২০১০ এর শুরুতে আমাদের একটা একটা রিসার্চ-পেপার প্রেজেন্টেশন এর জন্য একটি কনফারেন্সে নির্বাচিত হল। কনফারেন্সটি ছিল মালোশিয়ার লাংকাভিতে। অনেক খুশি ছিলাম আমরা। পেপার একসেপ্ট হয়েছে এইজন্য না আমরা খুশি ছিলাম দেশের বাইরে ঘুরতে যাব বলে । অন্য সবাই হয়ত পরিকল্পনা করতো কনফারেন্সে কি কি করা যায় সেটা নিয়ে আর আমরা করেছিলাম কোথায় কোথায় ঘোরা যায়, কিভাবে সারারাত আড্ডা মারা যায় ইত্যাদি ইত্যাদি। অনেক অন
সপ্তাহ খানেক আগে গুগল বাজে কে যেন আমাকে একটা ভিডিও লিঙ্ক পোস্ট করল। ভিডিও টা আমি চালু করে দেখি নাই, ফেইসবুক, ইঊ টিউব লিঙ্ক আমার অফিসে বন্ধ বলে আমার আগ্রহ ও ছিল না। তবে স্পষ্ট মনে আছে ভিডিওটার মেইন পেজে যে ছবি দেখা যাচ্ছিলো তা হচ্ছে, রাস্তার পাশে পার্ক করা একটা গাডীর উপর দিয়ে একটা সামরিক যান ‘ট্যাংক’ চালিয়ে দেয়া হয়েছে। চালক আবার সূটেড কোট পরা, দেখে সাধারন মানুষই মনে হয়।
রবীন্দ্রনাথের প্রতি আমার একরকম চাপা ক্ষোভ আছে। কোন বিষয় নিয়ে ভাবলেই দেখা যায়, তিনি আগেই সবচে সুন্দর কথাটিই লিখে ফেলেছেন তা নিয়ে। প্রত্যহের যেকোন আবেগে, যেকোন মুহুর্তে তিনি এসে হাজির হন; অন্য যে কারো আগেই। তাঁর জন্যই হয়তো আমার কখনো লেখক হওয়া হবেনা।
রিক্সায় করে রাস্তা দিয়ে যেতে যেতে ঢাকা শহরের মানুষগুলোকে বড় বেশী অন্য রকম লাগে। ঠিক বলে বোঝানা যাবে না কেমন, তবে পুরোপুরি মানুষ মনে হয়না এটা ঠিক। মেশিন মেশিন একটা ভাব আছে। মনযোগ দিয়ে দেখতে থাকে সে মেশিন মানুষগুলোকে। এদের হাটাচলা, কথা বলা, অংগভঙ্গি কোন কিছুই মিলেনা স্বাভাবিক মানুষের সাথে। রাস্তায় কেউ কাউকে তোয়াক্কা করছেনা। কাকে ফেলে কে রাস্তা পার হবে সে প্রতিযোগীতা হচ্ছে। কেউ ফুটপাথ দিয়ে হা
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ৩৬ অনুচ্ছেদ বলছে, “জনস্বার্থে আইনের দ্বারা আরোপিত যুক্তিসঙ্গত বাধা-নিষেধ সাপেক্ষে বাংলাদেশের সর্বত্র অবাধ চলাফেরা, ইহার যে কোন স্থানে বসবাস ও বসতি স্থাপন এবং বাংলাদেশ ত্যাগ ও বাংলাদেশে পুনঃপ্রবেশ করিবার অধিকার প্রত্যেক নাগরিকের থাকবে।”
জীবনে কতকিছুই যে ইছা করত তার সীমা নেই। এই বুড়ো(!) বয়সে এসে একটা পূর্ণ করতে চেস্টা করছি তা হলো একটি ভালো মানের বই উপহার দেয়া।তাও অনুবাদ করে। এখন পাঠক খুজে পাই না । আপনাদের কাছেই আমার এই নিবেদন।
আমার প্রিয় একটা বই এর সম্পূর্ণ অনুবাদ করছি। যা আপনাদের পছন্দ হবে বলে আশা করছি। আপনাদের পরিচিত সলোমনের গুপ্তধন এর নায়ক এলান কোয়াটারমেইন এর আরো একটি বই। আপনাদের সমালোচনা আমাকে ভালো করতে উৎসাহ দিবে।
টুপুর কে তোমরা চিনবে না। তোমরা অবশ্য আমাকেও চিনো না। দোষটা তোমাদের নয় । আমি এমন কোন জগৎ বিখ্যাত লোক নই যাকে না চিনলে লোকে মামলা ঠুকে দিবে।আমি হচ্ছি টুপুর এর ছেলেবন্ধু। এই কথাটা বলার সময় আমার চোখে একটা ছেলেমানুষী ধরনের বিশ্ব্জয়ের হাসি খেলে যায়।টুপুর বাড়াবাড়ি ধরনের সুন্দর একটা মেয়ে।খুব কমন কথা মনে হচ্ছে ।হতে পারে, আমি তো আর আনকমন কেউ নই।সে যাক!!
ডিস্ক্লেইমারঃ দেশের বিদ্যুৎব্যবস্থার অতুলনীয় উন্নতির ঘর্মাক্ত সাক্ষী আর সেইসাথে মশককুলের মনোহারিণী সঙ্গীতসহকার ভালোবাসায় বিদ্ধ হতে হতে মনে মনে রচিত নিম্নোক্ত অতি আজাইরা পঙক্তিমালা। সুতরাং নিজের মূল্যবান সময় অপচয়ের ইচ্ছা না থাকলে এখানেই ক্ষ্যামা দ্যান।
ঘোরলাগা সন্ধ্যায়
একা বসে বারান্দায়
ঘরে ফেরে পাখি উড়ে, মানুষ রাস্তায়
এলোমেলো সোনারঙা মেঘেদের আনাগোনায়
**কখনো ভাবিনি যেই সচলায়তনে আমি অনুকাব্য, কবিতা, ছড়া লিখেছি; সেই সচলায়তনে আমাকে এক অসহায় সন্তান হয়ে দুঃখগাঁথা লিখতে হবে। বড় বিক্ষিপ্ত, হতাশা-ভারাক্রান্ত মন নিয়েই আজ লিখছি। তাই অনুরোধ জানাই ভুলভ্রান্তিগুলো ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার জন্যে…**
সবুজ আলোয় ঢেউ তোলা তরল
পুকুরজুড়ে কেন্দ্রাতিগ বৃত্ত এঁকে গেল
আর নীল দ্রবণ একটু গা বাঁচিয়ে
জলের বালতিতে ছটফট করতে করতে
ঝাঁপ দিলো সবুজ বেড়ি ভেঙে নিজের দখল নিতে...
স্বর্গের ওপেনিং-ডে তে শয়তান এসে এমনই কিছু মন্ত্র পড়লেন
স্বর্গবাসীরা চুপ, শুধু সবার পকেটের টাকারা কথা বলে উঠলো
আনন্দময় করতালিতে ফেটে গেল চত্ত্বর
শয়তান আরও কিছু বললেন
নির্বাক মানুষের কাছ থেকে টাকাগুলো
হৈ-করে উড়ে গেল মঞ্চে