জুয়েল বিন জহির
বচনদার সাথে আমাদের সর্ম্পক অনেকদিনের। কবিতা, কেবল কবিতার জন্য এই লোকটা তার জীবনকে বদলে নিয়েছে। বা বলা চলে কবিতার প্রতি নিখাত প্রেমই তাকে বদলে দিয়েছে। এলাকার সবাই জানে বচন সারাদিন চু এর নেশায় বুঁদ হয়ে থাকে আর কি ...
আমার বসে থাকতেই ভাল্লাগে
ঘাড়,গ্রীবা ,হাঁটু এইসব।
কখনো মাথা হেঁট করে
কার্পেটের নাড়ি নক্ষত্র,আবার-
জানালায় ওই দূরে
লীভারপুল স্ট্রীট এর ডিম দালানটা…
কখনো বা যিফ্রান দের সামনের চারচটার দিকে
তাকিয়ে এ... এ... এ... এ... এ... এ... এ
ঢং ঢং করে বেজ...
অপরাজিতা-
দিনমান বিবর্ণ রং ফেরী করে ধুলোয় মিলায়
বিষন্ন বিবশ সন্ধ্যায়।
ছাই হয়ে গেছে সব বুনো ঘাস,
বাতাসে বাতাসে জড়ানো শুধু বিগত সময়ের হাহাকার।
তবুও যে পাখি আর নীড়ে ফিরবে না বলে
আকাশে মেলেছে আহত ডানা,
বলো, কে তারে আজ করিবে মানা?
যে ...
আর সবার লেখা পড়ার পর মনে হল আমিও লিখি না কেন আমার ছেলেবেলা নিয়ে? অন্ত:ত বল্গটার শুরু করি একটা কিছু দিয়ে।
***
আব্বুর চাকরি সূ্ত্রে আমাদের থাকতে হয়েছিল লিবিয়া নামক দেশটিতে। আম্মু তো এখনো সুযোগ পেলেই দেশটার বদনাম করে। বুয়েট...
''এ রকম কোনো এক ‘এক্স’-এর উদয় জামায়াতকে এক ধাক্কায় অনেক ওপরে নিয়ে যেতে পারে। আর সেই উঁচু মিনারে দণ্ডায়মান হয়ে সে যা করবে, তা বিশুদ্ধ ‘দেশপ্রেম’ না হোক, ‘মুক্তিযুদ্ধের সমান না হোক, হবে গুরুত্বে তারই প্রতিপক্ষ। আর জনগণ এমনই বিহ্বল থ...
জুয়েল বিন জহির
পরাগ রিছিল ফোনে বলেছিল যে, ২৬ তারিখে নাকি সাইন্যামারি গ্রামে ওয়ানগালা হবে। জলছত্রে এব্যাপারে কেউ তেমন কিছু জানে বলে মনে হলো না। ওয়াগালা হলো জুম...
আজকে ছিল আমার দ্রোণাচার্যের সাথে সাপ্তাহিক সাক্ষাত দিবস। এ দিনটিতে আমার গবেষণার উন্নতি-অবনতি নিয়ে দুই কাবিলে তর্ক-বিতর্ক হয়।
স্বাভাবিক ভাবেই এ দিনটিতে আমার দ্রোণাচার্যের চিত্ত মিষ্ট কিংবা তিত্ত হয়ে থাকে। হপ্তা জুড়ে আমার কা...
তোমরা চলে যাচ্ছ, ট্রাকে মালামাল উঠে গেছে সব, এক জীবনে মানুষের কতবার যে বাড়িবদল জরুরি হতে পারে মানুষও বুঝি তা জানে না
একদিন এভাবেই ট্রাকে মাল বোঝাই করে রেলিঙ ঘেরা এই বাড়ির একতলায় তোমরা নোঙর ফেলেছিলে-- অতিথি পাখি ও গৃহস্থ বিড়াল একদ...
ও হেনরি আজীবন আমার টপ লিস্টে থাকবেন। একটা ছোট গল্পের কারণেই। গিফট অব দ্য ম্যাগাই (উচ্চারণটা ম্যাজাই কিংবা ম্যাগিও হতে পারে) পড়ে আমি খুব আপ্লুত হয়েছিলাম। সেটা ছিল ক্লাস এইট বা নাইনের ঘটনা। এরপর একই গল্প নিয়ে বিটিভিতে একটি নাটক হয়...
রাত দুইটা। শীতের কুয়াশার চাদরে শালবনের চারিদিক নিস্তব্ধ। শালবন। হ্যাঁ, চলেশ রিছিল-গিদিতা রেমা-পীরেন স্নাল-সেন্টু নকরেক-বিহেন নকরেক-অধীর দফোদের শালবন! না, লালমাটির শালবন যাদের রক্তে আরো লাল হয়েছিল তাদের নিয়ে কোন কথা বলার সময় এখ...