মনে পড়ছে কোন এক বৈশাখী বিকেলের কথা। যখন হঠাত করে বিনা নোটিশে আকাশ অন্ধকার করে নিকষ কালো মেঘের চাদর চারদিক ঢেকে দেয়। গুমোট আবহাওয়ার সাথে তীব্র ঝড়ো হাওয়া আর বজ্রপাতের শব্দে আতঙ্কিত সবাই । দরজা জানালা বন্ধ করে দিয়ে একটু নিরাপদ আশ্রয় খুঁজতে থাকি আমরা। ঠিক এরকম অশান্ত সময়ে একেবারে অবাধ্য হয়ে জানালা খুলে রেখে ঝড়ের রুদ্রতা দেখতে দ
ব্লগিং কনসেপ্টটা আমাদের দেশে নতুন।ইনফ্যাক্ট দুনিয়াজুড়েই নতুন একটা ব্যাপার।
ওয়েব লগের কল্যানে,হুট করে কোন কিছু লিখে ফেললেই চট করে পাঠকের সামনে চলে আসছে।হোক না খুব ছোট্ট একটা পাঠক গোষ্ঠী,তবু তো পাঠক।আজ যে লেখা ২০ জন পড়ছেন,বছর কয়েক পরে সেই পাঠকই হয়তো ২০ হাজার ছাড়িয়ে যাবে।
ভাংগনের বেদনা বোধ করি সৃষ্টিশীল মানুষেরই থাকে । ভাংগনের ব্যথা তার একাকী অলংকার বলেই সৃষ্টির উল্লাস ও তার নিজস্ব অহংকার হয়ে উঠে । বিনাশ ও বিন্যাস তীব্র নান্দনিকতা এই সব মানুষের জন্যি । 'ভেংগে আবার গড়তে জানে সে চির সুন্দর '
সচলায়তনে আইছি তার সপ্তাহ ঘুইরা আইলো। নানারকম বেহুদা ঝামেলায় লেখার সময় পাই নাই। কালকে আইসা দেখলাম এইখানেও একটা বেহুদা ঝামেলার মতো চলতাছে। আমি বরাবর ঝামেলা এড়াইয়া চলি। আমার মতে ইগো জিনিসটা বেশী হইয়া গেলে ইগলু বানাইয়া খাইয়া ফালানোই ভালো। এর বেশী এই বিষয়ে কিছু বলার নাই।
(কল্পিত)
।১।
জমিলা সারাটাদিন মানুষের বাসায় কাজ করে বাচ্চা দুটোর মুখে ভাত জোগাতে পারে না। চেয়ে চিন্তে কোন রকমে চলে। বড়টা চার বছর বয়স। ছোটটা এক। চার বছরের বাচ্চাটার কাঁধে ছোটটার দায়িত্ব চাপিয়ে সকালে, দুপুরে আর সন্ধ্যায় তিন জায়গায় কাজ করে।