আমার ছেলেবেলাঃ ডিলিটেড সীন (দুই)- "তোর তো সাহস কম না"

ধুসর গোধূলি এর ছবি
লিখেছেন ধুসর গোধূলি (তারিখ: মঙ্গল, ১৮/০৩/২০০৮ - ৫:০৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ভূমিকা আগের লেখাটায় দিয়েছিলাম। নামকরা সিনেমার বেলায় যা হয় আরকি!

সম্পাদনার কালে অনেক কিছুই বাদ রেখে দিতে হয়, সম্পাদকেরা অনেক কিছুই বাদ রেখে দেয়। সম্পাদকেরা একটু আধটু ইয়ে স্বভাবেরই হয়।

বেগতিক ভাইকে সেই ইয়ে স্বভাবের বদনাম থেকে বাঁচানোর জন্য আমি আগে থেকেই সীনগুলো ছেঁটে ফেলেছি। মন্দ লোকেরা অবশ্য বলে, "লেখার সময় পয়েন্ট মনে না থাকলে পরে কতো কিছুই কওন যায়!"

আসল ঘটনায় আসি। লাইট-ক্যামেরা-এ্যকশন!

ঘটনাস্থল ক্লাশরুম। ক্লাশ এইট। কো-এডুকেশনের ইশকুল হলেও এইটের আগে একসঙ্গে ক্লাশ করার ছিলো না আমাদের স্কুলে। এই হ্যাপায় যারা আগে মাসে একবার স্কুলে হাজিরা দিতো তাও মক্তবের হুজুরের মতো ধরে আনতে হতো বাড়ি থেকে, তারাও প্রকৃতির শত বৈরীতা উপেক্ষা করেও স্কুলে এসে বসে থাকে। কামাইয়ের বালাই নেই। আমিও ছিলাম এই রকমই একজন!

স্কুলের প্রতি আমার হঠাৎ এই প্রেম উথলে ওঠায় বাবা-মা খুবই হতাশ। কারণ তারা ঠিকই আঁচ করে ফেলেছেন এর পেছনে জরুর কোন প্যাচ আছে। "কুত্তার লেন্জা সোজা হইবার পারে, মাগার আমি এতো সহজে সোজা হইবার পারি না"- এটাই তাদের বদ্ধমূল ধারণা।

দিন যায়, কাল যায়। আমি বেঞ্চের একেবারে মেয়েদের লাগোয়া কোণায় বসি। জায়গা নিয়ে কাড়াকাড়ি অবশ্য হয়, সেজন্য আগে এসে দখল করা লাগে। আমি যে জায়গায় বসি সেটা হলো "প্রাইম-টাইম-স্পট"। আগুন সব জিনিষ দেখা ও করা যায়।

উপপাদ্য ক্লাসে স্যার নাকি পড়া ধরবে। অনেকের মতো আমারও অন্তরাত্মা শুকিয়ে কাঠ। কিছু একটা তো করা দরকার। খাতার পাতার কোণা থেকে খানিকটা ছিঁড়লাম। আর তাতে সুন্দর করে আংরেজীতে লিখলাম, "আঁই তোঁয়ারে বালা পাই"! এইবার সুন্দর একটা গেটআপ দিয়ে, এইম করে, সেট করে, স্যার ঢুকার ঠিক আগ মুহূর্তে ফা-য়া-র!!

ফার্স্ট গার্ল শাহনাজ। জায়গামতো গিয়ে পড়লো।

স্যার ঢুকেছে। আমার চোখ, ছোড়া বোমাটার ওপর...। এখনো তোলেনি...। হ্যাঁ এইমাত্র তুলেছে... খুলে পড়ছে.... এবং পরমুহূর্তেই- আমার দিকে এক অগ্নিস্ফুলিঙ্গ ছড়ানো দৃষ্টি দিয়ে দাঁড়িয়ে গেলো। পুরো ঘটনাটাই ঘটলো আমার সামনে স্লো-মোশনের মতো। কেবল, তার উঠে দাঁড়ানোর সময় চোখের পলকে প্রথমে পেছনের সারিতে এবং পরে দরজা গলে টুপ করে বাইরে যাওয়াটা ছাড়া!

দরজা থেকে বারান্দায় পা দিয়েই ভেতরের মাঠের উপর দিয়ে ভোঁ-দৌড়! ঈমানে ক'ই, তখন বেন জনসন ও যদি আমার সঙ্গে দৌঁড় দিতো নির্ঘাত হেরে যেতো শালা।

পাক্কা এগারো দিন লেগেছিলো স্কুলে যাওয়ার সাহস সঞ্চয় করতে!


মন্তব্য

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

পশ্চিম দিকে মুখ করে সমস্ত ললনার রূপের কসম কেটে বলেন তো এইটা সত্য ঘটনা!

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- আমি ইদানিং খেয়াল কইরা দেখছি, আপনে আমারে সন্দেহ করেন। মন খারাপ

যদিও আপনের প্রশ্ন পইড়া নিঃশব্দে দাঁত-দুত সব বাইর কইরা দিছি, তাও বলি আপনের এই সন্দেহ ঠিক না!
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

দুইয়ে দুইয়ে চার মিলে না।
শিরোনামের ডায়ালগটা লেখার ভেতরে নাই।
শাহনাজ আপুর রোল নং ১ ছিল না, ছিল ৫। এইটাও রং ইনফরমেশন দিছেন।

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- এইটা কি ধ্রুপদি লেখা নাকি যে শিরোনামের লগে মিল থাকবো? ভাবের লগে মিল আছে! চোখ টিপি

শাহনাজের বাপ আমারে কাইট্টা লাইবো যদি রুল নাম্বার ১ থাইকা পিছে সরাই। হালায় একটা ফাউল। আমারে দেখলেই কেমনে কেমনে চাইতো!
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

ছি:, আপনি শাহনাজ আপুর আব্বুকে 'হালা' বললেন?
মেয়ে বিয়ে না দিলে সব হতেপারতোশ্বশুর কি শালা হয়ে যায়?

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- আরে! আপনে জানেন না।
একবার শ্বশুর কইছিলাম দেইখাই তো হালায় আমার লগে পশুর মতো বিহেভ করলো।

তারপরেই না সম্বোধন বদলাইছি হাসি
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

শ্বশুর কৈছেন কেনো? বলবেন - 'শ্বশুরআব্বা'।
যাউক, মানুষ ভুল থেকে শিখে।
আপনিও শিখছেন
___
"আমাদের ছোটো নদী চলে বাঁকে বাঁকে
শাহনাজের ছেলে আমায় মামা বলে ডাকে।"

পরিবর্তনশীল এর ছবি

"আমাদের ছোটো নদী চলে বাঁকে বাঁকে
শাহনাজের ছেলে আমায় মামা বলে ডাকে।"

জটিল কবিতা...
তবে সেকেন্ড লাইনে শাহনাজের ছেলের জায়গায়... অন্য কিছু হইলে মন্দ হইত না!!!
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- স্মৃতি তুমি বেদনা! মন খারাপ

শাহনাজের পুলা আমারেও মামা কইবো?
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

আংকল কইবো?

ধুসর গোধূলি এর ছবি
আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

"কাঠবেড়ালী কাঠবেড়ালী, পেয়ারা তুমি খাও?
পোলাপাইন আসতে পারে, শাহনাজ এখন যাও।"

পরিবর্তনশীল এর ছবি

শাহনাজ আপু তিনটা ছিল।
একটার রোল নং-১
একটার - ৫
আরেকটার- ৩৩
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

ধুসর গোধূলি এর ছবি
পরিবর্তনশীল এর ছবি

৩৪ হইতে যাইব ক্যান... ৩৩
আচ্ছা যান...
৩৩ ও না ৩৪ ও না...
৬৯...
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- এতো সুন্দর একটা নাম্বাররে এইরম একটা বিখাউজ স্টাইল দিয়া দিলেন? নাহ্, গুরু মনোক্ষুণ্ণ হৈলাম! মন খারাপ
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

পরিবর্তনশীল এর ছবি

ও... ছোটবেলা থেকেই এই অবস্থা...
গুরু ঈমানে কই... আপনি বস...
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- নার্সারী থেকে শুরু গো গুরু!
আপনে যদি আমারে বস কন, তাইলে আর কি কমু কন। লইজ্জা লাগে গুরু!
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

রায়হান আবীর এর ছবি

মেয়েদের গায়ে কাগজ ছুঁড়ে মারা নাজায়েজ...

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- হই মিয়া, কোথাও লেখা আছে যে কাগজ গায়ে ছুঁড়ে মারছি?
খালি নাউযুবিল্লাহর ডর দেখান! মন খারাপ
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

রায়হান আবীর এর ছবি

অ্যা!!! আমি তো পস্ট পড়লাম যে আপনি কাগজ মারলেন। আর এখন দুই নম্বরী করেন। যান আপনার লগে আড়ি...
---------------------------------
এসো খেলি নতুন এক খেলা
দু'দলের হেরে যাবার প্রতিযোগিতা...

ধুসর গোধূলি এর ছবি
সুলতানা পারভীন শিমুল এর ছবি

"কুত্তার লেন্জা সোজা হইবার পারে, মাগার ...
বাপ-মায়ের চেয়ে সন্তানরে বেশি আর কে চেনে...
আমি কিন্তুক কিছু কই নাই !...........................

সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন

...........................

একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা

শেখ জলিল এর ছবি

ও, মামুর দেখি ছোটকাল থেকেই এই অবস্থা! তবে লেখাটা খুব জোস অইছে।

যতবার তাকে পাই মৃত্যুর শীতল ঢেউ এসে থামে বুকে
আমার জীবন নিয়ে সে থাকে আনন্দ ও স্পর্শের সুখে!

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- মামু, আপনে পারলেন এই একটা কমেন্ট দিতে? পারলেন আপনে?? মন খারাপ
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

ঝরাপাতা এর ছবি

আমার এক ক্লাশ মেইট আছিলো, তার নাম লিয়াকত আলী। সে খাতায় লিখে রাখতো আই.এল. অ্যা. মানে আই, লিয়াকত আলী। সবাই মনে করতো, সে আসলে লিখছে আই লাভ অ্যানি। অ্যানি নামে খুব সুন্দর একটা মাইয়া আছিলো কিনা।


রোদ্দুরেই শুধু জন্মাবে বিদ্রোহ, যুক্তিতে নির্মিত হবে সমকাল।


বিকিয়ে যাওয়া মানুষ তুমি, আসল মানুষ চিনে নাও
আসল মানুষ ধরবে সে হাত, যদি হাত বাড়িয়ে দাও।

ধুসর গোধূলি এর ছবি

-অ্যানি নামে আমাদের সঙ্গেও একটা মেয়ে ছিলো, তবে সেরকম না!
মানে আমি বলতে চাইছি, তার সাথে সেরকম কোনো যোগাযোগ ছিলো না। তবে লিয়াকত অ্যালীকে সালাম!
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

স্বপ্নাহত এর ছবি

আগুন সব জিনিষ দেখা ও করা যায়।

গুরু তো দেহি ছুড থাইকাই যারে কয় পোলা তো নয় সে তো আগুনেরই গোলা।

যাউকগা,কিসব আগুন জিনিস দেখা ও করা যায় মানে করছেন আরকি একটু যদি সংজ্ঞা সহ উদাহরণ দিয়া বুঝাইতেন বড়ই বাধিত হইতাম।

=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=
LoVe is like heaven but it hurts like HeLL

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- গুরু, কাউরে আলাভিউ লেখাটা কি খারাপ?
মিয়া, অষ্ট কেলাশে তো পুলাপাইন বুইড়াই হইয়া যায়। আর আপনে কন ছুডু বেলা!
ঠাডা পড়বো মিয়া, ঠাডা!
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

তারেক এর ছবি

খাইছে!... আফসোস কি বাত হইল প্রথম কো-এড পাইলাম কলেজে উইঠা।
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- কপাল মিয়া, আপনের কপালটাই ব্যাডলাক। কলেজে উইঠা তো জনগণ কয়েক বাচ্চার মাও হৈয়া যায়। তখন আর দিলখোলা টাংকিবাজীর কী বুঝবেন!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

অতিথি লেখক এর ছবি

ছোট থেকেই এই অবস্থা! একদিন যদি মা-বাবা (আফনের) সচলায়তন ঘুরে যেতেন তবে সারাজীবন তাদের দুরদর্শিতার কারনে গর্বিত হতে পারতেন খাইছে

কল্পনা আক্তার
kalponaakter@hotmail.com

............................................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাচেঁনা

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- আর বইলেন না, সেদিন আমারে একজন হুমকি দিছে। এইখানে আমার যাবতীয় লেখার "নির্বাচিত সংকলন" নাকি প্রিন্ট কইরা এক কপি দিবো আমার মা'র কাছে আরেক কপি দিবো আমার বধু'র কাছে!

আমি অবশ্য কইছি, ছদ্মনামে লেখার মজাটাই তো ঐখানে। কেউ কিছু জিগাইলে প্যাচ-পোচ মাইরা বাইম মাছের মতো পিছলাইয়া বাইর হইয়া যামুগা! দেঁতো হাসি
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

অছ্যুৎ বলাই এর ছবি

১৫ বছর পরে তার সাথে আবার দেখা। শাহনাজের পোলা ধুসর মামার কাছ থেকে চকলেট পেয়ে বেজায় খুশী।

একটু আড়াল পেয়ে শাহনাজ মুখ বাঁকিয়ে বলে, "তুমি একটা কাপুরুষ! সামনে এসে দাঁড়ানোর মুরোদ নেই, আবার কাগজে আই লাভ ইউ ছুঁড়ে মারে!"

---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো

ধুসর গোধূলি (আমার মন্তব্যকোটা নাকি শেষ) এর ছবি

আপনে এমনে কইলে কইলাম দ্বিতীয় খন্ডও নামায়া ফেলুম এই ঘটনার!

পনেরো বছর কি, এই ঘটনার ৪ বছরের মাথায়ই অই আমারে কইছিলো, "আমি ঠিকই আছি, তোরই রেলগাড়ি অন্য লাইনে দৌড়াইতাছে এখন!"

অর পোলারে চকোলেট দিমু আমি? হালারে ঠুয়া দিয়া মাথা ফুলাইয়ালামু না আমারে মামু কইলে!

বিপ্লব রহমান এর ছবি

ঠিক ঠিক। ...তারপর না ধূসর মামা রেগে কটমট করে যেই না বাবুকে নিজের কোল থেকে শাহনাজের কোলে ফেরৎ দিতে গেলো, অমনি তার চিল চিৎকার, 'মামায় আমারে বকসে! ই...ই...ই...' সেই সঙ্গে হিসি ...


আমাদের চিন্তাই আমাদের আগামী: গৌতম বুদ্ধ


একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- শাহনাজের কোলে ফেরৎ দেওয়ার দরকার কি? উল্টা তারেই কোলে তুইলা নিলে কেমন হয় বস! চোখ টিপি
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

কুমড়োপটাশ এর ছবি

বেহায়া পোলা।
আমার মাইয়াটার লগে তোর বিয়া দিয়া কী ভুলটাই না করছি।
এইসব ইতিহাস ঠিকমতো খোঁজ খবর না কইরাই বিয়া দিয়া দিসি।
এখন আমার মাইয়াটার কী হইবো রে!

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- সব দোষ ঘটক পাখী মওলানার। তয় আমি কইলাম হুজুর পোলা খারাপ না! চোখ টিপি

আপনের মাইনা সুখেই আছে। অখন দুইজনে মিল্যাই টাংকী মারি! দেঁতো হাসি
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

আমি যে জায়গায় বসি সেটা হলো "প্রাইম-টাইম-স্পট"। আগুন সব জিনিষ দেখা ও করা যায়।

দেখা যাবার ব্যাপারটি বুঝলাম। কিন্তু আগুন সব জিনিস "করা যায়" মানে? উদাহরণসহ ব্যাখ্যা করিলে বাধিত হইতাম হাসি

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- আপনের আর স্বপ্নার কাছ থেকে আহত'র উপরে ঠাডা পড়বো ঠাডা!

আপনেগো দুইজনের চোখেই কেবল ঐ দুইটা লাইন পড়লো! দুষ্টু কোথাকার!!
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

মনে হইতাছে, উত্তর এড়াইয়া গেলেন... মন খারাপ

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

স্বপ্নাহত এর ছবি

গুরু,আমারে নিয়া যা খুশি কন।মাগার স্বপ্নারে নিয়া...

আপ্নের ভবিষ্যত পুলাপানের কসম(নাকি অলরেডী চিপায় চুপায় পয়দা হয়া গ্যাসে?ইয়ে, মানে... ) কিছু একটা ক্যারাবেরা লাইগা যাইবো গা...

=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=
LoVe is like heaven but it hurts like HeLL

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- এখন একবিংশ বয়স যার, পুলাপানের বাপ হওয়ার তার শ্রেষ্ঠ সময় - জনৈক কবি বলেছেন।

যেহেতু ঐ বয়সটা পার হইয়া আসছি তাই কওন যায় না কোন চিপায় কি রতন লুকাইয়া আছে গুরু!

আপনে এখন ক্রিজে গুরু, তাই কই কি, এইবার করেন শুরু।
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

অতিথি লেখক এর ছবি

আপনে লেখবেন তাতে দোষ নাই আর মাইনষ্য জিগাইলেই "ঠাডা" পড়বো এইডা কেমন কথা!!!

এইখানে লেখক দৃষ্ট না হইয়া পাঠক হইলো কেমতে!!!

কল্পনা আক্তার

...........................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- অ, বুঝছি। আপনেও তাগো দলে!
আপনেও দুষ্টু তাইলে।

বিখ্যাত লেখকেরা তো কতো কিছুই ল্যাখে, তাই বইলা বেবাকে যদি লাইন টু লাইন জিজ্ঞেস করে তাইলে তো ল্যাখকের ল্যাঙ্গোট খুইলা রাইখা দৌড়াইতে হইবে! বিখ্যাত ল্যাখকের ইজ্জতের হুজ্জত করলে কইলাম আপনের উপরেও ঠাডা পড়বো!
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

অনিন্দিতা এর ছবি

একবার শ্বশুর কইছিলাম দেইখাই তো হালায় আমার লগে পশুর মতো বিহেভ করলো।

আপনার তো মশাই ভবিষ্যত একেবারে ঝরঝরে!
তবে শ্বশুর মশাইয়ের সচলায়তনে প্রবেশ নিষিদ্ধ করতে পারলে অন্য কথা!

ধুসর গোধূলি এর ছবি
kadamati এর ছবি

আপনে বহুত জোশ আসেন। লেখার চাইতে মন্তব্য গুলা বহুত মজার।

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- এইরকম আলবিলাতি নাম নিয়া পট্টিমারা কমেন্ট দেওয়া শেষ কইরা দিলেন ক্যান মিয়া? চিন্তিত
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।