সচলায়তনকে ধন্যবাদ

মুস্তাফিজ এর ছবি
লিখেছেন মুস্তাফিজ (তারিখ: সোম, ০৬/০৪/২০০৯ - ১:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি কখনো মালয়েশিয়া যাইনি। এক দু বার প্ল্যান পোগ্রাম করেও নানা কারনে বাদ দিতে হয়েছে। ইদানীং অনেকেই মালয়েশিয়া যায়। আমাদের এখান থেকে যে কয়টা ফ্লাইট কুয়ালালামপুর যায় তার সব কটাই ভর্তি থাকে যাত্রী, অত্যন্ত লাভজনক রুট ঢাকা কুয়ালালামপুর ঢাকা। এরপরও মাঝে মাঝে কুয়ালালামপুরের স্পেশাল অফার থাকে। ইদানীং কুয়ালালামপুরে বাঙ্গলাদেশী শ্রমিক নেয়া বন্ধ থাকাতে ফ্লাইট গুলোর অবস্থা খুবই খারাপ। শ্রমিক নেয়া বন্ধের পেছনে আছে চমকপ্রদ কাহিনী। শোনা যায় কুয়ালালামপুর দূতাবাসে জোট সরকারের আমলে নিয়োগ পাওয়া এক আমলা নিজের বদলী ঠেকানোর গ্রহনযোগ্যতা প্রমাণের জন্য সেখানকার এক প্রভাবশালী দৈনিকে বাংলাদেশী শ্রমিকদের গ্রহণ যোগ্যতা এবং তাদের আমদানীর ব্যাপারে উনার অবদান নিয়ে বিশাল এক প্রতিবেদন ছাপানোর বন্দোবস্ত করেন। বর্তমান মন্দা অর্থনীতির কবলে পড়া মালয়েশিয়ায় এমনিতেই বিদেশী শ্রমিক নেয়া বন্ধ ছিলো, এমন সময় এ প্রতিবেদন ওখানকার অস্থির রাজনীতির কবলে পড়ে, স্থানীয় কিছু সাংবাদিক আর রাজনীতিকের পালটা প্রতিবেদন এর পর পর সেই একই দৈনিকে ছাপা হওয়াতে সরকার আপাতত বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক আমদানী বন্ধ স্থগিত ঘোষনা করে। তবে আশাকরা যায় এ স্থগিতাদেশ অচিরেই উঠে যাবে কারন বাইরে থেকে শ্রমিক আমদানীও সেখানে একধরনের ব্যবসা ছাড়া আর কিছুই নয়।
আবারো আগের কথায় ফিরে আসি। আমি কখনো মালয়েশিয়া যাইনি। তবে রিতা ঘুরে এসেছে বার তিনেক। প্রথম দুবার তার হোস্ট ছিলো ওর বড় ভায়ের শশুড় পক্ষীয় আত্মীয়। সম্পর্কে নানা, আদি নিবাস সিলেটে। যতটুকু শুনেছি ভদ্রলোক চল্লিশের দশকে তবলীগ দলের সদস্য হয়ে প্রথম মালয়েশিয়া যান। এরপর কোন এক সময় সেখানে বিয়ে টিয়ে করে স্থায়ী বাসিন্দা। উনার ছেলেরা ব্যবসায়ী, একজন সম্ভবত কুয়ালালামপুরের কোন এক টেক্সী কোম্পানীর মালিক। মাঝে বাংলাদেশেও এসেছিলেন ব্যবসার কাজে, আমার সাথে দেখা বা পরিচয় কোনটাই হয়নি। মেয়েদের অবস্থা আবার অন্যরকম, যতটুকু শুনেছি সব মেয়েকেই বাংলাদেশ থেকে জামাই ধরে নিয়ে বিয়ে করিয়েছেন। জামাই গুলো সব আবার হুজুর, সেখানে কোন না কোন মসজিদের প্রধান ইমাম বা সহকারী। সেই নানার এক জামাইয়ের সাথে পরিচয় হয়েছিলো আমার। মাঝে মাঝেই ফোন করতেন, বিশেষ করে রিতার কাছে। ওর পোস্টিং এয়ারপোর্টে বলে প্রতিবার আসা যাওয়ার আগে একদুবার ফোনে কথা হতো।
সেই ভদ্রলোক ফরিদপুরের, চোরা পথে ইন্ডিয়া হয়ে করাচীতে কিছুদিন মাদ্রাসায় লেখাপড়া, তারপর সেখানে কোন এক মসজিদে চাকরী, এরপর বিয়ের আমন্ত্রণ আর এখন মালয়েশিয়ায়। তখনও ভদ্রলোক মালয়েশিয়ায় স্থায়ী হবার অনুমতিপত্র হাতে পাননি বলে মাঝে মাঝে দেশে আসতে হতো। পুথিগত বিদ্যা কম বলে ইমিগ্রেশন ঝামেলা করতে পারে তেমন ধারনাতেই বেশীরভাগ রিতাকে ফোন করা। তবে প্রতিবারই তিনি রিতার জন্য কিছুনা কিছু নিয়ে আসতেন হাতে করে, আর কি নিয়ে আসবেন তা জানার জন্য বার বার ফোন, যতক্ষণ কিছু একটা না বলা হবে একটু পর পর ফোন করে জানতে চাইতেন। একবার রিতা কিছু বলতে না পেরে ফোনটা আমাকে ধরিয়ে দেয়, আমি হাতে নিয়েই বললাম আমার জন্য একটা রাম্বুতাইনের চারা নিয়ে আসবেন, আমি এয়ারপোর্ট এসে আপনার থেকে নিয়ে যাবো। রাম্বুতাইন একটা ফল, স্বাদ মিষ্টি লিচুর মত। মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া এসব যায়গায় প্রচুর ফলে। ভদ্রলোক জ্বী আচ্ছা বলে ফোন রেখে দিলেন।
তখন ঢাকায় প্রায়ই হরতাল থেকে, বাইরে থেকে যারা আসেন হরতালের কারনে এয়ারপোর্ট থেকেই তাদের বিড়ম্বনা শুরু হয়। এমন এক হরতালের মাঝে উনি ঢাকায় এলেন। আমি সেদিন এয়ারপোর্ট যাইনি, উনি কোনভাবে পুরাতন ঢাকায় পূর্ব পরিচিত এক অবাঙ্গালীর কাছে চারাটা রেখে ফরিদপুর চলে যান। সাতদিনেও সে চারা আনা হয়নি আমার। অষ্টমদিনে চারা হাতে বাসায় হাজির উনি, প্লাস্টিকের প্যাকেটে শুকনো খটখটে মাটির ভেতর ছয় ইঞ্চি লম্বা কাঠি, কোন পাতা নাই। সেই কাঠি নিয়ে বাড়ীতে লাগানো হয়, আজ এতবছর পরেও কিছুটা লম্বায় বাড়লেও সেই কাঠি কাঠিই আছে।
এতকিছু বলার উদ্দেশ্য হচ্ছে আমি আবারো পরিকল্পনা করছি মালয়েশিয়া যাবার। কিছুদিন আগে অরূপ আর মাশিদ ঢাকা থাকা কালীন সময়ে সেখানে যাবার ইচ্ছাটা মাথাচাড়া দেয়। আর অরূপের খোঁচাখুচির কারনেই একসময় তারিখ ঠিক করে ফেলি, মার্চের স্বাধীনতা দিবসের ছুটির আগে পিছে মিলিয়ে, হিসেব করে দেখেছিলাম তাতে মাতিসের দুদিন স্কুল কামাই হবে। সে যাওয়াটা শেষ পর্যন্ত আমার অসুস্থতার জন্য বাদ দিতে হয়েছিলো। এখন সামনে মাতিসের পরীক্ষা তাই সবাই মিলে এখন আর যাওয়া সম্ভব না, এমন সময় রিতা বললো “আমিতো গত বছরও একবার ঘুরে এসেছি, এবার তুমি একাই ঘুরে আসো, মাতিসকে নিয়ে না হয় পরে আরেকবার আমরা যাবো”। ওর কথানুযায়ী আজ ভিসার আবেদন করলাম, হয়ে গেলে আশা রাখি পয়েলা বৈশাখের রাতেই বিমানে চড়বো।
প্রায় প্রতিদিন অরূপের সাথে চ্যাট হলেও আজ সকালেই ওঁর ফোন পেলাম, জানালাম ভিসা জমা দেবার কথা, আমাকে সহ কোথায় কোথায় বেড়ানো যায় সেই বিবরন দেয়া শুরু করেছিলেন, বুঝলাম খুশী হয়েছেন। আসলে এমন বন্ধু থাকলে কোন রকম পূর্ব পরিকল্পনা ছাড়াই বেড়িয়ে পড়া যায়। অরূপের সাথে ঘনিষ্টতা আমার এই সচলায়তনকে ঘিরেই তাই কুয়ালালামপুর পৌঁছানোর আগেই সচলায়তনকে ধন্যবাদ এমন বন্ধুত্ব গড়ে দেবার জন্য।


মন্তব্য

গৌতম এর ছবি

আমিও অরূপের সাথে বন্ধুত্ব করতে চাই।

ঘুরে আসেন। প্রচুর ছবি তুলবেন এবং পরে সেগুলো সচলাইবেন। এই আব্দার অবশ্যই রাখিতে হইবে।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

::: http://www.bdeduarticle.com
::: http://www.facebook.com/profile.php?id=614262553/

.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

মুস্তাফিজ এর ছবি

দেখা যাক্‌

...........................
Every Picture Tells a Story

নজমুল আলবাব এর ছবি

আমার জন্যে একটা রাম্বুতাইন এর গাছ আইনেন বড়োভাই।

----------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল

বিপ্লব রহমান এর ছবি

হো হো হো


একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...


একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...

মুস্তাফিজ এর ছবি

হো হো হো

...........................
Every Picture Tells a Story

লুৎফুল আরেফীন এর ছবি

হুমম।
___________________________
বাংলাদেশ আমার বাংলাদেশ

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

এশিয়া এয়ার তো পানির দরে মালয়েশিয়া যাবার টিকেট দিতেছে শুনলাম। আমার এক বন্ধুও যাইতেছে। ইশ্... এখন যে আমাদের মিডিয়াতে ঈদের জোয়ার শুরু হইছে... এখন তো ঢাকা ছাড়তে পারতেছি না... মন খারাপ
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

মুস্তাফিজ এর ছবি

আপনি কবে ঢাকা ছাড়তে পারবেন বলেন তো?

...........................
Every Picture Tells a Story

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- বড় হয়া আমিও মালশিয়া যাবো। আপনি যেহেতু আগেই যাইতেছেন, মালশিয়ান একটা সুন্দরী ললনার চারা নিয়া আইসেন আমার লাইগা। মাটিতে গুঁইজা রাখুম। বড় হইলে বিবাহ করুম, এনশাল্লাহ। হাসি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

অনিশ্চিত এর ছবি

খাইসে! এতো দেখি হুমায়ূন আহমদীয় কেইস। নাইলে রহিম বাদশা রূপবানের মতো অবস্থা। স্বামীকে মাতৃস্নেহে লালনের উল্টা।

বিশ্বমন্দার প্রভাবে দেশে শালীর অভাব পড়েছে মনে হয়।
‌‌-------------------------------------
হাত বাঁধা, কিন্তু দড়ি মুক্ত - হায় পৃথিবী!

‌‌-------------------------------------
হাত বাঁধা, কিন্তু দড়ি মুক্ত - হায় পৃথিবী!

মুস্তাফিজ এর ছবি

দেখি, আমিতো আবার সেখাঙ্কার রাস্তা ঘাট চিনিনা, তবে তালাশ করবো

...........................
Every Picture Tells a Story

আরিফ জেবতিক এর ছবি

রাম্বুতান খাইবার উদ্দেশ্যে মালয়েশিয়া রওনা দিচ্ছি আগামী মে মাসের ২৯ তারিখ । হাসি
স্ত্রী-কন্যা এবং মাতা সেই সফরে সঙ্গী হইবেন বলিয়া আশা করিতেছি ।

আপনি তখন গেলে ভালো হইতো , একসাথে ধুমায়া ঘুরা যাইতো । মন খারাপ

মুস্তাফিজ এর ছবি

আহা আগে যদি যানতাম...

...........................
Every Picture Tells a Story

সৌরভ এর ছবি

আমিও অরূপ ভাইজান এর সাথে বন্ধুত্ব করতে চাই। হাসি


আবার লিখবো হয়তো কোন দিন

বিপ্লব রহমান এর ছবি

আমিও! খাইছে


একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...


একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...

ফারুক ওয়াসিফ এর ছবি

দুঃখিত এভাবে এখানে জানাচ্ছি বলে,
ব্লগ পোস্ট করেছি। প্রথম পাতায় দেখাও গেছে। তারপর সম্পাদনা করতে গিয়ে দেখি বলছে,

Sorry, but your quota for blog has been exceeded. Please try again in ১৮ ঘণ্টা.

কী সমস্যা, মডারেটররা কেউ জানাবেন দয়া করে।

হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।

নজমুল আলবাব এর ছবি

সার্ভার সমস্যা।

আগেও দুইজন এরাম ঘেচাঙ খেয়েছে। আপনে তাদের থেকে ভালো অবস্থানে আছেন ফারুক ভাই। ওদের কমেন্টসুদ্ধা গেছিলো।

একজন এইখানে
আরেকজন এইখানে

----------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

গতকাল রাতে পরিবর্তনশীলের একটা পোস্ট এভাবে গায়েব হয়ে গেছে (এডিট করতে গিয়ে)।

ব্লগ পোস্ট করার আগে ভালভাবে দেখে নিলে ভালো, যাতে পরে আর তেমন বড় ধরণের কোনো এডিট করার দরকার না পড়ে। নইলে এই সমস্যার মোকাবেলা করতে হতে পারে। বাগটা নিশ্চয়ই মডারেটররা ঠিক করে ফেলবেন দ্রুত।

বিপ্লব রহমান এর ছবি

আমারো তাই মনে হয়। আপনি নেট লাইন বদল করে দেখতে পারেন।...


একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...


একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...

ফারুক ওয়াসিফ এর ছবি

কেমন লাগে বলেন, বৃষ্টি দেখে প্রায় জ্বরের ঘোরে লিখে একবার সম্পাদনা করতে গিয়ে দেখি হাওয়া। পরে মন যদি আবার সিরিয়াস তালে ফেরে, তখন তো আর পোস্টাইতে সাধ হবে না।
যাক আলহামদুলিল্লাহ, মুশকিল আসান হইছে মনে হয়। আপনাদের দোয়ায়! দেঁতো হাসি

হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

'এয়ার এশিয়া'র পানির দরে টিকিট বেচার খবর পেয়েছিলাম, কিন্তু সঙ্গীসাথী না পেয়ে আর কিছু করা হলো না।

আমারও মালয়েশিয়া যাওয়ার খুব শখ মন খারাপ

মুস্তাফিজ ভাই, ভালভাবে ঘুরে আসেন, বেশি করে ছবি তুইলেন।

মুস্তাফিজ এর ছবি

'এয়ার এশিয়া'র টিকিটের বর্তমান দামের চাইতে জিএমজি'র টিকিটের দাম কম (১৮,৫০০ ট্যাক্স সহ), 'এয়ার এশিয়া আবার কোন খাবার দাবার দেয় না, এমনকি পানি খেতে চাইলেও আলাদা পয়সা দিতে হবে।

...........................
Every Picture Tells a Story

সচল জাহিদ এর ছবি

মুস্তাফিজ ভাই সচলে এখনো অতিথি তাই অনেক সুযোগই পাইনা। কিন্তু কানাডা ঘুরে যাবার আমন্ত্রনত জানাতে পারি। তাই সচলের সবার প্রতি আমন্ত্রন রইল। আমি থাকি এডমন্টনে, এখান থেকে কাছাকাছি পৃথিবীর দুইটা বিখ্যাত পর্যটন কেন্দ্র আছে ব্যানফ আর জেসপার। এইদিকে কেউ আসলে আওয়াজ দিয়েন, অধম সবাইরে লেক লুইসের শীতল পানিতে পা ডুবানোর ব্যবস্থা করতে প্রস্তুত।

পুনশ্চঃ ভুলেও কেউ শীতকালে আসার দূঃসাহস কইরেননা, এইহানে শীত একটু বেশী ( মাত্র -৩০ থেকে -৪০ ডিগ্রি)

-----------------------------------------------------------------------------
আমি বৃষ্টি চাই অবিরত মেঘ, তবুও সমূদ্র ছোবনা
মরুর আকাশে রোদ হব শুধু ছায়া হবনা ।।


এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।

মুস্তাফিজ এর ছবি

যাবো, অবশ্যই যাবো, রিতা এডমন্টন জেসপার ঘুরে এসেছে

...........................
Every Picture Tells a Story

মূলত পাঠক এর ছবি

রাম্বুতান চোখে দেখলেও রসনা অবধি পৌছায়নি, খেতে কেমন বস্তুটা?

মুস্তাফিজ এর ছবি

স্বাদ একদম লিচুর মত, ভেতরটা দেখতেও লিচুর মতন, বেশ মিষ্টি

...........................
Every Picture Tells a Story

শাহেনশাহ সিমন এর ছবি

রাম্বুতান খেতে মঞ্চায়... দেঁতো হাসি
***************
শাহেনশাহ সিমন

_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।