের বাসায় সেইবার হাজির হয়েছিল মডু হইতে ইচ্ছুক বহু সচল। কাসেলবাসী হিমু ভাইয়ের সাথে তো ধূগোদার প্রায় লেগেই গিয়েছিল। হয়রান আবীর, পরিবর্তনশীল আর স্বপ্নাহতরা তো ধূগোদার পক্ষ...
ইনভার্সিটির জিগরি দুস্তরা আমার বাম কানেপশম মাইনা নিবার পারতাছিল না। তাগো ধারমা, আমি ফ্রন্টের ম্যায়াগো নগে প্রেম করবার নিগাই ফ্রন্টের পুলাহানগো নগে ঘুইড়া বেড়াই। নিজের সম্পর্কে এত বড় সত্য অফবাদ বাকি যৌবনে শুনুম কিনা সন্দ আছে।
কিন্তু লভ্যাংসের গুড় পিঁফড়ায় খাইয়া হালাইলো। ফ্রন্ট থিক্যা কুনো প্রেম কুড়াইতে পারলাম না। ফলে অন্য মক্কর ধরিতে হইল। জিগরি দুস্তগো নগে চব্বিশ ঘণ্টার বি...