প্রাকৃতিক নির্বাচনবাদ ও জামায়াত

দ্রোহী এর ছবি
লিখেছেন দ্রোহী (তারিখ: মঙ্গল, ২০/০৫/২০০৮ - ১:২৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অনেকদিন ধরেই কিছু লিখছি না। ভাবলাম একটা আবজাব লিখি। লিখতে বসে দেখি মাথায় কিছু আসে না। কী আর করা। একট পুরাতন লেখাই ছাড়ি না হয়। যারা আগে পড়েছিলেন তাদের আর সময় নষ্ট করতে হল না, আর যারা আগে পড়েননি তারা কী আর করবেন। পড়ে ফ্যালেন। এই লেখার পুরাতন নাম ছিল, “বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণ: একটি জাতির জন্ম”।

মডুগণ আশা করছি ক্ষমাসুন্দর চোখে দেখবেন। কী করতাম লেখা বাইর হয় না‍!



পুরুষ ও স্ত্রী প্রজাতির দুজন সদস্যের মিলনের অন্তর্নিহিত প্রকৃয়ায় একটি শুক্রানুর সহিত একটি ডিম্বানুর নিষেকে যে কোষের সৃষ্টি হয় তাহাকে “জাইগোট” বলে। জাইগোট শুক্রানু ও ডিম্বানু উভয়ের জীনগত বৈশিষ্ট্যসমুহ ধারণ করে। জাইগোটের ডিএনএ’তে শতকরা ৫০ ভাগ জেনেটিক মেকআপ পিতা-মাতা থেকে আসে। উদ্ভিদ, প্রানী এবং মুক্তভাবে বিচরণক্ষম কিছু অর্গানিজমের জাইগোট তখন মাইটোসিস প্রকৃয়ায় বিভাজিত হতে শুরু করে।

প্রাণীকুলের ক্ষেত্রে জাইগোট থেকে ভ্রুনে পরিনত হবার ব্যাপারটুকু ব্লাষ্টুলা, গ্যাষ্টুলা এবং অর্গানোজেনেসিস নামক কয়েকটি ধাপে সংগঠিত হয়।

মনুষ্য ভ্রুন সৃষ্টির প্রথম চার সপ্তাহের মধ্যে মেরুদন্ড তৈরি হয়। পঞ্চম ও ষষ্ঠ সপ্তাহে এসে গর্ভধারিণীর রজঃনিবৃত্তি ঘটে। এসময় মানব ভ্রুন অর্গানোজেনেসিস প্রকৃয়ার ভেতর দিয়ে যেতে থাকে। হাত-পা সৃষ্টির উপসর্গ তৈরি হয়।

সপ্তম থেকে অষ্টম সপ্তাহে এসে মায়োজেনেসিস এবং নিউরোজেনেসিস প্রকৃয়া এমন এক ধাপে উন্নীত হয়, তখন মানবভ্রুন নড়াচড়া করতে শুরু করে। দেহে চোখ সৃষ্টি হতে শুরু করে।

এভাবে আরও কিছু প্রকৃয়ার ভেতর দিয়ে দেহের গঠন বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয় এবং ভুমিষ্টকালীন সময় নিকটবর্তি হতে থাকে। অবশেষে ৭ থেকে ১০ মাসের ভেতর একটি পূর্ণাঙ্গ মানব শিশু ভুমিষ্ট হয়।

উপরোল্লিখিত বিজ্ঞানটুকু ব্যবহার করে একটি জাতির জন্মপ্রকৃয়া বিশ্লেষণ করা যাক।

শেখ মুজিবুর রহমানকে বাঙালী তথা বাংলাদেশী জাতির জনক হিসাবে ডাকা হয়। বর্তমানে যদিও অনেকেই শেখ মুজিবুর রহমান কে জাতির জনক হিসাবে মেনে নিতে অস্বীকৃতি জানাচ্ছেন, কিন্তু তাদেরকে শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিস্থাপক হিসাবে নতুন কারো নাম প্রস্তাব করতে বলা হলে পিছিয়ে যান। সুতারাং তত্ত্ব বিশ্লেষণের জন্য জনক হিসাবে একমাত্র উপযুক্ত প্রতিনিধি হিসাবে শেখ মুজিবুর রহমানকে ধরা হল।

আমরা জানি, ১৯৭১ সালে পাকিস্তানীদের বিরুদ্ধে নয়মাস যুদ্ধ করে বাংলাদেশের জন্ম হয়। উপরোল্লিখিত বৈজ্ঞানিক তত্ত্বের বিশ্লেষণের জন্য পিতৃ অংশ হিসাবে শেখ মুজিবুর রহমান এবং মাতৃ অংশের জন্য পাকিস্তানকে ধরে নিলে তত্ত্বটুকু বুঝতে সুবিধা হবে।

দেখা যাচ্ছে, শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের উপর উপুর্যপুরি উপগত হয়ে বাঙালী জাতির জন্ম দিয়েছে। একটি মানবভ্রুন সাধারণত ৭ মাসের পর ভুমিষ্ট হবার উপযোগী হয়ে যায়। বাংলাদেশ নামক ভ্রুনটি নয়মাস সময় ধরে ভুমিষ্ট হবার প্রকৃয়া ধাপে ধাপে সম্পন্ন করেছে।

১৯৭১ সালের শুরুর দিকে শেখ মুজিবুর রহমান কতৃক পাকিস্তানের জঠরে বাংলাদেশ নামক ভ্রুনটির নিষেকে জাইগোটের সৃষ্টি হয়।

সমাজ বিজ্ঞানীদের অনেকেই বলে থাকেন, পাকিস্তান সামাজিক জীবনের পবিত্রতা রক্ষায় অক্ষম ছিল। পাকিস্তানের বহুগামিতার কথা সমাজ বিজ্ঞানের অধ্যায়ে অধ্যায়ে বর্ণীত রয়েছে। সমাজবিজ্ঞানীদের মতে, পাকিস্তানের বহুগামিতার সুযোগ নিয়ে গোলাম আযম, খাজা খয়ের উদ্দিন, মতিউর রহমান নিযামী, আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদ, মোহাম্মদ কামরুজ্জামান প্রমুখ ব্যক্তিবর্গ পাকিস্তানের পূর্ব অংশে উপগত হয়েছিল।ফলশ্রুতিতে একটি জটিল প্রকৃয়ায় দুটি ভিন্ন বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন শুক্রানু কতৃক একটি ডিম্বানু নিষিক্ত হয়ে পড়ে।

ডারউইনের বিখ্যাত তত্ত্ব “প্রাকৃতিক নির্বাচনবাদ: যোগ্যতমের জয়” অনুসারে জাইগোটটি মাইটোসিস প্রকৃয়ায় বিভাজিত হবার বদলে একটি সবল এবং বড় অংশ আরেকটি দুর্বল ও ক্ষুদ্র অংশে বিভক্ত হয়ে পড়ে। সবল অংশটিতে শেখ মুজিবুর রহমানের শুক্রানুর বৈশিষ্ট্য পরিলক্ষিত হতে থাকে। ক্রমান্ময়ে বড় অংশটি অমরার দখল নিয়ে নিতে থাকে এবং দুর্বল অংশটিকে কোনঠাসা করে পায়ুপথের দিকে ঠেলে দিতে থাকে।

ধীরে ধীরে দুটি অংশই মাতৃজঠরে বেড়ে উঠতে থাকে। অবশেষে ১৯৭১ সালের ১৬ ই ডিসেম্বরে সবল অংশটি স্বাভাবিক প্রকৃয়ায় ভুমিষ্ট হয়-দুর্বল অংশটি জায়গা না পেয়ে পায়ুপথে পৃথিবীর আলো দেখে।

সবল অংশটির নাম দেয়া হয় বাঙালী তথা বাংলাদেশী আর দুর্বল অংশটিকে রাজাকার প্রসুত জামায়াত-শিবির নামে অভিহিত করা হয়।


মন্তব্য

অতিথি লেখক এর ছবি

আপনার ঐ দূর্বল অংশটা তো এখন আবার আস্তে আস্তে সবল হয়ে উঠছে । এই ব্যাপারে কি ব্যাখ্যা দিবেন ?

- এনকিদু

দ্রোহী এর ছবি

আপনার ঐ দূর্বল অংশটা তো এখন আবার আস্তে আস্তে সবল হয়ে উঠছে । এই ব্যাপারে কি ব্যাখ্যা দিবেন ?

আমার ঐ দুর্বল অংশটা বলাতে কেন জানি লজ্জা পেলাম।

মাঝে মাঝে একটা ভাইরাসকে মানবদেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার চাইতে শক্তিশালী মনে হয়। সময়মতো সঠিক ব্যবস্থা নিতে পারলে দুর্বল ভাইরাস দুর্বলই থেকে যায়।

আফসোস! আচোদা দেশের আচোদা মানুষ আমি! ভাইরাসেরাই বেশি সবল হবে- এ আর নতুন কী?


কি মাঝি? ডরাইলা?

মাহবুব লীলেন এর ছবি

হয় নাই হয় নাই
গবেষণা ভুল

পাকিস্তানে প্রচুর খচ্চর এবং গাধা আছে
যেগুলোকে প্রায়ই সেনারা মালামাল টানার কাজে ব্যবহার করত
এবং দিশাবিশা না পেয়ে আড়ালে আবডালে ওগুলোর উপরই উপগত হতো সেনারা
সেই গাধা এবং খচ্চরদের গর্ভেই জন্ম এইসব গোয়া-মরনি দের

০২

গাধা খচ্চরের গর্ভে নিজের সন্তান নিজের চোখের সামনে দেখতে কেমন লাগে
তাই লুকিয়ে চুরিয়ে এগুলোকে তারা বাংলাদেশ অঞ্চলে পাচার করে দিতো এবং ৭১ এসে নিজের পিতৃ পরিচয় দিয়ে বলল- বাছারা
তোমরা যদি এখন তোমাদের পিতৃকর্তব্য সঠিকভাবে পালন করতে পারো
তাহলে ভবিষ্যতে তোমরা তোমাদের পিতাদের স্বীকৃতি পাবে
সুতরাং....

গোয়া এবং মরনি রা পিতৃপরিচয় রক্ষা এবং পিতৃ স্বীকৃতি আদায়ের লক্ষ্যে ৭১ এ রাজাকার বাহিনীতে নাম লিখাইল

দ্রোহী এর ছবি

বস। ভ্রুনগতিবিদ্যা (আমারটা) আর নৃতাত্ত্বিক (আপনার) গবেষণার টপিক হিসাবে ধরে দুইটা পি.এইচ.ডি অনুমোদন করলে কেমন হয়? গোআ আর মরইরেই দিলাম না হয় ডিগ্রী দুইটা।


কি মাঝি? ডরাইলা?

মাহবুব লীলেন এর ছবি

আইচ্চা তাইলে
আলাদা বিষয় হইলে কোনো আপত্তি নাই
চলেন দুই সাবজেক্টে দুইডারে পিএইচডি (= পাকিস্তানি হোগায় ডান্ডা) ঢোকাই

দ্রোহী এর ছবি

হাঃ হাঃ হাঃ হাঃ হাঃ হাঃ হাঃ হাঃ .............

পি.এইচ.ডি = পাকিস্তানি হোগায় ডান্ডা

অসাধারণ বললেও কম বলা হয়।

গুরু সামান্য একটু পদধূলি একটা হোমিওপ্যাথের শিশিতে ভরে রাইখেন। যেদিন দেখা হইবো, চেয়ে নিবো।


কি মাঝি? ডরাইলা?

তীরন্দাজ এর ছবি

উপরোল্লিখিত বৈজ্ঞানিক তত্ত্বের বিশ্লেষণের জন্য পিতৃ অংশ হিসাবে শেখ মুজিবুর রহমান এবং মাতৃ অংশের জন্য পাকিস্তানকে ধরে নিলে তত্ত্বটুকু বুঝতে সুবিধা হবে।

মাতৃ অংশের জন্যে পাকিস্তানকে ধরে নিতে প্রবল আপত্তি! তবে আপনার লেখার উদ্যেশ্যের কথা মনে করে সাধুবাদ জানাই!

**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!

**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব

দ্রোহী এর ছবি

মাতৃ অংশের জন্যে পাকিস্তানকে ধরে নিতে প্রবল আপত্তি! তবে আপনার লেখার উদ্যেশ্যের কথা মনে করে সাধুবাদ জানাই!

এইরকম উদ্দেশ্য না থাকলে কি আর পাকিস্তানকে মাতৃ অংশ ধরি? চোখ টিপি


কি মাঝি? ডরাইলা?

অতিথি লেখক এর ছবি

দ্রোহী লিখেছেন:

অনেকদিন ধরেই কিছু লিখছি না। ভাবলাম একটা আবজাব লিখি। লিখতে বসে দেখি মাথায় কিছু আসে না।

হে হে হে!!! "আব্‌জাব" ! দেঁতো হাসি
কিন্তু মাথায় আসছেনা মানে? !! অ্যাঁ আরে আব্‌জাব লিখতে বসে মাথায় কিছু না আসলেও হাতে যা আসবে লিখে ফেলবেন! হাসি

---
স্পর্শ

অতিথি লেখক এর ছবি

লীলেন ভাই এর মন্তব্যে বিপ্লব !!

---
স্পর্শ

পরিবর্তনশীল এর ছবি

জটিল গবেষণা। ১০০ তে একশ।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

রায়হান আবীর এর ছবি

খাইছে আমারে!!! এক্কেবারে নাস্তানাবুদ যারে কয়। এই লেখাটা জামাতি কায়রে দেখাইতে পার্লে ভালো হইতো। নেক্সটবার দেশে গেলে নানার বালিশের নীচে এইটার এক কপি রেখে আসতে হইবেক।
---------------------------------
জ্ঞানীরা ভাবলেন খুব নাস্তানাবুদ করে ছাড়া গেছে...আআআহ...কি আরাম। বিশাল মাঠের একটি তৃণের সাথে লড়াই করে জিতে গেলেন।

ছোট্ট তৃণের জন্য অপরিসীম ঘৃণা।

ষষ্ঠ পান্ডব এর ছবি

“বর্তমানে যদিও অনেকেই শেখ মুজিবুর রহমান কে জাতির জনক হিসাবে মেনে নিতে অস্বীকৃতি জানাচ্ছেন, কিন্তু তাদেরকে শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিস্থাপক হিসাবে নতুন কারো নাম প্রস্তাব করতে বলা হলে পিছিয়ে যান।“

এক আ স ম আবদুর রব একবার “পঞ্চপিতা” নামক একটা পান্ডবীয় তত্ত্ব হাজির করেছিলেন। এছাড়া স্বাধীনতার পক্ষ-বিপক্ষ দাবীদার কেউই দ্বিতীয় কোন নাম আজ পর্যন্ত হাজির করতে পারেন নি। সুতরাং বিষয়টি মিমাংসীত বলে ধরে নেয়াই উচিত।

শাহীন হাসান এর ছবি

গবেষণাপত্রটি পড়লাম : বেশ তত্ত্ব-তথ্যভিত্তকি ....।
সবল অংশটির নাম দেয়া হয় বাঙালী তথা বাংলাদেশী আর দুর্বল অংশটিকে রাজাকার প্রসুত জামায়াত-শিবির নামে অভিহিত করা হয়।

....................................
বোধহয় কারও জন্ম হয় না, জন্ম হয় মৃত্যুর !

....................................
বোধহয় কারও জন্ম হয় না, জন্ম হয় মৃত্যুর !

নিঝুম এর ছবি

সবল অংশটির নাম দেয়া হয় বাঙালী তথা বাংলাদেশী আর দুর্বল অংশটিকে রাজাকার প্রসুত জামায়াত-শিবির নামে অভিহিত করা হয়।

আপনি একজন অসাধারণ রম্য লেখক , এই তথ্যই আপনার সম্পর্কে জানা আছে। লেখাটি হয়ত সিরিয়াস কিংবা অনেকের মতে তাত্বিকতায় ভরপুর কিংবা কারো কারো কারো মত অনুযায়ী অন্যরকম। আমার কাছে লেখাটি অসাধারণ এবং চমত্‌কার লাগবার কারন আর কিছু না, জামায়াতের প্রতি ঘৃণার চমত্‌কার বহিঃপ্রকাশ।

আপনার এই অনুভূতি'র সাথে আমার তথা সবারই খুব মিলে যায় কিনা...

---------------------------------------------------------
পৃথিবীর সব সীমান্ত আমায় বিরক্ত করে। আমার বিশ্রী লাগে যে, আমি কিছুই জানিনা...

---------------------------------------------------------------------------
কারও শেষ হয় নির্বাসনের জীবন । কারও হয় না । আমি কিন্তু পুষে রাখি দুঃসহ দেশহীনতা । মাঝে মাঝে শুধু কষ্টের কথা গুলো জড়ো করে কাউকে শোনাই, ভূমিকা ছাড়াই -- তসলিমা নাসরিন

দ্রোহী এর ছবি

আচোদা দেশের আচোদা নাগরিক হিসাবে একটাই দাবী।

"তিরিশ লক্ষ স্বজন হত্যার বিচার চাই।"


কি মাঝি? ডরাইলা?

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

(বিপ্লব)

ক্রমান্ময়ে বড় অংশটি অমরার দখল নিয়ে নিতে থাকে এবং দুর্বল অংশটিকে কোনঠাসা করে পায়ুপথের দিকে ঠেলে দিতে থাকে। ...

সবল অংশটির নাম দেয়া হয় বাঙালী তথা বাংলাদেশী আর দুর্বল অংশটিকে রাজাকার প্রসুত জামায়াত-শিবির নামে অভিহিত করা হয়।

এভাবে কোট করলে পুরাটাই কোট করতে হয়, তাই সেপথে গেলাম না।

দ্রোহী এর ছবি
সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍এই মাস্টারপিসটা কোথায় ছিলো অ্যাদ্দিন?
জাঝা, (বিপ্লব), গুল্লি

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি তুষ্ট আত্মপ্রেমেই। এর সুবিধে হলো, প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই চোখ টিপি

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

দ্রোহী এর ছবি

‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍এই মাস্টারপিসটা কোথায় ছিলো অ্যাদ্দিন?
গুরু

ব্লগস্পটে। আমার নিজের ব্লগে।


কি মাঝি? ডরাইলা?

পুতুল এর ছবি

সা. ইন ব্লগে এত্ত রাজাকার! গল্পটা ওদের পড়ার দরকার ছিল।
খুব মজা পাইলাম। নিশিক্তকরন এখনো এত ভাল করে মনে থাকলো!

**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!

দ্রোহী এর ছবি

রাজাকারেরা এইসব পড়ে নাকি?


কি মাঝি? ডরাইলা?

খেকশিয়াল এর ছবি

দ্রোহী আর লীলেন ভাইয়ের যৌথ গবেষণায় জাঝা

-----------------------------------------
রাজামশাই বলে উঠলেন, 'পক্ষীরাজ যদি হবে, তা হলে ন্যাজ নেই কেন?'

-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

হা হা হা হা... জটিল বিশ্লেষন
----------------------------------------------------------------------
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

দ্রোহী এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ।:)


কি মাঝি? ডরাইলা?

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

এক কুমির একাধিকবার দেখানোর জন্য দ্রোহীর ফাঁসি, স্যরি শালি দাবী করছি ।

অতিথি লেখক এর ছবি

দুলাভাই আপনার এই লেখা আগে পড়িনাই।মাত্র পড়লাম।
প্রথমে সায়েন্টিফিক কথাবার্তা পড়ে আমার মাথা ঘুরতেছিল।কি করুম কন, গোল্ডফিসের মেমরি আমার।লেখা ভাল হইছে।আর কিছু কইতে চাইনা।আপনারে কয়টাদিন পর দেইখা ভাল লাগতাছে।

~~~টক্স~~~

অতিথি লেখক এর ছবি

চমৎকার বিশ্লেষণ।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।