Archive - মার্চ 2007

ফিরে দেখা:অপারেশন সূর্যদীঘল বাড়ি-(৫)

নজমুল আলবাব এর ছবি
লিখেছেন নজমুল আলবাব (তারিখ: বিষ্যুদ, ০১/০৩/২০০৭ - ৫:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


1 2 3 4
-----------------------------------------------------

রাতেই সূর্যদীঘল বাড়ির


ফিরে দেখা:অপারেশন সূর্যদীঘল বাড়ি-(৪)

নজমুল আলবাব এর ছবি
লিখেছেন নজমুল আলবাব (তারিখ: বিষ্যুদ, ০১/০৩/২০০৭ - ৩:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


পর্ব-1
----------------------------------------------
পর্ব-2
------------------------------------------------
পর্ব-3
-------------------------------------------------


। । ' আন্দোলনের লাল ফুল, কমরেড তাজুল':: লাল সালাম । ।

হাসান মোরশেদ এর ছবি
লিখেছেন হাসান মোরশেদ (তারিখ: বিষ্যুদ, ০১/০৩/২০০৭ - ৯:১২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর একজন ,শিক্ষাগত যোগ্যতা গোপন করে আদমজী জুট মিলে কাজ নিলো বদলী শ্রমিক হিসেবে ।
শ্রমিকদের সাথে কাজ, আড্ডা,শ্রমিক কলোনীতেই তার বাস । আর উদ্দেশ্য তার অধিকারবোধ জাগিয়ে তোলে শ্রমিকদের দিনবদলের চেতনায় সংগঠিত করা ।

না কোন মহৎ উপন্যাসের চরিত্র নয় ।
এ আমাদেরই একজন । একজন তাজুল ।
কমরেড তাজুল ইসলাম ।
শ্রমিকনেতা কমরেড তাজুলকে 1984 সালের মার্চের এই দিনে পিটিয়ে হত্যা করেছিলো সরকারের


ফিরে দেখা:অপারেশন সূর্যদীঘল বাড়ি-(৩)

নজমুল আলবাব এর ছবি
লিখেছেন নজমুল আলবাব (তারিখ: বিষ্যুদ, ০১/০৩/২০০৭ - ৪:২৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


1ম পর্ব
----------------------------------------
2য় পর্ব
-----------------------------------------
রাত প্রায় সাড়ে 12টা। স্বপন নামের একজন ফটোগ্রাফার বেরিয়ে এল গলির ভেতর থেকে। জানাল ভেতরে একটি বিশেষ বাড়ি ঘিরে জমায়েত হচ্ছে র্যাব। দিলাম ভো-দৌড়। আমাদের আশেপাশে থাকা র


ডাগদরনামা ০২

মুখফোড় এর ছবি
লিখেছেন মুখফোড় (তারিখ: বিষ্যুদ, ০১/০৩/২০০৭ - ১২:১৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ডাগদর সাব ভোটে জিতিয়াই প্রথমে ইঁটের ভাঁটির মালিক সমিতির পান্ডাদের তলব করিলেন।

তাহারা প্রথমে ফরমান পাইয়া ভড়কাইয়াছিলো, বিশেষ করিয়া ডাগদরসাবের ক্ষুদ্রসূচিকার ডর তাহাদের সকলের অন্তরেই ছিলো। নিতম্বের কন্দরে একটি সুঁই ভরিয়া সপ্তাহান্তে উহার দামের উপর সুদ আদায়ে ডাগদরসাবের জুড়ি ছিলো না। প্রাথমিক পর্যায়ে কলাটামূলটাকচুটা দিয়া তাহার সুদ শোধ করা সম্ভবপর হইলেও কালক্রমে তাহা ফুলিয়া ফাঁপিয়া এমন আকার ধারণ করে যে বাটীর চাল পর্যন্ত উড়াইয়া লইয়া যায়।

কিন্তু ডাগদর তাহাদের হোগায় ইঞ্জেকশন দিবার কোন উৎসাহ না দেখাইয়া স্মিত হাসিয়া কহিলেন, "ইষ্টক লাগিবে প্রচুর।"

ব্যবসায়ের গন্ধ পাইয়া ভাঁটির মালিকগণ নাচিতে নাচিতে বাটী ফিরিলো।

এরপর দেশ জুড়িয়া ইঁটে