Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সাহিত্য

ঈশপের গল্প (৬ - ১০)

এক লহমা এর ছবি
লিখেছেন এক লহমা [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২৮/০৮/২০১৩ - ৬:৩৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

----------------------------------------------------------------
ছোটবেলায় প্রথম যে বইটি পড়ে দুনিয়ায় টিঁকে থাকার রীতি-নীতি সম্পর্কে জানতে পারি সেটি ছিল ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর-এর করা ঈশপ-এর গল্পের অনুবাদ - ‘কথামালা’। আমার বাবার আমাকে প্রথম উপহার যা আমার মনে পড়ে। বইটি হারিয়ে গেছে। গল্পগুলি রয়ে গেছে মনের ভিতর। যত বড় হয়েছি, গল্পগুলি তত বেশী করে অনুভব করেছি। আবার কখনো কখনো সেগুলি থেকে অন্য রকমের মজা পেয়েছি। সম্প্রতি ইচ্ছে হচ্ছিল গল্পগুলি ফিরে পড়ার। ভাবলাম, আপনাদের-ও সঙ্গী করে নি-ই। ইংরেজী পাঠের অনুসারী বঙ্গানুবাদ করেছি, তবে আক্ষরিক নয়। সাথে ফাউ হিসেবে থাকছে আমার দু-এক কথা। 
[গল্পসূত্রঃ স্থানীয় গ্রন্থাগার থেকে পাওয়া R. Worthington (DUKE Classics)-এর বই এবং আন্তর্জাল-এ লভ্য http://www.aesop-fable.com -এ ইংরেজী অনুবাদের ঈশপের গল্পগুলি। 
গল্পক্রমঃ R. Worthington-এর বইয়ে যেমন আছে]
----------------------------------------------------------------


ঈশপের গল্প (১ - ৫)

এক লহমা এর ছবি
লিখেছেন এক লহমা [অতিথি] (তারিখ: রবি, ২৫/০৮/২০১৩ - ১২:২২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছোটবেলায় প্রথম যে বইটি পড়ে দুনিয়ায় টিঁকে থাকার রীতি-নীতি সম্পর্কে জানতে পারি সেটি ছিল ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর-এর করা ঈশপ-এর গল্পের অনুবাদ - ‘কথামালা’। আমার বাবার আমাকে প্রথম উপহার যা আমার মনে পড়ে। বইটি হারিয়ে গেছে। গল্পগুলি রয়ে গেছে মনের ভিতর। যত বড় হয়েছি, গল্পগুলি তত বেশী করে অনুভব করেছি। আবার কখনো কখনো সেগুলি থেকে অন্য রকমের মজা পেয়েছি। সম্প্রতি ইচ্ছে হচ্ছিল গল্পগুলি ফিরে পড়ার। ভাবলাম, আপনাদের-ও সঙ্গী করে নি-ই। ইংরেজী পাঠের অনুসারী বঙ্গানুবাদ করেছি, তবে আক্ষরিক নয়। সাথে ফাউ হিসেবে থাকছে আমার দু-এক কথা।
[গল্পসূত্রঃ স্থানীয় গ্রন্থাগার থেকে পাওয়া R. Worthington (DUKE Classics)-এর বই এবং আন্তর্জাল-এ লভ্য http://www.aesop-fable.com -এ ইংরেজী অনুবাদের ঈশপের গল্পগুলি।
গল্পক্রমঃ R. Worthington-এর বইয়ে যেমন আছে]


মিতুল

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: শনি, ২৪/০৮/২০১৩ - ১:৩৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আলো। ছায়া। রঙ। কম্পন। হাসি। কান্না। রোদ। মেঘ। বৃষ্টি। জীবনতৃষ্ণা। শিমূল, পলাশ, সূর্যমুখী, শিউলি, স্থলপদ্ম, নীলকমল। গোছা গোছা সূর্যমুখী ফুটে আছে রঙপাগল চিত্রকরের আঁকা ছবিতে। কী সতেজ, কী উজ্জ্বল! মনপ্রাণ উজার করা আলোছায়ার কম্পন।


দেশবিদেশের উপকথা- নেকড়েরাণী(২)(কেপ টাউন)

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: মঙ্গল, ২০/০৮/২০১৩ - ৫:৫৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এই উপকথা কেপ টাউনের মালয়-জনগোষ্ঠীর। আজকে গল্পের শেষাংশ। এখানে আগের অংশ

পরদিন সকালে সুলতান জমকালো সাজপরানো রাজকীয় ঘোড়ায় চড়ে এসে হাজির আমিনার দুয়ারে। ঘোড়া থেকে নেমে দরজা ঠকঠক করে ডাকলেন, "আমিনা, আমিনা।"

আমিনা দরজা খুলে দেখলো সুলতান দাঁড়িয়ে। সে নত হয়ে সম্মান জানিয়ে সুলতানকে এনে প্রথম ঘরে বসালো।


দেশবিদেশের উপকথা- নেকড়েরাণী (কেপ টাউন)

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: শুক্র, ১৬/০৮/২০১৩ - ৪:০০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এই উপকথা কেপ টাউনের মালয়-জনগোষ্ঠীর।

এক দেশে এক সুলতান ছিলেন। বহুদিন সুখে সংসার করার পরে হঠাৎ তাঁর স্ত্রী পরলোকে গেলেন। সুলতান খুব মুষড়ে পড়লেন। দিনের পর দিন তিনি শোকে ম্রিয়মান দেখে তার সঙ্গীসাথী শুভানুধ্যায়ীরা তাঁকে অনুরোধ করেন তিনি যেন অন্যদিকে মন দেন, ইচ্ছে করলে যেন নতুন আরেকটি বিবাহ করেন। কেউ কেউ সম্ভ্রান্ত বংশের সুন্দরী কন্যাদের খবর আনে, কিন্তু সুলতানের কাউকে পছন্দ হয় না।


চামেলী হাতে কিছু নিম্নমানের মানুষ

আশফাক আহমেদ এর ছবি
লিখেছেন আশফাক আহমেদ [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ১৬/০৮/২০১৩ - ৩:৩২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মিনার টাওয়ার খুঁজে পেতে মোটামুটি ঘাম বেরিয়ে গেলো।
মুহিতের ভাষ্যমতে, গুলশান-২ থেকে সোজা নাক বরাবর পাঁচ মিনিট হাঁটলেই ৮ নম্বর রোড। রোডের মাথায় সৌদি দূতাবাস। দূতাবাসের গার্ডদের জিজ্ঞেস করলেই নাকি মিনার টাওয়ার দেখিয়ে দেবে।


দেশবিদেশের উপকথা- সাতমাথা সাপ (দক্ষিণ আফ্রিকা)

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: বুধ, ০৭/০৮/২০১৩ - ৮:২৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দক্ষিণ আফ্রিকার দক্ষিণ-পূর্ব দিকে ক্ষোসা(Xhosa) জাতির আদি নিবাস ছিল, এই উপকথা তাদের।
এখানে প্রথম অংশ

তারপরে দিন যায়, রাত কাটে। মঞ্জুজা খুব সতর্ক থাকে গোলাঘরের ব্যাপারে, সব সময় তালা বন্ধ করে চাবি নিজের সঙ্গে রাখে। সকালে কাকপক্ষীর ঘুম ভাঙার আগে সে গোলাঘর খুলে সাতমাথা সাপকে খাইয়ে দাইয়ে তারপরে আবার দরজা বন্ধ করে রাখে।


| চতুষ্পদী কষ্টগুলো… |৩৬-৪০|

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: মঙ্গল, ০৬/০৮/২০১৩ - ১:২১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


এসব হালকা রোমান্টিকতায় বুড়োদের কোনো কাজ নেই।


দেশবিদেশের উপকথা- সাতমাথা সাপ (দক্ষিণ আফ্রিকা)

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: মঙ্গল, ০৬/০৮/২০১৩ - ৩:১৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দক্ষিণ আফ্রিকার দক্ষিণ-পূর্ব দিকে ক্ষোসা(Xhosa) জাতির আদি নিবাস, এই উপকথা তাদের।

এক গ্রামে এক ভারী সুন্দরী মেয়ে ছিল, নাম তার মঞ্জুজা। বালিকাবেলা থেকেই সে ছিল সঙ্গীতে আর নৃত্যে খুবই দক্ষ। আশেপাশের পাঁচটা গ্রাম থেকে বিবাহাদি আনন্দানুষ্ঠানে তার নৃত্যের অনুরোধ আসতো। মঞ্জুজা নিয়মিত নানা বিবাহ আসরে নৃত্যের আহ্বান পেয়ে যেত, আনন্দের সঙ্গে নৃত্য প্রদর্শন করতো।


দেশবিদেশের উপকথা-পার্সিফোনি(গ্রীক)

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: শনি, ০৩/০৮/২০১৩ - ১:৫১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পার্সিফোনি ছিল এক ফুটফুটে সুন্দরী মেয়ে। সে ছিল শস্যের দেবী দিমিত্রার মেয়ে। দিমিত্রা(Demeter) ছিলেন করুণাময়ী দেবী,তাঁরই করুণায় পৃথিবীর মাঠে মাঠে শস্য ফলতো, গাছে গাছে ফুল ফুটতো আর ফল ধরতো। পৃথিবীর মানুষেরা তাঁকে ভক্তিভরে পূজা দিতো, নৈবেদ্য দিতো।