ছবিব্লগ যেতে যেতে পথে-হিমছড়ি,কক্সবাজার : রেনেসাঁ

আগের ছবি ১ ২

আগের চেয়ে কক্সবাজারের আইন শৃংখলা পরিস্থিতি একটু ভালো মনে হল। প্রায় সারা রাতই বিচে পর্যটকদের আনাগোনা দেখা যায়। আর মাঝরাতে রিক্সা নিয়ে ঘোরার আনন্দতো বলে বুঝানো যাবেনা। সব মিলিয়ে দারুণ সময় কাটালাম সেখানে। ভেবেছিলাম সাগরের পানি দেখে ছেলে ভয় পাবে কিন্তু বাস্তবে হল উল্টোটা। একসময় সে তার মাকে ফোন করে জানালো একমাস সে ঢাকায় ফিরবে না। ঢাকার রুটিন লাইফে সেও বোধহয় হাঁপিয়ে উঠেছিল। পাঁচদিনের সফর শেষ হল নয় দিনে। ধন্যবাদ এটিএম বুথ।

মনে রাখবেন অফ সিজন এ কক্সবাজারের সব হোটেলেই চাহিদা মত ডিসকাউন্ট পাওয়া যায়।

১. বাচ্চার জন্য ঘন্টা চুক্তির সাইকেল

২. হোটেল সি গাল এর সামনের কাঠের ব্রিজ

৩. বিচ ভলিবলের একটি দৃশ্য যদিও পোষাক গতানুগতিক

৪. দাঁতে খাবার ঢুকেছে

৫. পানিতে পিতা-পুত্র

৬. সাগরের বুকে রেখে যাচ্ছে পায়ের চিহ্ন

৭. আমার নরওয়েজিন শিক্ষক ক্রিষ্টিনের শখ শাড়ি পরার । ব্লাউজ ছিলনা তাই কি যেন পরে শাড়ি পেঁচিয়ে রেখেছে

৮. বাম থেকে প্রফেসর রবার্ট (নরওয়ে), প্রফেসর মঞ্জু মিশ্র (নেপাল), প্রফেসর আন্দ্রে (নরওয়ে)

৯. প্রকৃতিতে বসন্ত শেষ হলেও কক্সবাজার হোটেল সি গাল এর কৃষ্ণচুড়া গাছে তখনও ফুল ছিল।

১০.

কক্সবাজার থেকে হিমছড়ির দূরত্ব প্রায় দশ কিলোমিটার। যাতায়াতের জন্য রয়েছে বিভিন্ন রকমের যানবাহন। তবে রিক্সা বা হুড খোলা জীপ (চাঁদের গাড়ি) আমার বেশী পছন্দ। এতে পুরোটা সময় প্রকৃতিকে দেখতে দেখতে যাওয়া যায়। ইদানিং পাওয়া যাচ্ছে ব্যাটারী চালিত রিক্সা বা অটোরিক্সা, ভাড়া আপ-ডাউন ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা। রিক্সা ভাড়া ১৫০ থেকে ২০০ টাকা। রিক্সাতে গেলে সময় লাগে প্রায় একঘন্টা, সময় বাঁচাতে চাইলে অটোরিক্সা বা আর গ্রুপ বড় হলে চাঁদের গাড়ি নেয়া ভাল। আর হ্যাঁ হিমছড়ি পাহাড়ে উঠতে চাইলে পানির বোতল নিতে ভুলবেনা। সবার জন্য টিকিট বাধ্যতামুলক।

১১. হিমছড়ি যেতে রাস্তার পাশের পাহাড়

১২.

১৩.

১৪. ইহা কোন দন্ত প্রদর্শনী নয়, সিঁড়ি বাহিয়া পাহাড়ে উঠিবার দৃশ্য

১৫. পাহাড়ের ওপর থেকে তোলা ছবি

১৬. হিমছড়ি ঝর্ণা

হিমছড়িতে ভালো রেষ্টুরেন্টু আছে তবে "সান ড্যানসার" এর আন্টি এবং আংকেলের খাবারে পাবেন ভিন্ন এক স্বাদ। দামও কম। এই আন্টি-আংকেল একসময় ছিলেন কলাতলি 'এ্যানজেল ড্রপ' এ।

১৭. আন্টি-আংকেল

রেনেসাঁ