
 একটা ছোট্ট সংবাদ ।
 ছোট্ট এবং গুরুত্বহীন ।
 গুরুত্বহীন তো বটেই, না হলে বাংলাদেশের অধূনা স্মার্ট মিডিয়ার চোখ এড়িয়ে যায় কি করে? 
 হারামজাদা এরশাদের খোঁজে তার শুয়োরীনি বউ( ক্ষমতায় থাকতে যে নাকি দেশের প্রথম ভদ্্রমহিলা ছিলো এবং প্রতিরোজ নতুন জামদানী পড়তো!) হাসপাতালে, ক্লিনিকে ঘুরে বেড়াচ্ছে... আর টিভি ক্যামেরা তার পেছনে পেছনে ছুটছে!
 জয়তু রম্য লীলা ।
 জয়তু রঙ্গে ভরা বঙ্গ ভূমি আর চমৎকারা মুলধারার মিডিয়া মুঘল স! 
[b] এদিকে
   
এই পোষ্টটি মুলত : আগের পোষ্টের । পুরো ছবিটা বোঝতে হলে আগের পোষ্টটা বোঝা জরুরী ।
রাষ্ট্র মুলত: একটি পরিবার বা সংগঠনের ই বৃহৎ অবয়ব । পরিবার বা সংগঠনের ভেতর যেমন ভিন্ন মতের সদস্য থাকতে পারে বা থাকাটা স্বাভাবিক তেমনি এটা ও জরুরী প্রত্যেকটা পরিবার বা সংগঠনের একটা 'কোর থিম' থাকা যা নিয়ে সদস্যদের কোনো দ্্বিধা থাকবেনা, দ্্বন্ধ থাকবেনা , যা সবাইকে একটা পরিবার ব
   
এই ব্লগে আমি খুবই নতুন একজন মানুষ। ব্যক্তিগত ভাবে হাসান মোরশেদ আর নজমুল আলবাব ছাড়া 'সামহোয়্যার ইন ব্লগ' এর কারো সাথে আমার পরিচয় নেই। তবু আমরা যারা একসময় 'ভোরের কাগজ পাঠক ফোরাম'-এর মাধ্যমে কাগজে আকিবুকি করতে শিখেছিলাম ,আমাদের রক্তে কোথায় যেন এক ধরনের সমষ্টিগত চেতনার জন্মে গেছে অজান্তে ।যারা ভালো লেখেন,যারা খারাপ লেখেন,যারা শুধুই পড়েন, তাদের সবার সাথে এক ধরনের অযাচিত আত্মীয়তা বোধ করি।
প্রিয় 'আস্তমেয়ে', আপনার সাথে আমার কোন পরিচয় নেই। আপনার নিক
 অনেকেই ভুলে যায়, মেমরিতে নাই কোন দম
 ছাগুরাম আংরেজি মাধ্যম।
 দিনরাত গিজগিজ নানা  আইডিয়্যা 
 কণিকাকে নিয়া
 কাঁটালের পাতা খেয়ে কষখানি লেজে মুছি কয়
 আর সহ্য নয়
 আংরেজির শেল মারি দুষ্টুদলে করিব বিনাশ
 ওরে কে আছিস নিয়ে আয় ঘাস
 জলদি আয় লয়ে
 এই ফাঁকে কমেন্টিয়া কহে,  বাইদ্যাওয়ে, বাইদ্যাওয়ে  ...
 এলেভেল ওলেভেল ঐসব হাবিজাবি রাখি
 ছাগুরাম পড়িয়াছে আংরেজি নিঃসঙ্গ একাকী
 তাই কেন্ট হেল্প ইট উগারিয়া কলকল ছলছলছল
 (আংরেজি শিক্ষার ফসল)
 হুহুঙ্কারে কহে ক্ষিপ্ত হয়ে
 মেইল দিলে সিডি দিব পাঠায়ে বাইদ্যাওয়ে ...
   
কমেন্ট ব্লক করার অপশনটা ঘোষনা দিয়ে বলেছিলেন যে,প্রথম পাতা কাস্টমাইজ করার অপশনটা দিবেন শিগগীরই। সেই থেকে তীর্থের কাকের মতো অপেক্ষা করছি।
ইদানিং কিছু কিছু পোস্ট দেখে এমন বিরক্ত লাগে যে প্রথম পাতার দিকে তাকাতে রুচি হয় না ।এরই ফাকে হয়তো মিস করে যাই কিছু ভালো পোস্ট। তাই ইচ্ছে আছে নিজের পছন্দ মতো পাতাটাকে সাজিয়ে নেব।
প্রিয় হাসিন,আর কারো কথা জানা নেই, কিন্তু আমি সে সুদিনের জন্য অপেক্ষা করছি....
   
  আট
 সাত
 ছয়
 শুণ্য
 আট হাজার সাতশ' ষাট ঘন্টা।
 গেলো...
 পার হয়ে গেলো।
 এতটা সময় খুব লম্বা হয়তো নয়। কী-ই বা ক্ষতি বৃদ্ধি হলো! নিজের সাথেই না হয় নিজেরই কিছুটা জানাজানি হলো। 
মৌসুমী ভৌমিকের গানটি ভালো লাগছে বেশ।
 "শরীরটারই ভেতরে পরান নামের কী যেন কে থাকে
 তারই ডাকে আমি ঘর-বাহির করি,
 এখনই সে মেঘ ধরতে চায়
 এখনই সে রোদের 
  জনাব ইয়াহয়া ফজল,
 হোম পেজের বাম পাশে 'কোন সমস্যা' লিংকে ক্লিক করে , এডমিনদেরকে আপনার সমস্যা জানান ।
 আমার কোন একপোষ্টের মন্তব্যে আপনি আপনার সমস্যা জানানোর পর আমি হাসিন সাহেবকে ব্যপারটা মেইলে জানিয়েছিলাম ।
 মেইল আই.ডি দিচ্ছি, আপনি আবার মেইল করে দেখতে পারেন ।
  
 প্রিয় হাসিন ও অন্যান্য এডমিন গন ,
 ইদানিং দেখা যাচ্ছে অনেক নতুন ব্লগারেরই এই সমস্যাটা হচ্ছে । সম্ভবত: রেজিস্ট্রেশনের সময় তারাই কোন ভুল করছেন । যা হোক, এই ভুলটা যেহেতু 'কমন' হয়ে যাচ্ছে, সেহেতু আপনারা নতুন ব্লগারদের জন্য রেজিস্ট্রেশনের নিয়মক ানুনটা আরো স্পষ্ট করে দিতে পারেন । কোথায় ভুল হতে পারে, সেটা উল্লেখ করা যেতে পারে ।
 রেজিস্ট্রেশনের পর পরই এরকম 
   
সন্ত্রাসীরা বাংলাদেশের সব সিনিয়ার পলিটিশিয়ানকে অপহরন করেছে। তারা বলেছে 5 শত কোটি টাকা পেলে এদেরকে মুক্তি দেবে নয়ত কেরোশিন দিয়ে তাদেরকে পুড়িয়ে মারা হবে।
দয়া করে সাহাজ্য করুন।
আমি গরিব মানুষ। তবু 5 লিটার ডোনেট করেছি। সবাই এগিয়ে আসুন প্লিজ।
   
'দুই মহিলার মিলনে কিছুই উৎপন্ন হয় না'--এই অমোঘ সত্য কথাটা আপনি বলেছিলেন ষোল বছর আগে।
হে মহামানব,আমরা এই নাদান,মুর্খ কিশোরের দল তখন 'গনতন্ত্র', 'গনতন্ত্র' বলে গলা ফাটিয়ে আর পুলিশের লাঠিগুতো,টিয়ারগ্যাস খেয়ে বেচে ছিলাম।'গনতন্ত্র' বিষয়ে আমাদের খুব একটা ধারনা ছিলো না ,বিচার বুদ্ধি হওয়ার পর তখন পর্যন্ত এ জিনিষটা তো আর চোখে দেখিনি ,তাই আপনার কথায় বিশ্বাস করিনি সেবার।আমাদের ধারনা ছিলো দুই নেত্রী এক হলেই বুঝি একটা সোনার বাংলাদেশ পাওয়া যাবে।
(অ
   
তখনো সূর্য দেখা যায়নি। শীতের কুয়াশা আর শিরশির বাতাসে আমি অপেক্ষা করছি বাসের জন্য। আমাদের ছোটখাটো উপজেলা সদরটা পালটে গেছে অনেক। অন্তত: বছর দশেক তো হবেই; পরিচিত দোকান গুলোয় যাওয়া হয় না, আড্ডা দেয়া হয় না। মেরিনা কুলিং কর্ণার আর ক্যাফে ডিলাক্স বন্ধ হয়ে গেছে অনেক আগেই। আজমীর হোটেল কিংবা শরীফ হোটেল আছে কিনা জানি না। এক টাকায় বড় বড় সিঙাড়া, দুই টাকার ডালপুরি কেটে দুই ভাগ করে দুই বন্ধু খাওয়া। আহ্! পুরনো দিন গুলোর ঘ্রাণ নাকে ভেসে আসছিল বারবার। হঠাৎ দেখি