গুরুচন্ডালী - ০১৮

ধুসর গোধূলি এর ছবি
লিখেছেন ধুসর গোধূলি (তারিখ: বিষ্যুদ, ১২/০২/২০০৯ - ১১:১৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.
অনেকদিন পর সেদিন বাসে ভ্যালেন্তিনাকে দেখলাম। সেদিন মানে এইতো পরশুদিনের আগেরদিন, কিংবা তার আগেরদিন (অথবা ঠিক কবে মনে নাই)। সেই আগের মতোই ডাইরেক্ট আমার অক্ষিগোলকে দৃষ্টিনিক্ষেপ। আমার ভয়াবহ রকমের শান্ত, ক্লান্ত, প্রশ্নহীন চোখে বোধহয় সে খুবেকটা উৎসাহ পায়নি। বাস থেকে নেমে পড়ার আগে চোরা চোখের চাউনিতে আমাকে দেখে নেয়া আর শুরুর চাউনির মধ্যকার সময়ে সে ব্যস্ত ছিলো তার কানের বাদ্যঢিবলা (ইয়ারপিস) নিয়ে।

আগের কোনো একটা লেখায় ভ্যালেন্তিনার কথা উল্লেখ করার পরপরই সে 'নাই' হয়ে গিয়েছিলো। নাই তো নাই, একেবারেই নাই। আগে তাকে যেখানে রণে-বনে-জলে-জঙ্গলে সবখানেই দেখতে পেতাম, হঠাৎই সে তিরোধিত হয়ে গেলো আমার লেখার কুদরতি 'স্পেল' গুণের কারণে। তো সে নিঃশ্বাসে অগ্নি ছড়ানো ড্রাগনের পাহারায় রক্ষিত 'হাইয়েস্ট রুম অব দ্য টলেস্ট টাওয়ার'এ কয়েক যুগ বনবাসের পর 'স্পেল' কাটিয়ে এখন আবার মানব জঙ্গলে আবির্ভূত হয়েছে। ভাবতেই মন আনন্দে ভরে যাচ্ছে! আচ্ছা এই যে আবার লিখলাম তার কথা, এবারো কি সে আবার 'স্পেল' কাটাতে সেই ড্রাগনপুরীতে চলে যাবে। যাহ্শালা, এইটা একটা কাম করলাম? মন খারাপ

২.
মুষলধারায় ব্যস্ততা গেলো গত দুইটা সপ্তাহ। এই সময়ের পুরোটা জুড়ে একটু শান্তিমতো মরারও সময় ছিলোনা। ঘুমের বারোটা বেজেছে ষোলো আনা। কোন দিক দিয়ে সপ্তাহান্ত এলো, এসে চলেও গেলো সেই টেরটাও পাওয়া যায়নি। সময় মতো এ্যালার্ম বেজেছে, অপরিপক্ক ঘুম ঠেলে সরিয়ে রেখে উঠে চোখ টিপটিপ করে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে সভ্যমনুষ্য সমাজের উপযোগী করে নিজেকে কয়েক প্রস্থ জামা কাপড়ের প্যাকেটে বন্দী করে বেরিয়ে পড়তে হয়েছে অন্ন সংস্থানে। সবকিছুই চলেছে ঘড়ির কাঁটার অনুপাতে। আমার এই নাতিদীর্ঘ বোহেমিয়ান জীবনে এতোটা লম্বা সময়ের জন্য সময়ানুবর্তী কখনো ছিলাম বলে মনে পড়ে না। স্কুলে থাকাকালীন বাধ্যতামূলক পিটি না করলে যেখানে চিকন বেতের বাড়ি গুণতে হতো পিঠকে সেখানেও কখনো নির্ধারিত সময়ে পৌঁছে পিটিতে অংশ নেয়া হতো না আমার।

ঘুম আর সঠিক খাদ্যগুণের সংকটে পড়ে খোমামুবারক চরম আকার ধারণ করেছে। কালকে যখন বিরাট একটা ব্যবধানে সুস্থ মস্তিষ্ক নিয়ে আয়নার সামনে দাঁড়ালাম নিজেকে দেখবো বলে, আঁতকে উঠলাম! এ আমি কাকে দেখছি? আয়নায় ফুটে ওঠা প্রতিবিম্বের সাথে শ্রেক-এর কথা বলা গাধাটার চেহারা কিছুতেই আলাদা করতে পারছিলাম না। খুটিয়ে খুটিয়ে নাক, মুখ, চোখ, কান- সব দেখলাম, পর্যবেক্ষণ করলাম। নাহ, ভুল দেখছি না। রোবটের মতো খাটতে খাটতে আসলে আমি গাধাই হয়ে গেছি। শ্রেকের গাধাটার সাথে শুধু আমার পার্থক্য হলো, আমি এখনো দুই পায়ে হাঁটি। মানে আমি গাধা হিসেবেও দুই নাম্বার! মন খারাপ

৩.
আমার হঠাৎ হঠাৎ আজব কিসিমের শখ জাগে মনে। এই যেমন একদিন শখ জাগলো মশার কামড় খাবার। তো এই ভব্য দেশে অসভ্য মশার কামড় পাই কই? তারপর যে শখটা জাগলো সেটা অবশ্য পুরোপুরি আজব কিসিমের না। ফার্মেগেট থেকে সায়েন্স ল্যাবের দিকে আসার যে রাস্তাটা, সেটা ধরে এগুলে গ্রীন সুপার মার্কেটের সামনে বিকেল বেলা কয়েকটা ভ্যানগাড়ি সার ধরে দাঁড়িয়ে ছোলা-পিঁয়াজু-বেগুনী-আলুপুরী প্রভৃতি বিক্রি করে। আমার খুব ইচ্ছে করছিলো ওই ভ্যানগাড়ীর সামনে পা ভেঙে দাঁড়িয়ে কিংবা ইটের ওপর বসে টিনের চলটিওঠা বাসনে করে বিটলবন দিয়ে মাখানো শসা দিয়ে কয়েক পশলা ছোলা-পিঁয়াজু-বেগুনী-আলুপুরী খেতে। কিন্তু খাবো ক্যামনে?

গ্রীন সুপার মার্কেট সমস্যার সমাধান না মিললেও কয়েকটা প্রোডাক্টের সমাধান মিলে গেলো। একজন জানালো এক উপমহাদেশীয় এটাওটাসেটা'র দোকানে ডালপুরী, আলুপুরী পাওয়া যায়। আমাকে চেখেও দেখানো হলো। খেয়ে আমি পুরা রাপুখাপাং। এই জিনিষ খোদ জার্মানীর জঙ্গলে পাওয়া যায় আর আমি জানিনা! এতোদিন হুদাহুদি কী হা-হুতাশটাই না করলাম! খানাবাদ চলে গেলাম সেই দোকানে। দোকানদার একজন পাকি। তাতে আমার খুবেকটা কিছু এলো গেলো না। মোটাদাগে পাকিদের ব্যাপারে আমার স্ট্যাণ্ড খুব ক্লীয়ার। কোনো পাকি আমার পোঙ্গা মারার চেষ্টা করলে তাকে অন দ্য স্পট হোগায় লাত্থি মারার সাহস-যোগ্যতা-ক্ষমতা সবই অল্পবিস্তর আছে। সেই ঘটনা ঘটিয়ে এসে ব্লগে বসে আয়েশ করে ললনা ভজঘট লেখায় লেগে যেতে পারবো। পোঙ্গায় হাত খেয়ে ব্লগে এসে অন্ততঃ প্যান প্যান করা আমাকে পোষায় না।

তো সেই পাকি মিয়ার দোকান থেকে এক প্যাকেট ডালপুরী, এক প্যাকেট আলুপুরী নিয়ে এসে বিপুল উৎসাহ, উদ্দীপনা আর যথাযোগ্য ভাবগাম্ভীর্য নিয়ে ভেজে খেলাম। একেবারে সেই স্বাদ, সেই গন্ধ। আহা, সশরীরে নাইবা থাকতে পারলাম ফার্মগেটের ব্রীজের নিচে কিংবা শাহবাগের পূবালী ব্যাংকের মোড়ে, নাইবা পারলাম দেখাতে বইমেলার বাইরে ঝামা থেকে পুরী-সিঙ্গারা তুলে খাওয়ার বিলাসিতা। কিন্তু যা পেলাম, এই বা কম কী!

৪.
অন্তরাত্মা কাঁপানো বিষাদে ভরে ছিলো মন। এখনো হয়তো আছে, কিন্তু সেটা টের পাচ্ছি না। হয়তো ব্যস্ততার করণেই! আমার মন খারাপ করলে খুব গুটিয়ে যাই। চেহারায় বোধহয় ফুটে ওঠে সব। ভয়ানক বিষাদে মোড়ানো দিনেই জিগলিন্ডে বারকয়েক তাকিয়ে জিজ্ঞেস করেছিলো, "তোমার কী হয়েছে!" উত্তর পায়নি। উত্তর যে পাবে না এটা জানতো সে, তাই আর ঘাটায়ও নি। মাস খানেকের ছুটিতে লম্বা ভ্রমনে চলে গেলো কাল। দেখা হলো না, কথা থাকার পরও।

পিটার চলে গেলো বাসা ছেড়ে ঠিক আমার চরম মন খারাপের সময়টাতেই। ও ঠিক যে বিষয়ে পড়তে চাইছিলো, এখন যা পড়ছে সেটা ঠিক সে বিষয় না। তাই সে ঠিক করেছে তার নিজের শহরেই ফেরত চলে যাবে, বাবা মায়ের কাছে। তারপর ঠিক করবে সে কোথায় পড়তে শুরু করবে। যাবার আগে দরোজার নিচ দিয়ে চালান করে দেয়া এক টুকরো কাগজে নিজের ফোন নাম্বার আর ইমেইল ঠিকানাটা টুকে রেখে গেছে। যেনো যোগাযোগ করি, দেশে গেলে যেনো তাকে জানাই। আমার বিয়েতে সবান্ধবী উপস্থিত থাকার অভিপ্রায় জানিয়েছিলো অনেক আগেই ইয়ান আর পিটার, সেই কথাটারই পুনরাবৃত্তি করলো কালির আঁচরে আবার। পিটারের সঙ্গে আদৌ কখনো আর দেখা হবে কীনা কে জানে!

আজকে রাতে, এক বন্ধুর খোঁজে যেতেই পুরনো কিছু মুখের দেখা মিললো। সাইমন, ল্যাদাগোদা টাইপের একটা ছেলে ছিলো। আজকে দেখলাম পুরা ফিট! গলগলে সেই ভুড়িটা নেই। গাল থেকেও অতিরিক্ত মেদ ঝরে গেছে। হাসলাম অনেকক্ষণ তার আগের অবয়বের কথা স্মরণ করে। জুডিথ তার ট্রেডমার্ক হাসি ঝুলিয়ে রাখে এখনো মুখে। পড়াশুনা অফিসিয়ালী শেষ করলো গেলো সপ্তাহে। এখন 'ইয়াহুহুহু' মুডে আছে। কিন্তু চেহারায় একটু 'বিদগ্ধতা'র ছাপ। সাদী, সদালাপী। খুব লেকচার দিচ্ছিলো দেখলাম বুন্দেসলিগা (জার্মান জাতীয় ফুটবল লীগ) নিয়ে। সাইমনের মুখের অতিরিক্ত চর্বিগুলো মনে হলো সাদীর মুখে আশ্রয় নিয়েছে গিয়ে। আমার উদ্বিগ্নতায় সাদী হেসে জানালো, "ম্যান, বয়স তো আর কম হলোনা!"

সময়ের হিসাবে খুব বেশি সময় হয়তো যায়নি। হয়তো অনেকদিন পরে দেখা হওয়াতে সামান্য পরিবর্তনটাও চোখে পড়েছে বেশি। তাদের চোখেও হয়তো আমি পরিবর্তিত হয়ে গেছি অনেকটা। পড়ারই তো কথা, প্রতিদিনই একটু একটু করে পরিবর্তিত হয়ে যাচ্ছি যে!

৫.
পিসির ম্যুভিমেকার ভয়ানক ঝামেলা করলো কালকে। এডিটিংটা মনের মতো করতে পারিনি। তাও জিনিষটা ইউটিউবের কল্যানে এখানে তুলে রাখলাম ভাগাভাগি করার উদ্দেশ্যে...


মন্তব্য

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

বস্‌, লেখাটা সিরাম হইছে। ভিডিও পরে দেখবো।
কেমন আছেন? দিনকাল কেমন?
আচ্ছা, ভ্যালেন্তিনা কি আয়েশা সানার দেশের মানুষ?

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- আয়েশা সানারে তো চিনিনা জনাব। ইষ্ট ইয়োরোপের বাসিন্দা এই ভ্যালেন্তিনা। মেম্বরের ভাষায় এক্কারে সিরাম! হাসি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

আপনাকে নাকি হানাদারাষ্ট্রের বালিকার সাথে ঘুর্তে দেখা যায়। জা-কা-জার আগামী সভায় নিন্দা প্রস্তাব উত্থাপন করে হবে বলে জাপান কমিটি থেকে আভাস পাওয়া গেছে।

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- জাপান কমিটি যখন সন্ধান দিছে তাইলে ঘটনা সত্যি হোলেও হোতে পারে!
কিন্তু আমিতো জাগরণে দূরের কথা স্বপনেও কোনো বালিকার সাক্ষাত পাইতেছি না জনাব! মন খারাপ
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

ব্যস্ততার জায়গায় আর পুরি খাওয়ার জায়গায় চিমটি...
ভিডিও দেখার টাইম নাই...
ভালো থাইকেন...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- লেখাটা পড়ার চাইতে ভিডিওটা দেখলেই (মতান্তরেঃ শুনলেই) বরং লাভ হইতো নজু ভাই। মিস করলেন। চোখ টিপি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

ভাইরে... আপনেরা গ্রিন সুপার মার্কেটের জন্য যেরম কষ্ট করেন, আমাদেরও তেরম কষ্ট করতে হয় একটা ভিডিও ডাউনলোড করতে... পুরা কম্পিউটার তব্দা খায়া যায় একটা ডাউনলোডে।

আর আমার ল্যাপি তো সেই কবে থেকেই বোবা... মন খারাপ
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- ইউটিউবের প্লে বাটনে টিবি দিয়া আরামসে বইসা থাকেন নজু ভাই। ডাউনলোডের লোড নেয়ার দরকার নাই।

আপনের লাইগা ভালো এইজন্য কইলাম কারণ, ভিডিওতে একটা গান আছে খালি গলায়। গানটা শুনলেই বুঝবেন ক্যান আপনেরে আলাদা কইরা বললাম ভিডিওটা দেখতে!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

তারেক এর ছবি

গুরু, জিলাপি পেয়াজু ডাইলপুরি আলুপুরি খ্যাতাপুরি সব খামু আইজ। আপনার নামে খামু চোখ টিপি
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- এইতো দিলেন নিভা আগুন আবার জ্বালাইয়া। আলু-ডাইলপুরি নাহয় খাইছি কিন্তু বাকীগুলা তো পাওয়া যায় না, ওগুলা খাই ক্যামনে?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

অনিন্দিতা চৌধুরী এর ছবি

আরে ভাই ভ্যালেন্তিনাকে কি শুধু দেখলেই চলবে?কথা বলতে হবে না?
ভ্যালেন্টাইনস ডে টা সুবর্ণ সুযোগ!
যা আছে কপালে কথা বলে ফেলেন।
ছোলা, পিয়াজুঁ , আলুপুরি নিয়ে হা পিত্যেশ করছেন?
দেশে ফেরার সময় হয়ে গেছে বুঝতে পারছি।
কী আছে জীবনে
ফিরে আসুন দেশে।

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- ভ্যালেন্টাইনস ডে কবে?
ভ্যালেন্তিনারে দেখতেই মজা। কথা বলার জন্য কি পাবলিকের অভাব পড়ছে? চোখ টিপি

দেশে ফেরার সময়তো সেই কবে থেকেই এক্সপায়ার্ড হয়ে যায় যায় অবস্থা! মন খারাপ
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

সুমন সুপান্থ এর ছবি

লেখা , ভিডিও - সব মিলিয়ে অন্যরকম এক মিথস্ক্রিয়া, মগজে ।
ভালো লাগলো ধুঃ গোঃ । আফসোসও । এমন সহজিয়া গদ্যভাষা যার, সে কি কেবল মন্তব্য আর শালীবিষয়ক জটিলতায়ই আটকে থাকবে !

---------------------------------------------------------
তুমি এসো অন্যদিন,অন্য লোক লিখবে সব
আমি তো সংসারবদ্ধ, আমি তো জীবিকাবদ্ধ শব !

---------------------------------------------------------
তুমি এসো অন্যদিন,অন্য লোক লিখবে সব
আমি তো সংসারবদ্ধ, আমি তো জীবিকাবদ্ধ শব !

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- সুমন সুপান্থীয় কমেন্ট, অনেক ধন্যবাদ সুপান্থ'দা।

শালীবিষয়ক জটিলতার একটা আশু সমাধান আশা করছি। দিলদার শালীওয়ালারা পত্রপাঠ ঝাঁপিয়ে পড়বেন, আশাবাদ ব্যক্ত করলাম।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

জ্বিনের বাদশা এর ছবি

লেখার স্টাইল বদলাইলেন নাকি? ... শান্ত-সমাহিত ভাব! চোখ টিপি
উপাদেয় হইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে

========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

জনগুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। এটার উত্তর পাওয়া গেলে অনেক রহস্য বেরিয়ে আসবে। ধন্যবাদ ভ্রাতঃ।
আপনাকে জা-কা-জা'এ উপদেষ্টা করবো ভাবছি। জাপান কমিটিতে পদ খালি আছে।

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- লেখার সময় কিন্তু খেয়াল করিনি স্টাইলের ব্যাপারটা। এই কয়েকদিন ব্যস্ততার চিড়ার মিলের কলের চিপায় পড়ে একেবারে চ্যাপ্টা হয়ে গেছি, শান্ত-সমাহিত ভাবটা এসে থাকলে এই কারণে আসতে পারে।

মওলানার 'অনেক রহস্যজনক' মন্তব্যে চিন্তায় আছি। হুজুর কি আমাকে দুষ্টু বলতে চায়? জা-কা-জা, জা-কা-জায় ঠোকাঠুকি? তাইলে মাঝখানে গমচোরা মেম্বরের লাভ না?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

আপনি এখন পাকিদের সাথে বন্দুত্ত করেন। এগুলা বাদ্দেন, বস্‌, ।

আপনাকে জাকাজা থেকে বহিষ্কারের আলাপ হচ্ছে স্টিয়ারিং কমিটিতে। ভোটাভুটিতে সিদ্ধান্ত হবে। জানায়ে রাখলাম, পরে আমার দুষ দিয়েন্না জনাব।

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- হ আমার সব গেলো! জায়গামতো কিছু না কইরা ব্লগে, আড্ডায় আইসা সমগ্র পাকি জাতিরে কুত্তা, বিলাই, হিয়াল কইয়া গাইল পাইড়া, পিসিতে বড়ে গোলাম আলী আর মেহেদি হাসানের গজল ছাইড়া তামাম পাকিগোরে 'থাবড়া' মারার কথা কইতে পারলে হয়তো সব থাকতো জনাব।

অইগুলা তো আর পারি না, কী আর করা কন, পাকিদের সাথে বন্দুত্ব আর পাকি ললনার কোলে চইড়া দুনিয়াই দেখি বরং।

মেম্বর গোপনে ঢুইকা গেছে জাকাজাতে এজেন্ট মারফত। আগে এই এজেন্টরে নিঃষ্ক্রান্ত করতে হইবো খাড়ান, হেরপর আমার বহিষ্কারের ভুটাভুটি। চোখ টিপি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

অভ্রনীল এর ছবি

আহারে! ভ্যালেন্টাইনে ভ্যালেন্তিনা... আবার জিংলিং... আপনার কথা জানিনা... আমারই মন কেমুন কেমুন লাগতাসে... (দীর্ঘশ্বাস)

জিলাপি পেয়াজু ডাইলপুরি আমিও মিস করতাসি গুরু...

ভিডিওটা ভালো লাগসে... আসলে গানটা বেশি ভালো লাগসে... কেমুন যেন উদাস কইরা দ্যায়...

_______________

এক ছাগলের দুই কান,
তুই আমার জানের জান।

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- গানটাই এখানে আসল। যিনি গাইলেন তাঁর আঁকা ছবিগুলোতে ধুগো স্টাইলে কমেন্ট যোগ করার প্ল্যান ছিলো। কিন্তু দুই সেকেণ্ড পরপর নিরো'র কি এক নোটিফিকেশনের কারণে আর কিছুই করার উপায় ছিলো না ভিডিওটায়। খুব সাদামাটা উপস্থাপনা হইছে, বুঝতে পারি।

ডাইলপুরি তো কিনতে পাওয়া গেলো, পিঁয়াজু বানানো সম্ভব- কিন্তু জিলাপীর ব্যাপারটা ক্যামনে কি?

ভ্যালেন্তিনা আমারে বেইল দেয় না। এখন, ভ্যালেন্টাইন হইলেই কী আর বাসন্তী উৎসব হইলেই কী! মন খারাপ
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

এনকিদু এর ছবি

কে গেয়েছে ? ভিডিওতে তারা দিলাম হাসি


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...

ধুসর গোধূলি এর ছবি
অনিকেত এর ছবি

ধু গো,
বরাবরের মত ভাল লেখা।
মনটা একটু খারাপ মনে হচ্ছে, কী ব্যাপার রে পাগলা?
ভ্যালেন্টিনা বিনা ক্যা জিনা ??

গানটা কে গেয়েছে বস? খুব ভাল লাগল----তুমি গাও নি তো?? চোখ টিপি

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- ধন্যবাদ অনিকেত'দা। সচলায়তনে যে কজনের লেখা, (আর আমার লেখায়) মন্তব্য পড়লে মনে একটু জোরজবরদস্ত পাই তাঁদের মধ্যে আপনি একজন। হাসি

ভ্যালেন্তিনারে বিনাই তো জিনা হইতেছে। মন খারাপ

মন খারাপ ছিলো, এখন মনেহয় সেটা নাই তেমন। সমস্যা হলো, আমার মন খারাপ খুব বেশি সময়ের জন্য থাকেনা। কাতরাইয়া কোতরাইয়া উঠে যাই মন খারাপের কূপ থেকে।

গানটা যে কে গেয়েছে সেটা জানানোতে বড় হুজুরের নিষেদ আছে যে! নাইলে জানিয়ে দিতাম তো। তবে, আমিও গাইলে গাইতে পারি, বলা যায় না। দুনিয়াতে এখন অনেক গিয়ানজাম, তার মধ্যে এইটাও থাকতে পারে। চোখ টিপি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

তানবীরা এর ছবি

আগে কইতা আমাদের মন্তব্য জ়োর জবরদস্ত না, মন খারাপ মন খারাপ

জিলাপী আমি ভালো বানাইতে পারি কিন্তু ............।।

তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে

*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- আপনে জিলাপী ভালো বানান এইটা আগে কইবেন না! আরে আপনের কমেন্টের যে কী ক্ষমতা এইটা ক্যামনে বুঝাই। আপনের কমেন্ট দেখলেই মনে হয়, আমি উইড়া উইড়া যাই, হাওয়ার বেগে। চোখ টিপি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি

গান্টা ভাল্লাগসে। কার্গাওয়া?

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- হেহ হেহ হেহ
জনগণ খালি গানের কথা জিগায়, গানটা যে সম্পাদনা করলো সেই 'সম্পাদকে'র কথা কিছু জিগায় না! মন খারাপ
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

দৃশা এর ছবি

ধুগো তো মারাত্মক পেতিভা!! তাও কেউ পুলাডারে শালী দেই না কেন?কেমন না-ইন্সাফী?
শুনেন সবাইরে সব জিনিস মানায় না। এই যেমন ধরেন আপনার মন বিষাক্ত করে বিমর্ষ হইয়া থাকা। তাই বলি গা ঝারা দিয়া সচলে জেঁকে বসুন।
--------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।

দৃশা

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- হ, পুরা না-ইন্সাফী হৈতাছে। শালিঅলাদের নামে ইমপিচমেন্ট প্রস্তাব উঠাইতে হৈবো মনে হৈতাছে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

আপনি ইদানীং এতোই সৌরভ-প্রভাবিত লেখা দিতেসেন! আপনেরে চেনা যায় না!

গায়িকার্নাম জান্তে মঞ্চায়।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
যৌনদুর্বলতায় ভুগছি দীর্ঘকাল। দুর্বল হয়ে পড়ি রূপময়ী নারী দেখলেই...

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

ধুসর গোধূলি এর ছবি
পরিবর্তনশীল এর ছবি

কিন্তু যা পেলাম, এই বা কম কী!

এটাই। অনেকদিন মজার লেখা দ্যান না। ডিলিটেড সীন দুই একটা ছাড়েন গুরু।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- ডিলিটেড সীন কি মিয়া গাছে ধরে? বানাইতে মাথা খাটাইতে হয়, ইদানিং মাথামুথা কাজ করে না, কী করুম?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

জাহিদ হোসেন এর ছবি

বিদেশে বসে ডালপুরী খাওয়ার আনন্দটা যে কি তা আমি ভালভাবেই জানি। তারপরেও কেন গানে থইথই করে বিষাদ? আমার শালীগুলো সব বিয়ে করে ফেলেছে ইতিমধ্যেই। তা না হলে দু চারটে কে ফেডএক্স করে আজই পাঠিয়ে দিতাম আপনার কাছে।

_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।

_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- গানে বিষাদ থইথই করলে আমার দোষ? আমি গাইছি?

আর এতোদিনে আপনি নিজের শালীকাদের কথা বললেন, তাও আরবাড়ি চলিয়া যাওয়ার পর। আপনের নিয়ত সাপ্পা না জাহিদ ভাই। বড়ই দুষ্ক পাইলাম মনে! মন খারাপ
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

বহুত সময় ধরে বাফার করলাম। তারপর ভিডিওটা দেখার আগেই কম্পু আচানক রিস্টার্ট হয়ে গেল! মেজাজ খারাপ করব, নাকি দুঃখ, বুঝতেসি না। আবার করতে দিলাম...

ভিডিও না দেখে মন্তব্য-ও করা হচ্ছিল না। তবে একটা কথা বলি, এই শেষ, এরপর থেকে আপনার কাছ থেকে এরকম বিষাদময় পোস্ট পেলে আর মন্তব্য করব না মন খারাপ

দেশে আসেন, আপনাকে সব পুরীই খাওয়াব।

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- আইচ্ছা, এইটা বিষাদময় লেখা কেমনে হইলো বিডিআর? কতো আনন্দ নিয়া লেখলাম!

সব পুরীই খাওয়াবেন? সিলটীরা আবার মাইন্ড খাইবো নাতো! সিলেটে নাকি পুরী খাইতে চাইলে দাবড়ানি খাইতে হয়! চোখ টিপি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

রায়হান আবীর এর ছবি

আহ সেই ভ্যালেন্তিনা... দেখতে থাকেন।

গুরু আপনি মশা নিয়া ফিলিংস করেন- আর হালায় আমারে উড়ায় নিয়া যাইতেছে। মন খারাপ

গায়িকাকে পরিচিত লাগতেছে। ফেসবুকের আরেকটা ভিডিও দেখছিলাম না- ফাহিম ভাই, প্রেমে পড়ছে কইছিল। সে নাকি? যাউজ্ঞা। পরিচয় জেনে কী হবে। গানটা হেব্বি। সম্পাদকরেও থ্যাংকুস।

=============================

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

ফাহিমের পছন্দের সেই গায়িকা ছিল মনে হয় সামিনা চৌধুরী।

রায়হান আবীর এর ছবি

না আমি সিরিয়াস পছন্দের কথা বলি নাই। ঐ ভিডিও এর মন্তব্য হ্যায় কইছিল গান শুনে এবং দেখে প্রেমে পড়ছে। অথবা অন্য কেউ কইছিল। ধূ-গো মনে হয় বুঝতে পারছে কোন গানের কথা কইতেয়াছি।

=============================

ধুসর গোধূলি এর ছবি
অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

বুঝসি। ঐ ভিডিওর মন্তব্য আমিও দেখসিলাম। তাই ব্যাপারটা জানি। এজন্যই কিন্তু আমি বলসি "পছন্দের গায়িকা"। "ভালোবাসার গায়িকা" বলিনি চোখ টিপি

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- ফাহিম ভাই বরফের দ্যাশে গিয়া ইকটু ইয়ে হয়া গেছে। আমার মতো যেখানে সেখানে যার তার তরেই খালি প্রেমে পড়ে। জায়গামতো ইনফর্মেশন সাপ্লাই দিতে হইবো মনে হৈতাছে! চোখ টিপি

আমার মনেহয় না গাতিকা সেই একই জন। আবার হইলেও হৈতারে।

ভ্যালেন্তিনারে দেখার সিসটেম নাই গো গুরু। গত দুইদিন একেবারে বিছানায় পজিশন নিছি। এর মধ্যে খাওয়া দাওয়া চাঙ্গে। বহুতদিন পর শরীর আরাম পাইয়া আর উঠতেই চায় না। ফ্রিজটা খুলতেও চরম আইলসামী লাগতাছে। যাউকগা, মশা নিয়া ফিলিংস করি কারণ ফিলিংসের জিনিষের অভাব পড়ছে দুনিয়াজুড়া এখন।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

গানটা শুনলাম। ভাল্লাগসে। একটা প্রশ্ন, গায়িকা কি সচলায়তনের সাথে কোনওভাবে সম্পৃক্ত? হাসি

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- এইটা একটা কোটি ট্যাকা দামের প্রশ্ন বিডিআর ভাই। বড় হুজুরের ঠাডা পড়ার আলটিমেটাম না থাকলে দিতাম নামটা প্রকাশ কইরা যা আছে কপালে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

সবজান্তা এর ছবি

বস, ভ্যালেন্টিনার ফটু দেওয়া যায় ?


অলমিতি বিস্তারেণ

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- ফটু দেওয়া তো কোনো ব্যাপার্না। ব্যাপার হইলো ফটুকটা তোলা। ক্যাডা তুলবো? আমি পিডা খাইতে পারুম না বস! চোখ টিপি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

খেকশিয়াল এর ছবি

হ ভ্যালেন্তিনা তেরেস্কোভারে দেখতে মন চায়

------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'

-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- হ পণ্ডিতজী লিস্টি করেন আর কারে কারে দেখতে মঞ্চায়! পরে একলগেই দেখায়া দিমুনে।
ইয়া হাবিবি হাসি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

কত্ত বড় বড় ল্যাখে রে সব সুমায়! অ্যাঁ
সার্থক গুরুচন্ডালী!
ভাল্লাগছে। হ, গল্প শুইন্যা অনেকরেই দেখতে মঞ্চায় আমারও। চোখ টিপি
আর, মেকারম্যুভি ভালৈছে কিন্তু। হাসি
আর, ব্যাকগ্রাউন্ডের গানটা তো ফাটাইন্যা ভাল্লাগছে আমার! এই গানটা চিনি না আমি আগে। একটু কাইন্ডলি গানটার ক্রেডিট লাইন দিবেন এই নাদানের লেইগ্যা? পিলিজ লাগে!
ভালো থাকেন।

০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০
"আমার চতুর্পাশে সবকিছু যায় আসে-
আমি শুধু তুষারিত গতিহীন ধারা!"

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- গানটা যে আসলে কার গাওয়া এইটা খালি আমি বার বার ভুইলা যাই। অলরেডি দুইবার অরিজিনাল গাতকের নাম জিগাইয়া ঝারি খাইছি, আবারো নাহয় খাইলাম আপনের লাইগ্যা খান ভাই। ব্যাপার্না। তয় কথা হইলো কী নিয়া যে ভাই এতো ব্যস্ত বুঝিনা। পান্তামুক সাজাইয়া বইলাম, আপনের আর দেহাটেহা নাই।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

হাসি

আইচ্ছ্যা। জানায়েন তাইলে আরেট্টুসা ঝারি খায়া হৈলেও- এইটা কার গান!
হাসি

০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০
"আমার চতুর্পাশে সবকিছু যায় আসে-
আমি শুধু তুষারিত গতিহীন ধারা!"

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।