পশ্চিম আফ্রিকার একটি দেশ আইভোরি কোস্ট। দেশটির পূর্বে ঘানা, উত্তরে মালি ও বুরকিনা ফাসো, পশ্চিমে গিনি ও লাইবেরিয়া এবং দক্ষিণে আটলান্টিক মহাসাগর। প্রায় দুই কোটির সামান্য বেশী মানুষের এই দেশে ৬০ টিরও বেশী বিভিন্ন গোত্রের মানুষের বসবাস। কালো বর্ণের এসব মানুষের স্থান ও গোত্র ভেদে তাদের সংস্কৃতি ও ভাষা গত পার্থক্য থাকলেও একজন আগন্তুকের জন্য এটা বোঝা মুশকিল। আমার ক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম ছিল না। প্রায় সবাই
দুই বেলা তোর চিবুক ছূঁয়ে বলতে ইচ্ছে করে
এই বোকা শোন তোর লাগি মোর পরান কেমন করে'।
উল্টো হাতে ঠোঁটের কোনের আধলা একটা ঘাম
ইচ্ছা করে মুছায়ে দি হয় যদি আরাম।
তিন বেলা রোজ পাশে বসায় নলায় গরাস তুলে
ইচ্ছা করে খাওয়ায়ে দি, লোক সমাজকে ভুলে।
চাঁদ কপালে হাত বুলায়ে ঘুম পাড়াবো রাতে
বুকের মধ্যে পিষে রেখেই ঘুমাবো তোর সাথে।
ইচ্ছারা রোজ মিছিল করে তোর এলাকায় ঘুরে
'কিরে দাদা, ব্যাপার কি রে? বউদির নাকি...'
আমি আর রাজি রিক্সা করে সিলেটের কোর্ট পয়েন্ট দিয়ে যাচ্ছি। খুব বেশি দিন আগের কথা না। ইলিয়াস আলীর খোঁজে পুরো বাংলাদেশে তখন খোঁজ দ্য সার্চ অবস্থা। সিলেটের অবস্থা তো পুরাই উড়াধুড়া। পোস্টারে আর ব্যানারে পুরো শহর ইলিয়াসময়। হঠাৎ একটা ব্যনারে চোখ আটকে গেল। আরো সঠিকভাবে বলতে গেলে ব্যনারের একটা লাইনে চোখ আটকে গেল। ব্যানারে ইলিয়াস আলীকে ফিরিয়ে দেবার পরিণতি সম্বন্ধে কিছু লেখা না থাকলেও ফিরিয়ে না দেয়ার পরিণতি স
ঠান্ডা সিমেন্টের মেঝেতে তিনি শুয়ে আছেন। চোখ মেলে দেখলেন, মাথার উপরে গোল ছাদ। চার পাশে মোটা মোটা লোহার গরাদ। তিনি কোথায়?
তিনি উঠে দাড়ালেন। তার পরনে একটা লুংগি। উর্ধাংগে স্যান্ডু গেনজি। পায়ে রুপসা চপ্পল। ঘরের পোশাকেই আছেন তিনি, কিন্তু ঘরে নয়। তিনি কোথায়?
এগিয়ে গিয়ে গরাদ ধরে দাড়ালেন তিনি। বাইরে খোলা আকাশ। চারপাশে সবুজ ঘাস। যত দুর চোখ যায়, শুধু আকাশ আর ঘাস। তিনি কোথায়?
আজ হুমায়ুন ফরীদি এর জন্মদিন, এই লেখাটা লিখেছিলাম যেদিন গুরু পৃথিবী ছেড়ে গেলেন ওই দিন...
কিছুদিন আগের কথা, আমার এক বন্ধুর সাথে কথা হচ্ছিলো মুভি নিয়ে, কথা প্রসঙ্গে অমিতাভ বচ্চনের কথা উঠল, আমি কইলাম, গোটা ভারতে পারলে একটা পাবলিক খুইজা বাইর কর যে আমাগো ফরিদির মত অভিনয় করতে পারে...
ওল্ড হোম
১
আকাশ জোড়া বাউন্ডুলে মেঘের ছায়া
সেথায় ওড়াই মন খারাপের একলা ঘুড়ি।
আদুল উঠোন ঝেঁপে যখন বৃষ্টি নামে
তখন কে যায় আমার সঙ্গে মেঘের বাড়ি?
যেপথ ধরেই পৌঁছুতে চাই সুখের ডেরায়
পথ হারিয়ে হঠাৎ মেলে অন্ধ কুঠি!
ডাক পিয়নের চোখ খোঁজেনা এই ঠিকানা
ভুল ডাকে যায় তোমায় লেখা সকল চিঠি।।
কিছুই তেমন যায়না ধরা হাতের মুঠোয়
স্বপ্নের বীজ ভুল বাগানের ডেরায় ফোটে
আমি পাইনা ছুঁতে কারুর ইচ্ছে ফানুস
লেখাটির শিরোনাম কি দিব তা নিয়ে প্রথমে একটু দ্বিধায় পড়ে গিয়েছিলাম। প্রথমে ভেবেছিলাম নাম দিব 'নজরুল কথন'। কিন্তু তারপরে মনে হল এটা আসলে নজরুল কথন না, এটা 'হাসনাত কাহন'-আমার জীবনে কীভাবে নজরুল আছেন। 'হাসনাত কাহন' নাম দিলে শিরোনাম অন্য অর্থের দিকে ইঙ্গিত করবে বলে নাম হয়ে গেছে 'আমার নজরুল কাহন- অর্থাৎ আমার ও নজরুলের কাহিনী।