ইন্টারনেট জগতের বিপ্লব সাধনকারী ফেসবুক সামাজিক যোগাযোগের এক পরাশক্তি হিসেবে আবির্ভুত হয়েছে। ফেসবুকের কল্যাণে বিশ্বের নানা প্রান্তে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বন্ধু-বান্ধব, আত্নীয়-স্বজন আজ একসাথে।পারস্পরিক যোগাযোগ, মতামত বিনিময়, সম্পর্ক ও জনমত তৈরি, ব্যাবসার প্রসার প্রভৃতি ক্ষেত্রে ফেসবুকের অবদান অপরিসীম। ভার্চুয়াল জগতে আপনার পরিধি বৃদ্ধি করলেও বাস্তবিক অর্থে ফেসবুক ব্যাবহারে রয়েছে নানা পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া। এসব নিয়েই আজকের এই লেখা।
ইউএনডিপি'তে কাজ করতাম মুনির হাসান স্যারের সাথে, তিনি ছিলেন আমার রিপোর্টিং বস। যারা বিডিওএসএন, ম্যাথ অলিম্পিয়াডের খোজ-খবর রাখেন তারা মুনির হাসান স্যারকে ভালোভাবেই চিনবেন। সদা হাসিমুখ, কাচা-পাকা গোফ-চুলের মুনির স্যার দেশকে
প্রথমেই বলে নিচ্ছি কেউ ভাববেন না যে আমি সাকিব বিদ্বেষ এর বশবর্তি হয়ে এই লেখাটা লিখেছি।আমাদের ক্রিকেটের এখন যে ক্রাইসিস চলছে, তা হঠাত করে এই টুর্ণামেন্ট থেকেই শুরু আমি তা মনে করিনা।সমস্যা হয়তোঁ আরো অনেক আছে কিন্তু আমার কাছে যে ২টা সমস্যা অতিব জরুরী মনে হয়েছে সে ২টা নিয়ে একটু শেয়ার করার জন্যই আমার এই লেখা। প্রথমে আসি ক্যাপ্টেন সাকিব প্রসঙ্গে, আমার সমালোচনটা শুধু ক্যাপ্টেন সাকিব প্রসঙ্গে খেলোয়ার সাক
ঘরে বসে মনোযোগের সাথে শাড়িতে সুঁই ফুটিয়ে যাচ্ছে পারুল। ঘর বলতে বস্তির একটা খুপড়ি। দুপুরের রোদ বেড়ার ফাঁকফোকর দিয়ে ঢুকে অসহ্য গরমকে আরো তাতিয়ে তুলছে। বিরক্ত মুখে পড়ে থাকা একটা কাগজ দিয়ে কয়েকটা ফোকর ঢেকে দিল পারুল।
শহীদজননী বলেছিলেন,
“[i]আবেগপ্রবণ জাতি হিসেবে আমাদের একটা মহাত্রুটি রয়েছে। আমরা ইতিহাস তৈরি করি কিন্ত তা রক্ষার জোরালো তাগিত আমাদের নেই। কিন্তু আমাদের মনে রাখতে হবে ইতিহাসই একটি জাতির পরিচয়, ইতিহাসই একটি জাতির বিকাশের অনুপ্রেরণা। ...
ইউনিভার্সিটি জীবনের তিন বছর শেষ করে চার বছরে পা দিলাম, কিন্তু আজকের আগে কখনো 'ডি ইউ' বিখ্যাত লাল বাসগুলোতে চরা হয়নি। আজকে আমার ভাইয়ের বদৌলতে এই অভিজ্ঞতাটা হল, আর বুঝলাম, জীবনের এক বিশাল মজা থেকে এতদিন নিজেকে বঞ্চিত করেছিলাম। এই অসাধারণ অভিজ্ঞতাটা ছাড়াই যদি আমার ভার্সিটি জীবনটা শেষ হয়ে যেত, তাহলে এই আফসোস করার মত সুযোগও মনে হয় পেতাম না।
ঢাকা মেডিকেল কলেজের জরুরী বিভাগে রিকসায় করে এনে দিয়ে গেছে মেযেটাকে একটা ছেলে । ছেলেটা মেয়েটার কেউনা। রাস্তায় পড়ে ছিল মেয়েটা। শত শত পথচারির কারো সময় হয়নি রাস্তায় পড়ে থাকা মেয়েটাকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে । যে যার মত করে কেটে পড়েছে। বাসটা চাপা দিয়ে চলে যাবার পর বিশ মিনিট পড়ে ছিল মেয়েটা রাস্তায়। কেউ ধরেনি। সবাই ভেবেছিল মরে গেছে। তাই হয়ত গায়ে পড়ে কেউ ঝামেলায় যেতে চায়নি। ঠিক এমন সময়ই
প্রচন্ড ক্ষোভ থেকে লিখছি । এই ক্ষোভগুলো অনায়েসে একটা ক্ষোভের এটম বোমা তৈরীর কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হবার ক্ষমতা রাখে । চলে গেলেন দুজন খ্যাতিমান ব্যক্তিত্ব । জাতির অনেক কিছুই যায় আসে এতে । যায় আসে সাধারণ মানুষেরও । কিন্তু ঐ দুই দলের কিছুই আসবে যাবেনা । এই দুই দল ছাড়া দেশের সবাই আমজনতা । তাদের কাছে আমজনতা আসলে কতটুকু মানুষ তা নিয়ে আমি নিজেই সন্দিহান । যদি মানুষই হতো তবে আমজনতার মৃত্যু তাঁদের ভা
পরিচয় করিয়ে দেই, এই হল আমাদের আঙ্কেল স্যাম (আমেরিকার সরকার)। তার খরচাপাতি অনেক। প্রতিবছর চার ট্রিলিয়ন ডলারের মত। কিন্তু আঙ্কেলের ইনকাম বছরে মাত্র দুই ট্রিলিয়ন ডলারের কিছু বেশি। এই ঘাটতি মেটানোর জন্য তিনি আমাদের মতই মানুষের কাছে ধার করেন। তার এই ধারের টাকার তিনি একটা লোভনীয় নাম দিয়েছেন – ‘বন্ড’। এই বন্ডগুলো ব্যাংক, বিনিয়োগকারী এমনকি বিদেশী সরকারও (যেমন চীন) কিনতে পারে। কিন্তু মানুষ কেন তার এই বন্ড কিনবে? কারণ এর সাথে তিনি এই বন্ডের ওপর প্রতিবছর একটা নির্দিষ্ট অঙ্কের সুদ দেবেন।