গত পর্বের শিরোনাম দেখে সানিয়া, মুনিয়াকে পটানোর দূর্দমনীয় ইচ্ছা নিয়ে পোস্টের উপর ঝাপিয়ে পড়ে হতাশ হয়ে যারা “ব্যাটা দেখাইলো মুরগী, খাওয়াইলো ডাইল” বলে আমাকে গালিগালাজ করেছিলেন, এই পর্বে তাদের জন্য আগেই সাবধান বাণী- মুরগী এখনো খাওয়ার সময় হয়নি। আপাতত গিলা কলিজাতেই সন্তুষ্ট থাকতে হবে যে। প্রথমেই একটা বেরসিক প্রশ্ন- গিটার কিনেছেন তো?
১
"মন্ত্র কী জানো তো?"
"না, কী?"
জটাধারী মাটিতে আঁক কষতে কষতে মুখ টিপে হাসলেন আর গুনগুনিয়ে গাইতে শুরু করলেন। ঘুরঘুট্টি অমাবস্যায় মশালের আগুনে তার ব্যস্ত হাত মাটিতে চক্রাকারে কী যেন এঁকে চলেছে। জটাধারী গাইছেন,
"স্বপন পাড়ের ডাক শুনেছি, হু হুম হু হু হু হুম ..
কেউ কখনো খুঁজে কি পায়.. হু হুম হু হুম হুম"
ভূমিকাঃ
এই সিরিজ এর আইডিয়া এবং গুতাগুতি করে আমাকে দিয়ে অবশেষে শুরু করানোর একক কৃতিত্ব নজু ভাইয়ের। এমনকি সিরিজের নামকরণের প্রথম অংশটুকুও উনার করা। অর্থাৎ গিটার ইশ্কুল। যে মানুষ নিজের কন্যার নাম রাখতে দুই বছর পার করে দেন, সেই তিনিই কিনা জিজ্ঞেস করার পর “খাড়ান, কইতাছি” বলে মাত্র দুই মিনিটের মাথায় নাম হাজির করে ফেললেন। তো, এমন ডেডিকেশন নিয়ে কেউ গুতাগুতি করলে আর কাহাতক আলসেমি করা চলে?
তবে কিনা, লিখতে বসেই হলো আসল ঝামেলা। অন্যকে জ্ঞানদানমূলক পোস্ট লিখতে গিয়ে বুঝতে পাল্লুম নিজে একটা অকাট মূর্খ। তারমধ্যে যে জিনিস হাতেগিটারে (ওই হাতেকলমে আরকি) দেখানোর ব্যাপার তা শুধু লিখে লিখে বোঝানো আরেক মুশকিল। তবে সে ঝামেলা ছবি, ভিডিও দিয়ে অনেকটাই দূর করা যাবে আশাকরি।
আমরা ভুলে যাই। কারণ লজ্জার স্মৃতি আঁকড়ে ধরে বেঁচে থাকার চে’, ভুলে যাওয়া অনেক সহজ। তাই আমরা প্রতিদিন আড্ডা দেই- রাজনীতি,ধর্ম আর ক্লাব ফুটবল নিয়ে ঝগড়া করি; মিথলজির মত চিত্তাকর্ষক বিষয়ের সাথে পার্থিব পলিটিক্স আর জাতিগত ইতিহাসের মত জটিল বিষয় মিলিয়ে অব্যার্থ ভাবে প্রমাণ করি আমরা এক এক জন জ্ঞানের নিউক্লিয়ার সাবমেরিন। তক্কে তক্কে অপেক্ষা করে বসে থাকি- কোন ব্লগার মরলেই, কোন নারীর উপর অন্যায় হলেই আমরা ফেসব
উপমহাদেশে ধর্মানুভূতিতে আঘাতের অযুহাতে কোনও ব্যক্তি কর্তৃক প্রথম যে খুনের ঘটনা আমরা ইতিহাসে দেখতে পাই সেটা হচ্ছে ১৯২৩ সালে 'রঙিলা রসুল' বই প্রকাশকে কেন্দ্র করে। বইটি হযরত মুহাম্মদ এবং তাঁর ১১ স্ত্রী ও ২ দাসীর ঘটনাবলীকে কেন্দ্র করে স্যাটায়ার।
সেদিন বিকাল ৫টা হবে অথবা এর একটু পর। এখন আর মনে পড়ছে না ঠিক ঠাক সময় বা মুহূর্ত। আমি পান্থপথে, ওই যে আসবাবের দোকানগুলো ছিল না, সে পাশ দিয়ে হেঁটে মোড়ের দিকে আসছিলাম অফিসে সেরে রিকশা নেব বলে। দুপুরের কিছু পরে বৃষ্টি হয়েছিল তাই এক পাশে পানি জমেছিল বলে রাস্তার কিছুটা মাঝে দিয়ে হাটছিলাম। একটু পরে উলটো দিক থেকে এক মোটর সাইকেল আসছিল। তো, মোটর সাইকেল পুরো গাঁ ঘেষে গেল, আমি সরতে গিয়ে সরতে পারিনি। সরে কোথায়
মা দিবস যাই যাই করছে। কোনো বিশেষ দিন মনে থাকে না। এই দিনটাও ভুলে যেতাম ফেসবুক না থাকলে। আমার মাকে আমি অহর্নিশ জ্বালাতন করি। আজন্ম বন্ধুত্ব, একসাথে বেড়ে ওঠা আমাদের। সন্তানেরা বড় হলে মা-বাবা'র আরেক শৈশব শুরু হয়। আমি বড় হতে হতে আমার মা এখন ছোট্ট মেয়েটি হতে শুরু করেছে। দিনশেষে পথ চেয়ে বসে থাকে আমার আশায়। আমরা গল্প করি, ঘুরিফিরি, খাইদাই। বছরের যেকোনো দিন, যখন খুশি। তার জগতজোড়া অভিমান, আবদার আমা
বাসায় নারী জাগরণের ভুতটা প্রথম আনলো মা।
[নারী সপ্তাহ উপলক্ষ্যে]
বাঙালির যৌনজীবন নিয়ে প্রিয় লেখক হুমায়ুন আজাদের একটা লেখার অংশ:
গত কয়েক বছর ধরে দেশের কোন নিউজ পোর্টাল খুললে প্রায় এক ধরনের খবর চোখে পড়ে। খবরটা হয় কিছুটা এরকমঃ অমুক জায়গার তমুক সংখ্যক বিএনপি/ছাত্রদল/জামাত/শিবির নেতাকর্মী আওয়ামী লীগ/ছাত্রলীগে যোগ দিয়েছেন। এমন অগনিত খবর চোখে পড়েছে, আমি তার কয়েকটা স্যাম্পল হিসেবে এখানে শেয়ার করলামঃ