গুরুচন্ডালী - ০১৩

ধুসর গোধূলি এর ছবি
লিখেছেন ধুসর গোধূলি (তারিখ: শুক্র, ২১/১১/২০০৮ - ২:২৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.

পড়শু রাতে পরোটা ভাজতে গিয়ে কিচেনে ইয়ান-এর সঙ্গে দেখা। ইয়ান-এর সঙ্গে দেখা হলেই হালজামানার সবকিছু নিয়ে আলোচনায় বিরাট গতি পায়। ফ্লোরের সুন্দরী, অসুন্দরী, গরম, ঠান্ডা, কালো, ধলো- সব ললনাকে নিয়ে বিচিংও হয়! কার বিএফ চলে গেলো, কার নতুন এলো, কাকে কার গলায় ঝুলন্ত অবস্থায় কাউফহফে দেখা গেলো ইত্যাকার গোপন কাহিনী নিয়ে সাজানো হয় আমাদের কথামালা। এমনি কথার ফাঁকে ইয়ান আমাকে জিজ্ঞেস করে বার-আবেণ্ডে গিয়েছি কিনা!

সব দরোজায় বিগত কয়দিন ধরেই দেখছিলাম নোটিশ টাঙানো। অমুক তারিখে বার-আবেণ্ড। এই বালছালে আমি কোনো উৎসাহ আনতে পারিনা বলে এখনো পর্যন্ত যাওয়া হয় নাই। ইয়ান আবার জোর দেয়, "যাইবা নাকি?" আমি লাল লাল চক্ষু কিঞ্চিৎ বিস্ফারিত করে জবাব দেই, "মাথা ব্যাথা করতেছে, অসহনীয়। যামু না। ঘুমামু।" ইয়ান ব্যাটা ছাড়ে না, "লও যাই। আইসা পড়মুনে তাত্তারি।" আমি জিজ্ঞেস করি ক'টায় যাবা? কয়, "এগারোটায়"। আমি কই, "সাড়ে দশটায় হইলে আছি! নাইলে মুড়ি খাও।"

সাড়ে দশটা আর এগারোটা আমার কাছে কোনো ফ্যাক্টর না। হুদাই কইলাম, একটা প্যাচ লাগানোর লাইগ্যা। ইয়ান দেখলাম কতোক্ষণ গাঁইগুঁই কইরা রাজী হয়ে গেলো। ঠিক হলো, সে ঠিক সাড়ে দশটায় আমার দরজায় টোকা দিবো, তারপর দুইজন একলগে নিচে হল-এ যামু।

হলে ঢুকতেই দেখি সামনে বসে কিচির মিচির করতেছে কয়েকজন। দুয়েকটারে চিনি। আজ্জুরী ললনা। এর মধ্যে একজন আবার আমাদের ফ্লোরেরই। এবং এই ললনাও আমার আর ইয়ানের বিচিং থেকে রক্ষা পায় নাই। যদিও ওর সাথে আমার সম্পর্ক ভালোই বলা যায়। মাস কয়েক আগে ও মারাত্বক একটা কনফিউশনে ভুগতেছিলো। লন্ডনে একটা অপশন আছে চাকরীর, বাকীটা বনে। লন্ডনে চাকরী করা তার আজীবনের শখ। কিন্তু শুরু করতে হবে বিগিনার হিসেবে। বেইল টেইল খুবেকটা নাই, যা বুঝলাম। অন দ্য আদার হ্যাণ্ড, বনের অপশনটা মোটামুটি স্মার্ট। কিন্তু সে বনে থাকতে চাচ্ছে না। এই নিয়ে তারে জ্ঞান দিলাম প্রায় আধা ঘন্টার মতোন। চাপাচোপা মাইরা, সাতপাঁচ চৌদ্দ বুঝায়া চামে কইয়া দিলাম, তার অবস্থানে আমি হইলে শত প্রতিকূলতার মাঝেও আমি বনের অপশনটাই নিতাম। কারণ নতুন জায়গায় গিয়া পাবলিকের গুঁতা খাওনের কোনো মানে নাই। বি আ ম্যান! এর পর মাসেক খানেক কোনো খবর নাই। আমি ভাবলাম বুঝি গেছেগা লণ্ডন! দেড় মাস পর একদিন আবার কিচেনে দেখা! এই ক'দিন নাকি ফ্লোরেন্সে আছিলো, তার পরিবারের সাথে। নিবিড়ভাবে চিন্তা করছে আমার চাপাবাজীগুলা। অবশেষে আমারে ধন্যবাদ দিয়া মুখে ফেনা তুইলা ফেলতাছে। আমার বি আ ম্যান কথাটা নাকি তার মনে ধর্ছে। বনের অপশনটাই শেষমেশ বাইছা নিছে।

তো হলের মুখে ঢুকতে গিয়া তার সঙ্গে দেখা হইলো। দূর থেকে একটা "হাই" দিয়া লগের ললনাগো লগে খোশগল্পে মশগুল হইয়া গেলো আবার। আমি কাছে গিয়া হাত-পাও নাড়ি, পাত্তাই দেয় না। যেন্ চিনেই না। আমি মনে মনে কইলাম, যা বেটি ফুট। পুছলাম না তোরে!

বারে গিয়া দেখি সদা হাস্যোজ্জ্বল পিটার খাড়ানো। আমাকে দেখেই হৈ হৈ করে উঠলো। আমি কই, অই তুই এইহানে কী করোস! পিটার কয়, বার-আবেণ্ড করি, মাল বেঁচি। পিটার হইলো আমাদের ফ্লোরে নতুন আমদানী। জোশ পাবলিক। সারাক্ষণ হাসি হাসি মুখ করে থাকে। ইয়ান তারে টয়লেটে রেখে কয়েকবার লাইট বন্ধ করে অন্ধকারে রেখে চলে আসছে। আমারে বলে, "ইয়ান আমার লগে এমুন করে ক্যা? তুমি সাবধানে থাইকো, ইয়ান কইলাম লোক সুবিধার না। খালি টয়লেটের লাইট বন্ধ কইরা দেয়!" আমি কই, "ইয়ান আমার লগে এমুন করবো না।" পিটায় জিগায়, "কারণ...!" আমি কই, "কারণ ইয়ান একদিন এমুন করলে তার পরদিন সকালে তার দরজার হাতলে একটা পলিথিনের ব্যাগ পাবে, আর সেই ব্যাগে থাকবো থোকা থোকা কষা ইয়ে! এইটা সে জানে!"

পিটার জিগায় কী খাইবা! আমি কই বিড়ি খাওন জায়েজ এইখানে? কয়, আবার জিগায় মামু! আমি তাইলে বিড়ি লইয়া আসি- এই কইয়া উপরে দৌড় দিলাম। ফিরা গিয়া দেখি ইয়ান আমার লাইগ্যা পানীয় কিন্যা রাখছে। কয়, আমি তোমারে ইনভাইট করলাম! মনে মনে কই, খা ব্যাটা তুই মুড়ি খা!

পিটার জিগায়, "তোমার কী হইছে? এমুন দেহা যাইতাছে ক্যা!" আমি কই, "মাথা-ঘাড় ব্যাথা কর্তাছে!" আরও অনেক কথার মাঝে আরও কিছু পোলাপাইন গিয়া হাজির হইলো। ঠিক হইলো এই উইকএণ্ডে ফুটবল খেলা হবে। আমি কইলাম, রবিবার সন্ধ্যা হইলে আছি। পুলাপাইন কয়, দুপুরে হইলে সমস্যা কী? পাঁচটায় তো আন্ধার হইয়া যায়। আমি কইলাম, "দুপুরে ঘুমামু। আর আন্ধার হইলে ফ্ল্যাড লাইটে খেলুম, কোনো সমস্যা!" হাউকাউ শুরু হইয়া গেলো এইটা শুইনা। পরে অবশ্য ঠিক হইছে, তিনটায় খেলা শুরু হইবো! "আমি বিড়িতে টান দিয়া কই, তোরা বেবাকটি গিয়া মুড়ি খা!"

হঠাৎ দেখি পুলাপান সব ঠান্ডা হইয়া গেছে। আর পিছন দিয়া কে জানি আমার পুলওভারে ধইরা টানে। ফিরা দেখি সেই আজ্জুরী ললনা। কয়, তোমার লগে কথা কইতে আইলাম। অনেকদিন পরে দেখা! মনে মনে কই, "শালি, তখন তো ভাব লইছিলি। অখন আমি ভাব লই?"

ইট্টু পরে ইয়ানরে কইলাম, মামু, লও যাইগা। ভাল্লাগতাছে না! সে ও কয়, হ লও যাইগা। আমার ম্যাথ কর্তে হইবো! পিটারের কাছ থাইকা বিদায় লইলাম, তার আজ্জুরী বার-আবেণ্ড পার্টনার ডিয়ানা'র থাইকাও। উপরে আইসা পড়লাম। এবং একটু পর মাথা ও ঘাড়ে ব্যাথা নিয়া ঘুমাইয়া পড়লাম!

২.

কামলার এইখানে মেজাজ বিলা হইয়া আছে। সারা দুনিয়া ছুটি করবো, আর চব্বিশে ডিসেম্বর আমারে কামলা মারতে হইবো! অর মায়রে বাপ!

যেইখানে কামলা খাটি সেইখানের টুআইসি আমারে ডাকলো। কয়, আপনে তো ভাইনাখটেন উদযাপন করেন না, তাই না!
আমিও রাম ভুদাইয়ের মতোন কইয়া ফেললাম, না!
কয়, তাইলে হাইলিগার আবেণ্ডে আপনেরে থাকতে হইবো। এইটা একটা বিটে!
আমি কই, "পারুম না, আমি হাইলিগার আবেণ্ড উদযাপন করুম বউ পোলাপানের লগে!"
মহিলা কয়, "আপনের বউ পোলাপান আছে নাকি?"
আমি খাঁটি বাংলায় কই, "না থাকলে নাই, তোর কি বেটি?"
কয়, কী কন বিড়বিড় কইরা?
আমি কই, আমি সিক। কামলা দিতে পারুম না।
কয়, একমাস চাইর দিন সময় আছে আরো। ততোদিনে আপনে সুস্থ হইয়া যাইবেন আশা করি।
আমি কই, না, হমু না। কারণ চব্বিশে ডিসেম্বর আইলেই আমি জমকাইয়া অসুস্থ হইয়া যাই। এর কোনো গত্যন্তর নাই!
কয়, আপনে এমন কর্তাছেন ক্যান? আপনে তো ক্যাথলিক না। এইটা সহকর্মীরে একটু হেল্প করা আরকি! বিটে বিটে বিটে!!

তর মায়রে বাপ! কামলার গুষ্ঠি কিলাই। তোরা বেকটি গিয়া মুড়ি খা। আমি নাই!

৩.

সন্ধ্যায় সিঁড়ির গোড়ায় আবার সেই আজ্জুরী ললনার সাথে দেখা। কতোক্ষণ খাজুরা প্যাচাল পাইড়া কয়, কোয়ান্টাম অব সোল্যাস দেখছো? আমি কই না, দেখি নাই। কয় দেখবা নাকি? আগের বার তো ইন্ডিয়ানা জোন্সে ডস দিছিলা!
তখন ইউরো কাপ চলতাছিলো। আর জার্মানী-পোল্যাণ্ড ম্যাচ রাইখা দুইজন আজ্জুরী ললনার লগে ইন্ডিয়ানা জোন্স দেখতে যাওয়ার কোনো যুক্তি নাই। বলছিলাম, জরুরী কাম আছে। কিছু মনে না করলে তোমরা যাও। পরেরবার যামুনে দেখতে!
এইবার পড়ছি বাঁটে। টাকি মাছের মতো পিছলানি মারতে হইবো আইজকা! নাইলে মুড়ি এইবার আমারেই খাইতে হইবো পেঁয়াজ-কাঁচা মরিচ সহযোগে! মন খারাপ


মন্তব্য

রায়হান আবীর এর ছবি

গুরু মন বিক্ষিপ্ত মনে হয় পচুর...বিয়া করার সখ জাগছে??

আপনার গিয়ানজামনামা পইড়া পচুর আনন্দ পাইলাম। দেঁতো হাসি

=============================

নিবিড় এর ছবি

হুম......... এই তাইলে ব্যাপার !!!!! আজ্জুরী ললনা!!! তা সিনেমা কেমন দেখলেন আপডেট দিয়েন কিন্তু ।

ধুসর গোধূলি এর ছবি
সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

যান মিয়া... মুড়ি খান গিয়া... হো হো হো
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- মুড়ির বহুৎ দাম মিয়া। সেদিন চাইরটা পরোটা কিনছি তিন ইউরো দিয়া। কনভার্ট কইরা দেখেন দেশে কয়জনরে নিয়া স্টার কাবাবে পরোটা শিক খাওন যাইতো!

বাল, ভাল্লাগে না এইত্তা খাওনের কষ্ট আর! মন খারাপ
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

তারেক এর ছবি

একটা মেয়েরে আপনি বি আ ম্যান কইতার্লেন, গুরু? ছি ছি ছি।
ভাব তো দেখাইলেন প্রচুর, আজ্জুরি রে বেইল দ্যান না। এইদিকে আমগো সুলেমান, কামরান কারো শ্যালিকার দিকে নজর দিতে তো আপনার বাকি নাই। বুঝি না গুরু। কোয়ান্টাম অব সোল্যাস দেইখা ফেললাম। যাইয়েন না। সিনসিনারি কম। আজ্জুরি রে নিয়া আসলেই যাওয়ার কোন মানে হয় না। দেঁতো হাসি
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

কনফুসিয়াস এর ছবি

ব্যাপার্টা আমিও কিছু বুঝতাছি না। সূর্য কুন দিকে উঠলো? হাতে আসা সুযোগ ধুগো এমুন কইরা পায়ে ঠেলে ক্যান?

-----------------------------------
তুমি যা জিনিস গুরু আমি জানি, আর কেউ জানে না

-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ

সুলতানা পারভীন শিমুল এর ছবি

আমিও সেইটাই ভাবতাছি। চিন্তিত

...........................

সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন

...........................

একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- পড়তেন আপনেরা আমার মতোন বাঁটে, বুঝতেন তাইলে স্বয়ং মাধুরী আইসা কোমর বাড়াইয়া ধাকধাক নাচতে কৈলেও মেজাজ খারাপ হৈতো কেমনে!

আছেন তো মৌজে, টোক্কা দেওনের আগেই বাজে! মন খারাপ
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

ফাহা এর ছবি

কোয়ান্টাম অফ সোলেস ভালো লাগে নাই। আর তাছাড়া, বন্ড ম্যুভির সেই দিনকাল আর নাই। এই ছবির বন্ডগার্ল এত লাজুক!

ধুসর গোধূলি এর ছবি

-বস, জেমস বণ্ড এমনই একটা ম্যুভি যে লোকজন যতোই বলুক বাজে হৈছে, দেখুম না, তারপরেও সুপারডুপার হিট হৈবো। কারণ আমি আপনে যামুনা, দেখুমনা কৈরাও যামু এবং দেখুম!

এইটা হইলো হাতের সামনে চানাচুরের ডিব্বার মতোন। পেট যতোই ভরা থাকুক, খামুনা খামুনা যতোই বলেন, টুকটুক কইরা খাইয়া ঠিকই একসময় দেখবেন ডিব্বা খালি কইরা লাইছেন।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

তানবীরা এর ছবি

অনেক কিছুই বুঝলাম না, সাক্ষাতে জাইন্না নিমু নে। মুড়িতো ভালো জিনিস, আর জার্মানীতে দামী জিনিস, সবাইরে খাওয়ানোর মানে কি ??? ঃ-}

তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে

*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- এইটা বাতাসী মুড়ি স্বাতী আপা। কারো উপরে মেজাজ খারাপ হইলে খাওয়ার অফার দেয়া যেতে পারে, এবং অবশ্যই বাংলায়! আর অতিঅবশ্যই মেক শিউর করা হয়, যাতে এই জিনিষের মানে আশেপাশের কেউ না বুঝে। এইটা হইলো মাজেজা!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

অছ্যুৎ বলাই এর ছবি

লোকে বুঝতেছে না, এইটা পাত্রীচাই বিজ্ঞাপন, পোলায় যে অতিশয় সৎ, এই গল্পের ছত্রে ছত্রে সেই দূরভিসন্ধি ফুটে উঠেছে।

---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- হোক না লতায় পাতায় দুলাভাই, তোও তো আপনে পাত্রীর লোকাল গার্জেন। এখন বলেন বলাইদা, গার্জেন হিসেবে আপনার কী মত! পাত্রপক্ষের মুরুব্বী যথা হিমু, বদ্দা প্রমূখকে সঙ্গে করে অতিশয় সৎ পাত্র ধুগো রওনা দিবে আপনার বাটীর পাণে? হাসি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

মুশফিকা মুমু এর ছবি

তাইনাকি অ্যাঁ
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে

------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে ‍‍

অছ্যুৎ বলাই এর ছবি

জা-কা-জা ভায়রাভাই পরিষদের পক্ষ থিকা আমিও পাত্রপক্ষের মুরব্বী হমু। হাসি

---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো

ধুসর গোধূলি এর ছবি
অছ্যুৎ বলাই এর ছবি

সেইডাও কথা। বদ্দাই পাত্রীপক্ষ হোক, মুরুব্বী মানুষ।

---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- লতাপাতা শালী কার? আপনের না বদ্দার? তাইলে বদ্দা পাত্রী পক্ষ অবো ক্যা? চিন্তিত

আর বদ্দারে জনসন্মুখে মুরুব্বি কইছেন, দেখলে আগুন জ্বালায়া দিবো নে। হাসি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

মুশফিকা মুমু এর ছবি

চিন্তিত চিন্তিত চিন্তিত
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে

------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে ‍‍

মুশফিকা মুমু এর ছবি

কি কন বুঝিনা
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে

------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে ‍‍

দুর্দান্ত এর ছবি

ধুসর - একটু খেয়াল কইরা।
অনেক আজ্জরি মুড়ি কিন্তু দেশী মুড়ির মতই, দাগ পাত্থর ছাড়া।

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- আপনি না একটা দুষ্টু! চোখ টিপি

দেশী মুড়ি সাদা হইলেও তাতে যে ইউরিয়া মারা সেইটা জানেন না? এইটা একবার নাকি শাইখ মামা দেখাইছিলো টিভিতে। আমাদের মোঢিমু সাক্ষী।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

বস, কী হইসে আপনার? আপনি ঠিক আছেন তো? সুন্দরী মেয়েদের আপনি এইভাবে মুড়ি খাইতে পাঠায়া দিচ্ছেন! অ্যাঁ

আর আমার মত জার্মান-মূর্খ'দের জন্য এরপর থেকে শব্দার্থ বলে দিতে হবে, নাইলে বোঝাই তো মুশকিল! মন খারাপ

যান বস, মুভিটা দেইখা আসেন, মুড়ি খাওয়ার কাম নাই, সুন্দরী ললনার মনে কষ্ট দেওয়া আর মসজিদ ভাঙা যে সমান অপরাধ, এইটা তো জানেনই! চোখ টিপি

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- তেমন কিছু হয় নাই বস। ইট্টু মেজাজ বিলা আরকি!

হৈ মিয়া লেখার সাথে কি আমি ললনার ফটুকও দিছিলাম নাকি, তাইলে ক্যামনে বুঝলেন ললনা সুন্দরী নাকি বান্দরী? চিন্তিত

আসলে মেজাজ বিলা হওনেরও কোনো কারণ নাই। কিন্তু প্রথমতঃ হইলো ঐ ললনা আমারে ঐ সময় বার-আবেণ্ডে দেইখা ভাব লইছিলো ক্যান? আর দ্বিতীয়তঃ হইলো কামলার ঐখানে ঝুট! দারুন একটা প্ল্যান করছিলাম ২৪, ২৫ আর ২৬ মিলায়া। আর হইলো না! মন খারাপ

ম্যুভিটা নেটএ পাইছি, কিন্তু প্রিন্ট সুবিধার মনে হইলো না। এখনো কইতে পারি না সিনেমা হলে গিয়া দেখবো নাকি ঘরে বসেই দেখবো!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

তারেক এর ছবি

ঐ ললনা আমারে ঐ সময় বার-আবেণ্ডে দেইখা ভাব লইছিলো ক্যান?
- এইটা তো বস্‌ এক্কেবারে অভিমানী প্রেমিকের মতন কথা।
আপনি কি ঐ আজ্জুরির দুলাভাইয়ের লগে যোগাযোগ করছেন?
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- বস, অভিমানী প্রেমিক কন আর বালক যাই কন ঝামেলা আছে। আমি কুড়ালে গিয়া নিজের পাও মারুম, এইটা চান নাকি?

বানী চিরন্তনীঃ মেজাজ বিলা করিবার কোনো ইচ্ছা না থাকিলে মহিলা লোকের সাথে সিনেমা দেখা এবং শপিং-এ যাওয়ার কোনো মানে হয় না"

এইটা কোনো এক গুণী ব্যক্তি বলে গেছে। গুণীদের কথা ফেলনা না।

আর আমি ইদানিং ভালো হয়া যাইতেছি। সন্ন্যাসব্রত নিমু, তবে সংসারে আরেক সন্ন্যাসী হইতে চাই না। ডাইরেক্ট পাহাড়ে যামু গা। হিমালয়ে গিয়া আসন গাড়ুম। জগতের মোহ আর ভাল্লাগে না!

ওঁম শান্তি!!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

ধূগো'দা, এই বিলা ভাব কাটানোর জন্যই তো ললনাদের সাথে বেশি বেশি সময় কাটাবেন, দেখবেন সব ভাল লাগা শুরু হইসে আবার চোখ টিপি

আপনি বইলা কথা, ফটুক লাগে নাকি আবার! আমি তো জানতাম দুনিয়ার তাবৎ সুন্দরীদের সাথেই আপনার কারবার! দেঁতো হাসি

প্রথম কারণ শুইনা হাসলাম অনেক, এ তো পুরা অভিমানী বালকের মত কথা বললেন! এত্তো অভিমানী হইলে ক্যাম্নে কী! নাকি কাহিনীতে আরো টুইস্ট আছে, এখনো বলেন নাই? আর অফিসের কাহিনী পড়েও, যদিও আপনার জন্য মেজাজ বিলা-কর, অনেক হাসলাম হো হো হো

আরে ভাই, একটা মুভি দেখা মানে কী শুধুই মুভি দেখা? মিয়া, কার সাথে দেখতে যাচ্ছেন সেইটাও তো বিবেচনা করতে হবে! সুন্দরীর সাথে যাবেন, পপকর্ণ খাইতে খাইতে দেখবেন, কোন ভায়োলেন্ট সিন দেইখা সে ভয়ে আপনার হাত ধরবে... আরো বলা লাগবে? দেঁতো হাসি

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- উড়ি, মনে কতো রঙ রে!!!

মন্তব্যের এক ধাপ উপরে, তারেক রে একটা বানী চিরন্তি লেখতাছি, ওইটা আপনেও মনে রাইখেন। কামে দিবো মিয়া।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

সুমন চৌধুরী এর ছবি

যা করার তাড়াতাড়ি করো



অজ্ঞাতবাস

ধুসর গোধূলি এর ছবি
অতিথি লেখক এর ছবি

বিভিন্ন প্রস্তাবনা

১) আগামী ইংরেজী নববর্ষে ধূসর গোধূলিকে সচলায়তনের জাতীয় সচল টাইপ খেতাবে ভূষিত করা হউক |

২) বাংলা নববর্ষেও ন্যাশন্যাল সচল টাইপ উপাধীর কথা চিন্তা করা যেতে পারে| (স্মৃতিশক্তি প্রতারিত না করলে ১৪১৪ বাংলার ১লা বৈশাখ মহামান্য ধুসর গোধূলি তাঁর প্রফাইল ছবি পরিবর্তন করেছিলেন)

৩) একুশে বইমেলায় সব সচলেরই উচিত ধুসর গোধূলি কে নিয়ে নিজ নাজ পুস্তক প্রকাশ করা | পুস্তকের নাম এমন হতে পারে যেমন “ আমার দেখা ধুসর গোধূলি” অথবা “ গোধূলি কে যেমন দেখেছি ”

আরও বিস্তারিত পরিকল্পনা তথা প্রস্তাবনা ছিল কিন্তু যথাসময়ে সবই প্রকাশ পাবে |

পুনশ্চ এ মন্তব্যের নামহীন লেখক এবং মহামান্য ধু গো সমলিঙ্গের জীব এবং মন্তব্যকারী ধু গো র পার্শ্ববর্তী দেশে অবস্হান করেন |

ধুসর গোধূলি এর ছবি
স্পর্শ এর ছবি

ওরে কত মজারে !! অজ্জুরী ললনা কি বস্তু? :-/
এই জিনিস আমার দরকার...
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!


ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- দূরে থাকেন মিয়া। সিসিলি'র মাফিয়াগোরে চিনেন? একবার দেখা হইলে চোখের পলকে চতুর্থ আসমানে যাইবেন গা, আযরাইল আসোনের আগেই! হো হো হো
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

অনিন্দিতা এর ছবি

দেশ থেকে কয়েকদিন বেড়িয়ে যান ভাই।
মন শান্ত হবে, মেজাজ ঠান্ডা হবে।

ধুসর গোধূলি এর ছবি
কল্পনা আক্তার এর ছবি

আমি কই, না, হমু না। কারণ চব্বিশে ডিসেম্বর আইলেই আমি জমকাইয়া অসুস্থ হইয়া যাই। এর কোনো গত্যন্তর নাই!

হাসতেই আছি গড়াগড়ি দিয়া হাসি =))

আজকাল হইছে কি আপনার!! মন বেশী বিক্ষিপ্ত হলে দেশে আইসা ঘুইরা যান, দেখবেন সব ঠিক হইয়া গেছে......

.............................................................................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- গত কয়দিন খুব ইচ্ছে করতেছে দেশে যাইতে, ঈমানে কই! এমন না যে আমি দেশকে বা আমার পরিবারের সবাইকে ফস্কাইতেছি (মিস করতেছি)। আমার দেশে যাইতে ইচ্ছে করতেছে কারণ এমন কিছু ব্যাপার আছে যেগুলো দেশে ছাড়া অন্য কোথাও করা সম্ভব না। আমার খুব ইচ্ছে করতেছে গাড়ির পোড়া তেলে ভাজা আলুপুরি খেতে, রাস্তার পাশের টং থেকে ধূলি-ময়লা উড়ে আসা চটপটি খেতে, ফার্মগেইট-শাহবাগের ভ্যানগাড়ির রেঁস্তোরা থেকে সমানে পরোটা ডাইল খেতে, দিনের পর দিনের বাসী লিকারের টং দোকানের চা খেতে এক্সট্রা চিনি-দুধ সহ।

আপনি কি মনে করছেন কম দুঃখে গিয়া পরোটা কিন্যা আইনা খাইছি? মন খারাপ
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

কল্পনা আক্তার এর ছবি

তাড়াতাড়ি চলে আসেন!

.............................................................................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা

নজমুল আলবাব এর ছবি

আমার খুব ইচ্ছে করতেছে গাড়ির পোড়া তেলে ভাজা আলুপুরি খেতে, রাস্তার পাশের টং থেকে ধূলি-ময়লা উড়ে আসা চটপটি খেতে, ফার্মগেইট-শাহবাগের ভ্যানগাড়ির রেঁস্তোরা থেকে সমানে পরোটা ডাইল খেতে, দিনের পর দিনের বাসী লিকারের টং দোকানের চা খেতে এক্সট্রা চিনি-দুধ সহ।

আর আমার লগে আড্ডা দিতে মন চাইতাছেনা? ইমানে কতো, বুকে হাত দিয়া ক...

ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল

ধুসর গোধূলি এর ছবি
রেনেট এর ছবি

ধুগোদা আসলে সেই নামহীন অতিথি লেখিকার কঠিন প্রেমে পড়ছে দেঁতো হাসি...এই জন্য এখন অন্য কোন ললনা ভালো লাগে না মন খারাপ
---------------------------------------------------------------------------
We cannot change the cards we are dealt, just how we play the hand.

---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- রানটু ভাই, প্রেমে পড়ি আর যাই করি, ললনা দেখে ভালো লাগবে না- সংসারে এমন এক সন্ন্যাসী এখনো হইয়া উঠি নাই। দেঁতো হাসি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

ললনা দেখে ভালো লাগবে না- সংসারে এমন এক সন্ন্যাসী এখনো হইয়া উঠি নাই

নারী-অন্তপ্রাণ সন্ন্যাসীর উপর নিজের অক্ষমতা চাপায়া দেওয়ার তীব্র প্রতিবাদ জানাই!
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
একলা পথে চলা আমার করবো রমণীয়...

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

রেনেট এর ছবি

অতিথি লেখিকা দেখার আগেই আপনার মন্তব্য ঘ্যাচাং করেন ধুগোদা...নাইলে কইলাম ফ্যাচাং বাধবো হো হো হো
---------------------------------------------------------------------------
We cannot change the cards we are dealt, just how we play the hand.

---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- পাইছি! রেন্টু মিয়া ধরা খাইছে! আপনের উপরোক্ত মন্তব্যের মানে হইলো অতিথি লেখিকা (নাকি লেখক!) কখন সচলায়তনে আসে সেইটা আপনে জানেন। এইবার তাইলে ঝাইরা কাশেন, কে সেই ব্যক্তি! আপনি নিজেই ননতো আবার!! চোখ টিপি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

রেনেট এর ছবি

হ! আমার আর খেয়ে দেয়ে কাজ নাই...বেনামে প্রেমপত্র যদি লিখতেই হয়, তাইলে দিল ধাড়কান মাঞ্জেলা বেগমরেই লিখব...মেয়ে সেজে আপনার কাছে প্রেমপত্র লিখমু কিল্লাই?
---------------------------------------------------------------------------
We cannot change the cards we are dealt, just how we play the hand.

---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি

কিন্তু সে বনে থাকতে চাচ্ছে না। এই নিয়ে তারে জ্ঞান দিলাম প্রায় আধা ঘন্টার মতোন। চাপাচোপা মাইরা, সাতপাঁচ চৌদ্দ বুঝায়া চামে কইয়া দিলাম, তার অবস্থানে আমি হইলে শত প্রতিকূলতার মাঝেও আমি বনের অপশনটাই নিতাম।

বনে বাঘ থুক্কু ধূগো আছে বলে কথা! চোখ টিপি

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- বনে বাঘ থাকুক, সিংহ থাকুক আর ধুগো নিজেই থাকুক- এই ললনা আজীবন মনে রাখবে এইটাই ছিলো তার ক্যারিয়ারের সেরা ডিসিশন। হাসি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

হা হা এ তো বিশাল রচনা! দিনকাল ভালই কাটছে তাহলে!

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- দিনকাল ভালো কাটতেছিলো না, একটু আগে বাইরে তাকায়ে দেখলাম তুষার পড়তেছে। বছরের প্রথম তুষার! একেবারে বিছানো সাদা পুরু চাদর। দেখেই মনটা ভালো হয়ে গেলো! হাসি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

আপনে রেগুলার পরোটা ভাজেন? চিন্তিত

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
একলা পথে চলা আমার করবো রমণীয়...

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

ধুসর গোধূলি এর ছবি
অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

এইটা কী কোন ট্রিকি কোয়েশ্চেন ছিল? চিন্তিত

রণদীপম বসু এর ছবি

ধুগোর জন্য এখন ইয়োগা চর্চা আবশ্যক হইয়া যাইতেছে।
বিলা মন ভালা হইয়া যাইবে। নইলে শালিকাদের দিকে কে আর হা করিয়া তাকাইয়া থাকিবে !

বেশি বেশি মুড়ি খান, অন্যকেও খাইতে আগ্রহী করুন।

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- বস, আপনার পোস্টের ফটুকের মতোন বালিকারা সাথে পাছে থাকলে ইয়োগা ক্যান, গাছের মগডালে উঠেও ব্রেকড্যান্স দিতে রাজী আছি! দেঁতো হাসি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

নজমুল আলবাব এর ছবি

আমাদের ধুগো বদলে যাচ্ছে। দ্রুতই বদলাচ্ছে।

ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল

ধুসর গোধূলি এর ছবি

... সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে! চোখ টিপি

অনেকদিন পর রং নাম্বার বাউলকে পেয়ে ভাল্লাগলো। তা বাউল কি কোনো কারণে এই গরীবের উপর অসন্তুষ্টিত?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

ক্যামেলিয়া আলম এর ছবি

আ হা রে !
.....................................................................................
সময়ের কাছে এসে সাক্ষ্য দিয়ে চ'লে যেতে হয়
কী কাজ করেছি আর কী কথা ভেবেছি..........

.....................................................................................
সময়ের কাছে এসে সাক্ষ্য দিয়ে চ'লে যেতে হয়
কী কাজ করেছি আর কী কথা ভেবেছি..........

আলমগীর এর ছবি

সোলাসে সিন মিন কেমন আছে? আল্লাহ ভরসা কইয়া যানগা একদিন। চুরুট খাওয়া ভাল না, মিন্ট জাতীয় কিছু লগে রাইখেন সবসময় দেঁতো হাসি

ঝরাপাতা এর ছবি

বস, এই সুযোগ মিস কইরেন না। আজ্জুরী ললনার লগে সিনেমা দেইখা রিভিউ পুস্টান। উইথআউট ডিলিটেড সিন।


যে রাতে গুঁজেছো চুলে বেগুনি রিবন বাঁধা ভাট,
সে রাতে নরকও ছিলো প্রেমের তল্লাট।
. . . . . . . . . . . . . . . . . . (আবু হাসান শাহরিয়ার)


বিকিয়ে যাওয়া মানুষ তুমি, আসল মানুষ চিনে নাও
আসল মানুষ ধরবে সে হাত, যদি হাত বাড়িয়ে দাও।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।