উৎসর্গঃ কাব্যবিশারদ রোমেল চৌধুরী।
হিমাঙ্কের বালুঘর বদ্ধমুখ হয়েছিল পায়,
শূন্যতার বেলাভূমে কৃশতায় জমেছিল কিছু
নিরাশার সুখ,
বিভাজিত যুগ।
সুনিবিড় ছায়াঘরে জীবনেরা গড়েছিল স্তূপ,
ঝরনার প্রিয়সখা চিরবাধ্য অনুমিত প্রজা
দণ্ডায়মান ঠায়,
শুভ্রসিক্ত কায়।
মেঘপুঞ্জ কালিরেখা আদিগন্ত এঁকে
স্রোতে সাধে ঝিনুকের ফেনাহার হ্লাদ-
বিস্মৃতির সুরে,
অনাহূত দূরে।
পথ ছেড়ে নিঃসঙ্গতা দাঁড়ায় নি একা
অনুক্ষণে রিক্ত এসে ভিজিয়েছে গাঢ়
আঁধারের পরে-
নবাগত স্তরে।
--------------------------------------------------------
মননঃ সমুদ্র।
লিখিতঃ ১২ সেপ্টেম্বর ২০১১, বহুদিন পর লিখলাম ।
--------------------------------------------------------
মন্তব্য
নিঃসঙ্গতার নিভৃত জাগরণ। আর আমার কিছু বলার নাই
তোমাকে সালাম
ডাকঘর | ছবিঘর
সালাম, অসংখ্য ধন্যবাদ তাপসদা। আপনার দ্বিতীয় পর্বটা কিন্তু দ্রুত চাই......
নিঃসঙ্গতা জেগে উঠে...
_____________________
Give Her Freedom!
অনেক ভাল লাগলো।
আপনার ভালো লাগা অনুপ্রাণিত করে গেল.......ভালো থাকবেন
_____________________
Give Her Freedom!
, পথ ছেড়ে দাড়াঁয় নি নিঃসঙ্গতা একা! দারুণ
facebook
ধন্যবাদ আর ধন্যবাদ হে পৃথ্বীচারী!!!
_____________________
Give Her Freedom!
বাবা রে বাবা! আরেকটু সহজ করে লিখলে কী হয় একটা শিশুতোষ ছড়া লিখবার বায়না করে গেলাম
সহজ হয় নি বুঝি, আয়নাদি.....শিশুতোষ ছড়া, আমি পারবো কি না, বড় কঠিন ছড়া লেখা.....তবু দিদি যখন বলেছে একদিন লিখে ফেলবো.......
_____________________
Give Her Freedom!
যাক আশায় থাকলাম তাহলে শুভকামনা।
রাখবো অবশ্যই...
_____________________
Give Her Freedom!
কত কত----- কথা হলে/কত কত ---- মুখ বিস্মৃত হলে নিঃসংগ হয় মন ? আসলে নিঃসগতা তো একা হবার নয় ; সে যে স্মরনের পায়ে পায়ে হেঁটে হেঁটে দূর বহুদূর , কালের চৌরাস্তায় জ্বলজ্বলে সফেদ-স্মৃতি ; প্রিয়-মুখ/প্রিয়জন।
অলি শুভেচ্ছা অনেক প্রথমে তোমাকে ; তারপর শ্রদ্ধাঞ্জলি তোমার সফেদ স্মৃতির প্রতি।
এখানে এসে পড়ার জন্য আর এত সুন্দর মন্তব্যের জন্য আন্তিরক ধন্যবাদ, চিত্রাদি.......
আর পুনর্বার আপনাকে আপনার অণুকাব্যগুলোকে পূর্ণ কবিতায় রূপান্তরের অনুরোধ জানালাম...
_____________________
Give Her Freedom!
আগে রোমেল ভাই মন্তব্য করুক, তারপর বলবো কি বুঝলাম
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
পড়েছেন এতেই ধন্যবাদ, নীড়দা। উৎসর্গ দেখে রোমেল ভাই আবার বিরক্ত হন কি না, ভয় করছিল। তবে ছন্দে রাখার চেষ্টা দেখে কাব্যবিশারদ খুশি হবেন বলেই ছোট্ট এক আশা রাখি.......
_____________________
Give Her Freedom!
বাহ! ছেলেটা লেখলো তবে, তাও এমন করে যে প্রথমটাকে ছাড়িয়ে গেছে ... ব্যকরণ ধরে কিছু বলবোনা, তুমি লিখতে থাকো, বড় হও! শুভেচ্ছা,
না লিখে আর পারি বলেন? সুমনদা, আপনি তাগাদা দিয়েই যাচ্ছিলেন লেখার জন্য!!! আর রোমেল ভাই মাত্রাসমতা খুব প্রত্যাশা করে, তাই এটা রাখারও চেষ্টা করলাম। রোমেল ভাই আমার 'প্রথম ক্রন্দনদিবসে' খুব সুন্দর একটি শুভেচ্ছাপংক্তি জানিয়েছিলেন, বাইরে থাকার কারণে সমসাধুবাদ জানাতে পারি নি, উৎসর্গের মাধ্যমে শ্রদ্ধা জানানোর চেষ্টা করলাম কিছু!!!
অনেক অনেক ধন্যবাদ তানিম ভাই। শুভেচ্ছা অনন্ত..........
_____________________
Give Her Freedom!
তোর কবিতা যখন কলেজে থাকতে পড়েছিলাম তখন অনেক কঠিন মনে হতো। এখন মনে হচ্ছে আমার মতো সাধারণ কবিতা পাঠকদেরও কবিতা পড়তে অসুবিধে হবে না। আর সবচেয়ে ভালো লাগল ছন্দের ভেতর থেকে লেখাটা।
আর কিছু পক্তি চমৎকার।
কলেজের দিনগুলো বড় মনে পড়ে..........ম্যাগাজিনে অপ্রত্যাশিতভাবে নিজের কবিতা ছাপা হওয়া, অন্যরকম লাগে!!!
পূর্ণ গদ্য কবিতা লিখতে যদিও আমি বেশি পছন্দ করি, তবু মাঝে মাঝে ছন্দের বারান্দায় হাঁটার চেষ্টাও করবো।
কবিতা পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ দোস্ত।
_____________________
Give Her Freedom!
কেমন কঠিন কঠিন লাগে। তবে শেষ কটা লাইন ! আহা !
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
কঠিন বুঝি!! অতটুকু ভালো লেগেছে যেন ভীষন ভালো লাগলো গো দিদি। সামুদ্রিক পোস্ট চেয়েছিলেন, লিখে ফেললাম!!!
_____________________
Give Her Freedom!
বাহ বেশ ভালো লাগলো, শেষের লাইন গুলো
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ অর্ফিয়াসদা। আপনার ভালো লাগা অনুপ্রেরণা জোগাবে....
_____________________
Give Her Freedom!
তোমার এই কবিতার ছন্দ নিয়ে বলতে হলে প্রথমে শোনাতে হবে পয়ার ও মহাপয়ারের কথা। পয়ার বা মহাপয়ার কোন ছন্দ নয় বরং একধরনের বাঁধুনি। পয়ারবন্ধ তাই হতে পারে অক্ষরবৃত্ত, স্বরবৃত্ত, এমনকি মাত্রাবৃত্তেও।
অক্ষরবৃত্তের যে বৈশিষ্ট্যগুলোর কথা আমরা প্রায় সকলেই জানি, সেগুলো হচ্ছে,
১। মাত্রাবিন্যাস হতে পারে এরকম,
৪+২=৬
৪+৪+২=১০
৪+৪+৪+২=১৪
৪+৪+৪+৪+২=১৮
৪+৪+৪+৪+৪+২=২২
৪+৪+৪+৪+৪+৪+২=২৬
৪+৪+৪+৪+৪+৪+৪+২=৩০
২। এই ছন্দ চিনব বর্ণ সংখ্যা গুনে। অর্থাৎ একটি বর্ণ একটি মাত্রা হিসেবে ধরব।
৩। অক্ষরবৃত্তের আছে যুক্তাক্ষরকে গিলে খাবার প্রচণ্ড পেটুক স্বভাব। যুক্তাক্ষর বাড়ালেও মাত্রা বাড়ে না, সেখানেও অক্ষর গুণে গুণে মাত্রা। কতটা পেটুক এটি বোঝাবার জন্য একবার রবীন্দ্রনাথ লিখেছিলেন,
'দুর্দান্ত পাণ্ডিত্যপূর্ণ দুঃসাধ্য সিদ্ধান্ত'। যুক্তাক্ষর গিজ গিজ করলেও মাত্রা কিন্তু ১৪টিই।
৪। মাত্রা গিলে ফেলার ব্যাপারটি অক্ষরবৃত্তে নিয়মিতই হয়। আর তাই অক্ষরবৃত্ত বর্ণের সংকোচন মেনে নেয়।
"চিত্ত যেথা/ ভয়শূন্য/ উচ্চ যেথা/ শির।"
এই তো চিনে ফেলেছ, ১৪ মাত্রার অক্ষবৃত্ত। এবারে ৪+৪+৪+২=১৪ মাত্রার অক্ষরবৃত্তের ছোট ছোট পর্বগুলোকে একটু ভিন্নভাবে বিন্যস্ত করে দেখি। আরেকটু বড় করে।
চিত্ত যেথা ভয়শূন্য/ উচ্চ যেথা শির।
প্রথম দুটো পূর্ণপর্ব জুড়ে ৪+৪=৮ আর শেষের একটি পূর্ণপর্ব ও একটি ভাঙা পর্ব মিলিয়ে নিলে ৪+২=৬। তাহলে দাঁড়াচ্ছে দুটি বড় পর্বের ৮+৬=১৪। একেই বলে অক্ষরবৃত্তে আট-ছয় পয়ারবন্ধ।
৪+৪+৪+৪+২=১৮ মাত্রার অক্ষরবৃত্তে একই রকম খেলা খেলতে পারি আমরা। তাহলে সেটা হবে ৮+১০ মাত্রার অর্থাৎ আট-দশ মহাপয়ারবন্ধ।
এবার তোমার কবিতায় আসি। তুমি লিখেছ,
মহাপয়ার, তাইতো!
কিন্তু উপরের চার পংক্তিতে পয়ার-বন্ধের মাত্রা কমালে কেন?
মহাপয়ারের দুই লাইনের ফাঁকে ফাঁকে ঢুকিয়ে দেয়া কখনো ছয় কখনো কিছু বেশী মাত্রার পংক্তিগুলোকে মাত্রাবৃত্তের নুপুর পড়াও, শ্রুতিমধুর লাগবে। আর যদি মাত্রাবৃত্তের পয়ার-বন্ধে বাঁধতে পারো তবে তো কথাই নাই।
অভূতভাবিত শব্দের ব্যবহারে তোমার মাঝে সুধীন্দ্রনাথের ছায়া দেখতে পাই। এই চর্চা যদি লালিত্যের সাথে যুক্ত হয়, তবে এখনো সোনালি ফসল ফলাতে পারে।
শুভ কামনা!
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
'ভয়শূন্য' তে অক্ষরবৃত্তে ৪ মাত্রা পেতে কষ্ট হচ্ছে রোমেল ভাই, সমাসনিষ্পন্ন ধরলে ভয়্(১) শূন্(১) নো(১) = ৩ মাত্রা পাই, বিচ্ছিন্ন করে 'ভয় শূন্য' ধরলে ভয়্(২) শূন(১) নো(১) = ৪ মাত্রা। আমি কি ঠিক আছি?
০২
আমি একটু প্রচলনের বাইরে যেয়ে নিজের মতো একটা ছাঁচ বানিয়ে নিয়েছিলাম, ধৃষ্টতা হয়েছে হয়তো, তবে এতটুকু স্বাধীনতা পেতে পারি কি? বা গ্রহণযোগ্যতা পাবো কি?
৪+৪ / ৪+৪/ ২
৪+৪ / ৪+৪/ ২
এরপর অর্ধেক রেখেছি
৪+২
৪+২
তবে শেষের পঙ্ক্তিগুলোতে আরো স্বাধীনতা(!) নিয়ে অর্ধেক করে ফেলেছি(তবে মনে হচ্ছে এটা অপ্রয়োজনীয় ছিল।)
৪+৪ / ৪+২
৪+৪ / ৪+২
৪+২
৪+২
০৩
অক্ষরবৃত্ত খুব ভালো লাগে রোমেল ভাই। মাত্রাবৃত্তের নূপুর পড়িয়ে মাধুর্য আনার চেষ্টা সামনে বলবৎ রাখবো অবশ্যই।
০৪
সুধীন্দ্রনাথ সে কী আর হয়!! উনারা অস্পৃশ্যই যেন, এতটাই উন্নত তারা। তবে যেতে হবে বহুদূর এতটুকু জানি। পড়া পড়া আর পড়া, তবেই যদি কিছু পথ হাঁটা হয়!! এত ছাত্রব্যস্ততা, তাই কম পাই অবসর।
০৫
শব্দ ব্যবহারে আমি কিছুটা যত্নবান থাকার চেষ্টা করি, সেই চেষ্টা অন্যত্রও ছড়িয়ে দিতে হবে ঢের বুঝি!!! লালিত্য আনার জন্যই এই পথ হাঁটা শুরু করা....., প্রিয় রোমেল ভাই।
০৬
ধন্যবাদ দিয়ে ধৃষ্টতা দেখাবো না, এ যেন আবদার হয়ে গেছে আপনার কাছ থেকে সঠিক পথটা খুঁজে পাবার।
_____________________
Give Her Freedom!
০১
উহু, অক্ষরবৃত্তের হিসেবে তুমি সঠিক নও। ওই যে বললাম, অক্ষরবৃত্তের হিসাবে বর্ণ গুনে গুনে মাত্রা, যুক্তাক্ষর ১ মাত্রা (যুক্তাক্ষরের ক্ষেত্রে যদিও এর ব্যতিক্রম আছে, তবে আপাতত সে কথা শিকেয় তুলে রাখি)। সুতরাং "চিত্ত যেথা ভয়শূন্য/ উচ্চ যেথা শির", এখানে ১৪ টি অক্ষর ১৪ মাত্রা পেল। মাত্রাবৃত্তে যুক্তাক্ষর পায় দুইমাত্রা। স্বরবৃত্ত মূলত ধ্বণিপ্রধান ছন্দ। সেখানে তাই মুক্তদল ও রুদ্ধদলের বিষয়টি পরখ করে মাত্রা গুনতে হয়।
একই শব্দ তিন ছন্দে ক'মাত্রা করে পায় সেটি দেখি, ধরি শব্দটি 'কঙ্কণ',
অক্ষরবৃত্তের চালে, একটি যুক্তাক্ষর একমাত্রা ও দুটি অক্ষর দুমাত্রা, তাহলে 'কঙ্কণ' পাবে তিনমাত্রা।
মাত্রাবৃত্তের চালে, প্রতিটি অক্ষর পাবে একমাত্রা, শুধুমাত্র শব্দের মধ্যবর্তী ও প্রান্তবর্তী যুক্তাক্ষর পাবে দুমাত্রা (যদি না সেই যুক্তবর্ণের ঠিক পুর্ববর্তী বর্ণটি হয় হসবর্ণ)। তাই 'কঙ্কণ' পাবে চারমাত্রা।
স্বরবৃত্তের চালে, প্রতিটি সিলেবলকে আমরা একটি করে মাত্রার মূল্য দিই। 'কঙ্কণ' শব্দটিতে দুটি সিলেবল (কং+কণ)। সুতরাং স্বরবৃত্তের বিচারে কঙ্কণ দুমাত্রার শব্দ।
০২
অক্ষরবৃত্তের নিরিখে নিচের পংক্তিগুলোর মাত্রামূল্য দেখি,
নিরাশার সুখ, (৬)
বিভাজিত যুগ। (৬)
দণ্ডায়মান ঠায়, (৭)
শুভ্রসিক্ত কায়।(৬)
বিস্মৃতির সুরে,(৬)
অনাহূত দূরে।(৬)
আঁধারের পরে-(৬)
নবাগত স্তরে।(৬)
মাত্রাবৃত্তের বিচারে,
নিরাশার সুখ, (৬)
বিভাজিত যুগ। (৬)
দণ্ডায়মান ঠায়, (৮)
শুভ্রসিক্ত কায়।(৮)
বিস্মৃতির সুরে,(৭)
অনাহূত দূরে।(৬)
আঁধারের পরে-(৬)
নবাগত স্তরে।(৬)
স্বরবৃত্তের বিচারে কেমন হবে তুমিই এবার বলো।
০৩/০৪/০৫/০৬
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
সমস্যাটা করে ফেলেছি উচ্চারণের সাথে বর্ণে। অক্ষরবৃত্ত ভুলে গেছিলাম দেখছি। 'ভয়শূন্য' এ যে ভুল একি ভুল 'দণ্ডায়মান' এ হয়েছে। হবে ভ+য়+শূন্+নো = ৪, আমি উচ্চারণে সিলেবল ভয়্+শূন্+নো ধরে তালগোল পাকিয়ে ফেলেছি- হয়ে গিয়েছিল ৩। তদ্রূপে দণ্(১)+ডায়্(১)+মান্(২)=৪ ধরে ৬ মিলিয়েছি। অথচ হবে দণ্+ডা+য়+মা+ন=৫, হয়ে গেছে ৭, হোঁচট খেল।
একটি শুদ্ধ কবিতা লিখে দায় মেটাতে হবে।
_____________________
Give Her Freedom!
কবি, দু:খিত আমি তোমার কবিতাটি পড়তে অনেক দেরি করে ফেললাম।
আমার কাছে কবিতা 'কঠিন' মনে হয় নি। কবিতা যতোটা স্বতস্ফুর্ত উদগরণ, ঠিক ততোটাই খনিশ্রমিকের মতো পরিশ্রমেরও ফসল - এই পরিশ্রমের দিকটা আমরা প্রায়ই ভুলে যাই। তোমার লেখায় সেই পরিশ্রমের সুস্পষ্ট ছাপ - সেটি আমার খুব ভালো লেগেছে।
ছন্দ নিয়ে কাজ করছো দেখেও খুশি হয়েছি। নিরীক্ষার ব্যাপারে স্বাধীনতা কবির অবশ্যই আছে। শুধু 'দন্ডায়মান ঠায়' আর তার পরবর্তী দুটি লাইনে একটু কেটে গেছে - সেটা উপরে রোমেল ভাই ধরিয়ে দিয়েছেন।
তোমার আরো কবিতা চাই। ছন্দ নিয়ে আরো নিরীক্ষা চালিয়ে যাও এবং আমাদেরকে নিয়মিত সে কবিতা উপহার দাও।
-----------------------------------------------------------
স্নান স্নান চিৎকার শুনে থাকো যদি
নেমে এসো পূর্ণবেগে ভরাস্রোতে হে লৌকিক অলৌকিক নদী
কথাটা খুব সত্য, প্রিয় কবি।
উচ্চারণ আর অক্ষরে একটু সমস্যা হচ্ছিল, শুধরে নিয়েছি।
আপনার কবিতা পড়তে চাই। সত্যি বলতে কি আপনাদের কবিতা পড়লে আমারও লিখতে ইচ্ছে করে!!!
দেরি করার জন্য কোন সমস্যা নেই, আপনি পড়েছেন এতেই খুশি। আপনি ব্যস্ত আছেন আমি বুঝে ছিলাম।
শুভেচ্ছা অনন্ত।
_____________________
Give Her Freedom!
দারুন।
লিখা চলতে থাকুক।
[আমার চারপাশ]-[ফেবু]-[টিনটিন]
কবিতাপাঠের জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা রাজাভাই
নতুন মন্তব্য করুন