আবজাব ০৪: কয়েক টুকরো দারুচিনি

দ্রোহী এর ছবি
লিখেছেন দ্রোহী (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৯/০৫/২০০৮ - ১:০৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

০১

অরল্যান্ডো গিয়ে উঠলাম আমার জন্মদিনটিতে। উদ্দেশ্য খুবই সাদামাটা। আমার জন্মদিন উপলক্ষ্যে ওয়াল্ট ডিজনী ম্যাজিক কিংডম আর ইউনিভার্সাল স্টুডিওতে ঘুরে বেড়ানো।গিন্নি হোটেল বুক করেছেন। ঠিকানা মিলিয়ে অরল্যান্ডো এয়ারপোর্ট থেকে হোটেলে গিয়ে উঠলাম। বিছানা–বালিশ বুঝে পাবার পর রিসেপশন ডেস্কে বসে থাকা মেয়েটিকে জিজ্ঞেস করলাম, “এখানে খাওয়া দাওয়ার সময় কখন তা একটু বলবেন?”

মেয়েটি বুঝিয়ে বললো, “সকাল ৭ টা থেকে ৯ টার মধ্যে প্রাতঃরাশ। ১২ টা থেকে ৩ টার মধ্যে দুপুরের খাবার আর সন্ধ্যা ৭ টা থেকে ১০ টার মধ্যে রাতের খাবার সারতে হবে।”

মেয়েটির কথা শুনে একেবারে হতবাক হয়ে জিজ্ঞাসা করলাম, “তাহলে ঘুরতে বের হব কখন?”

০২

আমাদের নূহের আমলে কেনা একটা ভিডিও ক্যামেরা আছে। আদিম যুগের হাই–৮ টেকনোলজি সমৃদ্ধ ক্যামেরা। কোথাও বেড়াতে গেলেই সেটা সাথে করে নিয়ে যেতে হয়। ক্যামেরাটা নিয়ে হাঁটাহাটিতে আমার বেজায় আপত্তি। ওটা আমার কাঁধে থাকলেই মনে হয় যেন রকেট লঞ্চার ঘাড়ে নিয়ে হাঁটাহাটি করছি। তাই গিন্নিই সেটা বহন করে থাকেন। আমি গিন্নির ব্যাগ বহন করি সানন্দ চিত্তে। আমার যুক্তি হচ্ছে, আমেরিকার বুকে রকেট লঞ্চার ঘাড়ে নিয়ে বেঘোরে প্রাণ হারানোর চাইতে বউয়ের ব্যাগ ঘাড়ে নিয়ে মান হারানোই উত্তম।এবারের ভ্রমণে অবশ্য খানিকটা ব্যতিক্রম ঘটলো। বউয়ের ব্যাগ বহনের হাত থেকে নিষ্কৃতি ঘটলো। ক্যামেরা মহাশয় স্থান পেলেন আমার কাঁধে ঝুলিয়ে রাখা ব্যাগে। আমার একমাত্র দায়িত্ব হচ্ছে ক্যামেরাটিকে ব্যাগের ভেতর ভরে বহন করা এবং গিন্নি চাহিবা মাত্রই তার হাতে তুলে দেয়া।

গিন্নি আমাকে বললেন, “জানো। আমরা একসঙ্গে যে দারুন সময়টুকু কাটাচ্ছি, তার সমস্ত স্মৃতি আমি রেকর্ড করে রাখছি।”
গিন্নির কথা শুনে আমি বললাম, “আমি ও রেকর্ড করে রাখার কথা ভাবছি।”
গিন্নি জিজ্ঞাসা করলেন, “তাই নাকি? সচলায়তনের জন্য কিছু লিখবে বুঝি?”
জবাবে বললাম, “না। মানে আমি আমার ক্রেডিট কার্ডের বিলগুলো জমিয়ে রাখার কথা বলছিলাম।”

০৩

গতবছর নিউ ইয়র্ক থেকে আলা–ফাকিং–বামাতে আসার পথে আমার ব্যাগ হারিয়ে গিয়েছিল। সেই সাথে আমাকে চিরকালের জন্য গাধা প্রমাণ করতে হারিয়ে গিয়েছিল ব্যাগের ভেতর রাখা পাসপোর্ট, সোস্যাল সিকিউরিটি কার্ড সহ যাবতীয় দরকারী কাগজ পত্র। সেদিনটি থেকেই গিন্নি আমাকে আমার কাগজ পত্র বহন করার দায়িত্ব থেকে নিষ্কৃতি দিয়েছেন। অরল্যান্ডো যাবার দিন আটলান্টা এয়ারপোর্ট থেকে বিমানে উঠবো।প্রাথমিক সিকিউরিটি চেকিং পেরিয়ে আসল চেকিং এর জন্য উপস্থিত হলাম। কর্তব্যরত সিকিউরিটি অফিসারকে দেখে একেবারে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। বিশালকার শরীর – কমপক্ষে ঝাড়া ছয়ফুট চার ইঞ্চি লম্বা। তার সামনে আমার শীর্ণ দেহখানা নিয়ে বিরাট লজ্জায় পড়ে গেলাম।

অফিসার প্রথমেই আমার কাছে পরিচয়পত্র চাইলেন। আমি ক্যাবলাকান্তের মত গিন্নির দিকে তাকালাম। গিন্নি তার কাঁধে ঝুলিয়ে রাখা ব্যাগ কাঁধ থেকে নামালেন। তারপর ব্যাগটা খুলে সেখান থেকে নকশীকাঁথার কাজ করা লাল রংয়ের চমৎকার একটি ছোট্ট ব্যাগ বের করলেন। তারপর বড় ব্যাগটি বন্ধ করলেন। ব্যাগ বন্ধ করার পর তিনি বুঝতে পারলেন পাসপোর্টের সাইজ যা তা এই লাল রংয়ের ছোট্ট ব্যাগের ভেতর কুলাবে না। সুতারাং আবারও বড় ব্যাগ খানা খুললেন। লাল রংয়ের ছোট্ট ব্যাগটিকে বড় ব্যাগের ভেতর ঢোকানোর পর পাশের কোন একটা জিপার খুলে একটা জিপলক ব্যাগ বের করলেন। তারপর সেই জিপলক ব্যাগ খুলে আমার পাসপোর্টখানা বের করে বাড়িয়ে দিলেন সিকিউরিটি অফিসারের দিকে। অফিসার আমার পাসপোর্ট দেখলেন। গিন্নিরটাও দেখলেন। তারপর আমাদের বললেন, “ঠিকাছে।”

আমি একগাল হাসি দিয়ে বললাম, “Thank you officer!”

অফিসার আমার কাঁধে হাত দিয়ে বললেন, “Don’t worry! I have a boss at home as well!”


মন্তব্য

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি

নিছক কৌতূহল। বিবাহিত পুরুষের কি চিন্তিত হবার অধিকার আছে আদৌ? খাইছে

দ্রোহী এর ছবি

সময় হলেই জানতে পারবেন জনাব।


কি মাঝি? ডরাইলা?

রেনেট এর ছবি

জামাই...ফাটাইয়ালাইসেন গড়াগড়ি দিয়া হাসি
-----------------------------------------------------
We cannot change the cards we are dealt, just how we play the hand.

---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

ঠিকাছে।
ফটুক কই?

দ্রোহী এর ছবি

এইটাতো আবজাব সিরিজ। ভ্রমণ কাহিনী এখনো আসেনি। দেঁতো হাসি


কি মাঝি? ডরাইলা?

কিংকর্তব্যবিমূঢ় এর ছবি

গিন্নি তার কাঁধে ঝুলিয়ে রাখা ব্যাগ কাঁধ থেকে নামালেন। তারপর ব্যাগটা খুলে সেখান থেকে নকশীকাঁথার কাজ করা লাল রংয়ের চমৎকার একটি ছোট্ট ব্যাগ বের করলেন। তারপর বড় ব্যাগটি বন্ধ করলেন। ব্যাগ বন্ধ করার পর তিনি বুঝতে পারলেন পাসপোর্টের সাইজ যা তা এই লাল রংয়ের ছোট্ট ব্যাগের ভেতর কুলাবে না। সুতারাং আবারও বড় ব্যাগ খানা খুললেন। লাল রংয়ের ছোট্ট ব্যাগটিকে বড় ব্যাগের ভেতর ঢোকানোর পর পাশের কোন একটা জিপার খুলে একটা জিপলক ব্যাগ বের করলেন। তারপর সেই জিপলক ব্যাগ খুলে আমার পাসপোর্টখানা বের করে বাড়িয়ে দিলেন সিকিউরিটি অফিসারের দিকে। অফিসার আমার পাসপোর্ট দেখলেন। গিন্নিরটাও দেখলেন। তারপর আমাদের বললেন, “ঠিকাছে।”

আমি একগাল হাসি দিয়ে বললাম, “Thank you officer!”

অফিসার আমার কাঁধে হাত দিয়ে বললেন, “Don’t worry! I have a boss at home as well!”

গড়াগড়ি দিয়া হাসি গড়াগড়ি দিয়া হাসি গড়াগড়ি দিয়া হাসি
................................................................................
objects in the rear view mirror may appear closer than they are ...

দ্রোহী এর ছবি

গড়াগড়ি দিয়ে হাসতেছেন? আরও কয়েকদিন যাক বুঝবেন!


কি মাঝি? ডরাইলা?

স্পর্শ এর ছবি

হে হে! আবজাব মজা হইসে!!

'গিন্নি' আর 'বউ' শব্দ দুইটা ইউস হইসে ১১ বার। আর 'তিনি' 'উনি' দিয়ে হিসেব করলে প্রায় সব বাক্যই বউ কে বা গিন্নি কে !আড্রেস করা!! অ্যাঁ

দ্রোহী ভাই একটা জিনিস পাইছে 'বউ' দিনরাত খালি বউ এর গল্প!!! আলাবামা অরলান্ডোর কোন গল্প নাই! বউ এর হাত ব্যাগের গল্প !!

ভাই অন্য সবার 'লেজ' কাটতে এমন উঠে পরে লাগলেন যে !! খাইছে
তবে যতই বউ এর গল্প শুনান প্রান থাকতে বিয়ের ফান্দে পড়তেছিনা !! দেঁতো হাসি

এইরকম 'গুল্লি পোলা' বউ পাগল হয়ে গেল !! মন খারাপ
হায় রে___

-----------------------------
এখনো নজরবন্দী!


ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- গুল্লিপোলা যে কী বাটে পইড়া 'বউ' আর 'গিন্নী'র কথা ল্যাখে সেই নেপথ্য কাহিনী যদি শুনতেন রে ভাই, তাইলে বসুন্ধরা টিস্যুর ইমিডিয়েট স্পেশাল উৎপাদনে যাইতে হইতো খালি জনগণের চোখের পানি শুকাইতেই! মন খারাপ
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

তারেক এর ছবি

No woories! i don't have any boss at home yet... বেঁচে গেছি না বস্? দেঁতো হাসি
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

দ্রোহী এর ছবি

হুম। দিল্লিকা লাড্ডু। না খাইলেই বরং ক্ষতি বেশি।


কি মাঝি? ডরাইলা?

ফারুক ওয়াসিফ এর ছবি

মানুষ বেঁচে থাকে কেন জানেন? মরার জন্য। আপনিও বেঁচে গেছেন সেউ সদুদ্দেশে!


মনে হয় তবু স্বপ্ন থেকে জেগে
মানুষের মুখচ্ছবি দেখি বাতি জ্বেলে

হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।

স্বপ্নাহত এর ছবি

ঢেঁকি স্বর্গে গেলেও ধান ভানে...

দ্রোহী ভাইয়ের আর কি দোষ চিন্তিত

---------------------------

থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

তীরন্দাজ এর ছবি

আমার জন্মদিন উপলক্ষ্যে ওয়াল্ট ডিজনী ম্যাজিক কিংডম আর ইউনিভার্সাল স্টুডিওতে ঘুরে বেড়ানো।গিন্নি হোটেল বুক করেছেন।

সত্যি সত্যিই! মানিব্যাগ কার?

মজা লাগলো আপনার লেখা পড়ে। রসিয়ে লিখেছেন বেশ!
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!

**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব

কনফুসিয়াস এর ছবি

হাসতেই আছি হাসতেই আছি!
-----------------------------------
... করি বাংলায় চিৎকার ...

-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ

স্নিগ্ধা এর ছবি

দ্রোহী - আপনিই তাহলে এলাবামায় থাকেন?? আমার ধারনা ছিলো নিউ ইয়র্ক। এদ্দিন আপনার শালী এবং একাধিক সচলের 'হতে পারতো প্রেমিকা' শম্পার কাহিনী আর এলাবামা তাই মেলাতে পারতাম না দেঁতো হাসি

আর আমজনতার কুপরামর্শে মোটেই কান দেবেন না - বৌ কাহিনী = রম্য রচনা আরো চাই !

সুজন চৌধুরী এর ছবি
দ্রোহী এর ছবি

তীরন্দাজ লিখেছেন:
সত্যি সত্যিই! মানিব্যাগ কার?

তীরুদা—মানিব্যাগ আমারই যে হবে সে বিষয়ে কোন সন্দেহের অবকাশ নেই।

একটা কৌতুক শুনেন তাহলে:

বাড়ির কর্তা দারুন রেগে চেঁচাচ্ছেন: হতভাগা ছেলেটা আবার আমার পকেট থেকে পয়সা চুরি করেছে।

গিন্নি কর্তাকে একটু ঠান্ডা করবার জন্য বললেন, "আহা, না জেনে শুধু শুধু বেচারীকে দোষ দিচ্ছ কেন? আমিও তো নিয়ে থাকতে পারি পয়সাগুলো।"

কর্তা কিন্তু সে কথা কানেই তুললেন না, "না — তুমি মোটেই পয়সা বার করনি, তাহলে কী এই বাকি পয়সাগুলো পকেটে পড়ে থাকতো নাকি?"


কি মাঝি? ডরাইলা?

দ্রোহী এর ছবি

শুকনো খটখটে লেখা পড়লে একটু কাশি হতে পারে। কী করবো! অ্যাডভাইজারের সাথে খিটিমিটি করতে গিয়ে রসে টান পড়ে গেছে।


কি মাঝি? ডরাইলা?

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍রসে টান পড়া অবস্থাতেই যে অবস্থা!

এক সময় হুমকি দিয়েছিলেন ব্যস্ততা শেষ হলে ব্লগ লিখে বন্যা ছুটিয়ে দেবেন সচলে।
গর্জনই শুধু... মন খারাপ

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
মৌমাছির জীবন কি মধুর? চিন্তিত

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

অতিথি লেখক এর ছবি

আমেরিকায় চেলাকাঠ পাওয়া না গেলেও পাশের দোকানে (বেইসবল) ক্লাব পাওয়া যায়। বউকে নিয়ে আবজাব লেখা!!
সাবধান হইয়া যান!!!

জিজ্ঞাসু

অতিথি লেখক এর ছবি

হাঃ হাঃ হাঃ
আমারো একটা বস আছে বাসায় পইড়া যা মজাটা পাইলাম।আপুকে দেখাইছেন এই লেখা?নাকি আমি দেখায়া দিমু ??নির্ভয়ে দেখাতে পারেন আপনারতো আসলেই কোন দোষ ছিলনা তাইনা দুলাভাই খাইছে খাইছে আমি আছি আপনার পিছে আপু বেসবল ব্যাট নিয়ে তেড়ে আসলে।হেঃ হেঃ

~~~টক্স~~~

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি

ভালো কইছে। দেঁতো হাসি

====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির

মুহম্মদ জুবায়ের এর ছবি

পুরুষমানুষ দুই প্রকারের - জীবিত এবং বিবাহিত।

একদিন আমাকে একজন জিজ্ঞেস করেছিলো, তোমার বস কেমন?
আমি উল্টে জিজ্ঞেস করলাম, কোনটার কথা কও? আমার তো দুইটা বস - একটা অফিসে আরেকটা ঘরে! চোখ টিপি

-----------------------------------------------
ছি ছি এত্তা জঞ্জাল!

-----------------------------------------------
ছি ছি এত্তা জঞ্জাল!

দ্রোহী এর ছবি

আমারও বস দুইজন। একজন ঘরে আরেকজন ইউনিভার্সিটিতে। তবে ডিপ্লোম্যাসীতে আমি বরাবরই টনি ব্লেয়ারের নীতি অনুসরণ করি।

যে আমার চাইতে ক্ষমতাবান আমি তার সাথে সবসময় মিলেমিশে থাকি (ঘরের বস — টনি ব্লেয়ারের ক্ষেত্রে আমেরিকা)। যার চাইতে আমার ক্ষমতা বেশি তাকে মাঝে মাঝেই রাবণঠাপ দিই (ইউনিভার্সিটির বস— টনি ব্লেয়ারের ক্ষেত্রে ইরাক )।


কি মাঝি? ডরাইলা?

সৌরভ এর ছবি

হেহহে, আমরা আম-পাব্লিকে তো আর মিছা কথা কই না।
নিজের মুখেই স্বীকার দিলো।


আবার লিখবো হয়তো কোন দিন

রায়হান আবীর এর ছবি

শালার কাহিনী। দ্রোহীদা আমারে ফুটুক পাঠানোর কথা ছিল ওইগুলা কই? চোখ টিপি
---------------------------------
জ্ঞানীরা ভাবলেন খুব নাস্তানাবুদ করে ছাড়া গেছে...আআআহ...কি আরাম। বিশাল মাঠের একটি তৃণের সাথে লড়াই করে জিতে গেলেন।

ছোট্ট তৃণের জন্য অপরিসীম ঘৃণা।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।