Archive - এপ্র 4, 2015

যত সব ফ্যালাসি

পৃথ্বী এর ছবি
লিখেছেন পৃথ্বী [অতিথি] (তারিখ: শনি, ০৪/০৪/২০১৫ - ৮:১৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

যদি নিজের আপন নিভৃত কোণ হতে বাইরে পদার্পণ করেন, তা সেটা মানুষের সাথে আড্ডায় হোক আর সোশ্যাল নেটওয়ার্কের পাবলিক ডিসকাশনই হোক, উত্তপ্ত বাক-বিতন্ডার ক্রসফায়ারে জর্জরিত হওয়া অনিবার্য। এসব আলাপ-আলোচনা অধিকাংশ সময়েই হেত্বাভাসের ঘন অরণ্যে হারিয়ে যায়; পরিণামে, কোন যৌক্তিক সিদ্ধান্তে উপনীত হতে পারে না। পাবলিক ফোরামের আলোচনায় অংশগ্রহণ করা আমার কাছে ব্যক্তিগতভাবে সময়ের বিকট অপচয় মনে হয়, মানুষকে তার প্রত্যেকটা


মনোটোনাস মনোলোগস (০/৫)

হাসান মোরশেদ এর ছবি
লিখেছেন হাসান মোরশেদ (তারিখ: শনি, ০৪/০৪/২০১৫ - ২:৫৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
মানুষ স্মৃতির কাছে ফেরে।
ফেরার কি কোন মাত্রা বা পরিধি থাকে? বর্তমান থেকে অতীতের এই এতোটুকু নাকি সবটুকুতেই ফিরতে পারে মানুষ? স্মৃতিতে ফেরা একটা ভ্রমনই বটে।
ত্রিশবছর আগে যে উচ্চবিদ্যালয়ে বিদ্যার্থী হয়ে প্রবেশ করেছিলাম তার ৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে বিশাল আয়োজন ছিলো। ব্যক্তিগত ব্যস্ততা ছিলো প্রবল। এরই ফাঁকে ৪০ মাইল দূরের সেই ছোট্ট শহরে গিয়েছিলাম। সেই শহর আমার প্রথম অনেককিছুই জানে। শৈশবের প্রায় পুরোটা এবং কৈশোরের অনেকটুকুই সেখানে। এইসব আয়োজনে প্রথামাফিক অনেককিছুই থাকে। আমি প্রথা যথসামান্য মেনে বের হয়ে গিয়েছিলাম একটু পুরনো মন্দিরের কাছে। আমাদের শৈশবে মন্দিরটা জরাজীর্ণ ছিলো, একটা টিলার উপর, পাশ দিয়ে নির্জন একটা পায়ে হাঁটা পথ আর স্রোতস্বীনি নদীর দুর্দান্ত একটা বাঁক। মন্দিরের টিলায় উঠলে উত্তরে দীর্ঘ পাহাড়ের নীল হাতছানি। কোন কোন রোদেলা দিনে সেই পাহাড়ে ঝর্ণা ও দেখা যেতো। মন্দিরে উঠার কোন সিঁড়ি ছিলোনা তখন, অনেকগুলো তেঁতুল গাছ ছিলো। পুরহিত মশায়ের প্রায় ভেঙ্গে পড়া একটা চালাঘর ছিলো। তার ছেলে প্রদীপ ছিলো আমাদের বন্ধু।


কেন যামিনী না যেতে জাগালে না, বেলা হল মরি লাজে (শেষ পর্ব)

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি
লিখেছেন সাক্ষী সত্যানন্দ [অতিথি] (তারিখ: শনি, ০৪/০৪/২০১৫ - ১:৩৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

উগ্রতার জমানায় কে যে কদ্দিন বাঁচি-মরি ঠিক নেই।

অনেক চা খেয়েছি। সিরিজ বকেয়া রাখতে চাচ্ছি না।