Archive - অক্টো 28, 2015

স্বপ্ন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ২৮/১০/২০১৫ - ১১:৫৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কাল রাতে অদ্ভুত একটি স্বপ্ন দেখেছি।
...............................................................

দেখলাম আমরা নতুন বাড়ি কিনেছি, আমরা মানে আমি আর আমার স্ত্রী। বাড়িটা দারুণ, অনেকগুলো ঘর একতলা দোতলা মিলিয়ে। তিনপাশ জুড়ে সবুজ ঘাসের ঘন লন, লনের প্রান্ত ঘেঁষে বেশ কয়েকটি ফলের গাছ, বাড়ির সামনের দিকে পরিপাটি ফুলের বাগান। ভূতপূর্ব গৃহস্বামীর রুচিতে আমি মুগ্ধ। নতুন বাড়িতে আমি একাই এসেছি। নিচতলার যে ঘরটায় থাকবো বলে ঠিক করেছি তার দুই দিকে বড় বড় দু’টি জানালা, জানালায় সাদা রঙের টানা ব্লাইন্ড। ব্লাইন্ড সরাতেই চোখে পড়ল মূর্তি দুটো। দুটো শ্বেত পাথরের পরী, দেখতে হুবুহু একই রকম মনে হলেও কিছুক্ষণ তাকিয়ে থাকলেই তফাৎ টা চোখে পড়ে। পশ্চিমের পরীটা লক্ষ্মীট্যারা।


বেনাপোল/হরিদাসপুর: সীমান্তের তিক্ততা

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: বুধ, ২৮/১০/২০১৫ - ৮:২৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সড়কপথে প্রথমবারের মতো সীমান্ত অতিক্রম করার অভিজ্ঞতা নিয়ে একটা রোমাঞ্চ কাজ করছিল। যেহেতু দেশটা ভারত এবং সীমান্ত পেরিয়ে আরেকটি বাংলাদেশ, সুতরাং প্রত্যাশিত রোমাঞ্চের পরিমানটা একটু বেশীই ছিল। সীমান্তের ওপারে সেই বাংলা যার সাথে আমার পরিচয় কেবল বইপত্রে। যেই বাংলায় আমার প্রিয় লেখকেরা বাস করেছেন, করছেন এখনো। কখনো না গিয়েও সেই বাংলার সাথে পরিচয়টা এতটাই ঘনিষ্ঠ যে না দেখা দেশটিকেও বহুবার দেখা হয়ে গেছে মনের চ


গিটার ইশ্‌কুল: পর্ব-৭ : পাঁচটি প্রাথমিক স্ট্রামিং প‌্যাটার্ন

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি
লিখেছেন এস এম মাহবুব মুর্শেদ (তারিখ: বুধ, ২৮/১০/২০১৫ - ৩:৪৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এই পর্বে পাঁচটি প্রাথমিক স্ট্রামিং প্যাটার্ন দেখানো হয়েছে নীচের ভিডিওতে। খুব বেসিক এই প্যাটার্ন গুলো পরবর্তীতে অন্যান্য স্ট্রামিং শেখার জন্য কাজে লাগবে। ভিডিওটিতে E মেজর কর্ড ব্যবহার করে স্ট্রামিংগুলো দেখানো হয়েছে। কিন্তু প্রয়োজনে বাম হাত দিয়ে স্ট্রিংগুলো চেপে ধরে স্ট্রামিং প্যাটার্ন প্র্যাকটিস করতে পারেন।


জেমস বন্ডের আদ্যোপান্ত এবং স্পেক্টার রিভিউ

নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী (তারিখ: বুধ, ২৮/১০/২০১৫ - ১২:৫২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিশ্ব সাহিত্যে ব্রিটিশ লেখকদের বেশ কদর এবং বাজার ছিল এক সময়ে। মূল ধারার সাহিত্যের পাশাপাশি চটকদার থ্রিলার ধরনের সাহিত্য রচনায় তারা বেশ পারদশর্িতা দেখিয়েছে বছরের পর বছর। শার্লক হোমস, কাউন্ট ড্রাকুলা এবং জেমস বন্ড — এই তিনটা চরিত্র সম্ভবত জনপ্রিয়তায় পেছনে ফেলেছে অন্য সবাইকে। মজার ব্যপার হলো, এই তিনটা চরিত্রের স্রষ্টা তিন দেশ থেকে আসা তিন ব্রিটিশ লেখক। স্কটল্যান্ড থেকে কোনান ডয়েল লিখেছেন হোমসকে নিয়ে, আয়ারল্যান্ড থেকে ব্র্যাম স্টোকার তৈরি করেছে ড্রাকুলাকে; আর ইংল্যান্ড থেকে ইয়ান ফ্লেমিং বিশ্বের কাছে পরিচিত করেছেন বন্ডকে। এই তিন চরিত্রের একটা মিলও রয়েছে কিন্তু। তিনটি চরিত্রই ঘুরে ফিরে এসে মিশে গিয়েছে লন্ডন শহরে। প্রতিষ্ঠিত করেছে নিজেকে কিংবদন্তি হিসেবে, পেয়েছে কোটি কোটি অনুরাগী এবং বিশ্বকে বিনোদন দিয়ে গিয়েছে এবং যাচ্ছে যুগযুগ ধরে। প্রকাশনা এবং চলচিত্র, সর্বত্রই এই তিনটি চরিত্র দাপটের সাথে নিজেদের প্রমাণ করেছে। শার্লক হোমস অনূদিত হয়েছে প্রায় একশ ভাষায়, চলচিত্র নির্মিত হয়েছে অগুনতি। আজও লন্ডনের ২২১বি বেকার স্ট্রিটের ঠিকানায় হোমসের নামে চিঠি আসে নিয়মিত। এমনকি সেই চিঠিগুলো সংগ্রহের জন্য নেয়া হয়েছে বিশেষ ব্যবস্থা, খোলা হয়েছে মিউজিয়াম যেখানে গেলে মনে হয় হোমসের সাথে এখনই দেখা হয়ে যাবে। শালর্ক হোমস এতটাই জীবন্ত এখনও। অন্য দিকে, ডাবলিনে অবস্থিত ড্রাকুলা মিউজিয়ামে তালিকা করে রাখা আছে প্রায় আড়াইশ চলচিত্রের নাম যা ড্রাকুলার উপর নির্মিত। ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেইজের পরিসংখ্যানে দেখা যায় ড্রাকুলাকে নিয়ে বিভিন্ন ভাষায় এ পর্যন্ত নির্মিত হয়েছে অন্তত ৬৩০টি চলচিত্র। তবে জনপ্রিয়তার দিক দিয়ে সম্ভবত এদের পেছনে ফেলে খানিকটা এগিয়ে রয়েছে তুলনামূলক নবীন চরিত্রটি — বন্ড, জেমস বন্ড।