দ্বিতীয় জীবন ১

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০৮/০২/২০১০ - ৫:১৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ডাক্তারি জীবনের দ্বিতীয় মাস চলছে আমার, শিক্ষানবিশ ডাক্তার আমি। কাজ করি শহরের ব্যাস্ততম হাসপাতালে। প্রতিদিন বাসা থেকে বের হয়ে হাসপাতালে ঢুকি, এ যেন অন্য এক জগৎ। যে এর সাথে সম্পৃক্ত নয় সে ছাড়া আর কারও পক্ষে ধারনা করা সম্ভব না কি চলছে এই জগৎ-এ।
এইত সেদিন এক লোককে নাক দিয়ে রক্তপড়ার প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পর রোগীর আত্নীয় জিজ্ঞেস করলেন, ‘ভাই-হাসপাতালের বিলটা কোথায় দিব?’ আমি একচোট হেসে নিলাম মনে মনে। সাধারনত রোগীদের সবসময় আগ্রহ থাকে কিভাবে ফ্রি চিকিৎসার পুরো সৎ-ব্যবহার করতে পারবেন। অবশ্য বেশিরভাগ রোগীই অত্যন্ত গরিব। অনেকে এত গরীব যে চিন্তার ও বাইরে।
নিউরোসার্জারীতে এক মোটা নিগ্রোটাইপ রোগী একটা ১২ বছরের বাচ্চা নিয়ে এসে বললেন বাচ্চা খেলতে গিয়ে পড়ে মাথায় আঘাত পেয়েছে, একবার বমি করেছে আর মাথা ফুলে গিয়েছে। তো প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য তাকে কিছু অষুধ আনত বললাম আর রোগীকে বললাম বেডে শুইয়ে দিতে। উনি বললেন ‘আমাকে বেড দেন, ফ্লোরের বেডে শোয়া সম্ভব না’। আমি বুঝায় বললাম এত রোগীর চাপ যে আলাদা বেড খালি না থাকলে দেয়া সম্ভব না, আর সব রোগীত এভাবেই আছে। ওই লোক হটাৎ চিৎকার করে উঠলেন ‘জানেন এই রোগি US citizen, এ USA গেলে তার ফ্রি চিকিৎসা হত’। আমি হতভম্ভ হয়ে তাকে অপারগতার কথা জানালাম। তাও তিনি হম্বিতম্বি করতে লাগলেন। বললেন প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দিতে। কিন্তু রোগীকে ভর্তি না দিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব না জানাতে কাগজপত্র ছুড়ে ফেলে চলে গেলেন। যাওয়ার আগে যা খুশি তাই বলতে লাগলেন। এই রকম অবস্থায় মাথা ঠিক রাখা যায়না। কিন্তু পেশাটাই এমন, মাথা গরম করলেই নিজেরতো ক্ষতিই, রোগীর উপকারও অনেক দূর।
এরকম পরিবেশে রোগীদের সাথে কথাকাটাকাটি এমনকি হাতাহাতির ঘটনা এত বেশি যে তা ডাক্তারদের দুর্নামের একটা অংশ হয়ে গিয়েছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে সরল, অশিক্ষিত রোগিদের গোয়ার্তুমিই আর কিছু short tempered ডাক্তার দায়ী। কোন কোন ডাক্তার সিচুয়েশন না বুঝেই রোগীর উপর হম্বিতম্বি শুরু করে দেন। আমার পরিচিত এক ডাক্তার নতুন রোগীদের সাথে খুব বাজে ব্যবহার করতেন, হয়ত সড়ক দুর্ঘটনার ফলে তার মানসিক আঘাত যে পরিমান হয়েছে তা শারিরীক আঘাতের তুলনায় অনেক বেশি, তাই রোগী হয়ত সহায়তা করছেননা।কিন্তু সেই ডাক্তার তা না বুঝেই রোগী কোন কথা না শুনলে রাগারাগি করতেন, এমনকি চড়থাপ্পর দেওয়ার ও ঘটনা ঘটত। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই রোগী তেমন মারাত্নক কোন শারিরীক সমস্যায় ভুগত না। মানসিক আঘাতই বেশি প্রকট হয়ে দেখা দিত এবং রোগীরা বুঝতে পারতনা যে আসলে তাদের তেমন বড় কোন সমস্যা হয়নি। কেউ কেউ তো প্রচন্ড রকম ভুল symptoms প্রদর্শন করত ইচ্ছে করেই। মহিলা রোগীদের এই প্রবনতা বেশি। তবে মজার ব্যাপার হল, যে রোগিরা আসলেই সমস্যাগ্রস্ত তারা পরে অনেকেই সেই ডাক্তারকে খুব পছন্দ করতেন। কারন প্রতিটি রোগী পুরোপুরি সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত যা করা দরকার তা ওই ডাক্তার করতেন। গরিব রোগিগুলোকে অপারেশনের জন্য ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানী থেকে অষুধ এনে দেওয়া, রাত জেগে যখন ও.টি. খালি হবে তখন অপারেশন করা আর অপারেশনের পর রোগি জীবন ফিরে পেলে তাকে আবার বকাঝকা করা- এভাবেই চলত তার দিনগুলো।
রোগীদের প্রহারের জন্য সবচেয়ে বিখ্যাত ওয়ার্ড বোধহয় অর্থোপেডিক্স । রোগিদের অবশ করার একটা পদ্ধতি সেখানে প্রহার। তবে বেশিরভাগ রোগিই সেখানে চরম অসহযোগী।
এই দুইমাস মেডিকেলে থেকে এর অনেক অন্ধগলি চেনা হয়ে গেছে। চোখের সামনে কত অনিয়ম দেখতে পাচ্ছি, কত অনিয়ম করছি জেনে বা না জেনে। কয়েকদশকের এ আবর্জ্জনা বর্জন করা খুব সহজ হবেনা। এর খুব দ্রুত প্রতিকার সম্ভব না। তবে আশার কথা বেশিরভাগ ডাক্তারই চান-তার দ্বারা রোগীর উপকার না হোক, কোন ক্ষতি যাতে না হয়। সহনশীলতা শব্দটি অনেক মানুষের অভিধান থেকে যেমন উঠে গেছে, সেই রকম অনেক ডাক্তারই তা ভুলে গেছেন।

ডাঃসফদার
৮/২/১০


মন্তব্য

হিমু এর ছবি

সফদার ডাক্তার!

ভাই, এই লেখাটা একজন ডাক্তার লিখেছেন, কেন যেন বিশ্বাস হচ্ছে না। আমি ঠিক নেতিবাচক দৃষ্টিকোণ থেকে বলছি না, তাৎক্ষণিক অবিশ্বাসের কথা জানাচ্ছি কেবল।



বুকে BOOK রেখে বন্ধু চলো আজ যাবো বরাহশিকারে মোরা ধার ধার ধার দিও বল্লমে ♪♫

শাফক্বাত এর ছবি

ডাক্তারের হস্তাক্ষর ভালো হলে (পড়া গেলে) তাকে আবার ভালো ডাক্তার ভাবতে অস্বস্তি হয় হাসি
==========================================
পরদেশী বঁধু, ঘুম ভাঙায়ো চুমি আঁখি।
যদি গো নিশিথ জেগে ঘুমাইয়া থাকি,
ঘুম ভাঙায়ো চুমি আঁখি।।

ওডিন এর ছবি
ডাঃ সফদার এর ছবি

আমি এখন ডাক্তার হয়ে উঠিনি। এক হিসেবে ঠিকই ধরেছেন।

জুলিয়ান সিদ্দিকী এর ছবি

বেশিরভাগ ডাক্তারই চান-তার দ্বারা রোগীর উপকার না হোক, কোন ক্ষতি যাতে না হয়।

-সহমত। আমাদের দেশেই এমন মানসিকতার অনেক ডাক্তার দেখেছি। যাঁরা সত্যিই মনেপ্রাণেও ডাক্তার। ভালো লাগলো লেখাটি।

.
___________________________________________
ভাগ্যিস, আমার মনের ব্যাপারগুলো কেউ দেখতে পায় না!

___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!

দ্রোহী এর ছবি

১.
সফদার ডাক্তার। আপনার কি মাথা ভরা টাক? টাক থাকুক আর না থাকুক। মাথা চুলকে লিখতে থাকুন হাত-পা খুলে।

২.
"নিগ্রো/নিগ্গা/নিগার" খুব বাজে ধরনের গালি।

ডাঃ সফদার এর ছবি

আমার মাথায় খুশকিভরা চুল। চু্লকে চুলকে লিখতে থাকব আশা করি।

সচলে নতুন, সবকিছু শিখে নিতে একটু সময় দিবেন আশা করি। আর মডারেটরকে অনুরোধ করব বাজে শব্দটা সরিয়ে নিতে। এর পরিবর্তে ঘাড়মোটা টাইপ কিছু বসিয়ে দিন।

বাউলিয়ানা এর ছবি

চমতকার।
আপনি আরও কিছু কেইস হিস্ট্রি লিখুন।

তারানা_শব্দ এর ছবি

সফদার ডাক্তার মাথাভরা টাক তার
খিদে পেলে পানি খায় চিবিয়ে,
চেয়ারেতে রাতদিন বসে গোণে দুই-তিন
পড়ে বই আলোটারে নিভিয়ে।

নাম শুনে ছড়াটার কথা মনে পড়লো।

ওই লোক হটাৎ চিৎকার করে উঠলেন ‘জানেন এই রোগি US citizen, এ USA গেলে তার ফ্রি চিকিৎসা হত’।

তো ইউ এস যায় নাই কেন? মানা কে করসে? খাইছে

আমার ডাক্তার বন্ধুদের পড়ার চাপ দেখে আমার মনে হয় ডাক্তাররা এমনি এমনিই এতো অসহনশীল হয়ে যায় না। পশুর মত খাটায়। কিছুদিন আগে এক বন্ধু কার্ড ভাইভা তে সব প্রশ্নের উত্তর পারলেও শুধু মাত্র শেষের একটা পারে নি বলে তাকে ফেল দিয়ে দিল। বেচারা ইব্রাহীম মেডিকেলে ( বারডেম) ফ্রি পড়তো। এখন ওর স্কলারশিপ বাতিল করে দিবে। কী বাজে!! তবে নিজের জীবনের একটা চরম অসহায় মুহূর্তে একজন ডাক্তার এতো সাহায্য করেছিলেন যে তা ভুলার না। ডাক্তার মানেই অল্প সময়ে রোগী দেখে ভিজিট নেওয়া- এমন একটা ভ্রান্ত ধারণা থেকে সেইদিন ছুটি নিয়েছিলাম।

লেখা সুন্দর হয়েছে। ভালো লাগলো। আরো লিখুন।

"মান্ধাতারই আমল থেকে চলে আসছে এমনি রকম-
তোমারি কি এমন ভাগ্য বাঁচিয়ে যাবে সকল জখম!
মনেরে আজ কহ যে,
ভালো মন্দ যাহাই আসুক-
সত্যেরে লও সহজে।"

টুটুল [অতিথি] এর ছবি

সফদর, হান্‌না আপা জানলে মাইর একটাও মাটিতে পড়বে না চোখ টিপি

ভালো হৈসে, বানানগুলা দেখে নিস নেক্সট টাইম।

নিবিড় এর ছবি
নাশতারান এর ছবি


‘জানেন এই রোগি US citizen, এ USA গেলে তার ফ্রি চিকিৎসা হত’

আমার ম্যারিকা প্রবাসী এক বান্ধবীর কথা মনে পড়ে গেলো (ধরা যাক তার নাম "ক")। দীর্ঘদিন পর দেশে বেড়াতে এসেছে ক। আমি আর ক গেলাম আমাদের পিচ্চিকালের আরেক বান্ধবী "খ" এর বাসায়। রাত জেগে আড্ডা হবে। খয়ের ঘরে মেঝেতে বিছানা পেতে দেয়া হয়েছে। রাতের খাবারের পর ক গিয়ে খয়ের বিছানায় শুয়ে নাক ডাকতে শুরু করে দিল। আমাদের পরিকল্পনা আড্ডা দেওয়ার আর সে কীনা ঘুমুচ্ছে !! তো খ আর আমি তাকে টেনে হিঁচড়ে তোলার চেষ্টা করছি। সে ঘুমের ঘোরেই বলে উঠল, "তোরা নিচে শুবি। আমি বিছানায় শুব। কারণ আমার আছে অ্যামেরিকান পাসপোর্ট।"
বেচারিকে এ বাণীর জন্য যথেষ্ট পচানি খেতে হয়েছিল পরে। হয়তো কোন রেস্টুরেন্টে গেছি। আমাদের অর্ডার নিতে দেরি হচ্ছে। তখন আমরা বলি,"তোর অ্যামেরিকান পাসপোর্ট সাথে আনসিস? দেখায় দে। তাড়াতাড়ি অর্ডার নিবে।"
অথবা, সিয়েঞ্জিওয়ালা যেতে রাজি হচ্ছে না। আমরা ওকে বলি, "পাসপোর্টটা হাতে নিয়ে রাস্তায় দাঁড়ায় থাক। না গিয়ে যাবে কই?"


আপনার নিক "সফদার ডাক্তার" হলে মজা হতো।


ইংরেজি হরফে না লেখাটাই বোধহয় ভালো। বাংলা বর্ণ ঝুলে থাকে আর ইংরেজি বর্ণ বসে থাকে। তাই বাংলা আর ইংরেজি শব্দ পাশাপাশি লিখলে ছন্দপতন হয় বলে মনে হয় আমার।


আপনার কেইস হিস্ট্রিগুলো আলাদা আলাদা করে লিখতে থাকুন। যত্ন করে লিখলে দারুণ হবে আশা করি। হাসি

_____________________

আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।

রাহিন হায়দার এর ছবি

বাংলা বর্ণ ঝুলে থাকে আর ইংরেজি বর্ণ বসে থাকে।

দারুণ তুলনা!
________________________________
তবু ধুলোর সাথে মিশে যাওয়া মানা

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি

ভালু লাগলো।

এখন আমি একটা গল্প বলি -

আমার একবার একটা সিরিকাস টাইপ প্রবলেমের কারনে বাংলাদেশের এক স্বনামধন্য ডাক্তর সাবের চেম্বারে ফোন করা হইলো। সিরিয়াল পাওয়া গেলো তার পরের সপ্তাহের। আমার বোন ফোনে বহুত চিল্লাইলো যে - আমার ভাই মৃতপ্রায়, নেক্সট হপ্তা বাঁচে কিনা সন্দেহ আছে, কিছু কি করা যায় না? ঐপার থিকা আওয়াজ আসলো - কোনোভাবেই সম্ভব না। খোদার অসীম দয়া যে আমাদের এক কুনা-কাঞ্চির পরিচিত জনের সাথে ঐ ডাক্তর সাবের পরিচয় ছিলো। সে বইলা-কয়া পরের দিন সিরিয়াল লইলো। তো চেম্বারে গিয়া দেখি মাছের হাট বইছে। সিরিয়াল আসার পর ভেতরে গেলাম, গিয়া দেখি ৭-৮ জন ডাক্তর সাব, কে যে আব্বা ডাক্তর আর কে যে বাচ্চা ডাক্তর বুঝার উপায় নাই। তখন বুঝলাম, যখন একজন আইসা হাতে-পায়ে দুইডা চিবি আর চোখ-মুখ-জিহ্বায় লাইট মাইরা কি জানি কইলো। আরেক টেবিলে বসা একজন হাবি-জাবি লেখা একটা প্রেম পত্র হাতে ধরায়া নগদ ৫০০ ট্যাকা হাপিস কইরা দিলো। ইয়ায়া আল্লাহ, কি আশ্চায্য ব্যাপার, মাত্র ৩ দিনে আমার সমস্ত মুশকিল আছান !!!

===============================================
রাজাকার ইস্যুতে
'মানবতা' মুছে ফেলো
টয়লেট টিস্যুতে
(আকতার আহমেদ)

==========================================================
ফ্লিকারফেসবুক500 PX

মূর্খ এর ছবি

ওই ডাক্তার সাহেব কি গ্রীণরোডে বসেন?

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- বস, বিশ্বাসে মিলায় বস্তু...

আপনে বিশ্বার কইরা আমার পানিপড়া খাইলে তিন দিন ক্যান, তিন মুহূর্তেই ভালো হৈয়া বাস্কেট বল খুঁইজা বগলের চিপায় কৈরা রওনা দিতেন খেলতে!

খাজা বাবা ধুগোর চ্যালেঞ্জ।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

রাহিন হায়দার এর ছবি

অভিজ্ঞতা নিয়ে লিখুন আরো।
________________________________
তবু ধুলোর সাথে মিশে যাওয়া মানা

নীড় সন্ধানী এর ছবি

‍সফদার ডাকতারের অভিজ্ঞতাই তো! হাসি

‌-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!

‍‌-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?

মূলত পাঠক এর ছবি

সচলে স্বাগতম। আশা করি জানেন ঐ শব্দটা নিষিদ্ধ। মডারেটারদের অনুরোধ জানিয়ে সরিয়ে দিন, পাঠকেরা আপত্তিকর ঘোষণা করার আগেই।

ভ্রম এর ছবি

লেখা ভালো লাগলো।
রোগীর বর্ণনা দিতে ঐ শব্দটার ব্যাবহার ভালো লাগেনি।

তিথীডোর এর ছবি

লিখুন আরো...
তবে ঐ শব্দটা পড়তে ভালো লাগেনি!

--------------------------------------------------
"আমি তো থাকবোই, শুধু মাঝে মাঝে পাতা থাকবে সাদা/
এই ইচ্ছেমৃত্যু আমি জেনেছি তিথির মতো..."
*সমরেন্দ্র সেনগুপ্ত

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

তিথীডোর এর ছবি

লিখুন আরো...
তবে ঐ শব্দটা পড়তে ভালো লাগেনি!

--------------------------------------------------
"আমি তো থাকবোই, শুধু মাঝে মাঝে পাতা থাকবে সাদা/
এই ইচ্ছেমৃত্যু আমি জেনেছি তিথির মতো..."
*সমরেন্দ্র সেনগুপ্ত

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

পাগলা  এর ছবি

ভাই নতুন ডাক্তার, সবে তো শুরু। ডাক্তার আর মানুষ, দু'টা আলাদা জীব। বয়স বাড়ুক আরো ভালোভাবে বুঝতে পারবা।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।