আম্মু বার বার বলছিল একটা ঘুম দিতে। দুপুরে খাওয়ার পর ঘুমালে নাকি ছোটদের স্বাস্থ্য ভাল থাকে। আয়নায় নিজেকে তো প্রায়ই দেখি, স্বাস্থ্য তো ভালই মনে হয়। গাট্টা গোট্টা হাত-পা, গালেও মাংস টাংস আছে খারাপ না। হুহ্ ! দুপুরে ঘুমাতে আমার বয়েই গ্যাছে। ঐ যে আম্মু মনে হয় গোসল করতে ঢুকল। পা টিপে টিপে বের হয়ে গেলে কেমন হয়? ধরা খেলে অবশ্য কান দুইটা আস্ত থাকবেনা! ধুউরর কি আর হবে?? আম্মু বের হবার আগেই নাহয় চলে আসব।
তোমাকে তো দেখিনি কোনদিন।
"বাক স্বাধীনতা আসলে আপেক্ষিক। আপনি কতোটা নির্ভয়ে বলবেন তা নির্ভর করে আপনার সামাজিক ক্ষমতা ও প্রতিপত্তি, আপনার নিরাপত্তা, বা এটাকে ব্যবহার করে সিদ্ধি সাধনের জন্যে আপনার আকাঙ্ক্ষা কতদূর তার উপরে।"
পানির অপর নাম যদি জীবন হয় তাহলে জীবনে বেঁচে থাকার অপর নাম হবে ঔষুধ। ঔষুধ এর প্রয়োজনীতা কিংবা এর গুরুত্ব কতটুুকু তা নতুন করে বলার কিছু নেই। সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্যে ঔষুধের কাছে অসংখবার মানুষের সাহয্য নিতে হয়। আর একটা নিদিষ্ট বয়সের পর তো সেটা নিত্যদিনের সঙ্গী হয়। কিন্তু জীবনরক্ষাকারী এই ঔষুধ ও মৃতুর কারণ হয়ে দাঁড়ায় যখন সেটি ভেজাল কিংবা মানহীন হয়। আমাদের বঙ্গদেশে প্রায় শোনা যায় ঔষুধে কারণে রোগীর ম
আমার কি তাতে? তাতে আমার কি আসে যায়? এ দুইটা লাইন মনে রাখেন। লেখাটা পড়তে সুবিধা হবে।
-আপনি লিখলে, আমার কি তাতে? এরকম করে প্রতিবার আমার এই লেখার প্রায় প্রতিটি লাইনকে উড়িয়ে দেয়া সম্ভব।
বৈশাখ মাসে যেমন সুর্যের তেজ বেশি থাকে,
মাঘ মাসে যেমন শীতের তেজ বেশি থাকে,
তেমনি রমজান মাসে মুমিনের ইমানী তেজটা একটু বেশিই থাকে ।
বাংলার মুমিনদের জিহাদী জোশ ব্যপারটা অনেকটা ১২ মেসে বাতের মতই । সাথে থাকে সারা বছরই, তবে বাত যেমন শীতের মাসে একটু বেশী চাগিয়ে উঠে , প্রতি রমজানেই আমাদের মুমিন ভাইদের জিহাদের জোশটাও আর ৮/১০ টা মাসের চেয়ে একটু বেশিই পীড়া দেয় । তবে গত কয়েকটা বছর বেশ পানসে রমজান মাস কাটাতে হয়েছে তাদের । মনের মত কোন জিহাদের ভেন্যু না পাওয়ায় ফেসবুকে ডিজিটাল জিহাদ করেই কাটিয়ে দিতে হয়েছে অগুনিত মুমিনকে ।
০১
ফেসবুক ছেড়ে দিলাম।
সৎ কাকে বলে?