এই লেখাটা শুরু করেছিলাম ২২শে নভেম্বর ২০১১ তে। আজ ৯ই জুন ২০১২। কত তাড়াতাড়ি সময় বয়ে যায়। হঠাৎ ল্যাপটপের “হাউস কিপিং” করতে গিয়ে অসম্পূর্ণ লেখাটা পেলাম। এরই মধ্যে চাকরীটা পাল্টেছি, মেঘাও বেশ বড় হয়ে গেছে।
ক্যাফেটেরিয়ায় ঢুকতেই দৃষ্টি গেল মাঝের এক টেবিলের দিকে। গ্রীক-ত্রয়ী কোস্তাস, জর্জিস ও স্পিরোস বিরসবদনে নিজেদের মধ্যে কি যেন বিষয়ে গম্ভীর আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। স্পিরোস হাতের ইশারায় বসতে বললো। তিনজনই আমার সহকর্মি। ফিরতি বাসে কথায় কথায় একদিন বলেছিলাম তোমাদের দেশের কাজান জাকিস নামের ভদ্রলোক আমাদের দেশের শ্রেষ্ঠ উপন্যাসিক'এর প্রিয়দের তাল
'শিক্ষা' একটি স্বেচ্ছাসেবামূলক উদ্যোগ।
গ্রাম এবং মফস্বলের স্কুল কলেজগুলোর স্বল্পসুবিধাপ্রাপ্ত ছেলেমেয়েদের কাছে প্রচলিত শিক্ষা কার্যক্রমকে আরো সহজবোধ্য ও আকর্ষণীয় করে তোলাই আমাদের প্রধান লক্ষ্য। পাশাপাশি গ্রামের বা মফস্বলের তুলনামূলকভাবে পিছিয়ে থাকা একজন স্টুডেন্টকে মেইনস্ট্রিমের একটা স্টুডেন্ট যেসব সুযোগ সুবিধা পায় সেগুলোর সাথে পরিচিত করে তোলাও আমাদের অন্যতম লক্ষ্য।
রাতের দীর্ঘ রাস্তা। ঠিকরে পড়েছে নিয়নের আলো। বসন্তোৎসব থেমে গেছে চুপিচুপি। দুরের গির্জার ঘণ্টার শব্দটাই এখন একমাত্র শব্দ। বহুক্ষন ধরে বেজে চলেছে সে ছন্দময় মদোন্মত্ততা। বসন্ত মরুৎ এখানে আর আসবে না আজ। আমি নিষেধ করে দিয়েছি।
যেকোনো বিশেষজ্ঞের কাছে যান এবং জিজ্ঞেস করুন স্বপ্নের দৈর্ঘ্য কতক্ষণ?
আচ্ছা প্রধানমন্ত্রী কি রাষ্ট্র ??
গতকাল থেকে দুটো গল্প মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে। এর মধ্যে ঠিক কোনটাকে লিখে ফেলব সেই সিদ্ধান্ত নিতে বেশ সমস্যা হচ্ছিল। প্রথম গল্পের নায়ক হচ্ছেন পূর্ব রামপুরার এরিক ভাই। এরিক ভাইয়ের সাথে আমার ব্যক্তিগত কোন পরিচয় নেই। তবে তার পাগলামির অনেক গল্প লোকেমুখে শুনেছি। উদাহরণ স্বরূপ, এরিক ভাই একবার কুরবানীর দিন সকাল বেলা কুরবানীর ছাগলটাকে জড়িয়ে ধরে চিৎকার করে কান্নাকাটি শুরু করে দিলেন। কিছুতেই ছাগলটাকে তিনি জবাই
হৃদিটার নতুন টিচার
এখনও দুপুরের খাবার খাওয়া হয়নি । ঘুম থেকে বিকাল ৪’টার সময় উঠলে সন্ধ্যা ৭’টায় দ্বিতীয়বার উদরপূর্তি না হওয়াটা অস্বাভাবিক না । অবশ্য যখন লিখতে বসলাম পাকস্থলী বাবাজি কে শান্ত করেই বসলাম । বৃষ্টি আসব আসব করে ইতোমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে । এখন সন্ধ্যা হলেও আমি ফিরে গেছি দুপুরবেলায়, আজ থেকে বার-তের বছর আগে ।
সাম্প্রতিক সময়ে বিদেশী সংস্কৃতির আগ্রাসন নিয়ে ব্লগ-ফেসবুকে অনেক লেখালেখি, সমালোচনা-প্রতিসমালোচনা হচ্ছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে কারণ হিসেবে বাঙালীদের আত্নপরিচয় ও আত্নসম্মানবোধের অভাব, মিডিয়া ব্যবসায়ী এবং ভারতীয় সরকারের ষড়যন্ত্র, সরকারী অবহেলা ইত্যাদিকে দায়ী করছেন লেখকরা। কিন্তু প্রায় প্রত্যেকটি ক্ষেত্রে একটি ব্যাপারকে এড়িয়ে যাচ্ছেন সবাই। সেটা হলো বাংলায় উপভোগ্য মাধ্যমের অভাব, বিশেষ করে শিশুদের জন্য।