শেষ খবর পর্যন্ত মারা গিয়েছে ৮৬ জন। এরকম দুই এবং তিন ডিজিটের গণমৃত্যু আমাদের দেশে নতুন না। তবুও খারাপ লাগে। শুধু বৃষ্টির জলেই মানুষ ভেসে যায় এখনো এই দেশে। ভেলরিকে নিয়ে আমি যখন "সাড়ে সাতহাজারের ভেলরি "লেখাটি লেখি তখন মাঝরাত পেরিয়ে গেছে।নিজের ভেতরের ক্রোধ,লজ্জা,অসহায় বোধ মিশিয়ে তখনকার মনের ভাব আমি প্রকাশ
করেছিলাম।লেখাটি অনেকটাই হঠাৎ করে লেখা,কোন আলাদা ভাবনা চিন্তা নেই,হুট করে এফ.সি.আর.পি'কে মেইল দেবার পর মনে হলো এ বিষয়টি ব্লগেও শেয়ার করা উচিত,আর তাই একটি পোস্ট দেয়া।
এরই মাঝে পেরিয়ে গেছে ২ সপ্তাহ,বুড়িগঙা দিয়ে গড়িয়ে গেছে অনেক ঘোলাজল,তাই এ প্রসঙ্গে আরেকটি লেখা দেবার প্রয়োজন মনে করছি।
প্রথমেই আসি ভেলরি প্রসঙ্গে।
বর্তমানে পরিস্থিতি অনেক পাল্টেছে,আমাদের সকলের সমবেত চেষ্ঠায় সি.আর.পি'তে সমন্বয়ক হিসেবে ভেলরির আংশিক ক্ষমতা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।সংশ্লিষ্ঠ সকলের সাথে কথাবার্তা বলে যতোদূর বুঝতে প
মেঘ তুমি বোঝি বালকের ভাষা আদিম উন্মাদনা
মেঘ তুমি আদি স্মৃতি
যখন এখানে উৎসাহ ছিলো, ছিলো পরিকল্পনা
ছিলো নির্মানরীতি
তবে কথা বলো মেঘ,কথা বলো বৃষ্টির অক্ষরে
কথা বলো উচচাশা
এক ফোঁটা জল স্মৃতি হয়ে কেঁদে ঝরো প্রত্যুত্তরে
শেখাও তোমার ভাষা
ধায়, ধেয়ে যায় আলুথালু দিন ওগো গূঢ় প্রনোদনা
ওগো মেঘ ওগো বায়ু
মানুষ এখনো বালক,এখনো কেবলি সম্ভাবনা